WEATHER

Top News


সূত্রের খবর, ঘাটাল আসনে সিপিআই বরাবর লড়াই করে। তবে এবার তা ছেড়ে দিতে অনুরোধ করা হয়েছে সিপিএমের তরফে। ওদিকে আরএসপিকে জয়নগর ছাড়ার আর্জি জানিয়েছে বামফ্রন্টের বড় শরিক সিপিআইএম। আরএসপির বক্তব্য, তারা ছাড়লে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ওই আসনে কে লড়বে, তা স্পষ্ট করে জানাতে হবে। তারপরেই ভাবনাচিন্তা করবে।


বাম শরিকরা 'কৃপা' না করলে জোটের-জট কাটাতে পারবে সিপিএম?
অধীর চৌধুরী, মহম্মদ সেলিম ও নওশাদ সিদ্দিকী।


জোটের জট যেন কাটছেই না। রবিবার একাধিক বৈঠকেও আসন সমঝোতা নিয়ে রফা সূত্র অধরা বলেই সূত্রের খবর। সূত্রের দাবি, সিপিএম বাম-শরিকদের কাছে একটি করে আসন ছাড়ার আবেদনও জানায়। সূত্রের খবর, পুরুলিয়া আসনটি ছাড়তে বলা হয়েছে ফরওয়ার্ড ব্লককে। বরাবর বামফ্রন্টের তরফে পুরুলিয়া আসন লড়ে ফরওয়ার্ড ব্লক।


সূত্রের খবর, ঘাটাল আসনে সিপিআই বরাবর লড়াই করে। তবে এবার তা ছেড়ে দিতে অনুরোধ করা হয়েছে সিপিএমের তরফে। ওদিকে আরএসপিকে জয়নগর ছাড়ার আর্জি জানিয়েছে বামফ্রন্টের বড় শরিক সিপিআইএম। আরএসপির বক্তব্য, তারা ছাড়লে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ওই আসনে কে লড়বে, তা স্পষ্ট করে জানাতে হবে। তারপরেই ভাবনাচিন্তা করবে।

তবে ওই আসনগুলি ছাড়ার বিষয়ে এখনও রাজি নয় শরিকরা। সে কারণেই আজকের আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের বৈঠক নিষ্ফলা বলে খবর। সূত্রের খবর, শরিকরা আসন ছাড়তে রাজি না হলে কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের জন্য ‘আত্মত্যাগ’ করতে হবে বড় শরিক সিপিএমকেই।


সূত্রের খবর, আইএসএফ, কংগ্রেসের সঙ্গে এখনও আলোচনা চলছে। কংগ্রেসকে ১০-১২টি ও আইএসএফকে দুই থেকে তিনটি আসন ছাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ডায়মন্ড হারবার, বারাসত ও উলুবেড়িয়ার মধ্যে দু’টি আসন দেওয়া হতে পারে আইএসএফকে। এখনও পর্যন্ত ১৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বামেরা। ১৩টিতে সিপিএম, দু’টি আরএসপি, একটি করে আসনে ফরওয়ার্ড ব্লক ও সিপিআই প্রার্থীর নাম ঘোষণা হয়েছে।

গলগলিয়ে বেরিয়ে আসছে ধোঁয়া। আর তার ফাঁক দিয়েই আগুনের লেলিহান শিখা। আকাশ ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। ছোটাছুটি শুরু করেন এলাকার বাসিন্দারা। যেখানে এই কারখানা, তা থেকে বাড়িগুলি খুব দূরে নয়। স্বভাবতই গ্রামের ভিতর এমন আগুন, এদিকে বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যায় নামছে আতঙ্কের ছাপ তাঁদের চোখে মুখে।


বিকট শব্দ, আগুন-অনর্গল ধোঁয়া, ভোটের মুখে বানতলায় কী হল?
আগুনের লেলিহান শিখা।


কলকাতা: বিকট শব্দ, দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে, অনর্গল ধোঁয়া, ভোটের মুখে বানতলায় কিছু হল নাকি? ভয়কে বুকে চেপেই এলাকার লোকজন একে একে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। এসে যে দৃশ্য দেখেন, তা কোনও বিস্ফোরণের ভয়াবহতা থেকে কম নয়। বানতলায় একটি প্লাস্টিকের কারখানায় আগুন লাগে রবিবার। দমকলের ১০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে যায়। সাড়ে ৬টা অবধি পাওয়া খবরে, আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। যেহেতু প্লাস্টিকের কারখানা, চারদিকে শুধু দাহ্যবস্তু। ফলে মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। বানতলার লালকুঠি এলাকার ঘটনা।


এলাকার লোকজন জানান, বিকালে হঠাৎ মনে হচ্ছিল বিস্ফোরণ হচ্ছে। বিকট সে শব্দ! এরপরই বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দেখেন, কালো ধোঁয়া কুণ্ডলী পাকিয়ে উপরের দিকে উঠে আসছে।

গলগলিয়ে বেরিয়ে আসছে ধোঁয়া। আর তার ফাঁক দিয়েই আগুনের লেলিহান শিখা। আকাশ ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। ছোটাছুটি শুরু করেন এলাকার বাসিন্দারা। যেখানে এই কারখানা, তা থেকে বাড়িগুলি খুব দূরে নয়। স্বভাবতই গ্রামের ভিতর এমন আগুন, এদিকে বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যায় নামছে আতঙ্কের ছাপ তাঁদের চোখে মুখে।


ততক্ষণে দমকলে খবর দেওয়া হয়। পরপর ১০টি ইঞ্জিন এসে হাজির হয় এলাকায়। আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। শনিবারই ঝড়বৃষ্টি হয়েছে। এলাকার লোকজনের ভয়, আজও ঝড় হলে বিপদ বাড়বে। হাওয়ার দাপটে আগুন আরও বেশি ছড়াবে। পকেট ফায়ার থেকে গেলেও ভয়।

 সবজি কিনলেন সায়নী, সৃজন মিছিলে, রচনাকে দেখতে জমল ভিড়… জমজমাট রবিবাসরীয় প্রচার
বাজারে গিয়ে সবজি কিনলেন যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। আবার মিছিল করে প্রচার সারলেন যাদবপুরের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। 

সাতসকালে সবজির বাজারে হাজির হলেন বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারও। সাধারণ মানুষের আবদার মিটিয়ে প্রচারে সেলফি তুললেন হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সবজি কিনলেন সায়নী, সৃজন মিছিলে, রচনাকে দেখতে জমল ভিড়... জমজমাট রবিবাসরীয় প্রচার
রবিবাসরীয় প্রচারে ডান-বাম সব দল।


কলকাতা: ১৯ এপ্রিল থেকে লোকসভা ভোট শুরু দেশজুড়ে। সাত দফায় ভোট হবে। রাজ্যেও সাত দফাতেই ভোট। ভোট ঘোষণার পর প্রথম রবিবাসরীয় প্রচার ছিল আজ। গোটা রাজ্যের ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রেই এদিন জোর কদমে প্রচারে নামে রাজ্যের শাসক-বিরোধী সমস্ত শিবির। তৃণমূল ৪২টি আসনেই প্রার্থী দিয়ে দিয়েছে। বিজেপি দিয়েছে ২০টিতে। এখনও ২২টি বাকি। বামফ্রন্ট ১৭টিতে প্রার্থী দিলেও কংগ্রেস এখনও তালিকা ঘোষণাই করতে পারেনি। তবে প্রচার চলছে সব দলেরই। এদিন সকাল থেকে ধরা পড়ল প্রার্থীদের নানা মুড।

বাজারে গিয়ে সবজি কিনলেন যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। আবার মিছিল করে প্রচার সারলেন যাদবপুরের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। সাতসকালে সবজির বাজারে হাজির হলেন বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারও। সাধারণ মানুষের আবদার মিটিয়ে প্রচারে সেলফি তুললেন হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।



যাদবপুরে সিপিএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য এদিন বারুইপুরে মিছিল করেন। পদ্মপুকুরে সিপিএমের জেলা অফিসের সামনে থেকে মিছিল শুরু হয়। সিপিএম প্রার্থীকে নিয়ে সেই মিছিল শেষ হয় শিবানীপীঠ এলাকায়। অন্যদিকে এই কেন্দ্রেরই তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষও জমিয়ে দেন রবিবারের প্রচার। ভাঙড়ে প্রচার করেন এদিন। গানে গানে চলে প্রচার। ভাঙড়ের নারায়ণপুর ও প্রাণগঞ্জে প্রচার করেন সায়নী। ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা ভাঙড় বিধানসভার লোকসভা ভোটের আহ্বায়ক সওকত মোল্লা।

রবিবার সকালে হুগলির পাণ্ডুয়া ব্লকের সিমলাগড় কালীবাড়িতে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন তৃণমূলের তারকা-প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফুল স্লিভ শার্ট কলার ব্লাউজ আর সফ্ট লুমের শাড়ি পরে এদিন জমিয়ে প্রচার করেন রচনা। সঙ্গে ছিলেন পাণ্ডুয়ার বিধায়ক তথা প্রাক্তন সাংসদ রত্না দে নাগ, তৃণমূল হুগলি জেলা সভাপতি অরিন্দম গুঁইন, ধনিয়াখালির বিধায়ক অসীমা পাত্র-সহ জেলার অন্যান্য নেতারা। জয় নিয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চিত রচনা।

রায়গঞ্জে তৃণমূলের প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণীও এদিন প্রচারে বেরোন। বলেন, “তৃণমূল ছাড়া আর কেউ নেই। বাকিরা প্রার্থীও ঘোষণা করতে পারছে না। তৃণমূলই এগিয়ে।” বাঁকুড়ায় আদিবাসী গ্রামে দলের কর্মীদের নিয়ে ঘুরে ঘুরে রবিবাসরীয় ভোটপ্রচারে দেখা গেল বাঁকুড়ার বাম প্রার্থী নীলাঞ্জন দাশগুপ্তকে।



রবিবার সবজি বাজারে ভোটপ্রচারে দেখা গেল বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকারকে। বাঁকুড়ার ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারের ধলডাঙ্গা পাইকারি-খুচরো সবজি বাজারে প্রচার করেন তিনি। কৃষকদের কী কী সমস্যা তাও শোনেন। অন্যদিকে উত্তর হাওড়ার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের শৈল মুখার্জি লেনে জৈন সম্প্রদায় আয়োজিত একটি চক্ষু পরীক্ষা শিবির দেখা যায় বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার রথীন চক্রবর্তীকে।

শ্রীরামপুরে এদিন প্রচার করেন সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। ডোমজুড়ের মাকড়দহ থেকে বাঁকড়া বাজার পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ দলীয় কর্মীদের নিয়ে মিছিল করেন। এদিন তিনি বিভিন্ন বাজারের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় পথ চলতি মানুষের সঙ্গে কথাও বলেন।



কাঁথিতে বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী প্রচার করেন এদিন। ছোট ছেলের সঙ্গে প্রচারে বেরোন এ কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ শিশির অধিকারী। দীর্ঘদিনের সাংসদ শিশিরবাবু। মনে মনে তৃণমূল ছেড়েছেন বহুদিন। তৃণমূল এখানে প্রার্থী করেছে পটাশপুরের বিধায়ক উত্তম বারিককে। বিজেপির মুখ সৌমেন্দু। বাবা-ছেলে এদিন চুটিয়ে প্রচার করেন।

জলপাইগুড়ির তৃণমূল প্রার্থী নির্মলচন্দ্র রায়। এদিন প্রচারে নেমে তিনি দলীয় কর্মীদের বার্তা দেন, “এবারের ভোট আপনার অধিকার আদায়ের ভোট। আপনার অধিকারকে সামনে রেখে ভোট দেবেন। বিজেপি কর্মীরা আপনার কাছে এসে যদি বলে তৃণমূল চোর, আপনারা মাথা নিচু করে থাকবেন না। উলটে বলবেন বিজেপি মহা চোর।”

সম্প্রতি দেশের মাটিতে টেস্টে জোড়া মাইলস্টোন স্পর্শ করেছেন। ভারতের হয়ে ১০০টি টেস্টে খেলার পাশাপাশি ক্রিকেটের সবচেয়ে পুরনো ফর্ম্যাটে ৫০০ উইকেটের মালিক এখন রবি অশ্বিন। এ বার তাঁর শহর চেন্নাইয়ে এই প্রাপ্তির জন্য বিশেষ সংবর্ধনা জানানো হল অশ্বিনকে। তামিলনাড়ু ক্রিকেট অ্যাসোসিশনের পক্ষ থেকে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অশ্বিনকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। সেই অনুষ্ঠানের মঞ্চেই অশ্বিন স্মৃতির পাতা হাতড়ে জানান এক অজানা গল্প।

মুরলীর সঙ্গে নেটে, তারপরই অশ্বিন CSKতে!
মুরলীর সঙ্গে নেটে, তারপরই অশ্বিন CSKতে!


কলকাতা: আইপিএল শুরু হওয়ার আগে স্মৃতিতে ডুব দিলেন ভারতীয় তারকা অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। সম্প্রতি দেশের মাটিতে টেস্টে জোড়া মাইলস্টোন স্পর্শ করেছেন। ভারতের হয়ে ১০০টি টেস্টে খেলার পাশাপাশি ক্রিকেটের সবচেয়ে পুরনো ফর্ম্যাটে ৫০০ উইকেটের মালিক এখন রবি অশ্বিন। এ বার তাঁর শহর চেন্নাইয়ে এই প্রাপ্তির জন্য বিশেষ সংবর্ধনা জানানো হল অশ্বিনকে। তামিলনাড়ু ক্রিকেট অ্যাসোসিশনের পক্ষ থেকে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অশ্বিনকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। সেই অনুষ্ঠানের মঞ্চেই অশ্বিন স্মৃতির পাতা হাতড়ে জানান এক অজানা গল্প।

অশ্বিনকে তামিলনাড়ু ক্রিকেট অ্যাসোসিশনের পক্ষ থেকে ১ কোটি টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। বিশেষ স্বারক দেওয়া হয়েছে। ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন অনিল কুম্বলে, কৃষ্ণামাচারি শ্রীকান্ত, রজার বিনিরা। সঙ্গে ছিলেন সিএসকে সিইও কাশী বিশ্বনাথন এবং প্রাক্তন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট এন শ্রীনিবাসন। নিজের রাজ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মান পাওয়ার পর অশ্বিন জানান, একটা জিনিস না শেয়ার করলে তিনি রাতে ঘুমোতে পারবেন না।

এরপর অশ্বিন বলেন, “২০০৮ সালে আমি ইন্ডিয়া সিমেন্টসের বিরুদ্ধে জলি রোভার্স সিসির হয়ে একটি ম্যাচে খেলছিলাম। সেখানে ৬টা উইকেট পেয়েছিলাম। তাই ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলাম। ওই ম্যাচে প্রধান অতিথি ছিলেন কে শ্রীকান্ত। তিনি আমার খেলা দেখে বলেছিলেন, ‘অশ্বিন তুমি দারুণ বোলিং করেছো। তোমার চেন্নাই সুপার কিংসে যাওয়া উচিত এবং মুথাইয়া মুরলীধরনের কাছ থেকে শেখা উচিত।’ আমি সেই সময় সত্যিই সিএসকে টিমে যেতে চেয়েছিলাম। আমাদের তখন নিলাম (ঘরোয়া ক্রিকেটারদের জন্য) ছিল না। এরপর তিনি কাশীকে (সিএসকের সিইও) জিজ্ঞাসা করেন, ‘ওকে কি তুমি দলে নিচ্ছো না?’ ওই একটাই লাইন আমার জীবন বদলে দিয়েছিল। পরের দিনই আমি সিএসকে থেকে চুক্তি পেয়েছিলাম।”


২০০৮ সালে সিএসকে টিমে যোগ দিলেও, সে বছর খেলা হয়নি অশ্বিনের। কিন্তু সিএসকের নেটে কিংবদন্তিদের সঙ্গে বল করার এবং শেখার সুযোগ পেয়েছিলেন অশ্বিন। এরপর ২০০৯ সালে তাঁর সিএসকের হয়ে আইপিএল ডেবিউ হয়েছিল। বর্তমানে অবশ্য তিনি রাজস্থান রয়্যালস টিমের সদস্য। চেন্নাইয়ের হয়ে ২০১০ ও ২০১১ সালে আইপিএল জিতেছেন অশ্বিন। এ বার দেখার রাজস্থানের জার্সিতে এই বছর আবার অশ্বিন আইপিএল জিততে পারেন কিনা।



অপরদিকে, কাঁথি লোকসভার প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী বলেন,"তৃণমূলের সন্ত্রাসের প্রতিবাদে জানাতে মানুষ তৈরি। গতকাল দেখা গেল এক ঝুড়ি লোক নিয়ে আমাদের প্রতিবাদ সভার পাল্টা প্রতিবাদ সভা করতে। মানুষ দেখছে নির্বাচন ঘোষণার সঙ্গে-সঙ্গে কীভাবে হুমকি দিচ্ছেন। আগামী দিনে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নরেন্দ্র মোদীর হাত শক্ত করবে।"


 পুত্র সৌমেন্দুর প্রচারে গিয়ে মোদীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তৃণমূল সাংসদ শিশির অধিকারী
শিশির অধিকারী, সাংসদ

কাঁথি: নির্বাচনী ডঙ্কা বেজেছে আগেই। সেই নির্ঘণ্ট প্রকাশ করার পরই সব রাজনৈতিক দল নেমেছে জোর কদমে জনসংযোগে। বাদ গেলেন না কাঁথির তৃণমূল সাংসদ ও বিরোধী দল নেতার পিতৃ দেব শিশির অধিকারীও। ছোট ছেলে সৌমেন্দু অধিকারী এবার লোকসভা ভোটের প্রার্থী। তাঁর হয়েই প্রচারে দেখা গেল শিশিরকে। তবে তৃণমূল সাংসদ হয়ে বিজেপি-র ভোট প্রচার? শুরু হয়েছে গুঞ্জন।


আজ শিশির অধিকারী বলেন, “দেশকে উন্নয়নের পক্ষে মোদীজিকে ভোট দিন। আগামী দিনে মানুষের কাছে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পৌঁছে দিতে বাংলায় ৪২ আসনেই ফোটান পদ্ম। আর সৌমেন্দু অনেক ভোটেই জিটবে। রামনগর কখনও ফেরায়নি।” তৃণমূল সাংসদ হয়ে বিজেপির মঞ্চে? শিশির বলেন, “সেটা তো লোকে বলে…।”

অপরদিকে, কাঁথি লোকসভার প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী বলেন,”তৃণমূলের সন্ত্রাসের প্রতিবাদে জানাতে মানুষ তৈরি। গতকাল দেখা গেল এক ঝুড়ি লোক নিয়ে আমাদের প্রতিবাদ সভার পাল্টা প্রতিবাদ সভা করতে। মানুষ দেখছে নির্বাচন ঘোষণার সঙ্গে-সঙ্গে কীভাবে হুমকি দিচ্ছেন। আগামী দিনে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নরেন্দ্র মোদীর হাত শক্ত করবে।” আজ এই সভায় প্রায় ২৫ টি পরিবারে তৃণমূল ও সিপিএম থেকে যোগদান করেন। পতাকা তুলেদেন শিশির অধিকারী ও সৌমেন্দু অধিকারী।

শুক্রবার শুরু ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের নতুন মরসুম। প্রতিটি দলই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। প্রথম দু-সপ্তাহের সূচি ঘোষণা করেছে বোর্ড। দেশে সাধারণ নির্বাচনও রয়েছে। দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। খুব তাড়াতাড়িই হয়তো আইপিএলের বাকি ম্যাচেরও সূচি ঘোষণা করে দেবে বোর্ড। প্রতিটি দলই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। লখনউ সুপার জায়ান্টসও ব্যতিক্রম নয়। তবে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই ফ্যানদের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানোও তো জরুরি!

 বোলো তা-রা-রা-রা, লখনউয়ের রাস্তায় নাচ LSG-কোচের!


দুর্দান্ত ফিল্ডিং। প্রথমেই চোখের সামনে কার ছবিটা ভেসে উঠবে? হলপ করে বলা যায়, প্রথম নামটা অবশ্যই জন্টি রোডস। পয়েন্ট ও ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে জন্টি মানেই ব্যাটারের বিপদ। এখনও তাঁর যা ফিটনেস, প্র্যাক্টিস করানোর সময় যে ধরনের ক্যাচ নেন, তরুণ প্রজন্মও লজ্জা পাবে। আচ্ছা, সেই জন্টি রোডস কেমন ডান্স করেন? সেটা না হয় আপনারাই ঠিক করবেন। তবে লখনউ সুপার জায়ান্টস যে আইপিএলের জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত, সেটা যেন পরিষ্কার। বিস্তারিত জেনে নিন এর এই প্রতিবেদনে।

শুক্রবার শুরু ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের নতুন মরসুম। প্রতিটি দলই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। প্রথম দু-সপ্তাহের সূচি ঘোষণা করেছে বোর্ড। দেশে সাধারণ নির্বাচনও রয়েছে। দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। খুব তাড়াতাড়িই হয়তো আইপিএলের বাকি ম্যাচেরও সূচি ঘোষণা করে দেবে বোর্ড। প্রতিটি দলই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। লখনউ সুপার জায়ান্টসও ব্যতিক্রম নয়। তবে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই ফ্যানদের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানোও তো জরুরি!

মুসকুরাইয়ে…। লখনউয়ে এই বার্তা সকলেই দিয়ে থাকেন। লখনউ ফ্র্যাঞ্চাইজির একটি অনুষ্ঠানে শুধু হাসলেনই নয়, জমিয়ে নাচও। লখনউ সুপার জায়ান্টস কোচিং টিমের দুই গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জাস্টিন ল্যাঙ্গার ও জন্টি রোডস। রাস্তায় একটি মঞ্চে জমিয়ে পঞ্জাবি গানে নাচ প্রোটিয়া-অজি জুটির।


জাস্টিন ল্যাঙ্গার অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং কোচ। এ বার লখনউয়ের দায়িত্বে। তেমনই ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজিতেই ফিল্ডিংয় কোচের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার জন্টি রোডসকে।

মোদী ম্যাজিকের সঙ্গে মিশবে এআই-এর ম্যাজিক। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের হিন্দি বলয়ে দুর্দান্ত ফল করেছিল বিজেপি। যার অনেকটাই, প্রধানমন্ত্রী মোদীর হিন্দিতে প্রচারের ফল বলে মনে করা হয়। এইবার, বিজেপি পূর্ব ভারত এবং দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে নিজেদের ক্ষমতা প্রসরিত করতে মরিয়া।

BJP-র হাতে 'AI'-এর শক্তি! মোদী ম্যাজিকের তরঙ্গ এবার বাংলা-তেলুগুতেও
এআই-এর শক্তিকে প্রচারের কাজে লাগাচ্ছে বিজেপি

২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ধুমকেতুর গতিতে উত্থান ঘটেছিল ভারতীয় জনতা পার্টির। ১০ বছর পরও ফিকে হয়নি মোদী ম্যাজিক, বরং তার ঔজ্জ্বল্য দিন-দিন বাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর বাগ্মী ক্ষমতা এর পিছনে অন্যতম কারণ বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে, বহু ভাষাভাষির ভারতবর্ষে ভাষা একটা সীমাবদ্ধতা হয়ে দাঁড়ায়। প্রধানমন্ত্রী প্রধানত হিন্দিতেই বক্তৃতা দেন। নিজ রাজ্য গুজরাটে গেলে অবশ্য তাঁকে গুজরাটিতেই কথা বলতে শোনা যায়। এছাড়া, যে যে প্রদেশে যান, সেখানকার আঞ্চলিক ভাষা বলার চেষ্টা করতে দেখা যায় তাঁকে। যেমন বাংলায় এসে বক্তৃতার মধ্যে অনেক বাংলা শব্দ-বাক্য মেশাতে দেখা যায় তাঁকে। তবে, সম্পূর্ণ বাংলায় বা ওড়িয়ায় কথা বলাটা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। অনেক সময় বলতে গিয়ে উচ্চারণগত ত্রুটিও হয়ে যায়। এই অবস্থায় ভাষার বাধা দূর করতে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিচ্ছে বিজেপি। মোদী ম্যাজিকের সঙ্গে মিশবে এআই-এর ম্যাজিক।

কাজেই প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ঝরঝরে বাংলায় বক্তৃতা দিতে শুনলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এআই-এর জাদুতে লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর দেওয়া সব বক্তৃতাই বাংলা, ওড়িয়া, তেলুগু এবং মালয়ালমের মতো অন্যান্য ভারতীয় ভাষায় শোনা যাবে। সম্প্রতি এই ভারতীয় ভাষাগুলিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তৃতা প্রচার করার জন্য বেশ কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল খুলেছে বিজেপি।  এক্স হ্যান্ডেলগুলিতে গেলেই প্রধানমন্ত্রীর হিন্দিতে দেওয়া বক্তৃতা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুবাদে, যথাক্রমে তেলুগু, মালয়ালম এবং বাংলায় শোনা যাবে।

শনিবার ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তার বেশ কিছুদিন আগেই মল্লভূম বিষ্ণুপুরের প্রচারের ময়দানে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ ও তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল। সম্পর্কে প্রাক্তন স্বামী স্ত্রী যুযুধান দুই শিবির থেকে একে অপরের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিচ্ছেন।

সুজাতার লক্ষ্য শুধুই সৌমিত্র? লড়াইটা কার সঙ্গে বুঝতেই পারছেন না বিষ্ণপুরের ভোটাররা
সৌমিত্র ও সুজাতা



বিষ্ণুপুর: ব্যক্তিগত জীবনের সম্পর্কে ছেদ পড়েছে অনেক আগেই। তবে রাজনীতির ময়দানে আবার তাঁরা মুখোমুখি। চলছে একে অন্যকে আক্রমণ। কথা হচ্ছে বিষ্ণপুরের দুই প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ ও সুজাতা মণ্ডলের। এর আগে একাধিকবার ব্যক্তিগত কারণে, রাজনৈতিক কারণে একে অপরকে দুষেছিলেন উভয়ে। তবে লোকসভা ভোটের প্রার্থী হওয়ার পর থেকে যেন সেই তর্ক-ঝামেলা কার্যত আকাশচুম্বী হয়েছে। একে অপরকে কখনও পাগল, ফুর্তিবাজ, কখনও লম্পট, মাতাল বলে তোপ দেগেছেন। আর ভোট যত এগিয়ে আসছে সেই আক্রমণ যেন ততই বাড়ছে। ফলত, আর প্রাক্তন স্বামী-স্ত্রীর লড়াইয়ে ফাঁপড়ে পড়েছেন বিষ্ণুপুরের ভোটাররা। তাঁরা বুঝতেই পারছেন না এ লড়াই তৃণমূল বিজেপির নাকি প্রাক্তন স্বামী-স্ত্রীর লড়াই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি তো বলেই ফেললেন, বারবার সংবাদ মাধ্যমে দেখছি ওনারা ঝগড়া করছেন। কখনও সুজাতা দেবী কখনও সৌমিত্রবাবু। খুব সন্দেহ হচ্ছে ব্যক্তিগত কলহ কি রাজনীতির ময়দানেও তারা দেখাচ্ছেন?

শনিবার ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। তার বেশ কিছুদিন আগেই মল্লভূম বিষ্ণুপুরের প্রচারের ময়দানে নেমেছেন বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ ও তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল। সম্পর্কে প্রাক্তন স্বামী স্ত্রী যুযুধান দুই শিবির থেকে একে অপরের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিচ্ছেন। গতকাল সোনামুখীতে দলের একটি প্রচার সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল বলেন,”বিষ্ণুপুরের সাংসদ নিজের উন্নয়ন তহবিল থেকে কী কাজ করেছেন আর আমরা পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের কী কাজ করেছি তার একটা প্রকাশ্য বিতর্ক হয়ে যাক। আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি তিনি যদি প্রমাণ করতে পারেন কোনও কাজ তিনি করেছেন তাহলে আমি মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেব। তিনি শুধু বিলাসিতা আর ফুর্তি ছাড়া কিছুই করেননি।”

সুজাতা মণ্ডলের এই চ্যালেঞ্জকে পাত্তা দিতেই নারাজ বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ। তাঁর কটাক্ষ মনোনয়ন এখনও হল না আর তিনি তা প্রত্যাহার করবেন কেমন করে। সৌমিত্রর কথায়,”আসলে যার মাথার ঠিক নেই এবং যিনি কোনও দিন সমাজের কোনও কাজ করেননি তাঁর কথার কোনও উত্তর হয় না।”

শনিবার নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, ৪ জুন ভোট গণনা করা হবে। রবিবার, সেই তারিখ বদলে কমিশন জানাল, ভোট গণনা হবে ২ জুন। কেন দুদিন এগিয়ে আনা হল ভোট গণনার দিন? কমিশনের দাবি, নাহলে দুদিন ধরে ফাঁকা থাকবে চেয়ার। সংবিধান এবং জনপ্রতিনিধি আইন অনুসারে তা করা যায় না।

 নির্বাচনের সূচি বদল, গণনার দিন দু'দিন এগিয়ে আনল নির্বাচন কমিশন
গণনার দিন দুদিন এগিয়ে আনল কমিশন


 বদলে গেল অরুণাচল প্রদেশ এবং সিকিম, উত্তর পূর্ব ভারতের এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার তারিখ। শনিবার, নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, ৪ জুন এই দুটি রাজ্যে ভোট গণনা করা হবে। রবিবার, সেই তারিখ বদলে কমিশন জানাল, ভোট গণনা হবে ২ জুন। নির্বাচন কমিশন বলেছে, “মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অরুণাচল প্রদেশ এবং সিকিমের বিধানসভার নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন।” প্রসঙ্গত, ২ জুনই দুই বিধানসভার মেয়াদ শেষ হতে চলেছে। কাজেই, ৪ জুন ভোট গণনা করা হলে, ভোট গণনার আগেই বিধানসভার মেয়াদ ফুরিয়ে যেত। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩২৪ এবং ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধি আইনের ১৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী, বিধানসভার মেয়াদ ফুরোনোর আগেই নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হয়।


এই প্রেক্ষিতে, অরুণাচল প্রদেশ এবং সিকিম বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার দিন পরিবর্তন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে, উত্তর পূর্বের এই দুই রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনের সূচিতে কোনও পরিবর্তন হবে না বলে জানিয়েছে কমিশন। ১৯ এপ্রিল থেকে দেশের ৫৪৩টি লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হতে চলেছে৷ সাত দফায় ভোটগ্রহণ করা হবে। প্রথম দফায়, অর্থাৎ, ১৯ এপ্রিলই অরুণাচলের দুটি লোকসভা আসন এবং সিকিমের একটি লোকসভা আসনে ভোট নেওয়া হবে। একইসঙ্গে এই দুই রাজ্য, বিধানসভা নির্বাচনের ভোটও দেবে। ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ করা হবে


সুপ্রিম কোর্টে মুখবন্ধ খামে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য জমা দিয়েছিল রাজনৈতিক দলগুলি। শুনানির পর, এই তথ্যগুলি সর্বসমক্ষে আনার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। রবিবার নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত সেই সকল বিবরণই প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন।

 নির্বাচনী বন্ডের আরও তথ্য! কী ছিল মুখবন্ধ খামে?
প্রতীকী ছবি

নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত নয়া তথ্য প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী বন্ড মামলার শুনানি চলাকালীন, সুপ্রিম কোর্টে মুখবন্ধ খামে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য জমা দিয়েছিল রাজনৈতিক দলগুলি। শুনানির পর, এই তথ্যগুলি সর্বসমক্ষে আনার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। রবিবার (১৭ মার্চ), নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত সেই সকল বিবরণই প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। এই তথ্যগুলি সম্ভবত, ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিলের আগের সময়ের তথ্যাবলী। গত সপ্তাহেই, ওই তারিখের পরের নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল, এই মামলার শুনানিতে এক অন্তর্বর্তী আদেশে মুখবন্ধ খামে এই তথ্যগুলি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত।

নির্বাচন কমিশন বলেছে, “রাজনৈতিক দলগুলি মুখবন্ধ খামে যে তথ্যাবলী দিয়েছিল, সেগুলি সিল না খুলেই সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া হয়েছিল৷ ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুসারে, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি বিভাগ ফিজিক্যাল কপিগুলি ফেরত দিয়েছে। সেই সঙ্গে একটি মুখবন্ধ খামে ভরা একটি পেন ড্রাইভে সেগুলির একটি ডিজিটালাইজড রেকর্ডও দিয়েছে। আজ ভারতের নির্বাচন কমিশন, তার ওয়েবসাইটে, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি থেকে ডিজিটালাইজড ফর্মে প্রাপ্ত নির্বাচনী বন্ডের এই তথ্যাবলী আপলোড করেছে।”

গত বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ), এসবিআই-এর থেকে পাওয়া নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন। কে বা কারা, কোন তারিখে বন্ড কিনেছে এবং কোন দল করে বন্ড ভাঙিয়েছে, তার দুই সেট তথ্য সামনে এসেছে। তবে এই সকল তথ্যই ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিলের পরের। তবে, এসবিআই-এর পক্ষ থেকে বন্ডের সিরিয়াল নম্বর প্রকাশ করা হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে অবিলম্বে সেই তথ্যও জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এসবিআই-কে। শুক্রবার, সুপ্রিম কোর্টে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, মুখবন্ধ খামে জমা দেওয়া তথ্যাবলীর কোনও প্রতিলিপি নেই তাদের কাছে। তাই, আদালত সেগুলি ফেরত না দিলে, তারা সেই তথ্য প্রকাশ করতে পারছে না।


সাগরের কচুবেড়িয়াতে মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থী বাপি হালদারকে সঙ্গে নিয়ে রোড শো এবং গঙ্গা আরতি করলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর বিধানসভা কেন্দ্রের সাগর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের আহ্বানে সাগরের কচুবেড়িয়াতে মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের ২০২৪-এর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদারকে সঙ্গে নিয়ে রোড শো করলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা,সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সাগর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের
 ব্লক সভাপতি মহিতোষ দাস, সাগর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি শোভন জানা, সহ সাগর ব্লকের অন্যান্য তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা নেতৃবৃন্দ এবং সাগর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থকরা,
এদিন ওই রোড শোর শেষে সন্ধ্যায় সাগরের কচুবেড়িয়ার ভেসেল ঘাটে গঙ্গা আরতি করলেন মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রের ২০২৪-এর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সুন্দরবন উন্নয়ন বিষয়ক দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা,
সেই ছবি আপনারা সরাসরি দেখতে পাচ্ছেন কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার মাধ্যমে,

স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল