WEATHER

Top News


একটি অনলাইন সাইডে মোবাইল অর্ডার করে ডেলিভারি নেওয়ার সময় ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার এক যুবক।


ডেলিভারি বয় তখন কোড চেয়েছিলেন, আচমকাই তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে পালালেন ক্রেতা, তারপর...
অভিযুক্ত


অনলাইনে মোবাইল অর্ডার করেছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ডেলিভারিও হবে। সকালে ডেলিভারি বয় ফোন করেন। ঠিকানা কনফর্ম করেন। এরপর আসেন ডেলিভারি বয়। ফোনে কথা বলায় ক্রেতাও বেরিয়ে আসেন ঘর থেকে। ডেলিভারি বয় ডেলিভারি কোড চান। তার আগেই ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে নতুন মোবাইলের বাক্স ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন এক যুবক। শেষমেশ ধরাও পড়েন।

একটি অনলাইন সাইডে মোবাইল অর্ডার করে ডেলিভারি নেওয়ার সময় ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার এক যুবক। অভিযোগ, লাভপুরের বাসিন্দা শঙ্খচূড়া একটি মোবাইল অর্ডার দেয় অনলাইন সাইডে। মোবাইল ডেলিভারি নেওয়ার জায়গা দেওয়া হয় সিউড়ির একটি জায়গাতে। সেখানে মোবাইল ডেলিভারি নিতে এসে মোবাইলটি নিয়ে ছুটে পালিয়ে যায়।

এটিও পড়ুন
নিষিদ্ধ পল্লীর সঙ্গে রাজ্যের তুলনা! সুকান্তর বিরুদ্ধে দায়ের হল FIR
'শুভমন যদি...', গিলকে নিয়ে বড় ভবিষ্যদ্বাণী সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
মহিলাদের হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ পুরুষের মতো নয়! তা হলে কীভাবে বুঝবেন?
স্থানীয় বাসিন্দারা ও ডেলিভারি বয় তাকে ধরে ফেলে এবং গণপিটুনি দেওয়া হয়। তুলে দেওয়া হয় সিউড়ি থানার পুলিশের হাতে। অভিযুক্ত যুবকের বক্তব্য, “সিউড়ি এসেছিলাম, মোবাইল নেব বলে। মোবাইলটা নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলাম। এখন ধরেছে। ১৯ তারিখ অর্ডার করেছিলাম।” পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে পুলিশ।



আছে..আছে চমক আছে’, একগাল হাসি নিয়ে হঠাৎ কার কথা বললেন কল্যাণ?



আজ রথের আগে খুঁটি পুজো করে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রীরামপুর আরএমএস মাঠে প্রতিবছর দুর্গাপুজো করেন। রথের আগে সেই পুজোর খুঁটি পুজোরই হয় আজ।

আছে..আছে চমক আছে', একগাল হাসি নিয়ে হঠাৎ কার কথা বললেন কল্যাণ?
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংসদ



হুগলি: রবিবার গালভরা হাসি নিয়ে একটা খবর দিলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কী খবর? সেটা কিন্তু পরিষ্কারভাবে খোলসা করেননি সাংসদ। শুধু ইঙ্গিত দিয়ে জানালেন, এই বছর পুজোয় একটা চমক রয়েছে। কীসের চমক, কে তিনি? তার বিস্তারিত কিন্তু বললেননি শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ। সাংবাদিকদের প্রশ্নে শুধু বললেন, ‘আছে…আছে….।’ একটু অপেক্ষাও করতে বলেন সাংসদ।

আজ রথের আগে খুঁটি পুজো করে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ আরএমএস মাঠে প্রতিবছর দুর্গাপুজো করেন। রথের আগে তারই খুঁটি পুজো হয় এ দিন। কল্যাণ ছাড়াও সাংসদের খুঁটি পূজার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের বিধায়ক ও চেয়ারম্যানরা। সেখানে কল্যাণের পাশে দেখা গেল রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, চাঁপদানীর বিধায়ক অরিন্দম গুঁইন, চঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারদের।

এটিও পড়ুন
শুরু ধর্মীয় নেতা বাছাই! কার হাতে যাবে ইরান? মৃত্যুর আগেই মনোনয়ন খামেনেইয়ের
মালদহে বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে অর্ধনগ্ন করে মারধরের অভিযোগ, তৃণমূল বলল...
দাউদাউ করে জ্বলছে কারখানা! খিদিরপুরের পর লেলিহান আগুন জাপটে ধরল শহরতলি
আজ কল্যাণ জানান, এই বছর পুজোর থিম হবে কোনারকের সূর্য মন্দির। তবে সংশ্লিষ্ট পুজোয় যে চমক থাকছে সে কথাও হাসিমুখে জানিয়েছেন তিনি। প্রথমে একটু মজার ছলেই তৃণমূল সাংসদ বলেন, “চমক বলতে মানুষ চমক। প্রচুর মানুষ আসবেন মণ্ডপে।” তারপর তিনি বলেন, “আসবে…আসবে এখনও ফাইনাল নয়। তবে একটা ভাল চমক থাকতে পারে। কথা দিয়েছে…বলেছে, চেষ্টা করছি কল্যাণজি (কোশিস কর রাহা হু কল্যাণজি) এখনও ফাইনাল করিনি।” কল্যাণের এই কথার পরই শুরু জল্পনা। তবে কি তাঁর পুজোয় বলিউডের নামি কোনও শিল্পী আসছেন? যদিও, সব উত্তর সময়ই দেবে।

অফিস বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাঁকুড়ায় ২৬.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে পুরুলিয়ায় বৃষ্টি হয়েছে ১২ মিলিমিটার। গত কয়েকদিনে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের বেশি থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা হলেও তা কমেছে।


গত ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় মাত্র ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, বর্ষার খেলা কী ঘুরে গেল?
প্রতীকী ছবি


 এখনই বিরাম নেই বৃষ্টির। বর্তমানে দাপট কিছুটা কমলেও ফের বাড়বে গতি। ২৮ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রাজ্যে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। এরইমধ্যে ২৫ তারিখ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে ফের ঘূর্ণাবর্তের পূর্বাভাস রয়েছে। তার জেরে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। একইসঙ্গে দ্রুত এগোচ্ছে বর্ষা। উত্তর আরব সাগরের বাকি অংশেও শীঘ্রই ঢুকে পড়বে মৌসুমী বায়ু। উত্তর প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ উত্তরাখণ্ডের বাকি অংশে ঢুকে পড়বে বর্ষা। এমনটাই পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। 


হাওয়া অফিস বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাঁকুড়ায় ২৬.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে পুরুলিয়ায় বৃষ্টি হয়েছে ১২ মিলিমিটার। গত কয়েকদিনে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের বেশি থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা হলেও তা কমেছে। দিঘায় বৃষ্টি হয়েছে ৫ মিলিমিটার। সোমবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে। উপকূলের জেলা এবং পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। একইসঙ্গে দুই ২৪ পরগনা, নদিয়ায় তুলনামূলকভাবে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। 

এটিও পড়ুন
Kolkata: বাবা কাজে ব্যস্ত, একরত্তি কন্যা হঠাৎ উধাও, হুলস্থুল সল্টলেকে
আজমের থেকে এসেছিল শিয়ালদহে! সন্দেহের বশে আব্বাসের ব্যাগ খুলতেই চোখ কপালে রেলপুলিশের, ভাঙল বড় চক্র


বিজেপির উদার রাজনীতি সবার হজম হয় না: দিলীপ
মঙ্গলবারেও দেখা যাবে একই ছবি। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও বাঁকুড়াতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে। হাওয়া অফিস বলছে মঙ্গলের রাত পোহালেই আরও বেড়ে যাবে বৃষ্টির দাপট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়াতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে। বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, দুই বর্ধমানের ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে। 

১৪ তারিখ এমার্জেন্সি ল্যান্ডিংয়ের পর থেকে আজ ১ সপ্তাহ হয়ে গেল। তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরের রানওয়েতেই এখনও ঠায় দাঁড়িয়ে ব্রিটিশ এফ-৩৫বি যুদ্ধবিমান।

কেরলের মাটিতে ব্রিটিশ যুদ্ধ বিমান, ছুঁতে দিচ্ছে না ভারতকে!

দামি জিনিস হলে আমরা সবাই একটু যত্নে রাখার চেষ্টা করি। ঢেকে রাখা, মুড়ে রাখা-এসব আমরা করি। আর এর দাম তো খুব কম করে হলেও ৩৫ কোটি টাকা। আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র যা আছে, সেগুলো ধরলে দামের অঙ্ক কোথায় গিয়ে পৌঁছবে কেউ জানে না। তারপরও মালিক যে, সে বলছে জিনিস আমার খোলা আকাশের নীচেই পড়ে থাক। রোদে পুড়ুক, জলে ভিজুক, ক্ষতি নেই। মাথার ওপর ছাদ আমার লাগবে না। ফলে, ১৪ তারিখ এমার্জেন্সি ল্যান্ডিংয়ের পর থেকে আজ ১ সপ্তাহ হয়ে গেল। তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরের রানওয়েতেই এখনও ঠায় দাঁড়িয়ে ব্রিটিশ এফ-৩৫বি যুদ্ধবিমান।


নিরাপত্তারক্ষীরা বিমান ঘিরে রেখেছেন। ধারেকাছে কারও যাওয়ার জো নেই। ব্রিটেন থেকে আসা ইঞ্জিনিয়ারা শুধু বিমান পরীক্ষা করে দেখছেন। বিমানবন্দরের হ্যাঙারে প্লেনটিকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছিল ভারত। ব্রিটিশ সেনা তাতে রাজি হয়নি। শোনা যাচ্ছে প্লেনের হাইড্রলিক সিস্টেমে কিছু সমস্যা ধরা পড়েছে। হ্যাঙারে না নিয়ে গেলে সেগুলো ঠিক করা সম্ভব নয়। যদিও ব্রিটেন একেবারেই তা চাইছে না। ফলে খোলা আকাশের নীচেই বিমান ঠিক করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্রিটিশ ইঞ্জিনিয়াররা।


ভুলেও কিন্তু ফ্রিজে রাখবেন না, স্বাস্থ্যকর এই ফলগুলি অস্বস্তির কারণ হতে পারে!


বিজেপির উদার রাজনীতি সবার হজম হয় না: দিলীপ
শ্রাবন্তীর ছবির প্রিমিয়ারে প্রাক্তন স্বামী রাজীব, কী বললেন শ্রাবন্তীর কাজ নিয়ে?
এই বিমানটা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকা থেকে ব্রিটিশ বিমানবাহী রণতরী HMS Prince of Wales থেকে উড়েছিল। গত শনিবার পাইলট প্লেন নিয়ে আরব সাগরে উড়ছিলেন। রাত সাড়ে ন-টা নাগাদ তিনি দেখেন যে প্লেনে তেল নেই। আর এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার থেকে তিনি বহু দূরে আছেন। ফলে পাইলট আর জাহাজে ফেরার ঝুঁকি নেননি। তিনি এমার্জেন্সি ল্যান্ডিংয়ের অনুমতি চান। ভারত অনুমতি দেওয়ায় তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরে এসে নামে ব্রিটিশ ফাইটার জেট। এই এফ-৩৫বি মার্কিন সংস্থা লকহিড মার্টিনের তৈরি ৫ম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। ব্রিটেনের মতো নেটো দেশগুলো এ বিমান ব্যবহার করে। ওড়ার জন্য অল্প লম্বা রানওয়ে হলেই চলে। আর নামার সময়ে অনেকটা হেলিকপ্টারের মতো ভার্টিকালি নামতে পারে। ফলে, এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার থেকে অপারেট করার পক্ষে একেবারে আদর্শ।

যতটা জানা যাচ্ছে যে বিমানটি ফিট টু ফ্লাই অবস্থায় নেই। তাই সেটাকে সমুদ্রে মোতায়েন মাদার শিপে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। দুটো সম্ভাবনার কথা অনেকেই বলছেন। বিমানবন্দরের হ্যাঙারে সবসময়ই ইঞ্জিনিয়াররা থাকেন। ব্রিটিশ রয়্যাল নেভি চাইছে না যে তাদের এই বিমানটাকে সামনে থেকে চাক্ষুষ করুন ভারতীয় ইঞ্জিনিয়াররা। পাছে, কিছু জিনিস ফাঁস হয়ে যায়। আর দ্বিতীয় সম্ভাবনা হিসাবে উঠে আসছে যে গোপন কিছু জিনিস হয়ত বিমানে আছে। যা লুকিয়ে রাখতে চাইছে ব্রিটিশ রয়‍্যাল নেভি। সবটা এখনও বোঝা যাচ্ছে না। এই গোটা বিষয়টা নিয়ে গত কয়েকদিনে ব্রিটিশ মিডিয়ায় একটা লাইনও খবর নেই। সংবাদমাধ্যকে ব্রিটিশ সরকার চুপ করে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

নির্দেশিকা জারি হতেই বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন সহ বহু শিক্ষকদের অভিযোগ, মিড ডে মিল যে বরাদ্দ, তাতে মিড ডে মিল খাওয়ানোই দুস্কর। ছাত্র কম হলে কথাই নেই। বেশি ছাত্র দেখিয়ে মিড ডে মিল করতে হয়। সেখানে কুকুর খাবে কী করে?


এবার মিডে মিল পাবে পথ কুকুরাও, রাজ্যের জারি করা নির্দেশে উঠছে প্রশ্ন
পথ কুকুরদেরও মিড ডে মিল




এবার মিড ডে মিলের ভাগ পাবে পথ-কুকুরাও। শনিবার এমনই নির্দেশ জারি করেছে রাজ্য। দিনে একবেলা অন্তত খাওয়াতে হবে পথ কুকুরদের। দায়িত্ব নিতে হবে শিক্ষকদের। রাজ্য়ের এই উদ্যোগে পশুপ্রেমীরা স্বাগত জানালেও, শিক্ষকদের একাংশ তুলছেন বিভিন্ন প্রশ্ন।


মালদহে বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে অর্ধনগ্ন করে মারধরের অভিযোগ, তৃণমূল বলল...
দাউদাউ করে জ্বলছে কারখানা! খিদিরপুরের পর লেলিহান আগুন জাপটে ধরল শহরতলি
আজমের থেকে এসেছিল শিয়ালদহে! সন্দেহের বশে আব্বাসের ব্যাগ খুলতেই চোখ কপালে রেলপুলিশের, ভাঙল বড় চক্র
নির্দেশিকায় কী বলা হয়েছে?

সমাজকর্মী ও পশুপ্রেমী মেনকা গান্ধীর আবেদনে সাড়া দিয়ে ‘পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশন’ রাজ্যের স্কুলগুলির উপর নির্দেশিকা জারি করে জানিয়েছে, স্কুলের সামনে যে সব পথ কুকুর আছে, তাদের মিড ডে মিল দিতে হবে। এর জন্যে দায়িত্বে থাকবেন শিক্ষকরা এবং মিড ডে মিল তৈরি করেন যাঁরা তাঁদের একাংশ। শুধু পথ কুকুরকে খাওয়ানো নয় তাদের চিকিৎসা, ভ্যাকসিনেশন সহ অন্যান্য দায়িত্ব নিতে হবে। সোমবার থেকে নির্দেশ পালন করতে হবে।

এই নিয়ে শিক্ষক সংগঠনের প্রতিক্রিয়া

নির্দেশিকা জারি হতেই বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন সহ বহু শিক্ষকদের অভিযোগ, মিড ডে মিল যে বরাদ্দ, তাতে মিড ডে মিল খাওয়ানোই দুস্কর। ছাত্র কম হলে কথাই নেই। বেশি ছাত্র দেখিয়ে মিড ডে মিল করতে হয়। সেখানে কুকুর খাবে কী করে?পাশাপাশি এই দায়িত্ব কে নেবে? একদিকে শিক্ষকের অভাব স্কুল চালানো দায়। সেখানে কুকুরদের জন্যে কোন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হবে? কে পড়াবে? এই জাতীয় নির্দেশিকার কী অর্থ?

সভাপতি, WBPTA ভুজঙ্গ সরকার বলেন, “আমাদের হেডেক বেড়ে গেল। এখন কুকুরকে খাওয়াতে আলাদা করে শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে দেখছি। জানি না কী করব বুঝতে পারছি না।” মালদা চর সুজাপুর হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক উজ্জ্বল তালুকদার বলেন, “সরকার বলছে তাই করতেই হবে। আমার স্কুল যথেষ্ট বড়। সেখানে মিড ডে মিল চালানো ব্যাপার নয়। বেঁচে যাওয়া খাবার আমরা তো এমনই দিতাম। এটা আলাদা করে অর্ডার বের করার কী ছিল? এখন এমনিই শিক্ষক অপ্রতুল। তার মধ্যে এটা আলাদা দায়িত্ব।”

অন্যদিকে পশু প্রেমী বিভিন্ন সংগঠন আবার এই নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছে। স্বরুপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমার মনে হয় এটাই তো কর্তব্য। এটা তো হওয়া উচিত। তাতে নির্দেশিকা বের হোক বা না হোক।”

এর আগের নির্দেশিকা কী ছিল?

এর আগে শিক্ষা মন্ত্রকের চিঠির ভিত্তিতে পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশন নির্দেশিকা দিয়ে বলেছিল, ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটসের সুপারিশ অনুযায়ী পথ কুকুরের কামড়ের হাত থেকে স্কুলের বাচ্চাদের রক্ষা করতে হবে ৷ পশুদের জনন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিশুদের কাছে যাতে কুকুর যেতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখার পাশাপাশি কুকুরদের আঘাত যাতে না করা হয় তাও নজর রাখতে হবে। সেই সময়ও শিক্ষকদের উদ্দেশে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, মিড-ডে মিল দেওয়ার সময় যাতে কুকুর পড়ুয়াদের আশপাশে না থাকে তার দিকে নজর দিতে হবে।

হঠাৎ করে ব্যথা শুরু হয় বুকে। তারপর তীব্র শ্বাসকষ্ট। পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আগেই তৎপর হন সাংসদের পরিবার-পরিজনরা। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।


 ফের অসুস্থ সৌগত, বুকে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি তৃণমূল সাংসদ
সৌগত রায়, সাংসদ

 গ্রাস করছে বার্ধক্য়। রবিবার ফের অসুস্থ হলেন দমদমের তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। সকালে বাড়িতেই ছিলেন। ছুটির দিনে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছিলেন। তখন ধেয়ে এল বিপত্তি। হঠাৎ করে ব্যথা শুরু হয় বুকে। তারপর তীব্র শ্বাসকষ্ট। পরিস্থিতি হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আগেই তৎপর হন সাংসদের পরিবার-পরিজনরা। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।


স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত কলকাতার একটি নামজাদা বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে সৌগত রায়কে। সম্প্রতি তাঁর বুকে পেসমেকার বসানো হয়েছে। আর তারপরেই এমন বিপত্তি। অবশ্য, সাংসদের এখন কেমন রয়েছে? পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে নাকি সবটাই স্থিতিশীল, সেই নিয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

এটিও পড়ুন
'শুভমন যদি...', গিলকে নিয়ে বড় ভবিষ্যদ্বাণী সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
পাঁচতারা হোটেলে যাওয়ার এই খেসারত! 'খোলা জানালায়' ট্রাফিক জ্যাম
একটা লোক করিশ্মাকে পেটাতো, তার জন্য চোখের জল? বিস্ফোরক তসলিমা
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শরীরটা ঠিক ছিল না সৌগতর। ঝিমিয়ে পড়েছিলেন। অবশেষে রবিবার, হাসপাতালে ভর্তি করা হল দমদমের তৃণমূল সাংসদ।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার গুরুতর ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লেন তৃণমূল সাংসদ। মার্চের দিকে লোকসভা অধিবেশন চলাকালীনই সংসদ থেকে বেরনোর সময় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তৃণমূলের এই প্রবীণ সাংসদ। সেই সময় হুইলচেয়ারে বসিয়ে তাঁকে অধিবেশন কক্ষ থেকে বের করে আনা হয়েছিল। তারপর সাংসদের সতীর্থরাই তাঁকে নিজেদের দায়িত্বে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান।

এরপর গতমাসের দিকে আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন সৌগত। সেই বার অবশ্য শহরেই ছিলেন তিনি। জানা গিয়েছিল, নিজের লোকসভা এলাকায় একটি মন্দির উদ্বোধন করতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। তড়িঘড়ি ভর্তি করা হয়েছিল হাসপাতালে। বসানো হয়েছিল পেসমেকার।



দেব নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায়, প্রথমে লিখেছেন বন্যা হলে মানুষকে যে দুর্ভোগ পোহাতে হয়, তাতে তাঁদের অভিমান হওয়াই স্বাভাবিক। সরকার যে দুর্গতদের পাশে রয়েছে সেই নিয়েও লিখেছেন তিনি।


আরও ৪-৫ বছর...', ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে কাজের ফিরিস্তি দিলেন দেব
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে দেব


ঘাটালে বন্যা। ডুবছে স্থানীয় মানুষজনদের ঘর-বাড়ি। স্কুল-পাঠশালা লাটে উঠেছে। দুর্গতদের ভরসা ত্রাণ। আর বন্যা হতেই ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। কেন ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়িত করা হল না? সেই প্রশ্ন তুলে সাংসদকে ‘ঢপবাজ’ বলেও কটাক্ষ করা হয়েছে। অবশেষে এই ইস্যু নিয়ে মুখ খুললেন তৃণমূল সাংসদ।


দেব নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায়, প্রথমে লিখেছেন বন্যা হলে মানুষকে যে দুর্ভোগ পোহাতে হয়, তাতে তাঁদের অভিমান হওয়াই স্বাভাবিক। সরকার যে দুর্গতদের পাশে রয়েছে সেই নিয়েও লিখেছেন তিনি।

এটিও পড়ুন
যেতে পারবে না একটা জাহাজ! ইজরায়েল-ইরান সংঘাতে আমেরিকার পা বাঁধল হুথিরা


নিষেধাজ্ঞা উড়িয়ে ইলিশের খোঁজে সমুদ্রে নেমেছিল ট্রলার, ভোররাতে ভয়ঙ্কর পরিণতি নামখানার ১৩ মৎস্যজীবীর
মহিলাদের হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ পুরুষের মতো নয়! তা হলে কীভাবে বুঝবেন?


কেন্দ্রকে কার্যত দুষে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান কেন কার্যকত হয়নি সে কথা বলেন তৃণমূল নেতা। লেখেন, “বিগত দশ বছর ধরে লোকসভার সকল অধিবেশনে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে সপক্ষে সওয়াল করে এসেছি । অনেক চেষ্টার পরও কেন্দ্রীয় সরকার তাতে সাড়া দেয়নি। ২০২৪ সালে রাজ্য সরকারই সিদ্ধান্ত নেয় এবং এক তৃতীয়াংশ বাজেট (৫০০কোটি) বরাদ্দ করে।” আর কতদিন এই প্রোজেক্ট তৈরি হতে সময় লাগবে? সেই নিয়েও জানিয়েছেন তিনি। দেব লেখেন, “ফেব্রুয়ারি ২০২৫ থেকে কাজ শুরু হয়। এই মাস্টার প্ল্যানের। ৭৮ কিলোমিটার + ৫২ কিলোমিটার নদীর ড্রেজিং থেকে শুরু করে বাঁধ,ব্রিজ ,খাল কাটা,খালের সংস্করণ,কৃত্রিম নদী তৈরি করা,জমি অধিগ্রহণ সবই আছে। যার সময়সীমা কমপক্ষে ৪-৫ বছর।”

প্রতিবছরই বর্ষায় বন্যায় ডুবে যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল। ধসে যায় একের পর এক বাড়ি, তলিয়ে যায় আপনজন, গবাদী পশু থেকে সব….। বন্যার হাত ঘাটালবাসীকে উদ্ধারের জন্যই এই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান। পাঁচের দশকে প্রথবার সংসদে ঘাটালের বন্যার সমস্যার কথা তোলেন বাম সাংসদ নিকুঞ্জবিহারী চৌধুরী। এর পরই ঘাটালের বন্যা সমস্যা খতিয়ে দেখতে একটি বিশেষ কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটিই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাব গৃহিতও হয়। এরপর শীলাবতী, ঝুমি থেকে বয়েছে জল। কিন্তু প্ল্যান-প্ল্যানই থেকেছে। কার্যকর হয়নি। এখন তৃণমূল আমল। ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান আদতে কবে কার্যকর হবে তারই প্রতীক্ষায় সকলে।

 এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে মোদী লিখেছেন, 'ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হল। বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটাই আলোচনা হয়েছে। গোটা ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক।


নয়াদিল্লি থেকে ফোন গেল তেহরানে! আমেরিকার হামলার পরেই 'উদ্বিগ্ন' মোদী
বাঁদিকে মাসুদ পেজেস্কিয়ান, ডান দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী


নয়াদিল্লি থেকে ফোন গেল সংঘাত বিধ্বস্ত তেহরানে। রবিবার ভোরে ইরানের তিন পরমাণুকেন্দ্রে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। তারপর বেলা গড়াতেই ইরানের রাষ্ট্রপতি মাসুদ পেজেস্কিয়ানের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন মোদী। গোটা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপরই নিজের সমাজমাধ্যমে তুলে ধরেন সেই বার্তালাপের কথা।


এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে মোদী লিখেছেন, ‘ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হল। সেদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অনেকটাই আলোচনা হয়েছে। গোটা ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। অবিলম্বে আমাদের উত্তেজনা প্রশমনের মাধ্যমে কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা করা প্রয়োজন।’
প্রথম থেকেই তদন্তকারীরা সন্দেহ করছিলেন, হামলাকারীরা যদি স্থানীয় ভাবে লজিস্টিক সাপোর্ট বা শেল্টার না পেত, তাহলে এই ধরনের হামলা করতে পারত না। জঙ্গিদের আশ্রয়দাতাদের খোঁজ চালাচ্ছিল তদন্তকারীরা।


 ৩ জঙ্গির থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিল, পহেলগাঁওকাণ্ডে NIA-এর জালে ২ আশ্রয়দাতা
বৈসরণের সেই রিসর্ট (ছবি সংগৃহীত)

 

জম্মু ও কাশ্মীর: পহেলগাঁও হামলার দু’মাসের মাথায় বড় ব্রেক থ্রু! হামলাকারী জঙ্গিদের ২ আশ্রয়দাতার সন্ধান পেয়েছে এনআইএ। সূত্রের খবর, ধৃতদের নাম পারভেজ আহমেদ জোঠার ও বসির আহমেদ জোঠার। দু’জনেই পহেলগাঁও এলাকারই বাসিন্দা।


প্রথম থেকেই তদন্তকারীরা সন্দেহ করছিলেন, হামলাকারীরা যদি স্থানীয় ভাবে লজিস্টিক সাপোর্ট বা শেল্টার না পেত, তাহলে এই ধরনের হামলা করতে পারত না। জঙ্গিদের আশ্রয়দাতাদের খোঁজ চালাচ্ছিল তদন্তকারীরা। আগেই জানা গিয়েছে, ঘটনার অন্তত কয়েকদিন আগেই হামলাকারীরা এসেছিল। এলাকা থেকেই রেইকি করেছিল তারা। ধৃতরা দুজনেই বাটকোট ও হিল পার্ক এলাকার বাসিন্দা। যেটা পহেলগাঁওয়েরই আউটকার্ট বলা যেতে পারে।

এটিও পড়ুন
কয়েক দিনের মাথায় হচ্ছে ভূমিকম্প! মাটির তলায় ইজরায়েল-ধ্বংসের অস্ত্রতে শান দিচ্ছে ইরান? তুঙ্গে জল্পনা
NCW: ক্যানিংয়ে নাবালিকার মৃত্যুতে এবার স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ জাতীয় মহিলা কমিশনের, সোমবার পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন অর্চনা মজুমদার
শুটিং ফ্লোরে দুর্ঘটনার মুখে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া! ঠিক আছেন তো অভিনেত্রী?
প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, তারা এলাকায় স্থানীয় ব্যবসা করত। মরশুম ভিত্তিক যে ছাউনিগুলো পাহাড়ের গায়ে তৈরি হয়, যেখানে মূলত মেষপালকরাই থাকে, যেগুলোকে স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ঢোক, সেখানেই জঙ্গিদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল বসিররা। তাদের থাকা-খাওয়াদাওয়া সব কিছুরই ব্যবস্থা করেছিল। তারপর হামলার পর তাদের পালানোরও ব্যবস্থা করে দিয়েছিল বলে এনআইএ সূত্রে খবর।

দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এনআইএ-এর হাতে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। হামলাকারী অধরা তিন জঙ্গির পরিচয় জানা গিয়েছে। তারা স্বীকার করেছে, ওই তিন জনই লস্কর ই তৈবার সদস্য। তিনজনই পাকিস্তানি বলে জানা গিয়েছে। ঘটনার পরই ওই এলাকার ২০০-৩০০ জন ব্যবসায়ী, দোকানদারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। তারপরই ইন্টেলিজেন্স টিম তথ্য সংগ্রহ করে এই দুজনকে গ্রেফতার করে।




আগে কমিটির ৭ সদস্যের মধ্যে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল, কাজল শেখ, চন্দ্রনাথ সিনহা, সুদীপ্ত ঘোষ,অভিজিৎ সিংহ, বিকাশ রায় চৌধুরী, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের নির্দেশে এখন থেকে কোর কমিটিতে থাকছেন বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায় ও বোলপুরের সাংসদ অসিত মাল।


 উঠল না অডিয়ো প্রসঙ্গ, বিতর্কের পর কেষ্ট-কাজলদের প্রথম কোর কমিটির বৈঠকে কী নিয়ে কথা হল
কী কী বিষয়ে আলোচনা হল বৈঠকে

অডিয়োকাণ্ডে জেরবার কেষ্ট। কাজলের নাম জড়িয়ে দিয়েছিল বিজেপি। কয়েকদিন আগে দুজনেই এসেছিলেন কলকাতায়। দু’জনকেই বকা খেতে হয়েছিল ফিরহাদদের কাছে। এরইমধ্যে বীরভূমে হয়ে গেল কোর কমিটির বৈঠক। বোলপুরে তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যালয়েই বসল আসর। যোগ দিলেন শতাব্দী রায়, অভিজিৎ সিনহা, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, বিকাশ রায় চৌধুরীরা। এলেন কাজল শেখও। আর সেখানেই ফের স্বমহিমায় দেখা গেল অনুব্রত মণ্ডলকে। একুশে জুলাই থেকে দুয়ারে রেশনের মাধ্যমে জগন্নাথ দেবের প্রসাদ বিতরণ, কথা হল একগুচ্ছ বিষয় নিয়ে। 


সম্প্রতি বদলে গিয়েছে বীরভূম তৃণমূলের সাংগঠনিক স্তরের খোলনলচে। জেলা সভাপতি পদটাই তুলে দেয় দল। ফলে বাকিদের মতো এখন শুধুই কোর কমিটির সদস্য অনুব্রত। আগে কমিটির ৭ সদস্যের মধ্যে ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল, কাজল শেখ, চন্দ্রনাথ সিনহা, সুদীপ্ত ঘোষ,অভিজিৎ সিংহ, বিকাশ রায় চৌধুরী, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের নির্দেশে এখন থেকে কোর কমিটিতে থাকছেন বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায় ও বোলপুরের সাংসদ অসিত মাল। 

এটিও পড়ুন
নিষিদ্ধ পল্লীর সঙ্গে রাজ্যের তুলনা! সুকান্তর বিরুদ্ধে দায়ের হল FIR
যেন গাজায় দাঁড়িয়ে বাংলার স্কুল! পড়ুয়াদের মাথার ছাদ ত্রিপল দিয়ে ঢাকার নির্দেশ
পাঁচতারা হোটেলে যাওয়ার এই খেসারত! 'খোলা জানালায়' ট্রাফিক জ্যাম
সূত্রের খবর, ২৫ তারিখ জেলা কমিটির বৈঠক ডাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আলোচনা শেষে ঠিক হয় তা হবে ২৯ তারিখ। অন্যদিকে ২১ জুলাইয়েও বীরভূম থেকে বড় সংখ্যক লোক নিয়ে যেতে চাইছেন কেষ্ট-কাজলরা। তা নিয়েও এদিন পুরোদমে কথা হয়। যতটা বেশি সম্ভব লোক নিয়ে যাওয়া যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে খবর। প্রত্যেক বিধায়ক, সংসদরা তার নিজে নিজের এলাকায় সংগঠনে যোগদের জোর দেবে বলেও ঠিক হয়েছে। অন্যদিকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে এদিনের বৈঠকে অনুব্রতর অডিয়ো প্রসঙ্গ নিয়ে কেউ কোনও কথা বলেলনি। কথা বললেনি কেষ্ট নিজেও। সূত্রের খবর এমনটাই। তবে দলের বিভাজন সৃষ্টিকারী কোনও মন্তব্য করা যাবে না। দলীয় নেতাদের এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে বৈঠকে। তবে কী ফিরহাদদের ‘বকা’ খেয়ে এবার দ্বন্দ্ব ভুলে বিধানসভার ঘুঁটি সাজাতে শুরু করেছেন বীরভূমের ‘বাঘ-সিংহরা’? কুণাল ঘোষ যদিও বলছেন, “অনুব্রত-কাজলের দ্বন্দ্ব নেই। এত বড় পরিবার ও এত বড় দলের মধ্যে কারও কারও মত পার্থক্য থাকতে পারে। বীরভূমের রাজনীতিতে অনুব্রত আর কাজল রাম-লক্ষ্মণ জুটি।”  

ক্ষোভে ফুঁসছেন ইরানের বিদেশমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন হামলাকে ‘জঘন্য’ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। তাঁর স্পষ্ট, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাঁদের যে রাস্তায় হাঁটতে হবে তাঁরা সেই রাস্তাতেই হাঁটার জন্য প্রস্তুত।


যুদ্ধ থামবে না, আরও বাড়বে, কড়া জবাবের অপেক্ষা করুক আমেরিকা’, গর্জে উঠলেন খামেনেইয়ে
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই


যুদ্ধ থামবে না, আরও বাড়বে’। আমেরিকার হামলার পর তীব্র হুঙ্কার ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনেইয়ের। লম্বা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রয়েছে ইরান। নেতানিয়াহুর অ্য়াজেন্ডাকেই বাড়াচ্ছেন ট্রাম্প। ইরানের কড়া জবাবের অপেক্ষা করুক আমেরিকা।’ ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেলে এ ভাষাতেই পাল্টা ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা। তাঁদের দাবি, আমেরিকার আক্রমণে তাঁদের ছোটখাটো ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া বিশেষ কিছুই হয়নি। যদিও আমেরিকা বলছে ধস্ত হয়েছে ইরানের ফোরদো, নাতানজ, ইসফাহানের মতো তিন তিনটি নিউক্লিয়ার সাইট।


ক্ষোভে ফুঁসছেন ইরানের বিদেশমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচি। মার্কিন হামলাকে ‘জঘন্য’ ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। তাঁর স্পষ্ট, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাঁদের যে রাস্তায় হাঁটতে হবে তাঁরা সেই রাস্তাতেই হাঁটার জন্য প্রস্তুত। উল্টো দিকে রণহুঙ্কার দিয়েই চলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর সাফ কথা, ইরানের তরফে যদি আমেরিকায় কোনওরকম হামলার পরিকল্পনা করা হয় তাহলে তার ফল ভাল হবে না। রবিবারের হামলার থেকেও কড়া প্রত্যাঘাত হবে। 

এটিও পড়ুন
Bangladesh: এপারে এসে লুকিয়ে-লুকিয়ে এই কাজ, ভারত এমন সাজা দিল, ভুলবে না বাংলাদেশি!
আজমের থেকে এসেছিল শিয়ালদহে! সন্দেহের বশে আব্বাসের ব্যাগ খুলতেই চোখ কপালে রেলপুলিশের, ভাঙল বড় চক্র
শুরু ধর্মীয় নেতা বাছাই! কার হাতে যাবে ইরান? মৃত্যুর আগেই মনোনয়ন খামেনেইয়ের
তবে ইরানের আলোচনার রাস্তায় আসা ছাড়া আর উপায় নেই বলেই ভাবছে আমেরিকা। এমনটাই খবর CNN সূত্রে। অন্যদিকে ট্রাম্পের পদক্ষেপের প্রশংসা করছে ইজরায়েল। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খামেনেইয়েকে দেখে নেওয়ার কথা বলছেন ইজরায়েলের প্রেসিডেন্ট বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রস্তুতিও রাখছেন। ইরানে আমেরিকার হামলার পর চূড়ান্ত তৎপরতা শুরু করে দিয়েছে IDF। এখন শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের জল কোনদিকে গড়ায় সেটাই দেখার।

হামলার পর ট্রাম্প যদিও জানাচ্ছেন, টার্গেট পূরণের পর এখন ইরান এয়ারস্পেসের বাইরে চলে এসেছে মার্কিন বোমারুবিমানগুলি। অভিযান সফল হতেই ইতিমধ্যেই মার্কিন সেনাকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।


যুদ্ধে এন্ট্রি ট্রাম্পের, আমেরিকার আক্রমণে কেঁপে উঠল ইরান! পরপর তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র গুড়িয়ে দিল মার্কিন যুদ্ধ বিমান
শেষ পর্যন্ত হামলা করেই দিল আমেরিকা


 আগেই দিয়েছিল হুঁশিয়ারি। শেষ পর্যন্ত হামলাটা করেই দিল আমেরিকা। ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধে এবার সরাসরি জড়িয়ে পড়ল ট্রাম্পের দেশ। ইরানের তিন তিনটি নিউক্লিয়ার সাইটে হানা মার্কিন সেনার। নিজেই সে কথা টুইট করে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ফোরদো, নাতানজ, ইসফাহান সাইটে হামলা করে মার্কিন বোমারু বিমান বি-২ স্টেলথ। তাতেই বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের মেঘ। 


হামলার পর ট্রাম্প যদিও জানাচ্ছেন, টার্গেট পূরণের পর এখন ইরান এয়ারস্পেসের বাইরে চলে এসেছে মার্কিন বোমারুবিমানগুলি। অভিযান সফল হতেই ইতিমধ্যেই মার্কিন সেনাকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে ইরানকে আরও বড় হুঁশিয়ারিও দিয়ে রেখেছেন। ট্রাম্পের সাফ কথা, শান্তি আলোচনায় রাজি না হলে আরও জোরালো হামলা করা হবে। এখন দেখার প্রত্যুত্তরে ইরান ঠিক কী পদক্ষেপ করে। চুপ থাকবে নাকি পাল্টা হামলা? পাশে পাবে রাশিয়া, চিনের মতো বিশ্বের অন্যতম শক্তিধরদের? এই প্রশ্নেই এখন স্নায়ুর চাপ বাড়ছে গোটা বিশ্বের। 



বৌমা নিখোঁজ, কেঁদে-কেঁদে বলেছিলেন শ্বশুর, এই একটা 'ভুলেই' ২ মাস পর সমাধান হল সব রহস্যের
পায়ের নখ বাইরে বড় হওয়া তো স্বাভাবিক! ভেতরে বাড়লে কী সমস্যা হয় জানেন?
'আমাদের প্রজন্মের সেরা অভিনেত্রী দেবশ্রী রায়', বললেন প্রসেনজিত্‍
অন্যদিকে এই হামলার ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইজারেয়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলছেন, “প্রথমে শক্তি আসে, তারপর শান্তি। ট্রাম্পের সুপরিকল্পিত সিদ্ধান্ত ইতিহাস বদলে দেবে। অন্য কোনও রাষ্ট্রের পক্ষে এমনটা করা সম্ভব ছিল না।” অন্যদিকে ইরান যদিও বলছে, হামলা প্রত্যাশিতই ছিল। এমন কিছু ক্ষতি হয়নি। ফোরদো-র মাত্র ২ টানেলে হামলা হয়েছে। অ্যাটাক হয়েছে শুধুমাত্র এন্ট্রি ও এক্সিট টানলেই দাবি করেছে ইরান।

*ডায়মন্ড হারবারে মধুচক্র পুলিশে হানায় আটক বেশ কয়েকজন যুবক-যুবতী*

ডায়মন্ড হারবার: দিনের পর দিন ডায়মন্ড হারবার থানা এলাকায় জেটিঘাটের কাছে আবাসিক হোটেলের আড়ালে দিনের পর দিন চলত মধুচক্র। এবার ডায়মন্ড হারবার থানার পুলিশ ও ডায়মন্ড হারবার মহিলা থানার পুলিশের যৌথ অভিযানে বেশ কয়েকজন মহিলা ও পুরুষকে আটক করে ডায়মন্ড হারবার থানার পুলিশ। ডায়মন্ড হারবার থানার কাছে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে গজিয়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল। আর সেই হোটেলের আড়ালে দিনের পর দিন চলতো মধুচক্র এবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ডায়মন্ড হারবার থানার পুলিশ ও ডায়মন্ড হারবার মহিলা থানার পুলিশ যৌথ অভিযানে নামে পুলিশি ধরপাকড়ে বেশ কয়েকজন মহিলা ও পুরুষকে আটক করা হয়েছে। 

এ বিষয় ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন কুমার দে বলেন, ডায়মন্ড হারবার জেটিঘাট এর কাছে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেল রয়েছে। আর সেই হোটেল গুলিতে দিনের পর দিন চলত মধুচক্র। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে শনিবার দুপুরে ডায়মন্ড হারবার থানার পুলিশ ও ডায়মন্ড হারবার মহিলা থানার পুলিশ যৌথ অভিযানের নামে বেশ কয়েকটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজন মহিলা ও পুরুষকে আটক করা হয়েছে। এর পাশাপাশি সম্পূর্ণ বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।