December 2024

সম্প্রতি জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, এদিন তাঁর নিন্দা জানান প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কার ইস্টার বম্বিং-এর কথাও।ক্যাথলিক বিশপ কনফারেন্স হাজির প্রধানমন্ত্রী, বললেন বাইবেলের শিক্ষার কথা


বড়দিনের অনুষ্ঠানে ‘ক্যাথলিক বিশপ কনফারেন্স অব ইন্ডিয়া’র অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশে প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে বক্তব্যও পেশ করেন নরেন্দ্র মোদী।


গত সোমবার দিল্লিতে ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। বড়দিনে সেই অনুষ্ঠানের ভিডিয়ো এক্স মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন মোদী। মঞ্চে বক্তৃতা দেওয়ার পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।


সম্প্রতি জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, এদিন তাঁর নিন্দা জানান প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কার ইস্টার বম্বিং-এর কথাও। প্রধানমন্ত্রী জানান, খ্রিস্টান শিক্ষার সঙ্গেই মিলে যায় ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’-এর স্লোগান। মোদীর বক্তব্যে উঠে আসে, কীভাবে বাইবেলে বলা হয়েছে, একে অপরের ভার বহন করতে হয়। গোটা বিশ্বকে নিঃশর্ত ভালবাসা ও দয়ার শিক্ষা দিয়ে গিয়েছেন যীশু খ্রিস্ট।

দেশের অর্ধেকের বেশি চার্চ রয়েছে এই ‘ক্যাথলিক বিশপ কনফারেন্স অব ইন্ডিয়া’র অধীনে।

লতা মঙ্গেশকর, যাঁর কণ্ঠে একের পর এক সৃষ্টি হওয়া সুর সকলের মনে গেঁথে থাকে আজীবন। সুর সম্রাজ্ঞী সেই ভারতের নাইটেঙ্গেল যাঁদের হয়ে কণ্ঠ দিয়েছেন, তাঁরা নিজেদের সর্বদাই সৌভাগ্যবাণ বলে মনে করেছেন। সেই তালিকাতে থাকা অন্যতম অভিনেত্রী হলেন মধুবালা।
লতার প্রতি ভালবাসা!নির্মাতাদের কোন শর্ত দিয়েছিলেন মধুবালা?


লতা মঙ্গেশকর, যাঁর কণ্ঠে একের পর এক সৃষ্টি হওয়া সুর সকলের মনে গেঁথে থাকে আজীবন। সুর সম্রাজ্ঞী সেই ভারতের নাইটেঙ্গেল যাঁদের হয়ে কণ্ঠ দিয়েছেন, তাঁরা নিজেদের সর্বদাই সৌভাগ্যবাণ বলে মনে করেছেন। সেই তালিকাতে থাকা অন্যতম অভিনেত্রী হলেন মধূবালা। ‘যব পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া’ গান যে জুটিতে ইতিহাস করে রেখেছেন তাঁরা হলেন মধুবালা-লতা মঙ্গেশকর, এ সত্য সকলেরই জানা। তবে এ কথা অনেকেরই জানা নেই হয়তো, যে মধুবালা পর্দায় অভিনয় করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্ত চাপিয়ে দিতেন ছবি নির্মাতাদের উপর। তার মধ্যে অন্যতম হল লতা মঙ্গেশকরের গান।


সদ্য অলকা ইয়াগনি এক সাক্ষাৎকারে এই প্রসঙ্গে মুখ খোলেন। জানান, মধুবালা হলেন প্রথম অভিনেত্রী যিনি শুরু করেছিলেন শর্ত সাপেক্ষে ছবি সাক্ষর করা। আর তা হল, লতা মঙ্গেশকরের গান ছাড়া তিনি কোনও ছবিতে অভিনয় করবেন না। সেই সময় প্রতিটা স্টারই চাইতেন, লতা মঙ্গেশকর তাঁর হয়ে কণ্ঠ দিক। যার ফলে সর্বদাই তারিখ নিয়ে এক সমস্যা দেখা দিত। এমন কি ওয়াদি রহমান একটা সময়ের পর ঘুষ দিতে শুরু করেন লতা মঙ্গেশকরকে। বিষয়টা কেমন! লতা মঙ্গেশকর চকোলেট খেতে ভালবাসতেন। আর তাই ওয়াদি রহমান মাঝে মধ্যেই চকোলেট পাঠাতেন লতা মঙ্গেশকরের মন জয় করার জন্য, পাশাপাশি তিনি যাতে তাঁর সঙ্গে স্টেজ শো করতে রাজি হয়ে যান, এটাই থাকত লক্ষ্য। প্রতিটা নবাগত স্টারেদের এটাই স্বপ্ন থাকত, যে একদিন লতা মঙ্গেশকর তাঁদের হয়েও কণ্ঠ দেবেন।


লতা মঙ্গেশকরের গোল্ডেন ভয়েজের ঠিক এমনটাই ছিল কদর সিনেদুনিয়া থেকে শুরু করে গোটা বিশ্বে। যাঁর একের পর এক অনবদ্য সৃষ্টি তৃপ্তীর সঞ্চার করত ভক্তমনে। ঝড়ের গতিতে হয়ে উঠত ভাইরাল। কিংবদন্তী শিল্পীর সৃষ্টি প্রজন্মের পর প্রজন্মকে সমৃদ্ধ করবে, করোনার কোপ থেকে মুক্তি মিললেও শেষ রক্ষা হয়নি। ২০২২-এর শুরুতেই শেষ হয় তাঁর স্বর্ণযুগের সফর। আজও সেই স্মৃতিতে মন ভার ভক্তদের।

পয়েন্ট টেবলে শীর্ষস্থান দখল করেছিল ভারতীয় দলই। নিউজিল্যান্ডের কাছে ক্লিনসুইপ হওয়ার পরই বেকায়দায় পড়েছে ভারত। এই মুহূর্তে সবচেয়ে ভালো জায়গায় দক্ষিণ আফ্রিকা। হয়তো বক্সিং ডে টেস্ট থেকেই প্রথম ফাইনালিস্ট নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে! কী বলছে অঙ্ক?


বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের দৌড়ে রয়েছে চারটি টিম। এর মধ্যে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াও যেমন রয়েছে, তেমনই প্রথম দুই সংস্করণের রানার্স ভারতও। টেস্ট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী সংস্করণে ফাইনালে উঠলেও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারে রানার্স ভারত। গত সংস্করণের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার। নতুন সাইকেলের শুরু থেকে পয়েন্ট টেবলে শীর্ষস্থান দখল করেছিল ভারতীয় দলই। সদ্য ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের কাছে ক্লিনসুইপ হওয়ার পরই বেকায়দায় পড়েছে ভারত। এই মুহূর্তে সবচেয়ে ভালো জায়গায় দক্ষিণ আফ্রিকা। হয়তো বক্সিং ডে টেস্ট থেকেই প্রথম ফাইনালিস্ট নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে! কী বলছে অঙ্ক?


দক্ষিণ আফ্রিকা- এই মুহূর্তে পয়েন্ট টেবলের শীর্ষে রয়েছে প্রোটিয়ারাই। তাদের পয়েন্ট পার্সেন্টেজ ৬৩.৩৩। বর্তমান WTC সাইকেলে তাদের আর দুটি টেস্ট বাকি। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। সিরিজ শুরু বক্সিং ডে অর্থাৎ কাল থেকে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুই টেস্টের মধ্যে একটি জিতলেই প্রথম দল হিসেবে ফাইনাল নিশ্চিত করবে দক্ষিণ আফ্রিকা।

অস্ট্রেলিয়া-পয়েন্ট টেবলে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অজিরা। তাদের পয়েন্ট পার্সেন্টেজ ৫৮.৮৯। এখনও চারটি টেস্ট রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার হাতে। ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে দু-ম্যাচ, এরপর শ্রীলঙ্কার মাটিতে দুই টেস্ট। ভারতের বিরুদ্ধে এই সিরিজের বাকি দু-ম্যাচ জিতলেই ফাইনাল নিশ্চিত অস্ট্রেলিয়ার।


ওয়ার্ডে কোনও সময় হাসপাতালের বৈধ কাগজ ছাড়া ভিতরে প্রবেশ সম্ভব নয়। যৌন হেনস্থা সম্পর্কে অবগত করার জন্য প্রত্যেক ওয়ার্ডে লাগানো হয়েছে তথ্য সম্বলিত নোটিস বোর্ড।
শিশু ও স্ত্রীরোগ বিভাগে ঢুকবে না কোনও পুরুষ, আরজি কর কাণ্ডের পর বড় বদল

 আরজি কর কাণ্ডের পর হাসপাতালে নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবিতে সরব হন চিকিৎসকরা। এই বিষয়ে বে কিছু নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্টও। আর এবার আরজি করের সেই ঘটনার জেরে আমুল বদলে গেল দিল্লির এইমস হাসপাতালে নিরাপত্তা।


হাসপাতালের ওয়ার্ডে ডিউটিরত রেসিডেন্ট ডাক্তারদের জন্য সেখানে নির্দিষ্ট ঘর ছিল আগে থেকেই। কিন্তু সেই ঘরের ব্যবস্থাপনা দেশের যে কোনও প্রান্তের হাসপাতালের কাছে মডেল হিসেবে সামনে আসতে পারে এবার। নাইট ডিউটির সময় বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ভিতরে রাখা হয়েছে চার থেকে পাঁচটি বেড। আছে আলাদা রান্নাঘর এবং বিশ্রামের জায়গা।

ওয়ার্ডে কোনও সময় হাসপাতালের বৈধ কাগজ ছাড়া ভিতরে প্রবেশ সম্ভব নয়। যৌন হেনস্থা সম্পর্কে অবগত করার জন্য প্রত্যেক ওয়ার্ডে লাগানো হয়েছে তথ্য সম্বলিত নোটিস বোর্ড। শিশু বিভাগ ও স্ত্রীরোগ বিভাগে পুরুষদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ডাক্তার, নার্স ছাড়া হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত সব কর্মচারী, আধিকারিককেই আই কার্ড স্ক্যান করে ভিতরে প্রবেশ করতে হবে। প্রত্যেক দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকছেন প্রশিক্ষিত বেসরকারি নিরাপত্তারক্ষী।


রাতে এক ওয়ার্ড থেকে অন্য ওয়ার্ডে বা হস্টেলে যাতায়াতের জন্য চালু হয়েছে হাসপাতালের নিজস্ব ব্যাটারি চালিত শাটল সার্ভিস। পাশাপাশি সমগ্র ক্যাম্পাসকে সিসিটিভি নজরদারিতে মুড়ে ফেলা হয়েছে। নিরাপত্তা রক্ষী, চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য শুরু হয়েছে ডিজিটাল হাজিরার ব্যবস্থা। এইমস হাসপাতালে ডিরেক্টর ডাক্তার এম শ্রীনিবাস জানিয়েছেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ নিশ্ছিদ্র করতে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করার হচ্ছে।

বুধবার দিনভর পুরুলিয়ার বান্দোয়ান ব্লকের রাইকা ও সংলগ্ন ভাঁড়ারি পাহাড়ে রেডিও কলার ট্র‍্যাকিং অ্যান্টেনার মাধ্যমে তল্লাশি চালিয়ে বন দফতর নিশ্চিত হয় বাঘিনি জিনাত ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে ভাঁড়ারি পাহাড়ের রাইকা পাহাড় সংলগ্ন এলাকায়।


ভাঁড়ারি পাহাড়ে আজ টানটান রাত, জাগছে ওরা, 'বাঘবন্দি' খেলায় 'ক্লাইম্যাক্স' দেখেই ছাড়বে!
পাহাড়ে আজ কড়া নজর


পুরুলিয়া: দিন পেরোচ্ছে, রাত কাটছে, হেঁটেই চলেছে বাঘিনি। জঙ্গল-পাহাড় পেরিয়ে বাঘিনি একেবারে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে বন দফতরকে। ধরা পড়ছে না কিছুতেই। কখন সে কোথায় এসে পড়বে, সেই আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গোটা গ্রামের। এবার মরিয়া বন দফতর। পুরুলিয়ার বান্দোয়ানের পাহাড়ে বাঘিনি জিনাতকে আজ বড়দিনের রাতেই খাঁচাবন্দি করতে চায় বন দফতর। বাড়ানো হল খাঁচার সংখ্যা। রাত পর্যন্ত সেই খাঁচা পাতা হল ভাঁড়ারি পাহাড়ের চারপাশে।


খাঁচার উপর রাতভর চলবে নজরদারি। তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে বনকর্মীদের বিশেষ দল। খাঁচার আশপাশে জিনাতের দেখা মিললেই ঘুমপাড়ানি গুলি করে তাকে কাবু করা হবে, তার জন্য মোতায়েন থাকছে ট্রাঙ্কুলাইজ টিমও।

বাঘিনি জিনাতের অবস্থান নিয়ে মঙ্গলবার থেকেই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। বুধবার দিনভর পুরুলিয়ার বান্দোয়ান ব্লকের রাইকা ও সংলগ্ন ভাঁড়ারি পাহাড়ে রেডিও কলার ট্র‍্যাকিং অ্যান্টেনার মাধ্যমে তল্লাশি চালিয়ে বন দফতর নিশ্চিত হয় বাঘিনি জিনাত ঘাপটি মেরে বসে রয়েছে ভাঁড়ারি পাহাড়ের রাইকা পাহাড় সংলগ্ন এলাকায়। এরপর তাকে বুধবার রাতেই খাঁচাবন্দি করার যাবতীয় পরিকল্পনা করে ফেলেছে বন দফতর।


দফতরের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা দফায় দফায় বৈঠক করে পাহাড়ের ওই নির্দিষ্ট এলাকার সবকটি সম্ভাব্য পথে খাঁচা বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতদিন বাঘিনিকে খাঁচাবন্দী করার জন্য তিনটি খাঁচা ব্যবহার করা হচ্ছিল। সেই খাঁচাগুলির পাশাপাশি বুধবার আরও দুটি অতিরিক্ত খাঁচা বসানো হয়েছে ভাঁড়ারি পাহাড়ে। গভীর জঙ্গলে রাতভর সেই খাঁচাগুলির উপর কড়া নজরদারির জন্য মোতায়েন করা হয়েছে বনকর্মীদের। কোনও রকম ঝুঁকি না নিয়ে খাঁচার আশপাশে বাঘিনির দেখা মিললেই ট্রাঙ্কুলাইজ করে বাঘিনিকে বন্দি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইসিএল-এর বেশ কয়েকটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। ভয়ে অফিসের কর্মীরা পালিয়ে যান। খবর পেয়ে বারাবনি থানার পুলিশ ও সিআইএসএফ বাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।


যখন-তখন বিস্ফোরণের শব্দে বুক কেঁপে ওঠে, এভাবে আর কতদিন! ক্ষোভে ফেটে পড়ল গ্রামবাসী

মাঝে মধ্যেই শোনা যাচ্ছে বিস্ফোরণের শব্দ। কেঁপে উঠছে ঘরবাড়ি। রাতে ঘুমোতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দারা। আসানসোলের বারাবনির চরণপুরে এটা প্রায় প্রতিদিনের ঘটনা। বারবার জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না। বুধবার তাই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন বাসিন্দারা। আসলে ইসিএল-এর চরণপুর কয়লাখনিতে বারবার বিস্ফোরণের জেরে কেঁপে উঠছে বাড়ি, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এলাকা। এই অভিযোগ তুলে আসানসোলের বারাবনির চরণপুর খোলামুখ কয়লাখনির অফিসে বুধবার চলে ব্যাপক ভাঙচুর।


অভিযোগ, উত্তেজিত জনতা অফিসে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। অফিসের কম্পিউটার বের করে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। এমনকী ইসিএল-এর বেশ কয়েকটি গাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। ভয়ে অফিসের কর্মীরা পালিয়ে যান। খবর পেয়ে বারাবনি থানার পুলিশ ও সিআইএসএফ বাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।


তবে এই প্রথম নয়। এই বিস্ফোরণের জেরে বারে বারে ধস নামে বারাবনিতে। বারাবনির চরণপুরে কালীমন্দিরের কাছে সম্প্রতি ধস নামে। বারাবনি ব্লকের দোমহানি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত চরণপুর হাটতলায় ধসের ঘটনা বেশ কয়েকবার ঘটেছে। এই খনিটি বারাবনি এলাকায় হলেও উত্তর আসানসোলের ইসিএল-এর ভানোরা কোলিয়ারি সিকিউরিটি আর সিআইএসএফের আওতায়। খনিটি জামুরিয়া শ্রীপুর এলাকার অন্তর্গত। বিক্ষোভের জেরে খনি আধিকারিকরাও পালিয়ে যায়।



অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বিকাশ সিং। জানা গিয়েছে, তাঁর স্ত্রী জ্যোৎস্না ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। স্বামী বিকাশ এদিন একটি বক শিকার করে এনে স্ত্রী'কে রান্না করতে বলে চলে যান।


এখনও মাংসটা রান্না হল না! 'প্রেগন্যান্ট' স্ত্রীকেও রেয়াত করল না স্বামী


বড়দিনে ভয়ঙ্কর ঘটনা। মাংস না রান্না করার অপরাধে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর শরীরে বঁটির কোপ বসালেন স্বামী। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করেন প্রতিবেশীরা। জানা গিয়েছে, মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীর ওপর কোপ বসায় স্বামী। ঘটনায় ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক করা হয়েছে শাশুড়িকেও। পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালে দাসপুর থানার বালিপোতা গ্রামের ঘটনা।


অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বিকাশ সিং। জানা গিয়েছে, তাঁর স্ত্রী জ্যোৎস্না ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। স্বামী বিকাশ এদিন একটি বক শিকার করে এনে স্ত্রী’কে রান্না করতে বলে চলে যান। বিকেল নাগাদ মদ্যপ অবস্থায় বিকাশ বাড়ি ফেরেন। দেখেন স্ত্রী তখনও রান্না করছেন। তা দেখেই বিকাশ চড়াও হন জ্যোৎস্নার উপর। স্ত্রী’র চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে যান। অভিযোগ, মাংস রান্না হয়নি দেখে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেয়াত করেননি বিকাশ। পরপর বসাতে থাকেন ধারাল অস্ত্রের কোপ। সারা শরীর থেকে রক্ত ঝরতে থাকে। জ্ঞান হারান জ্যোৎস্না।

গৃহবধূকে একেবারে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করেন প্রতিবেশীরা। পরে খবর দেওয়া হয় দাসপুর থানার পুলিশকে। পুলিশ গিয়ে গৃহবধূ জ্যোৎস্নাকে উদ্ধার করে ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করে। স্বামী বিকাশের সঙ্গে মদত দেওয়ার অভিযোগে শাশুড়ি চুনী সিং-কেও থানায় নিয়ে গিয়েছে পুলিশ। ঘটনায় ব্যবহার করা বঁটিও উদ্ধার করা হয়েছে।


অভিযুক্ত স্বামীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “আমি কী করলাম, কেন করলাম, কিছুই বুঝতে পারছি না। আমাকে সবাই কেন মারছে সেটাও বুঝতে পারছি না। আমি ভাবতেই পারছি না যে আমি মেরেছি।”

বাংলাদেশের উদ্ভুত পরিস্থিতি, বাংলায় অনুপ্রবেশ, জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতারি- এই সব ঘটনাক্রমের পর পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে লাগাতর অভিযান চালানো হচ্ছে। এর আগে বাংলায় জাল পাসপোর্ট তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল সমরেশ নামে এক ব্যক্তিকে।

এলাকায় ভাল ছেলে বলে পরিচিত, জাল পাসপোর্টকাণ্ডে গ্রেফতার দত্তপুকুরের সেই মোক্তার
জাল পাসপোর্ট চক্রে গ্রেফতার

জাল পাসপোর্টকাণ্ডে গ্রেফতার আরও এক। জাল পাসপোর্ট চক্রে যুক্ত থাকার অভিযোগে উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুর থেকে গ্রেফতার মোক্তার আলম। এর আগে অন্য মামলায় ২০২১ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন মোক্তার। ইতিমধ্যেই মোক্তারের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছেন তদন্তকারীরা। তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে একাধিক ব্যক্তির প্যান ও ATM।


বাংলাদেশের উদ্ভুত পরিস্থিতি, বাংলায় অনুপ্রবেশ, জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতারি- এই সব ঘটনাক্রমের পর পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে লাগাতর অভিযান চালানো হচ্ছে। এর আগে বাংলায় জাল পাসপোর্ট তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল সমরেশ নামে এক ব্যক্তিকে। এই সমরেশের অন্যতম ঘনিষ্ঠ ছিল মোক্তার আলম। দত্তপুকুরে মোক্তারের বাড়ি। 
 প্রতিনিধি পৌঁছে যান মোক্তারের বাড়িতে।

কিন্তু সকাল থেকেই মোক্তারের বাড়ির দরজা বন্ধ। ভিতর থেকে কেউ কোনও সাড়াশব্দ দেননি। একবার মোক্তারের ছেলে ঘর থেকে বেরিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোনও কথা বলতে চাননি। এলাকাবাসীরা জানাচ্ছেন, মোক্তার এলাকায় ভাল ছেলে বলেই পরিচিত ছিলেন।


মোক্তারের ছেলে জানিয়েছেন, মোক্তার মূলত আমদানি-রফতানির ব্যবসা করতেন। এর আগে চুঁচুড়া থানার পুলিশ এই একই অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল মোক্তারকে। মঙ্গলবার তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। তাঁর ভোটার-আধার-প্যান কার্ড বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। তার সঙ্গে সঙ্গে একাধিক ভোটার-আধার-প্যান, পাসপোর্টও উদ্ধার হয়েছে।



লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের পকেটে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির ১০ কোটির বেশি অঙ্কের টাকা ঢুকেছে, সে তথ্য ইডি ইতিমধ্যেই আদালতকে জানিয়েছে। তার মধ্যে ৭ কোটি ৪৭ লক্ষ টাকা ইডি ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করেছে।
নিয়োগের ১০ কোটি টাকা ঢুকেছে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের অফিসে, আদালতে জানাল ED
সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র


কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডি তদন্তে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, ঘুরপথে নিয়োগ দুর্নীতির টাকা ঢুকেছে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের অফিসে। সেই অঙ্ক নেহাতই কম নয়। ১০ কোটিরও বেশি। নতুন করে ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার অস্থাবর সম্পত্তির হদিশও পেয়েছে ইডি। এই টাকা বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।

লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের পকেটে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির ১০ কোটির বেশি অঙ্কের টাকা ঢুকেছে, সে তথ্য ইডি ইতিমধ্যেই আদালতকে জানিয়েছে। তার মধ্যে ৭ কোটি ৪৭ লক্ষ টাকা ইডি ইতিমধ্যেই বাজেয়াপ্ত করেছে। বাকি ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার হদিশ তাঁরা পেয়েছেন। সেই টাকা বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। অস্থাবর সম্পত্তি, অর্থাৎ এই সংস্থার একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট ছিল। যে অ্যাকাউন্টটি মূল অ্যাকাউন্ট হিসাবেই ধরত এই সংস্থা। সেখানেই বাকি ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকার হদিশ মিলেছে বলে তদন্তকারীরা আদালতে জানিয়েছেন। এই সংস্থার মাধ্য়মে কালো টাকা সাদা করা হত। সংস্থার বিভিন্ন জিনিস কেনা বাবদ এই টাকা ব্যবহৃত হত।

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস নিয়ে একাধিক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে এসেছে ইডির চার্জশিটে। শুধুমাত্র খাতায় কলমে ব্যবসা হওয়া সত্ত্বেও এক সাইকেল সংস্থা সহ চারটি সংস্থার থেকে কয়েক কোটি টাকা কীভাবে পেল সংস্থাটি, সে উত্তর খুঁজছে ইডি।
 উদ্ধার করা হয়েছে হাতে তৈরি রাইফেল, ৩৪ রাউন্ড গুলি, ২৪ রাউন্ড কার্তুজ, হাতে তৈরি গ্রেনেড, সার্কিট ডিটোনেটর, এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস সহ আরও অনেক কিছু।

কার্তুজ, গ্রেনেড, রাইফেল নিয়ে বাংলার পাশেই ডেরায় বাস! বিস্ফোরণের বড়সড় প্ল্যান? আবার 'জঙ্গি' ধরল পুলিশ
উদ্ধার হওয়া অস্ত্র

বাংলাদেশের অশান্তির আবহে মুর্শিদাবাদ থেকে সম্প্রতি জঙ্গি সন্দেহে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়। কেরল থেকেও এক জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। এরা সবাই বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সদস্য বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। আর এবার বাংলার প্রতিবেশী রাজ্য থেকে ফের একই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হল। বড়সড় নাশকতার ছক বানচাল করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

বুধবার অসম পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) দুজনকে গ্রেফতার করেছে। অসমের কোকরাঝাড় জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদের। একজনের নাম আব্দুল জাহির শেখ ও অপরজন হলেন সাব্বির মৃধা। সম্প্রতি আনসারুল্লা বাংলা টিমের একাধিক সদস্যকে বিভিন্ন রাজ্য থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের জেরা করেই এই দুজনের নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। সম্প্রতি মোট ওই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত মোট ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

পুলিশের স্পেশাল ডিরেক্টর-জেনারে হরমীত সিং জানিয়েছেন, বড় কোনও নাশকতার ছক কষা হচ্ছিল, যা বানচাল করে দেওয়া হয়েছে। যে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে একজনের ডেরা থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল অস্ত্র, গোলা-বারুদ। এমনকী যুদ্ধের সরঞ্জাম ছিল বলেও উল্লেখ করেছে পুলিশ।


উদ্ধার করা হয়েছে হাতে তৈরি রাইফেল, ৩৪ রাউন্ড গুলি, ২৪ রাউন্ড কার্তুজ, হাতে তৈরি গ্রেনেড, সার্কিট ডিটোনেটর, এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস সহ আরও অনেক কিছু। নানা রকমের তার ও সুইচও রাখা ছিল ওই ডেরায়, যা বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য ব্যবহার করা হতে পারত।

পুলিশকর্তা স্পষ্ট দাবি করেছেন, অস্ত্র দেখেই মনে হচ্ছে, বড়সড় কোনও ঘটনা ঘটানোর কথা ভাবছিল ওই সংগঠনের জঙ্গিরা। গোটা পূর্ব ভারত জুড়ে এভাবেই স্লিপার সেল চলছে বলেও মনে করছে পুলিশ। অসম পুলিশ মনে করছে, শেখ হাসিনা সরকার পড়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ বেড়ে গিয়েছে আর মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে এই সব সংগঠনগুলি।


 উত্তরবঙ্গের ছিলাপোতা থেকে দিঘা, কাউন্সিলরের খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। কিন্তু খালি হাতে ফিরেছে। এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত। তাঁর মন্তব্য, 'সিংহের মুখে রক্ত লাগালে কামড়ে খাবেই।'


সিংহের মুখে রক্ত লাগালে তো সিংহ কামড়ে খাবেই...', প্রমোটার মারধরের ঘটনায় বিস্ফোরক সব্যসাচী দত্ত
বিধাননগরে প্রমোটার পেটানোর ঘটনায় মুখ খুললেন সব্যসাচী দত্ত

 তোলা না পেয়ে বাগুইআটির প্রমোটারকে মারধরের ঘটনায় ১১ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু বিধাননগরের অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর সমরেশ চক্রবর্তীকে এখনও ধরা যায়নি। এখনও তাঁর হদিশই পেল না পুলিশ। এফআইআর-এ ২০ জনের নাম রয়েছে। তার মধ্যে মাত্র ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তোলাবাজি, খুনের চেষ্টার ধারা থাকা সত্ত্বেও কেন গ্রেফতার নয়? আতঙ্কে নিগৃহীত প্রমোটার। উত্তরবঙ্গের ছিলাপোতা থেকে দিঘা, কাউন্সিলরের খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। কিন্তু খালি হাতে ফিরেছে। এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত। তাঁর মন্তব্য, ‘সিংহের মুখে রক্ত লাগালে কামড়ে খাবেই।’


সব্যসাচী আরও বলেন, “গ্রাম বাংলায় একটা চলতি কথা রয়েছে, বিয়ের প্রথম রাতেই বিড়াল মারতে হয়। প্রথম দিনই রুখে দাঁড়ানোর ছিল। তাহলে এই পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হত না। আর হতে হলেও ওঁর ওই টাকাটা যেত না। অন্তত এই এপিসোডের পর ওঁকে টাকাটা দিতে হত না। এখন টাকাও গেল, রক্তও গেল। সিংহের মুখে রক্ত লাগালে তো সিংহ কামড়ে খাবেই। ”

গোটা বিষয়ে আতঙ্কিত আক্রান্ত প্রমোটার। তিনি বলেন, “সব্যসাচী দত্তের কথায় তো আমার মনে হচ্ছে, আমার জীবনটাও যাবে। আমি ন্যায় বিচারের দিকে তাকিয়ে। মাননীয় মুখ্য়মন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে। যদি মরতে হয় মরব। আগের যে আইসি ছিলেন তিনি বলেছিলেন, কাউন্সিলরের সঙ্গে বসে যাও। বসে ব্যাপারটা মিটিয়ে নাও। আমি কিছু করতে পারব না, কোনও এফআইআর নিতে পারব না। ১১ দিন যে পালিয়ে থাকতে পারে, সে কত বড় প্রভাবশালী।”



 পার্লামেন্টের সামনের মূল গেটটি সর্বক্ষণই বন্ধ থাকে। হঠাৎ করেই উল্টো দিকের পার্ক থেকে এক ব্যক্তি আগুন গায়ে গড়িয়ে এসে মূল রাস্তার উপর পড়েন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, ওই ব্যক্তি নিজেই নিজের শরীরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন। হকচকিত অবস্থায় পুলিশ কর্মীরা ছুটে আসেন।


ফের ডিসেম্বর আতঙ্ক! সংসদের সামনে গায়ে আগুন ধরালেন আগন্তুক
সংসদের সামনে এই রাস্তাতেই গায়ে আগুন দিলেন ব্যক্তি


 প্রামাণিক | Updated on: Dec 25, 2024 | 4:34 PM
নয়া দিল্লি: সংসদের সামনে হইহই কাণ্ড। পার্লামেন্টের মূল প্রবেশ দ্বারের সামনে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা এক ব্যক্তির। সঙ্গে-সঙ্গে ছুটে আসেন পথচারীরা। তাঁরা এসে উদ্ধার করেন ওই ব্যক্তিকে। কিন্তু কেন তিনি এমন ঘটনা ঘটালেন তা এখনও জানা যায়নি। বস্তুত, প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে ১৩ ডিসেম্বর পাঁচ জঙ্গি অতর্কিতে হামলা চালিয়েছিল সংসদ ভবনের কমপ্লেক্সে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নকল স্টিকার লাগিয়ে অ্যাম্বাসেডর গাড়িটি সংসদ ভবন চত্বরে প্রবেশ করেছিল। তৎকালীন উপরাষ্ট্রপতি কৃষ্ণ কান্তের গাড়িতে আঘাত করেছিল তারা। সেই ঘটনার ২৩ বছর পর ফের ডিসেম্বরেই সংসদ ভবনের সামনে এভাবে আগুন লাগানোর ঘটনা রীতিমতো চাঞ্চল্য তৈরি করেছে।

সংসদের সামনে হইহইকাণ্ড। পার্লামেন্টের মূল প্রবেশ দ্বারের সামনে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা এক ব্যক্তির। সঙ্গে-সঙ্গে ছুটে আসেন পথচারীরা। তাঁরা এসে উদ্ধার করেন ওই ব্যক্তিকে। কিন্তু কেন তিনি এমন ঘটনা ঘটালেন তা এখনও জানা যায়নি।






পার্লামেন্টের সামনের মূল গেটটি সর্বক্ষণই বন্ধ থাকে। হঠাৎ করেই উল্টো দিকের পার্ক থেকে এক ব্যক্তি আগুন গায়ে গড়িয়ে এসে মূল রাস্তার উপর পড়েন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, ওই ব্যক্তি নিজেই নিজের শরীরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন। হকচকিত অবস্থায় পুলিশ কর্মীরা ছুটে আসেন। স্তম্ভিত হয়ে যান সেখানে উপস্থিত মানুষজনও। ছুটে আসেন তাঁরা। যার-যার কাছে যা ছিল তা দিয়েই আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন তাঁরা। দ্রুত ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তি উত্তরপ্রদেশের বাঘপতের বাসিন্দা। তাঁর কাছ থেকেই উদ্ধার হয়েছে কাগজ। তিনি কিছু পোস্টার লিখে নিয়ে এসেছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। তবে ঠিক কেন তিনি এমন ঘটনা ঘটালেন তা জানার চেষ্টা চালচ্ছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগেও এই সংসদ ভবনের সামনে আত্মহত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়ে পার্লামেন্টের সামনে নিজের শরীরে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। সেই সময়ও সংসদ ভবনের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মীরা এসে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে। পরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুধু তাই নয়,

ব্রিসবেনে তৃতীয় টেস্টে ভারত কিছুটা হলেও কঠিন পরিস্থিতিতে ছিল। সেখান থেকে জসপ্রীত বুমরা ও আকাশ দীপের অনবদ্য ব্যাটিং পারফরম্যান্সে ফলো অন এড়ানো এবং ড্র। সিরিজ এখনও সমতায়। মেলবোর্ন থেকেই সিরিজ টার্ন নিতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হল, চিন মিউজিক নাকি 'সচিন'!


মেলবোর্নে 'বক্স' খোলার অপেক্ষা, চিন মিউজিক নাকি 'সচিন', প্রশ্ন বেশকিছু


বড়-রাত পেরোলেই বড় ম্যাচ। মেলবোর্নে বাক্স খোলার অপেক্ষা। ভারত-অস্ট্রেলিয়া পাঁচ ম্যাচের সিরিজ। শুরুটা হয়েছিল ভারতের জয়ে। যদিও অ্যাডিলেডে গোলাপি টেস্টে ঘুরে দাঁড়িয়ে সমতা ফিরিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ব্রিসবেনে তৃতীয় টেস্টে ভারত কিছুটা হলেও কঠিন পরিস্থিতিতে ছিল। সেখান থেকে জসপ্রীত বুমরা ও আকাশ দীপের অনবদ্য ব্যাটিং পারফরম্যান্সে ফলো অন এড়ানো এবং ড্র। সিরিজ এখনও সমতায়। মেলবোর্ন থেকেই সিরিজ টার্ন নিতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হল, চিন মিউজিক নাকি ‘সচিন’!


পারথ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংস বাদ দিলে ভারতীয় ব্যাটিং আক্রমণে একমাত্র ধারাবাহিক বলা যায় লোকেশ রাহুলকে। যশস্বী জয়সওয়াল একটি সেঞ্চুরির পর লাগাতার ব্যর্থ। শুভমন গিলও হতাশ করছেন। সবচেয়ে বড় অস্বস্তি ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা এবং সুপারস্টার ব্যাটার বিরাট কোহলির ফর্ম। পারথে ছিলেন না রোহিত। অ্যাডিলেডে টিমের সঙ্গে যোগ দেন। মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করছেন রোহিত। পুরনো পজিশনে ফিরলেও পারফর্ম করতে পারেননি। সম্মান পুনরুদ্ধারে নজর থাকবে রোহিতের দিকে।

বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির এই সিরিজ অনেকের কাছেই টেস্টে শেষ হতে পারে। এমনকি বর্তমান প্রজন্মের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলির জন্যও। ব্রিসবেনে রবিচন্দ্রন অশ্বিন হঠাৎ অবসর নেওয়ায় চাপ বেড়েছে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মার উপরও। বাকি দু-ম্যাচে আতসকাঁচেই থাকবেন বিরাটরা। পারথের দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছিলেন বিরাট কোহলি। তার আগে রানের খরা চলছিল। সেই সেঞ্চুরির পরও একই অবস্থা। বারবার অফস্টাম্পের বাইরের ডেলিভারির ফাঁদে পড়ছেন। সেখান থেকে বেরোতে পারাটাই আসল।

অনেকক্ষণ সহ্য করার পর যাত্রীরা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। তখনই বাধ্য হয়ে বাসের কনডাক্টর গাড়ি থামিয়ে দেখা শুরু করেন গন্ধের উৎস কী?


প্রচণ্ড দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল বাসে, বিরক্ত হয়ে যাত্রীরা গাড়ি থামান! ধরা পড়েন এই মহিলাই! গন্ধের উৎস কী?
গ্রেফতার কচ্ছপ পাচারকারী



দক্ষিণ দিনাজপুর: শুরু থেকেই বাসের মধ্যে ভোটকা গন্ধ বের হচ্ছিল। অনেকক্ষণ সহ্য করার পর যাত্রীরা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। তখনই বাধ্য হয়ে বাসের কনডাক্টর গাড়ি থামিয়ে দেখা শুরু করেন গন্ধের উৎস কী? আর যা দেখেন, তাতে তো রীতিমতো চক্ষু চড়কগাছ! দেখা যায়, বাসের নির্দিষ্ট একটি বস্তার ব্যাগ থেকেই গন্ধ বেরোচ্ছে। কিন্তু সে ব্যাগে তো মাছ নেই, তাহলে কী?


পাচারের আগেই বেসরকারি বাস থেকে উদ্ধার হল শতাধিক কচ্ছপ। রবিবার সকালে শিলিগুড়ি থেকে বালুরঘাটগামী একটি বেসরকারি বাস থেকে উদ্ধার লক্ষাধিক টাকার কচ্ছপগুলি। এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বংশীহারী থানার জোড়দিঘি এলাকা থেকে কচ্ছপগুলি উদ্ধার করে বন দফতর ও বংশীহারী থানার পুলিশ। ঘটনায় তিনজনকে ধরেছে বন দফতরের কর্মীরা। ধৃতদের বাড়ি উত্তরপ্রদেশ এলাকায়। পরে তাদের বংশীহারী থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এদিকে কচ্ছপ গুলি কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে কুশমণ্ডি বন দফতরের কর্মীরা।

জানা গিয়েছে, মোট চারটি ব্যাগে ১০৩ টি কচ্ছপ উদ্ধার করে কুশমণ্ডি বনদফতর ও পুলিশ। উত্তরপ্রদেশের সুলতানগঞ্জ থেকে কচ্ছপগুলি আনা হচ্ছিল। ধৃতদেত মধ্যে একজন পুরুষ সহ দুজন মহিলা রয়েছে। তারা ডালখোলা থেকে গঙ্গারামপুরের উদ্দেশে যাচ্ছিল। বংশীহারী থানার জোরদিঘি এলাকায় বাসের ভেতরে দুর্গন্ধ পেতেই সন্দেহ হয় অন্য যাত্রীদের। এরপরই তাদের ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয় কচ্ছপ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বংশীহারী থানার পুলিশ। যায় কুশমণ্ডি বন দফতরের কর্মীরা। উদ্ধার হওয়া কচ্ছপ গুলির বাজার মূল্য প্রায় ১ লক্ষ টাকা। পরে বনদফতর পাচারকারী তিনজনকে গঙ্গারামপুর মহাকুমা আদালতে পেশ করা হয়। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখছে বংশীহারী থানার পুলিশ ও কুশমণ্ডি বন দফতরের কর্মীরা।

শতাধিক যাত্রীকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান। কাজাকিস্তানের আকটাউ বিমানবন্দরের কাছে বিমানটি ভেঙে পড়ে। বহু যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। 


বড়দিনে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা, শতাধিক যাত্রীকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, বেঁচে ফিরলেন ২৮ জন
দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটি।


কাজাকিস্তান: বড়দিনে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। শতাধিক যাত্রীকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান। কাজাকিস্তানের আকটাউ বিমানবন্দরের কাছে বিমানটি ভেঙে পড়ে। বিমানে ১০৫ জন যাত্রী এবং ৫ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। এর মধ্যে ২৮ জন যাত্রী বেঁচে গিয়েছেন।


জানা গিয়েছে, আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের বিমান এটি। বুধবার সকালে কাজাকিস্তানের বাকু থেকে রাশিয়ার চেচনিয়ার রাজধানী গ্রোজনি যাচ্ছিল বিমানটি। কুয়াশার কারণে বিমানের রুট পরিবর্তন করা হয়। মাঝ আকাশে হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিমানটি ভেঙে পড়ে। অপর একটি সূত্রে খবর, পাখির ঝাঁকের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নিয়ন্ত্রণ হারায় বিমানটি।




কাজাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, বিমানে ১০৫ জন যাত্রী এবং ৫ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রাপ্ত ভিডিয়োগুলিতে দেখা গিয়েছে, বিমানটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নীচে নামতে শুরু করে এবং নিমেষের মধ্যে তা আকটাউ বিমানবন্দরের কাছে একটি খোলা মাঠে আছড়ে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে আগুন ধরে যায় বিমানে।



জানা গিয়েছে, বিমানটি জরুরি অবতরণের জন্য অনুরোধ করছিল। কিন্তু অনুমতি না মেলায় মাঝ আকাশেই চক্কর খাচ্ছিল। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারায় বিমানটি। আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিমানটি জরুরি অবতরণ করার সময়ই দুর্ঘটনা ঘটে।



জানা গিয়েছে, নাবালিকা ঘটনার দিন মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। সেদিন একাই ছিল সে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগায় অভিযুক্ত যুবক। বাড়িতে ঢুকে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ঘটনার কথা জানাজানি হতেই নাবালিকা বাবা জামালপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।


বাড়িতে ঢুকে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার যুবক
গ্রেফতার যুবক

 নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার এক যুবক। অভিযুক্তের বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলার রঘুনাথগঞ্জ থানা এলাকায়। বুধবার ধৃতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,অভিযুক্ত মুর্শিদাবাদ থেকে কাজের সূত্রে জামালপুরে এসেছিল। অন্যদিকে নাবালিকার বাড়ি জামালপুর থানা এলাকায়।


জানা গিয়েছে, নাবালিকা ঘটনার দিন মামার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। সেদিন একাই ছিল সে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগায় অভিযুক্ত যুবক। বাড়িতে ঢুকে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ঘটনার কথা জানাজানি হতেই নাবালিকা বাবা জামালপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে জামালপুর থানার পুলিশ।

প্রসঙ্গত, তিলোত্তমার ঘটনার পর তোলপাড় হয়েছে গোটা রাজ্য। পথে নামেন শ’য়ে-শ’য়ে মানুষ। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি। কিন্তু তারপরও হাল ফিরছে কি? পরিস্থিতি একই। কখনও নাবালিকাকে ধর্ষণ, কখন আবার শিশুকে ধর্ষণ, কখনও বা যুবতীর উপর অত্যাচারের অভিযোগ উঠেই আসছে। তবে একই সঙ্গে পুলিশি নজরদারিও বেড়েছে। কোনও ঘটনা ঘটলে দ্রুত পুলিশ তার ব্যবস্থাও নিচ্ছে। এর অন্যতম উদাহরণ হল জয়নগর। সেখানে ঘটনার ৬২ দিনের মধ্যেই আদালত অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেছে।




২০২২ সালের ১৪ এপ্রিল বিয়ে করেন আলিয়া-রণবীর। অয়ন মুখোপাধ্যায়ের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ ছবিতে অভিনয় করার সময় প্রেম শুরু এই দুই তারকার। তারপর দীর্ঘ ৫ বছর সম্পর্কে থাকার পর বিয়ে করেন তাঁরা।
বড়দিনে আবারও বড় চমক রাহার, এবারও সকলকে কী সারপ্রাইজ দিল রালিয়া কন্যা


২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ সালে প্রথম সকলকে সারপ্রাইজ দিয়েছিলেন আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুর। প্রকাশ্যে এনেছিলেন তাঁদের বছর একের রাহা কাপুরকে। একবছর পর আরও একবার ফিরল সেই ছবি। বাবা মায়ের হাত ধরে সামনে এল রাহা। কাপুর পরিবারের চোখের মণি। পাপারাৎজিদের সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল আগেই। এবার সকলের উদ্দেশে হাত নাড়তেও দেখা গেল তাকে। সঙ্গে জানালো মেরি ক্রিসমাস। মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এই ছবি।


২০২২ সালের ১৪ এপ্রিল বিয়ে করেন আলিয়া-রণবীর। অয়ন মুখোপাধ্যায়ের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ ছবিতে অভিনয় করার সময় প্রেম শুরু এই দুই তারকার। তারপর দীর্ঘ ৫ বছর সম্পর্কে থাকার পর বিয়ে করেন তাঁরা। বিয়ের কয়েক মাস পরই সুখবর দিয়েছিলেন আলিয়া। সেই বছরই নভেম্বর মাসের ৬ তারিখ আলিয়ার কোল আলো করে জন্ম নেয় রাহা।


মেয়েকে ১৩ মাস লোকচক্ষুর আড়ালে রেখেছিলেন আলিয়া। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের ২৫ তারিখ, অর্থাৎ বড়দিনে কন্যাকে পাপারাৎজ়িদের সামনে আনেন তারকা-দম্পতি। তাকে দেখে মুগ্ধ হয়ে ওঠেন নেটিজ়েনরা। আলিয়ার নীল চোখ দেখে অনেকেই তাকে রণবীরের ঠাকুরদা কিংবদন্তি অভিনেতা-প্রযোজক রাজ কাপুরের সঙ্গে তুলনা করেছেন। ঠাকুরদা ঋষি কাপুরের চেহারার সঙ্গেও অনেকে রাহার মিল খুঁজে পেয়েছেন।



এই রাহার নামকরণ নিয়েও অনেক আলোচনা হয়েছে অতীতে। তার ঠাকুমা, তথা রণবীরের মা অভিনেত্রী নিতু সিং বলেই দিয়েছেন, রাহাকে দেখলে ‘রাহাত’ মেলে। অর্থাৎ, শান্তি। পরিচালক-প্রযোজক করণ জোহর বলেছেন যে, রাহা AI জেনারেটেড বাচ্চা। এতটাই মিষ্টি সে।

আরজি কর কাণ্ডের পর কয়েক মাস ধরে রাজপথে চলে বিক্ষোভ। মশাল হাতে রাত দখল করেন মহিলারা। সম্প্রতি সেই মামলায় সন্দীপ ঘোষ জামিন পেয়ে যাওয়ায় নতুন করে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। এরই মধ্যে বদলে গেল ক্রসিং-এর নাম।



ম্যাপ' থেকে মুছে দেওয়া হল 'ডোরিনা ক্রসিং', RG Kar-কাণ্ডে বড় সিদ্ধান্ত গুগলের
কলকাতার ডোরিনা ক্রসিং



 কলকাতার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জায়গার মধ্যে একটি হল ডোরিনা ক্রসিং। জনবহুল এসপ্লানেডের এই ক্রসিং পেরিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করেন বহু মানুষ। অনেক আন্দোলন, মিছিলেরও সাক্ষী এই ডোরিনা ক্রসিং। এবার গুগল মানচিত্রে মুছে দেওয়া হল ডোরিনা ক্রসিং-এর নাম। গুগল ম্যাপে সার্চ করলে আর মিলবে না ডোরিনা ক্রসিং। চিকিৎসকদের অনুরোধে এই সিদ্ধান্ত নিল গুগল।


আন্দোলনকারী চিকিৎসকেরা চেয়েছিলেন, আরজি করের নির্যাতিতার নামে রাস্তা তথা ক্রসিং-এর নামকরণ করা হোক। যেহেতুু নির্যাতিতার নাম বদল করে তিলোত্তমা বা অভয়া হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তাই সেই নামেই ক্রসিং-এর নাম বদল করার আবেদন জানান চিকিৎসকরা। গুগল সেই অনুরোধ মেনে বদলে দিয়েছে নাম।

গুগল সেই অনুরোধ গ্রহণ করার পর ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টর্স ফোরামে’র তরফে মুখ্যসচিব-মেয়রকে ইমেল করে জানানো হয়েছে বিষয়টি। বুধবার এ কথা জানিয়েছেন, WBDF-এর সদস্য চিকিৎসক প্রমোদরঞ্জন রায়। চিকিৎসকদের অনুরোধ মেনে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে ‘অভয়া ক্রসিং’।


চিকিৎসক আরও জানান, তাঁরা অনুমান ছিল ডোরিনা কোনও মেমসাহেবের নাম ছিল। কলকাতার অনেক রাস্তার নামই সাহেবদের নামে, যে সব নামগুলো আস্তে আস্তে পরিবর্তন করে দেওয়া হচ্ছে। তবে পরিবর্তীতে তিনি জানতে পারেন, এই ক্রসিং-এর কাছে একটি বস্ত্র বিপণী ছিল। তার নাম ‘মা ডোরিনা’ (Ma DORINA)। আর সেই দোকানের বোর্ডে একটি নিয়ন আলো জ্বলত, যা অনেক দূর থেকে দেখা যেত। সেই দোকানের নামেই ওই ক্রসিং-এর নামকরণ হয়। বর্তমানে ওই বিপণী আর নেই। কিন্তু নামটি রয়ে গিয়েছে। তাই নাম বদল চান চিকিৎসকরা।

এ কি বললেন অনুষ্কা শর্মা, সকলের সামনে লজ্জায় লাল রণবীর কাপুর। বি-টাউন মানেই গসিপ তুঙ্গে। প্রতিটা মুহূর্তেই সম্পর্ক হোক, বা সিনে দুনিয়া নিয়ে নানান চর্চা, মুহূর্তে তা গসিপে পরিণত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে মুখে মুখে। সেলেবদের মধ্যে এই বিষয়টি নতুন নয়।


গসিপ 'কিং'তিনি, রণবীরের গোপন তথ্য ফাঁস করলেন অনুষ্কা


এ কি বললেন অনুষ্কা শর্মা, সকলের সামনে লজ্জায় লাল রণবীর কাপুর। বি-টাউন মানেই গসিপ তুঙ্গে। প্রতিটা মুহূর্তেই সম্পর্ক হোক, বা সিনে দুনিয়া নিয়ে নানান চর্চা, মুহূর্তে তা গসিপে পরিণত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে মুখে মুখে। সেলেবদের মধ্যে এই বিষয়টি নতুন নয়। তবে কানাঘুষো খবর নয়, সাফ রণবীরকেই এবার কাঠগোড়ায় দাঁড়র করিয়ে পর্দা ফাঁস করেছিলেন অনুষ্কা শর্মা। ছবির প্রমোশনে একাধিক রিয়ালিটি শো-তে উপস্থিত হয়েছেন এই জুটি। বি-টাউনে তাঁদের মধ্যে বন্ডিং বেশ ভাল। তবে হয় না নিত্য সাক্ষাৎ। বন্ধুত্বের জেরেই দুজনের মধ্যে থাকা ঘনিষ্ট সম্পর্ক নিয়ে একাধিকবার জল্পনা সৃষ্টি হলেও তাঁরা নিজেদের সম্পর্ক বেশ উপভোগ করে।


তবে অনুষ্কা শর্মার সঙ্গে ঠাট্টা ইয়ার্কি বা মজা করার ফল যে খুব একটা ভাল হবে না তা কম বেশি সকলেরই জানা। তিনি বরাবরই স্পষ্ট বক্তা। সত্যি কথা সকলের সামনে সাফ বলে দিতে দ্বিধাবোধ করেন না তিনি। আর সেই দাপটের সঙ্গেই একবার তিনি টার্গেট করেছিলেন রণবীর কাপুরকে। এসেছিলেন কপিল শর্মা শো-তে। সেখান থেকেই সবটা ফাঁস। অনুষ্কার অভিযোগ বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে পারেন না রণবীর কাপুর। কেউ যদি তাঁকে বিশ্বাস করে কোনও কথা বলে থাকেন, তবে তিনি তা নিঃসন্দেহে অন্যকাউকে গিয়ে বলে দেবেন। অনুষ্কার এই কথাকে সম্মতি জানিয়েই রণবীর বলেছিলেন, তিনি যতক্ষণ না কাউকে সবটা বলছেন, ঠিক ততক্ষণ পর্যন্ত শান্তি বা স্বস্তি হয় না।


এখানেই শেষ নয়, প্রেসকে বলা একাধিক খবরও তিনি মনের মাধুরী মিশিয়ে বলে থাকেন। কারণ তাতে সত্যতা বেশ খানিক কম থাকে। অনুষ্কার সঙ্গে প্রথম আলাপেই যা প্রমাণিত, রণবীর সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন তাঁদের জিমে দেখা, এবং অনুষ্কা রণবীরকে দেখে বেরিয়ে গিয়েছিলেন, উল্টোদিকে অনুষ্কার কথায়, তিনি মোটেও এমনটা করেননি। তার উত্তরে তামাশা স্টার জানান, তাঁর গল্প, তিনি যেমন ইচ্ছে বুঁনতে পারেন। এতেই স্পষ্ট হয়েছিল অনুষ্কার অভিযোগ ১০০ ভাগ সত্যি।

 শুধু কল্যাণ নন, একই যুক্তি কুণাল ঘোষেরও। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, "কাঞ্চনকে সমালোচনায় বিদ্ধ করা অনুচিত। কেন মেডিক্যাল বিল এত বেশি হবে, তা নিয়ে আলোচনা হওয়াটা জরুরি।"


যত 'দোষ' ডাক্তারদের! কাঞ্চনের ৬ লাখি বিলে কোনও অন্যায় দেখছেন না কল্যাণ
কাঞ্চম-শ্রীময়ী


বিধানসভায় সন্তানের জন্মের খরচ হিসেবে ৬ লক্ষ টাকার বিল জমা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক। অভিনেতা-রাজনীতিককে নিয়ে এমনিতেই চর্চা আর বিতর্কের শেষ নেই। তার মধ্যে আবার ৬ লাখি বিল। সেই বিল জমা পড়ার আগে থেকেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রশ্ন উঠেছে, সন্তানের জন্মের খরচ এত টাকা? আর সেই টাকা মেটাবে সরকার?


কাঞ্চন অবশ্য আগেই জানিয়ে দিয়েছেন যে বিধায়ক হিসেবে যে সুবিধা পাওয়া যায়, তার আওতাতেই পড়ে এটি। সন্তান জন্মের খরচের টাকা পান তাঁরা। সেই অনুযায়ীই বিল দিয়েছেন। এবার একে একে তৃণমূল নেতারা দাঁড়াচ্ছেন কাঞ্চনের পাশে। যে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল সাংসদ) ভোট প্রচার চলাকালীন নিজের গাড়ি থেকে কাঞ্চনকে নামিয়ে দিয়েছিলেন, সেই কল্যাণও এই ক্ষেত্রে কাঞ্চনের কোনও দোষ দেখছেন না।

কল্যাণ বলছেন, আসলে সব দোষ ডাক্তারদের। কাঞ্চন কোনও অন্যায় করেননি। বুধবার সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে কাঞ্চন বলেন, “এব্যাপারে আমি কাঞ্চনের কোনও অন্যায় দেখছি না। নার্সিংহোম বিল করেছে। এতে কাঞ্চনের দোষ কোথায়? ডাক্তাররা আন্দোলন করছেন করুন, কিন্তু এত বিল করছেন কেন। এই প্রশ্ন তো তুলতেই হবে।”


শুধু কল্যাণ নন, একই যুক্তি কুণাল ঘোষেরও। তৃণমূল নেতা বলছেন, বিল নিয়ে অযথা আলোচনা না করে চিকিৎসকদের নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “কাঞ্চনকে সমালোচনায় বিদ্ধ করা অনুচিত। কেন মেডিক্যাল বিল এত বেশি হবে, তা নিয়ে আলোচনা হওয়াটা জরুরি।”

উল্লেখ্য, দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে কয়েক মাস আগেই কন্যা সন্তানের জন্ম দেন কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী। তারই খরচ ৬ লক্ষ টাকা। জানা গিয়েছে, ছ’লক্ষের মধ্যে চিকিৎসক নিয়েছেন চার লক্ষ টাকা। আর বাকি খরচ হয়েছে ২ লক্ষ টাকা।

ক্রিসমাসের দিন সকাল সকাল মেলবোর্নের এক বিশেষ জায়গায় বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের সন্তানদের। এটাই বিরুষ্কার ছেলে অকায়ের প্রথম ক্রিসমাস। দিদি ভামিকার সঙ্গে ভালো সময় কাটাচ্ছে খুদে অকায়।


 মেলবোর্নের বিশেষ জায়গায় 'ছোট'দের নিয়ে বিরাট-অনুষ্কার বড়দিন, অকায়ের প্রথম ক্রিসমাস সেলিব্রেশন!
মেলবোর্নে 'ছোট'দের নিয়ে বিরাট-অনুষ্কার বড়দিন, 


 ক্রিকেট ও বলিউডের পাওয়ার কাপল বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ও অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। বর্তমানে কোহলি পরিবার রয়েছে মেলবোর্নে। আজ ২৫ ডিসেম্বর। ক্রিসমাস। আর এই ক্রিসমাসের দিন মেলবোর্নের রাস্তায় বিরাট কোহলি, অনুষ্কার শর্মার একসঙ্গে হাঁটার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। আগামিকাল ২৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে বক্সিং ডে টেস্ট। তার আগে কোহলি রয়েছেন ফুরফুরে মেজাজে। শুধু অনুষ্কার সঙ্গেই নয়, পরিবারের সকলকে নিয়ে মেলবোর্নের এক বিশেষ জায়গায় গিয়েছিলেন বিরাট।




এ বার বিরাট, অনুষ্কার ছোট ছেলে অকায়ের প্রথম ক্রিসমাস। ভামিকা ও অকায়কে নিয়ে বিরাট এবং অনুষ্কা ক্রিসমাসের দিন সকাল সকাল পৌঁছে যান মেলবোর্নের এক লোকাল ক্যাফেতে। সেখানেই কোহলি পরিবার ব্রেকফাস্ট সারে। @_cafecourt_ এই ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে বিরাট কোহলির সঙ্গে সেই ক্যাফের কয়েকজনের ছবি শেয়ার করা হয়েছে।

_cafecourt_ এর পক্ষ থেকে সেই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘আজ সকালে যখন আমরা সরকারী ছুটিতে আমাদের ক্যাফে খোলা রাখব কিনা তা নিয়ে বিতর্কে ব্যস্ত ছিলাম, সেই সময় আমরা জানতাম না যে আমরা বিরাট কোহলি, অনুষ্কা শর্মা এবং আমাদের তাঁর পরিবারকে আমাদের ছোট্ট ক্যাফেতে খাবার পরিবেশন করার এই অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা লাভ করতে চলেছি।’ সেই ক্যাফেতে খাবার খাওয়ার পর বিরাট কোহলি সেখানকার শেফদের সঙ্গে ছবি তোলেন। তাঁদের ধন্যবাদও জানান। সোশ্যাল মিডিয়ায় কোহলির এই সকল ছবি ভাইরাল হয়েছে।



এ বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মার ছেলে অকায় কোহলির জন্ম লন্ডনে। এটাই বিরুষ্কার ছেলে অকায়ের প্রথম ক্রিসমাস। দিদি ভামিকার সঙ্গে ভালো সময় কাটাচ্ছে খুদে অকায়।

গঙ্গাসাগরের মেলা গ্রাউন্ড মাঠে ম্যানগ্রোভ প্লান্টেশনে উপস্থিত হলেন জেলা শাসক ও মন্ত্রী 

সুন্দরবন এবং গঙ্গাসাগরকে বাঁচাতে নয়া উদ্যোগ রাজ্য সরকারের,প্রতিটি দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গঙ্গাসাগর।ক্রমাগত ভাঙছে গঙ্গাসাগরের সমুদ্র তট। এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে রাজ্য সরকারের নয়া উদ্যোগ সমুদ্রতট বরাবর ম্যানগ্রোভ প্লান্টেশন লাগানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। নদী এবং সমুদ্র বাঁধের ভাঙন রুখতে বিশেষ নয়া উদ্যোগ রাজ্য সরকারের,২৪ শেষ ডিসেম্বর দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসনের বিশেষ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান পালিত হলো গঙ্গাসাগরে। সমুদ্র পাড়ে নিজ হাতে ম্যানগ্রোভ বৃক্ষরোপন এবং সাগরের মানুষদের হাতে হাতে ম্যানগ্রোভ প্রদান করেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিন মূলত ভ্যাটিভার ঘাস প্রজাতির বিশেষ কিছু গাছ রোপন করা হয়। 

আগামী দিনে গঙ্গাসাগর তথা সমগ্র সুন্দরবনকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করতে বিশেষ উদ্যোগ জেলা প্রশাসনের। এদিকে অনুষ্ঠান থেকে পুরস্কৃত করা হলো এবং লালন পালনের তিনজন সাগরের মানুষকে। এদিনের এই বিশেষ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা শাসক সুমিত গুপ্তা, সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা, সাগর ব্লকের বিডিও কানাইয়া কুমার রায়,জি বি ডি এর আধিকারিক নিরঞ্জন তরফদার,কাকদ্বীপ এসডিও মধুসূদন মন্ডল, এসপি কোটেশ্বর রাও ,ডিস্ট্রিক্ট ফরেস্ট আধিকারিক মনোজ কুমার আগরওয়াল,এবং আরো অন্যান্য আধিকারিকরা এই অনুষ্ঠান পুরোটাই পরিচালনা করলেন তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের আধিকারিক অনন্যা মজুমদার,

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল

পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনিক বৈঠক 

দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র গুলি হল বকখালি পর্যটন কেন্দ্র ও মৌসুমী পর্যটক কেন্দ্র। আর ২৫ ডিসেম্বর কিংবা নতুন বছরের শুরুতে এই পর্যটক কেন্দ্রে বহু পর্যটকরা আসে চড়ুইভাতী করার জন্য। চড়ুইভাতি করতে এসে কোন অসুবিধা যাতে না হয়, সেই কথা মাথায় রেখে ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানা, পঞ্চায়েত সমিতি, ফায়ার ডিপার্টমেন্ট দের নিয়ে একটি প্রশাসনিক বৈঠক করা হয়।

মূলত এই বৈঠকের মাধ্যমে সমস্ত প্রশাসন, পঞ্চায়েত এবং ফায়ারের আধিকারিকদের সম্পূর্ণ সচেতন থাকার জন্য জানানো হয়।।


স্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদারের 

দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে কন্যা সন্তান জন্ম দেন কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী। তারই খরচ ৬ লক্ষ টাকা। এত বিল? বিধানসভা কি দেবে? বস্তুত, এর আগে বিধানসভায় কোনও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের কোনও বিলেন কোনও উর্ধ্বসীমা নেই।



 কাঞ্চনের সন্তান জন্মের খরচ ৬ লক্ষ টাকা! বিধানসভায় বিল ধরাতেই স্পিকার বললেন...
কাঞ্চন মল্লিক, বিধায়ক


 তিনি অভিনেতা। তাঁর অভিনয়ে দর্শকরা হেসেছেন, কেঁদেছেন। বিগত কয়েক বছর আগে তিনি যোগ দিয়েছেন রাজনীতিতে। কথা হচ্ছে কাঞ্চন মল্লিককে নিয়ে। সম্প্রতি, কন্যা সন্তানের বাবা হয়েছেন কাঞ্চন। জন্মের খরচ ছ’লক্ষ টাকা। বিধানসভায় সেই বিল জমা দিতেই শুরু হয়েছে ফিসফাস।


বস্তুত, রাজ্য বিধানসভার বিধায়করা বেতনের পাশাপাশি একাধিক সুবিধা পেয়ে থাকেন রাজ্যের বিধায়করা। তার মধ্যে অন্যতম হল স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা। অর্থাৎ কোনও বিধায়ক হাসপাতালের বিল জমা দিলে তার খরচ বহন করে বিধানসভা। সেই মতো মঙ্গলবার হুগলির উত্তরপাড়ার বিধায়ক কাঞ্চন মল্লিক সন্তান জন্মের বিল জমা দিয়েছেন বিধানসভায়। যা নিয়েই শুরু হয়েছে আলোচনা।

দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে কন্যা সন্তান জন্ম দেন কাঞ্চনের স্ত্রী শ্রীময়ী। তারই খরচ ৬ লক্ষ টাকা তেমনটাই জানা যাচ্ছে কাঞ্চনের জমা দেওয়া বিল থেকে। কিন্তু এত টাকার অঙ্ক কি বিধানসভা মিটিয়ে দেবে? চর্চা শুরু হয়েছে তা নিয়েই। জানা গিয়েছে, ছ’লক্ষের মধ্যে চিকিৎসক নিয়েছেন চার লক্ষ টাকা। আর বাকি খরচ হয়েছে ২ লক্ষ টাকা।


বস্তুত, বিধানসভায় স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিলের কোনও উর্ধ্বসীমা নেই। তবে একমাত্র চশমার বিল তৈরিতে রয়েছে ঊর্ধ্বসীমা রয়েছে। এর আগে মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রি মিত্র চশমার জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকার বিল ধরিয়েছিলেন। তারপর চশমার বিলের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টাকা উর্ধ্বসীমা ধরা হয়। বাকি চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনও নির্দিষ্ট মাপকাঠি নেই। এক্ষেত্রে রি-ইমবার্সমেন্ট পাওয়ার জন্য বিল জমা দিয়েছেন কাঞ্চন মল্লিক।

স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমরা সব কাগজ পত্র দেখব। যাচাই করব। তারপরে যদি মনে হয় যে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে তাহলে ডেকে পাঠাব। বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে।” এখানে উল্লেখ্য, বিধানসভায় এভাবে বেশি অঙ্কের বিল হলে প্রয়োজনে হাসপাতালে সুপার অথবা চিকিৎসককে ডেকে পাঠিয়ে গোটা বিষয়টি জানতে চান অধ্যক্ষ।

তিনটি আইসিসি টুর্নামেন্ট জেতা ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি এ বার বাড়ি নিয়ে প্রশ্নের মুখে! রাঁচিতে বিশাল ফার্ম হাউস রয়েছে মহেন্দ্র সিং ধোনির। সেখানে অনেক কিছুই রয়েছে। সেখানেই থাকেন ধোনি। আগে অবশ্য হার্মুর রোডে একটি বাড়িতে থাকতেন।


রাঁচিতে মহেন্দ্র সিং ধোনির বাড়িতে তল্লাশি! কী চলছে স্মৃতির জায়গায়?


মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার। জাতীয় দলের জার্সিতে প্রাক্তন হলেও ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এখনও খেলেন। আগামী আইপিএলেও চেন্নাই সুপার কিংস জার্সিতেই দেখা যাবে ধোনিকে। তিনটি আইসিসি টুর্নামেন্ট জেতা ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি এ বার বাড়ি নিয়ে প্রশ্নের মুখে! রাঁচিতে বিশাল ফার্ম হাউস রয়েছে মহেন্দ্র সিং ধোনির। সেখানে অনেক কিছুই রয়েছে। সেখানেই থাকেন ধোনি। আগে অবশ্য হার্মুর রোডে একটি বাড়িতে থাকতেন। রাজ্য হাউজিং বোর্ডের নজরে ধোনির সেই বাড়ি। মাহির বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই বাড়িকে ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যা নিয়ম বিরুদ্ধ বলে দাবি হাউজিং বোর্ডের।


ঝাড়খণ্ড স্টেট হাউজিং বোর্ডের অভিযোগ, মহেন্দ্র সিং ধোনির পুরনো বাড়িটি রেসিডেন্সিয়াল প্রপার্টি। কোনও রেসিডেন্সিয়াল প্রপার্টিকে ব্যবসায়িক কারণে ব্যবহার করলে তা নিয়ম বিরুদ্ধ। সূত্রের খবর, ধোনি নিজের সেই পুরনো বাড়িতে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালাচ্ছেন। সে কারণেই প্রশ্নের মুখে পড়েছেন ধোনি। তাঁর বাড়ি তল্লাশি করতে পারেন হাউজিং বোর্ডের কর্তারা। সেই ডায়াগনস্টিক সেন্টার কী উদ্দেশ্যে বানানো, সেটাকে ব্যবসায়িক কাজে ব্য়বহার করা হচ্ছে কি না, রেসিডেন্সিয়াল প্লটের নিয়ম ভঙ্গ হচ্ছে কি না, সব কিছু তদন্ত করে দেখবে।

আসলে শীতকালে প্রায়ই ট্রেনের ট্যাঙ্কগুলিতে জল জমে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এইসব ট্যাঙ্কে হিটার বসানো হয়েছে।

রেলের ইতিহাসে প্রথমবার, ট্রেনের মধ্যেই থাকবে রুম হিটার, বাথরুমে মিলবে গরম জল
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।


সাম্প্রতিককালে ভারতীয় রেল একাধিক পরিবর্তন এনেছে। আধুনিক ব্যবস্থা করা হয়েছে বিভিন্ন প্রিমিয়াম ট্রেনে। পুরনো ট্রেনও নতুন চেহারা নিচ্ছে। ট্রেনের বাথরুম নিয়ে যে সব অভিযোগ ছিল, সেগুলোও কমে গিয়েছে ক্রমে ক্রমে। তবে এবার রেল যে পদক্ষেপ করেছে, তা অভাবণীয়। ট্রেনের বাথরুমে কল খুললে পড়বে গরম জল। তবে সব ট্রেন নয়, বিশেষ ট্রেনেই থাকছে এই ব্যবস্থা।


জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য বিশেষ বন্দে ভারত ট্রেন চালু করার পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় রেল। কাশ্মীরের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিস্তৃত করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন চালু হওয়া সেই ট্রেন দুটির মধ্যে একটি ট্রেন দিল্লি থেকে শ্রীনগর পর্যন্ত চলবে। এই ট্রেনে বিশ্রামের জন্য বার্থ থাকবে এবং কোচ গরম রাখার জন্য হিটার বসানো হবে। এই ট্রেনটি বরফে ঢাকা পাহাড় এবং চেনাব নদীর ওপর দিয়ে তৈরি বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলসেতুর (৩৫৯ মিটার উঁচু) মধ্যে দিয়ে যাবে।

তবে এতে কোনও সেকেন্ড ক্লাস স্লিপার কোচ থাকবে না। জানা গিয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরা থেকে বারামুল্লা পর্যন্ত বন্দে ভারত ট্রেনটি চালানো হবে।


আসলে শীতকালে প্রায়ই ট্রেনের ট্যাঙ্কগুলিতে জল জমে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এইসব ট্যাঙ্কে হিটার বসানো হয়েছে। এছাড়া যাত্রীদের ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে ট্রেনের টয়লেটে গরম বাতাস সরবরাহ করা হবে। দেশে প্রথমবার ট্রেনে এমন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ট্রেনের লোকোপাইলটের সামনে যে কাচটি বসানো হয়েছে, তাতেও হিটার থাকবে, যাতে বরফ জমতে না পারে। প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও কাচ গরম থাকবে।

এই ট্রেন চালু হওয়ার পর কাটরা থেকে বারামুল্লা পর্যন্ত ২৪৬ কিলোমিটারের যাত্রাপথ যেতে লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। বর্তমানে এই যাত্রা শেষ করতে ১০ ঘন্টা সময় লাগে। ট্রেনটি আগামী মাসের শেষের দিকে অর্থাৎ জানুয়ারিতে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

রাকেশ রোশন, বহু পরিকল্পনা করে ছেলে হৃত্বিক রোশনকে লঞ্চ করেছিলেন কাহো না পেয়ার হ্যায় ছবির মাধ্যমে। বি-টাউ পেয়েছিল এক নতুন স্টারকে। হৃত্বিক রোশন, বর্তমানে যিনি সিনে দুনিয়ার গ্রীকগড, তাঁকে নিয়ে একটা সময় রীতিমত চিন্তায় ঘুম উড়ে গিয়েছিল রাকেশ রোশনের।


ভয়ে ঘরের কোণায় লুকিয়ে থাকতেন হৃত্বিক, বাবাকে কী অনুরোধ করেছিলেন?


রাকেশ রোশন, বহু পরিকল্পনা করে ছেলে হৃত্বিক রোশনকে লঞ্চ করেছিলেন কাহো না পেয়ার হ্যায় ছবির মাধ্যমে। বি-টাউ পেয়েছিল এক নতুন স্টারকে। হৃত্বিক রোশন, বর্তমানে যিনি সিনে দুনিয়ার গ্রীকগড, তাঁকে নিয়ে একটা সময় রীতিমত চিন্তায় ঘুম উড়ে গিয়েছিল রাকেশ রোশনের। ভয়ে ভয়ে নিজেকে গুঁটিয়ে রাখতেন তিনি। কথা বলতেন না কারুর সঙ্গে, বাড়ির কোণে দরজা বন্ধ করে থাকতে হত তাঁকে। কারণ কী জানেন! হৃত্বিক রোশন তখন সবে মাত্র প্রথম ছবিতে কাজ করেছেন। ছবিতে ভাল অভিনয়ের কারণে সবাই প্রশংসায় পঞ্চমুখ।


সকলে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন রাকেশ রোশনকে। আর অন্যদিকে মেয়েদের প্রেমের প্রস্তাবে দাপট। তবে হৃত্বিক তখন লাইম লাইটে। ঝড়ের গতীতে একের পর এক খবর ছড়িয়ে পড়ছে নতুন অভিনেতাকে কেন্দ্র করে। তবে হৃত্বিক এসব বিষয় বিন্দু মাত্র কান দিতে নারাজ। তিনি উল্টে বাবাকে বলে বসলেন তিনি অভিনয় করবেন না। তিনি এসব নিতে পারছেন না। বলিউড থেকে সরে দাঁড়াতে চান তিনি। কারণ হল একটাই, তাঁর পক্ষে এই এত মানুষের আশা ভরসা বজায় রাখা সম্ভবপর হবে না।


সাফল্যকে ভয়ে পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি। হৃত্বিকের কথায়, সকলের মুখ রক্ষা করাটা বড় দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। সেই ক্ষেত্রে তিনি ব্যর্থ হবেন। পারবেন না বাবার মুখ রাখতে। একদিন যদি লাইমলাইট চলে যায়, তিনি যদি নিজের ভাল কাজ বজায় রাখতে না পারেন, তবে তখন এত মানুষের আশা, তাঁর বাবার আশা সবটা নষ্ট হয়ে যাবে রাতারাতি। টানা পাঁচদিন ভয়ে কেঁদে ছিলেন হৃত্বিক রোশন। ঘরের দরজা বন্ধ করেই বসে থাকতেন। বাবাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন, তাঁর মানসিক সমস্যা, স্থির করেছিলেন অভিনেতা তিনি হবেন না। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। রাকেশ রোশন শক্তহাতে তাঁকে তখন সামনে এনেছিলেন, চালিয়ে গিয়েছিলেন বিশ্বাসের লড়াই তিনি পারবেন। আর আজ সেই সুপারস্টারই বলিউডের অন্যতম সেলেব, যাঁর নামে লক্ষ লক্ষ মহিলার রাতের ঘুম উড়ে



অস্ট্রেলিয়ার পেস বাউন্সি উইকেটে অফস্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করে ঠিক পজিশনে না থাকলে ড্রাইভ কঠিন। উইকেটের পিছনে ক্যাচের সম্ভাবনা বেশি। বিরাটের ক্ষেত্রেও যেন তেমনইটাই হচ্ছে।



ধন্যি ছেলের অধ্যাবসায়..., হর্ষিত রানা-প্রসিধ কৃষ্ণর ক্লান্তি বাড়ালেন বিরাট কোহলি!


অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বিরাট কোহলির পারফরম্যান্স বরাবরই ভালো। এ বারও একটা সেঞ্চুরি রয়েছে। কিন্তু বাকি ইনিংসগুলিতে হতাশা। আরও বড় অস্বস্তির কারণ অফস্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করে আউট হওয়া। ভারতের মাটিতে সেই ডেলিভারিতেই হয়তো দুর্দান্ত কভার ড্রাইভ খেলতে পারতেন বিরাট কোহলি! কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার পেস বাউন্সি উইকেটে অফস্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করে ঠিক পজিশনে না থাকলে ড্রাইভ কঠিন। উইকেটের পিছনে ক্যাচের সম্ভাবনা বেশি। বিরাটের ক্ষেত্রেও যেন তেমনইটাই হচ্ছে। এর থেকে মুক্তির উপায় খুঁজছেন বিরাট কোহলিও। ঠিক যেন সচিন তেন্ডুলকরের মন্ত্রেই এগচ্ছেন।

অস্ট্রেলিয়া সফরে এমন সমস্যায় পড়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকরও। কয়েক ইনিংস একই ভাবে আউট হওয়ায় নিজেকেই চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, কভার ড্রাইভ কিংবা অফ ড্রাইভ খেলবেন না। অজি বোলাররা তাঁর ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন, তিনিও প্রস্তুত। অসীম ধৈর্যের পরীক্ষা দেখিয়ে ২৪১ রানের মহাকাব্যিক ইনিংস খেলেছিলেন সচিন। মেলবোর্নে বিরাট কোহলিও কি এমন কিছু করে দেখাবেন?

ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসে অফস্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করে আউট হওয়ার পরই যেন মানসিক প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছিলেন। ভারতের ইনিংস চলাকালীন বিরাট কোহলি নেমে পড়েছিলেন গাব্বার নেটে। প্রসিধ কৃষ্ণ এবং হর্ষিত রানাকে দিয়ে লাগাতার অফস্টাম্পের বাইরে বোলিং করিয়ে যান। বল খেলার চেয়ে ছাড়ায় জোর দিচ্ছিলেন। গাব্বায় দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে হলে হয়তো ম্যাচেও সেটা দেখা যেত।

 এ প্রসঙ্গে শিক্ষক বঙ্কিম হাঁসদা বলেন, "শিক্ষক অনিতা মান্ডি বলেন, "আমাদের প্রচুর ভয় লাগছে। কারণ, এই বাঘটা স্কুলের সামনে এসেছিল। আবার পিছন দিকে চলে গেছে। এখন বলছে রায়কা পাহাড়ে আছে। আমাদের তো খোলা জায়গায় ক্লাস করাতে হয়। এখন যদি সামনে চলে আসে বাঘ তাহলে কী হবে?"

ওর ভয়ে বুক কাঁপছে শিক্ষকদেরও, বাচ্চাগুলো পড়ার ফাঁকে এ দিক-ও দিকে দেখছে, ফের কি সে আসবে?
পড়ুয়ারা আতঙ্কে





পরিস্থিতি বদলেছে। কখন না জানি সামনে চলে আসে সে। এই আতঙ্কে কার্যত সকলে। কিন্তু তারপরও কি পড়াশোনা বা নিত্য নৈমিত্তিক কাজ বন্ধ রাখা যায়? এক রাশ আতঙ্ক নিয়েই খোলা আকাশের নিচে ক্লাস চলছে। প্রায় দশ বছর ধরে এভাবেই খোলা আকাশে ক্লাস করছে পড়ুয়ারা। ভয়ের মধ্যেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।


সম্প্রতি, বাঘিনীর আতঙ্কে কাঁপছে পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামের একাংশ। বাঘিনীর খোঁজে যখন হিমশিম খাচ্ছে বনদফতর, সেই সময় এক রাশ আতঙ্ক নিয়ে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করছে রাইকা পাহাড়তলির গ্রাম উদলবনি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দীর্ঘ দশ বছর ধরেই খোলা আকাশের নিচে স্কুল চালাতে বাধ্য হচ্ছেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। এই প্রাথমিক স্কুলে ৪৫জন ছাত্র ছাত্রী পড়াশোনা করে। চারিদিকে পাহাড়। তার মাঝেই এই উদলবনি গ্রাম। আর পাশের গ্রাম থেকে ছাত্র ছাত্রীরা এই স্কুলে পড়াশোনা করতে আসে। যদি মাঝ রাস্তায় কোনও অঘটন ঘটে তাহলে কে দেখবে? ইতিমধ্যেই এই স্কুলটির পাশ দিয়ে ঘুরে গিয়েছে বাঘ।

এ প্রসঙ্গে শিক্ষক বঙ্কিম হাঁসদা বলেন, “শিক্ষক অনিতা মান্ডি বলেন, “আমাদের প্রচুর ভয় লাগছে। কারণ, এই বাঘটা স্কুলের সামনে এসেছিল। আবার পিছন দিকে চলে গেছে। এখন বলছে রায়কা পাহাড়ে আছে। আমাদের তো খোলা জায়গায় ক্লাস করাতে হয়। এখন যদি সামনে চলে আসে বাঘ তাহলে কী হবে?

মঙ্গলবার অনেকেই তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছেন। তাঁর পাশে অনেক মানুষকে দেখে কিছুটা হলেও সুস্থবোধ করছেন, মানসিক ভাবেও অনেকটা চাঙ্গা। সেই কাম্বলির মুখে এই সময়ও বন্ধু সচিন তেন্ডুলকরের কথা।



 সচিনের কাছে কৃতজ্ঞ... হাসপাতাল থেকেই জানালেন অসুস্থ বন্ধু!

আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি করতে হয়েছে হাসপাতালে। ভুগছিলেন বেশ কিছুদিন ধরেই। কিন্তু সোমবার হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী-ছেলে-মেয়েরা তাঁকে ভর্তি করান হাসপাতালে। বিনোদ কাম্বলির অসুস্থ হওয়ার খবর ছড়াতে সময় লাগেনি। অনেকেই কাম্বলির খবর জানতে চেয়েছেন। শুরুতে আশঙ্কাজনক অবস্থা থাকলেও ধীরে ধীরে বিপন্মুক্ত হয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। মঙ্গলবার অনেকেই তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছেন। তাঁর পাশে অনেক মানুষকে দেখে কিছুটা হলেও সুস্থবোধ করছেন, মানসিক ভাবেও অনেকটা চাঙ্গা। সেই কাম্বলির মুখে এই সময়ও বন্ধু সচিন তেন্ডুলকরের কথা।

১৯৯৩ সালে ভারতীয় টিমে অভিষেক হয়েছিল। তারপর দেশের হয়ে ১৭টা টেস্ট ও ১০৪ ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেছেন। ছেলেবেলায় রমাকান্ত আচরেকরের ক্যাম্প থেকেই উত্থান দুই কিশোরের। সেই বন্ধুত্ব আজও অটুট। কিছুদিন আগে শিবাজী পার্কে প্রয়াত রমাকান্ত আচরেকরের মূর্তি বসেছে। ওই বিশেষ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন সচিন ও কাম্বলি। কাম্বলি চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াতে পারছিলেন না। এক সময়ের অসংযমী জীবনযাপন তাঁকে আরও বিপাকে ফেলে দিয়েছে। ৫২ বছরের ক্রিকেটার ইউরিন সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন।



এরকম ঘটনা কার্যতই বেনজির। জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রে কর্মরত শোহেল শেখ, পেশায় একজন সফ্ট ইঞ্জিনিয়ার একটি পার্টি চলাকালীন এমনই কুপ্রস্তাব দেন খোদ নিজের স্ত্রীকে। যার বিরোধীতা করেন স্ত্রী। ফলস্বরূপ মেলে তালাক।

 
যেতে হবে বস-এর বিছানায়! স্বামীর প্রস্তাব শুনে যা করলেন স্ত্রী
প্রতীকী ছবি


যেতে বস-এর বেডরুমে! স্বামীর ‘অযৌক্তিক’ আদেশ পালনে নারাজ হতেই জুটল তালাক। ঘটনা মহারাষ্ট্রের কল্যাণের। বস-এর শয্যাসঙ্গীনি হওয়া ‘কুপ্রস্তাবে’ গররাজি হতেই স্ত্রীকে তালাক দিল এক ব্যক্তি। স্বামীর নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করল স্ত্রী।

এরকম ঘটনা কার্যতই বেনজির। জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রে কর্মরত শোহেল শেখ, পেশায় একজন সফ্ট ইঞ্জিনিয়ার একটি পার্টি চলাকালীন এমনই কুপ্রস্তাব দেন খোদ নিজের স্ত্রীকে। যার বিরোধীতা করেন স্ত্রী। ফলস্বরূপ মেলে তালাক।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দ্বিতীয় বিয়ে করেন অভিযুক্ত। তারপর থেকেই চলত স্ত্রীয়ের উপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন, এমনটাই অভিযোগ। অভিযুক্তের স্ত্রীর দাবি, বিয়ের প্রথম তিন মাস সম্পর্ক ঠিক থাকলেও, তারপর থেকে গণ্ডগোল বাঁধতে শুরু করে তাদের মধ্য়ে। প্রথম স্ত্রীয়ের যে এখন ডিভোর্স হয়নি সেটা বিয়ের আগে লুকিয়ে গিয়েছিল অভিযুক্ত। তা অভিযুক্তের দ্বিতীয় স্ত্রী জানতেই তার উপর মানসিক নির্যাতন শুরু করেন সোহেল।

প্রথম স্ত্রীয়ের থেকে ‘মুক্তি’ পেতে দ্বিতীয় স্ত্রীয়ের কাছে ১৫ লক্ষ টাকা দাবি করেন সোহেল । আর তা দিতে নারাজ হলেই আর ফাটল ধরে তাদের সম্পর্কে। টাকার জন্য নাকি বারংবার জোরাজুরি চালাত সোহেল এমনটাই অভিযোগ তার দ্বিতীয় স্ত্রীয়ের।

জল আরও গড়ায় অফিসের একটি পার্টিকে কেন্দ্র করে। বস-এর সঙ্গে বেডরুমে যেতে হবে বলে স্ত্রীকে কুপ্রস্তাব দেন অভিযুক্ত। শুধু তা-ই নয়, কাটাতে হবে রাতও। যা শুনে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান স্ত্রী। মুখের উপরেই সাফ অস্বীকার করে দেন তিনি। এরপরই ক্ষেপে গিয়ে স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের করে দেয় অভিযুক্ত। পাল্টা থানায় চলে যান স্ত্রী। তবে এই অভিযোগের ভিত্তিতে এখনও পুলিশ অভিযুক্ত গ্রেফতার করেনি বলেই জানা গিয়েছে।

কল্যাণ থানার পুলিশ সুপারিনডেন্ট জানান, সম্ভাজি নগর থানায় এই অভিযোগটি দায়ের করা হয়েছে। যা পরবর্তীতে সেখান থেকে পাঠানো হয় বাজার পেঠ থানায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বামীর নামে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের পাশাপাশি পরপুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করার অভিযোগ দায়ের করেন স্ত্রী।


মুখ্যমন্ত্রী গঙ্গাসাগরে আসার আগে গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৫-এর প্রস্তুুতি খতিয়ে দেখলেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা 


২০২৫ এর গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুুতি খতিয়ে দেখতে ৬ জানুয়ারি গঙ্গাসাগর আসছেন রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়,তার আগে ২০২৫-এর গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুুতি খতিয়ে দেখলেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা,সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন জেলা পুলিশের সুপার কোটেশ্বর রাও, সাগরের বিডিও কানাইয়া কুমার রায় সহ জেলা প্রশাসনের একাধিক আধিকারিকেরা।

 সুষ্ঠুভাবে ২০২৫-এর গঙ্গাসাগরমেলা পরিচালনা এবং সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর রাজ্য সরকার, তাই গঙ্গাসাগর মেলা শুরুর আগে নিরাপত্তা এবং যাতায়াত ব্যবস্থা সহ যাত্রীদের রাত্রিবাস নিয়ে একাধিকবার বৈঠক করেছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা, এই নিয়ে নবান্নে প্রস্তুুতি বৈঠক সেরেছেন রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়,এবার প্লাস্টিক মুক্ত গঙ্গাসাগর মেলা করার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার,
এদিন ওই বিষয়ে জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা আমাদের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন


স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল 

কীসের টাকা চাইছেন ওই তৃণমূল কর্মী? আবাস যোজনার ঘরের জন্য কাটমানি চাইছেন তিনি। আর তৃণমূল কর্মীর কাটমানি চাওয়ার সেই ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন বিধান সভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।


২০ হাজার দিন আর পিছন ঘুরে তাকাতে হবে না', কীভাবে কাটামানি চাইছেন এই TMC কর্মী ভিডিয়ো দেখালেন শুভেন্দু
নীলিমা দাস, তৃণমূল কর্মী


মুর্শিদাবাদ: পরনে ছাপা শাড়ি। গ্রামের একটি বাড়িতে গিয়ে মাটির বারান্দায় বসে রয়েছেন তৃণমূল কর্মী নীলিমা দাস। একদম খুল্লামখুল্লা বলছেন, “আপনি আমায় কুড়ি হাজার টাকা দিন, আমি বাকিটা বুঝে নেব। আর কোনও দিকে তাকাতে হবে না আপনাকে….।” কীসের টাকা চাইছেন ওই তৃণমূল কর্মী? আবাস যোজনার ঘরের জন্য কাটমানি চাইছেন তিনি। আর তৃণমূল কর্মীর কাটমানি চাওয়ার সেই ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন বিধান সভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিরোধী দলনেতার দাবি, আবাস যোজনার ঘর পাইয়ে দেওয়ার জন্য টাকা চাইছেন তিনি।


T – টাকা M – মারা C – কোম্পানি

আসুন পরিচয় করি তোলামূল প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কাটমানি আদায়কারী’র সাথে।

পুলিশকর্তা ভারত রাথড় জানান, 'বিগত কয়েক মাস ধরে এই বিস্ফোরণের ছক কষছিলেন রূপেন ও তাঁর সঙ্গী। সেই সূত্র ধরেই অনলাইনে ভিডিয়ো দেখে শুরু হয় বোমা বানানো।'


 সংসারে আগুন লাগিয়েছে শ্বশুড়বাড়ি! বদলা নিতে বোমা ভর্তি পার্সেল পাঠাল জামাই
প্রতীকী ছবি (কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি)


আহমেদাবাদ: ডিভোর্সের জন্য দায়ী শ্বশুড়বাড়ি। বোমা পাঠিয়ে ডিভোর্সের বদলা নিলেন যুবক। শুনে কল্পনা লাগলেও এটাই বাস্তব। অনলাইনে ভিডিয়ো দেখে বোমা বানানো শিখেছিলেন অভিযুক্ত। তারপরেই হাতে কলমে বানিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে পাঠিয়ে দিলেন শ্বশুড়বাড়িতে।


বিস্ফোরণের ঘটনায় ইতিমধ্যে আহমেদাবাদ পুলিশের হাতে পাকড়াও হয়েছে দুই। এই ঘটনায় মূলচক্রী রূপেন রাওকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার। এদিন সকাল ১০.৪৫ নাগাদ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে গুজরাটের সবরমতি এলাকা। ঘটনাস্থল থেকেই গ্রেফতার হন গৌরব গড়াভি নামে এক ব্যক্তি। এরপরই চিরুনি তল্লাশিতে নেমে পড়ে পুলিশ। যার হাত ধরে খোঁজ মেলে এই ঘটনার নেপথ্যে থাকা মাস্টারমাইন্ড রূপেন রাওয়ের। এরপর শনিবার রাতেই রূপেন-সহ আরও একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।


এই প্রসঙ্গে পুলিশকর্তা ভারত রাথড় জানান, ‘বিগত কয়েক মাস ধরে এই বিস্ফোরণের ছক কষছিলেন রূপেন ও তাঁর সঙ্গী। সেই সূত্র ধরেই অনলাইনে ভিডিয়ো দেখে শুরু হয় বোমা বানানো।’ মূলত, তার স্ত্রীয়ের বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের আহত করতেই পার্সেলের মধ্যে বোমা বেঁধে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন অভিযুক্ত, এমনটাই দাবি পুলিশের।

প্রসঙ্গত, রাগ,ক্ষোভ, যন্ত্রণা থেকেই এই অপরাধের পথে নেমেছিলেন অভিযুক্ত, দাবি পুলিশের। মূলত বিবাহ বিচ্ছেদকে কেন্দ্র করে রূপেনের মনে প্রতিশোধ স্পৃহা কাজ করতে শুরু করে। অভিযুক্তের ধারণা, শ্বশুড়বাড়ির চাপেই তার স্ত্রীয়ের সঙ্গে তার সম্পর্কে ফাটল বেড়েছে এবং দিন শেষে তা এসে দাঁড়িয়েছে্ বিচ্ছেদের দিকে। আর এই ধারণার উপর ভর করেই অভিযুক্তের মনে জ্বলতে শুরু করে প্রতিশোধের আগুন। রাগে-জেদে সোজা বোমা পাঠানোর মতো অপরাধী কার্যকলাপে নেমে পড়ে সে।

আগুনে পুড়ে ছাই মৌসুনি আইল্যান্ডের একটি আবাসিক রিসোর্ট


দক্ষিণ ২৪ পরগনার মৌসুনি দ্বীপে বালিয়াড়া এলাকায় আনুমানিক বিকাল চারটে নাগাদ হঠাৎই "মহামায়া" নামে একটি আবাসিক রিসটে আগুন লেগে যায়। চোখের নিমিষে কয়েক মুহূর্তে আগুনের লেলিহান শিখায় সবকিছু শেষ হয়ে যায়। স্থানীয় মানুষ এলেও আগুনের কাছে গিয়ে নেভানোর সাহস কেউ পায়নি।