WEATHER

Top News


পরিত্যক্ত হিমঘরে আগুন আতঙ্ক ঘটনাস্থলে দমকলের দুটি ইঞ্জিন

সোমবার সকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানার অন্তর্গত গোকর্ণী এলাকায় পরিত্যক্ত বহুমুখী হিমঘর থেকে কালো ধোঁয়া বের হতে দেখেন এলাকাবাসীরা। এলাকাবাসীরা তড়িঘড়ি খবর দেয় মগরাহাট থানাতে। খবর পেয়ে মগরাহাট থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর জন্য ঘটনাস্থলে আসে। কিন্তু আনুমানিক ১০ বছরের বেশি সময় ধরে পরিতক্ত হিমঘরে কোথা থেকে আগুন লেগেছে তা খুঁজে বের করতে সমস্যায় পড়ে দমকলের কর্মীরা। 
স্থানীয় সূত্রে খবর, ২০১১ সালে এলাকার কৃষকদের কথা মাথায় রেখে রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই হিমঘরটি তৈরি করেছিলেন। এই হিমঘরটি তৈরির সময় পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে লোন নেয় রাজ্য সরকার। লোনের টাকা না পরিশোধ করায় ২০১২ সালে এই হিমঘরটির দখল নেয় পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক। এরপর থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এই হিমঘরটি পড়ে রয়েছে। সাধারণত এই হিমঘরটির নিরাপত্তা করার জন্য নিরাপত্তা রক্ষী রাখা হয়েছে। কিন্তু কিভাবে সোমবার সকালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল এই পরিত্যক্ত হিমঘরে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। সম্পূর্ণ বিষয় তদন্ত করছে মগরাহাট থানার পুলিশ। বেশ কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকলের কর্মীরা। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের আধিকারিকেরা। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, বেশ কয়েক বছর আগে এই হিমঘর বন্ধ হয়ে গিয়েছে। হিমঘরটিকে সিল করে দিয়েছিল ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে এই হিমঘরটি পরিতক্ত কিন্তু আজ সকালে হঠাৎই আগুন লেগে যায়। এরপর দমকলের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। 



ষ্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদার

কাকদ্বীপে পালন হলো সেভ ড্রাইভ সেভ লাইফ কর্মসূচী 

আজ কাকদ্বীপ চৌরাস্তা মোড় থেকে বিডিও অফিস পর্যন্ত কাকদ্বীপ ট্রাফিক গার্ডের পক্ষ থেকে সেভ ড্রাইভ সেভ লাইফ পালিত হলো। এদিন এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সন্দীপ মল্লিক এবং ট্রাফিক সার্জেন্ট সঞ্জয় পাল আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পুলিশ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার।

 এই বিষয় ট্রাফিক সার্জেন্ট সঞ্জয় পাল বলেন মানুষের মধ্যে সচেতনতা দেখায় যায় না সেই কারণে সেভ ড্রাইভ সেভ লাইফ কর্মসূচি করছি এবং তিনি আরও জানান পথ চলতি মানুষেরা বাইক চালানোর সময় হেলমেট না পড়ার কারণে ছোট বড় বিভিন্ন রকমের দুর্ঘটনা ঘটছে। সেই কারণে আজকের এই বিশেষ উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে।

স্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদার

পুকুর থেকে উদ্ধার সদ্য জাত শিশুর মৃতদেহ, এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি


দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নামখানা ব্লকের ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার অধীন, মৌসুনি বাগডাঙা পূর্ব ঘেরি এলাকায় ঘটেছে এমন ঘটনা। পুকুর থেকে এক সদ্য জাত শিশুর মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছাড়ালো এলাকায়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকালে এক স্থানীয় বাসিন্দা ওই এলাকার একটি পানের বরজের পিছনে পুকুরে এক শিশুর মৃতদেহ ভাসতে দেখেন। 

এরপরই তিনি বিষয়টি গ্রামবাসীদের জানান। খবর পেয়ে এলাকার বহু মানুষ ওই পুকুর পাড়ে এসে ভিড় জমান। খবর দেওয়া হয় ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানায়। পরে পুলিশ এসে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। তবে কিভাবে ওই পুকুরে সদ্যজাত শিশুর মৃতদেহ এলো পুলিশ এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে।

স্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদার

ব্রজ বল্লভপুরে মৎস্যজীবীদের হাতে আটক মাছ ভর্তি একটি ট্রলার

সরকারের নির্দেশিকা অনুযায়ী এখন নদীতে বা সমুদ্রে মাছ ধরা বারণ। সেই সরকারি নির্দেশিকাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে একশ্রেণীর মৎস্যজীবী এই কাজ করছে, অফ সিজিনেও নদীতে বা সমুদ্রে মাছ ধরতে যাচ্ছে। অন্যদিকে গ্রাম বাংলার যে সমস্ত মৎস্যজীবীরা মাছ ধরতে না পেরে সংসার চালাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে, তাদের প্রতি কেন এমন মনোভাব।

 তারই প্রতিবাদে গতকাল রাতে গোবিন্দপুর কার্জন ক্রীট নদীতে একটি মাছ ভর্তি ট্রলার যাচ্ছিলো, ঠিক সেই সময় টলারটিকে আটক করে এলাকার অন্যান্য মৎস্যজীবীরা। মৎস্যজীবীদের অভিযোগ, নিয়ম ভঙ্গকারী অভিযুক্ত ট্রলারের লোকজন এবং তাদের পরিচালনার দায়িত্ব যিনি রয়েছেন, তারা অভিযোগকারী ব্যক্তিদের মারধর করে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় এখনো রয়েছে উত্তেজনা। রাত থেকেই ঘটনাস্থলে পুলিশ।


স্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরকার 


জানা যায়, সন্ত্রাসহানা এই ছক কষেছিল পাক মদতপুষ্ট লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি গোষ্ঠী। হামলার গোটা কৌশল সাজিয়েছিল লস্কর কমান্ডর আবু সইফুল্লা ওরফে রজুল্লা। এই ঘটনার ১৯ বছর পর অবশেষে খতম হল সেই মূলচক্রী রজুল্লা।


 মাঝরাস্তায় পড়ে দেহ! পাকিস্তানে খতম RSS সদর দফতরে হামলা চালানো লস্কর-কমান্ডর
শেষ লস্কর জঙ্গি


ইসলামাবাদ: ২০০৬ সাল। RSS-এর নাগপুর সদর দফতরে পুলিশের বেশে ঢুকে পড়ে একদল জঙ্গি। তৎকালীন সময়ে সদর দফতরে থাকা পুলিশি নিরাপত্তার কারণে একেবারে প্রাণকেন্দ্র পর্যন্ত যেতে পারে না তারা। ছদ্মবেশি জঙ্গিদের ‘চাল’ বুঝতে পেরে গুলি চালায় সেখানে মোতায়েন থাকা পুলিশ বাহিনী। খতম হয় তিন জঙ্গি। প্রাণ যায় দুই মহারাষ্ট্র পুলিশের।


জানা যায়, সন্ত্রাসহানা এই ছক কষেছিল পাক মদতপুষ্ট লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি গোষ্ঠী। হামলার গোটা কৌশল সাজিয়েছিল লস্কর কমান্ডর আবু সইফুল্লা ওরফে রজুল্লা। এই ঘটনার ১৯ বছর পর অবশেষে খতম হল সেই মূলচক্রী রজুল্লা।

সূত্রের খবর, পাকিস্তানেই এক অজ্ঞাত পরিচয়ের গুলিতে শেষ হয়েছে RSS সদর দফতরে হামলা চালানো মূল চক্রী। এদিন পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের মাতলি ফালকারা চক এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে রজুল্লার দেহ। কিন্তু হঠাৎ করে কার গুলিতে মৃত্যু হল তার? ভারত সরকার আগেই জানিয়েছে, সংঘর্ষ বিরতিতে রয়েছে দুই দেশ। কিন্তু অপারেশন সিঁদুর চলছে। এই মৃত্যু তার ফল নয় তো? প্রশ্ন তুলছে একাংশ।



অন্যদিকে, আরেক অংশের বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রজুল্লার মৃত্যুর কারণ বালোচরাও হতে পারে। সাম্প্রতিক কালে, ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষে আবহে নতুন করে ‘শক্তি’ বাড়িয়েছে বালোচিস্তান লিবারেশন আর্মি। পাক সরকারের উপর ক্রমাগত চাপ বাড়াচ্ছে তারা। এই মৃত্যু সেই চাপেরও একটা নমুনা হতে পারে। উল্লেখ্য, RSS সদর দফতর ছাড়া, কাশ্মীর ও উত্তরপ্রদেশের রামপুরের সেনা ছাউনিতেও হামলার ছক কষেছিল এই রজুল্লা।



শনিবার বিকাশভবনের সামনে চাকরিহারা একটি বিশেষ কর্মসূচি নেয়। যার পোশাকি নাম 'উদয়ন পণ্ডিতের পাঠশালা', সেই 'পাঠশালা'য় ছাত্রছাত্রীরা হিসাবে উপস্থিত ছিল কচিকাচারা, যাদের প্রত্যেকেরই বয়স ১০-১২র মধ্যে। চাকরিহারাদের বক্তব্য, যেহেতু তাঁরা স্কুলে শিক্ষকতা করতে পারছেন না, তাই তাঁরা আন্দোলনমঞ্চে যারা এসেছে, তাদের পাঠ দেবে। 


শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের নজরে এবার চাকরিহারারা! কোথায় 'গলদ' চাকরিহারাদের?

 শিশু সুরক্ষা অধিকার কমিশনের নজরে এবার চাকরিহারারা। বিকাশভবনের সামনে শনিবারের বিক্ষোভে ‘উদয়ন পণ্ডিতের পাঠশালা’ নামক কর্মসূচিতে ছাত্রছাত্রী হিসাবে শিশুরা হাজির ছিলেন। আর এই পদক্ষেপ কমিশনের মতে UNCRC-র বিরোধী। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে রিপোর্ট চাইল শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশন।

প্রসঙ্গত, শনিবার বিকাশভবনের সামনে চাকরিহারা একটি বিশেষ কর্মসূচি নেয়। যার পোশাকি নাম ‘উদয়ন পণ্ডিতের পাঠশালা’, সেই ‘পাঠশালা’য় ছাত্রছাত্রীরা হিসাবে উপস্থিত ছিল কচিকাচারা, যাদের প্রত্যেকেরই বয়স ১০-১২র মধ্যে। চাকরিহারাদের বক্তব্য, যেহেতু তাঁরা স্কুলে শিক্ষকতা করতে পারছেন না, তাই তাঁরা আন্দোলনমঞ্চে যারা এসেছে, তাদের পাঠ দেবে।

কমিশনের বক্তব্য, যেখানে একটি বিষয়ের ওপর আন্দোলন চলছে, যেখানে ওই আন্দোলনেরই একটি কর্মসূচি এই ‘পাঠশালা’, সেখানে শিশুদের কেন অংশগ্রহণ? শিশুরা কোনওভাবেই কোনও আন্দোলনের অংশ হতে পারে না। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের কাছ থেকে রিপোর্ট তলব করেছে কমিশন। জানতে চাওয়া হবে, যারা অংশ নিয়েছিল, তাদের বয়সসীমা, তারা কীভাবে এই কর্মসূচিতে অংশ নিল ও কাদের মাধ্যমে। কিন্তু প্রশ্ন, উঠছে, চাকরিহারা যাঁরা দিনভর আন্দোলনে সামিল, তাঁদের মধ্যেও অনেকে অভিভাবক, তাঁদের সন্তানরাও মাঝেমধ্যে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে। আবার যে শিশু টিভি পর্দায় দেখছে, তাদেরই শিক্ষক নিগৃহীত হচ্ছে রাস্তায়, তারাও গিয়েছে দেখা করতে, তাদেরও তো সেক্ষেত্রে শিশু মনে প্রভাবই পড়ছে। সেক্ষেত্রে কমিশনের কী বক্তব্য, সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।



কেষ্ট এখন ফিরেছেন। সূত্রের খবর, বোলপুরে মাঝে মধ্যে রাজনৈতিক 'বাঁশিও' বাজাচ্ছে তিনি। কোর কমিটিকে আলগা ছলে এড়িয়ে ব্লকে ব্লকে কর্মসূচির মাধ্যমে অনুব্রতর হাতেই যে রাশ তাও বোঝানোর চেষ্টা করেছেন তিনি।

পূরণ হবে কেষ্টর 'দেড় লাখি' ঘোষণা? রবিতে বীরভূমে বৈঠকে বসবে কোর কমিটি
অনুব্রত মণ্ডল


বীরভূম: যে জেলায় ‘শঙ্কা’ বেশি। সেই জেলার দায়িত্ব খোদ নিজের তুলে নেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শাসকদলের আগেই স্পষ্ট করেছে বিশেষজ্ঞরা। যখন অনুব্রত ছিলেন না। তখন জেলায় সংগঠন সুষ্ঠ ভাবে চালাতে, গোষ্ঠী কোন্দল এড়াতে কোর কমিটি গঠন করেছিলেন খোদ মমতা।

কেষ্ট এখন ফিরেছেন। সূত্রের খবর, বোলপুরে মাঝে মধ্যে রাজনৈতিক ‘বাঁশিও’ বাজাচ্ছে তিনি। কোর কমিটিকে আলগা ছলে এড়িয়ে ব্লকে ব্লকে কর্মসূচির মাধ্যমে অনুব্রতর হাতেই যে রাশ তাও বোঝানোর চেষ্টা করেছেন তিনি। কিন্তু সেই বাঁশিই শুক্রবার কেড়ে নিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বুঝিয়ে দিলেন শেষ কথা কোর কমিটিই। একেবারের জন্য পাট চুকিয়ে দিলেন জেলা সভাপতি পদের।

উল্লেখ্য, এবার এই আবহেই সভাপতি পদ ‘হারিয়ে’ প্রথমবার কোর কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন অনুব্রত মণ্ডল। মোট ন’সদস্যের এই কমিটিতে রয়েছেন কেষ্টর ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ কাজল শেখও। জানা গিয়েছে, রবিবার বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বোলপুরের তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়ে আয়োজন করা হয়েছে কোর কমিটির বৈঠকের। যার দায়িত্বে রয়েছেন কোর কমিটির চেয়ারপার্সন আশিস বন্দ্যোপাধ্য়ায়।


কমিটির সদস্যদের পাঠানো চিঠিতে আশিস বন্দ্যোপাধ্য়ায় লিখেছেন, ‘মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইচ্ছানুসারে ও সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এই বৈঠক ডাকা হচ্ছে।’ গত দেড় মাসের বেশি সময় ধরে বীরভূমে তৃণমূলের কোর কমিটির বৈঠক হয়নি। যার জেরে সেখানেই সংগঠনের বিভিন্ন নেতৃত্বদের অন্দরে ক্ষোভ দানা বাঁধছিল। সংগঠনের রাশ কার হাতে, সেই উঠছিল নানা প্রশ্ন। কেষ্ট-অনুগামীরা আশা করছিলেন, আবার হয়তো অনুব্রত মণ্ডলকেই জেলা সভাপতি ঘোষণা করা হবে। কিন্তু কোনওটাই হল না। উল্টে পদটাও তুলে নিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

কোন লাইনে চলতে পারে বৈঠক?

দিন দুয়েক আগে সিউড়িতে অনুব্রত মণ্ডল ঘোষণা করেছিলেন, আগামী ২৫, ২৬ ও ২৭ তারিখ দেড় লক্ষ কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে জেলার তিন কেন্দ্রে মিছিল করা হবে। সূত্রের খবর, আগামিকালের বৈঠক আলোচনা হবে ওই বিষয়েও। ফলত, অনুব্রতর ঘোষণা কোর কমিটি পূরণ করবে কিনা সেই দিকেও তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

ফেস্টে যাবেন না বলে জানিয়ে দেন। কিন্তু, তার মধ্যেই যে তিনি এই কাজ করে ফেলবেন তা ভাবতে পারেননি কেউ।


নিতে এসেছিল বান্ধবী, কলেজ ফেস্টে যাওয়ার আগেই চরম কাজটা করে ফেলল বিটেকের সৌরভ
এলাকায় শোরগোল

 প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে চরম সিদ্ধান্ত কলেজ ছাত্রের। ছাদ থেকে ঝাঁপ বি টেক দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রের। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও শেষ রক্ষ হল না। মৃত বলে ঘোষণা করে দিলেন চিকিৎসকেরা। চাঞ্চল্যকর ঘটনা রাজারহাটে। মৃত ছাত্রের নাম সৌরভ সুমন। বাড়ি বিহারের ভাগলুুরে। বারাসতে একটি বেসরকারি কলেজে ইঞ্জিনিয়রিং পড়ছিলেন। থাকছিলেন ঝাউতলায় তিরুপতি অ্যাপার্টমেন্টে।


সূত্রের খবর, শনিবার কলেজ ফেস্টে যাওয়ার কথা ছিল সৌরভের। তাঁকে নিতে বিকাল ৪টে নাগাদ এক বন্ধু ও এক বান্ধবী আসে তাঁর ঝাউতলার ফ্ল্যাটে। কিন্তু, সৌরভ ফেস্টে যাবেন না বলে জানিয়ে দেন। বন্ধুদের জানান তিনি জিমে যাবেন। এরই মধ্যে রাত ৯টা নাগাদ এক বন্ধুকেও ফোন করেন। শারীরিক অসুস্থতার কথা জানান। কিন্তু, তখনও কেউ টের পাননি কিছু সময়ের মধ্যেই তিনি কী করতে চলেছেন। 

এর কিছু সময়ের মধ্যেই ওই শ্রীরাম ক্লাব টাউনের ভিতরে ঢুকে ছাদে গিয়ে ঝাঁপ দেয় বলে জানা যায়। স্থানীয় বাসিন্দারাই তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থা উদ্ধার করেন। নিয়ে যাওয়া হয় বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে। কিন্তু ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে দেন। পুলিশ বন্ধু-বান্ধবদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান সম্পর্কজনিত সমস্যা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই সমস্যায় ছিলেন ওই যুবক। শেষ পর্যন্ত প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়েই চরম সিদ্ধান্ত নেন। 

সমুদ্র পথেও যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কলকাতা থেকে মায়ানমারের রাখাইনের সিট্টে বন্দর পর্যন্ত বিকল্প রুট হবে। ইতিমধ্যেই মায়ানমারের সঙ্গে এই বিকল্প রুট নিয়ে কথা হয়েছে।

ইউনূসের দর্প ভেঙে চুরচুর, বাংলাদেশকে এড়িয়েই সেভেন সিস্টার্স নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত মোদী সরকারের
সেভেন সিস্টার্সের বিকল্প রুট তৈরি করছে ভারত।


চিকেনস নেকের দিকে কুনজর পড়েছে বাংলাদেশের। বিশেষ করে ইউনূস জমানায় শিলিগুড়ির এই করিডর নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। এই পথের বিকল্প রাস্তা ছিল বাংলাদেশ। সেই কারণেই বড়াই করে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, সেভেন সিস্টার্স ল্যান্ড-লকড। তারাই সমুদ্রের অভিভাবক। এবার বাংলাদেশকে এড়িয়েই বিকল্প পথ তৈরি করছে ভারত। আর এর কেন্দ্রস্থলই হবে কলকাতা।


জানা গিয়েছে, চিকেনস নেকের বিকল্প হিসাবে মায়ানমারের সড়কপথ ব্যবহার করে সেভেন সিস্টার্স বা উত্তর-পূর্বের সঙ্গে সংযোগকারী ট্রানজিট রুট তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্র ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করে ফেলেছে।

কোথা দিয়ে তৈরি হবে বিকল্প রুট?
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিলং থেকে অসমের শিলচর পর্যন্ত চার লেনের জাতীয় সড়ক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ১৬৭ কিলোমিটার এই জাতীয় সড়ক জুড়বে মায়ানমার সীমান্তের কাছেই অবস্থিত পাঁচগ্রামকেও। ন্যাশনাল হাইওয়েজ অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড এই রাস্তা তৈরির দায়িত্বে থাকবে।


অন্যদিকে, সমুদ্র পথেও যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কলকাতা থেকে মায়ানমারের রাখাইনের সিট্টে বন্দর পর্যন্ত বিকল্প রুট হবে। ইতিমধ্যেই

বৈদেশিক বাণিজ্য দফতর, এখন থেকে ভারতের সব সীমান্ত বা বন্দর থেকে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্লাস্টিকের জিনিসপত্র, কাঠের আসবাব, রঙ কিছুই আর আমদানি করা যাবে না। তা নিয়েই জোর চর্চা দুই দেশে।

ভারতের পিঠে চেপে বছরে প্রায় ১৫৭ কোটি ডলারের ব্যবসা, সব বন্ধ! শেষ রাতে ভারতের মারে কী বলছে বাংলাদেশ?
প্রতীকী ছবি


যে ভারতের হাত ধরে স্বাধীনতার মুখ দেখেছিল, সেই ভারতের বিরুদ্ধেই বিদ্বেষের চাষ হচ্ছে গোটা দেশে। যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পদ্মপাড়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল ভারত, সেই পাকিস্তানই এখন তাঁদের প্রিয় বন্ধু। কথা হচ্ছে বাংলাদেশ নিয়ে। এই বাংলাদেশ থেকেই এবার বেশ কিছু পণ্য সোজাপথে ভারতে ঢুকতে পারবে না। কোন কোন পণ্য এই তালিকায় রয়েছে শনিবার সেই তালিকা দিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের অধীনে থাকা বৈদেশিক বাণিজ্য দফতর (DGFT)। তাতেই হইচই পড়ে গিয়েছে দুই দেশে। শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে ইউনুস প্রশাসনের অন্দরেও। 


বৈদেশিক বাণিজ্য দফতর, এখন থেকে ভারতের সব সীমান্ত বা বন্দর থেকে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাবার, প্লাস্টিকের জিনিসপত্র, কাঠের আসবাব, রঙ কিছুই আর আমদানি করা যাবে না। তবে ভারত হয়ে নেপাল-ভুটান যেতে কোনও সমস্যা নেই। ভারতের এই সিদ্ধান্তেই মাথায় হাত সে দেশের ব্যবসায়ীদের। উদ্বেগের ছবি ধরা পড়েছে স্পষ্টতই। 

বাংলাদেশের প্রথমসারির সংবাদমাধ্যম প্রথম আলোর প্রতিবেদন বলছে, ইতিমধ্যেই সিঁদুরে মেঘ দেখতে শুরু করে দিয়েছেন বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা স্পষ্টতই বলছেন ভারতের এই বিধিনিষিধে দেশের রপ্তানি ক্ষেত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রায় ১৫৭ কোটি ডলারের জিনিসপত্র এসেছিল। এই সব কিছুর মধ্যে রেডিমেড পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্যই বেশি ছিল। তাতেই যদি কোপ পড়ে যায় তাহলে ব্যবসায় যে কোপ পড়বে তা বলাই বাহুল্য। 


অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতে স্থলপথে বাণিজ্য করা অনেকটাই সহজ। জিনিস আদান-প্রদানে সময় অনেক কম লাগে। কিন্তু, অন্য ক্ষেত্রে তা লাগে না। তবে এ ক্ষেত্রে মনে রাখ ভাল, গত ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি নিষিদ্ধ করে। এবার ভারতের নতুন সিদ্ধান্তে জোরদার চাপানইতোর সে দেশে। সে দেশের বাণিজ্যসচিব মো. মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলছেন, “বিচ্ছিন্নতা বাড়লে দু-দেশের বাণিজ্যই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমরা এ নিয়ে ভারতের সঙ্গে দর কষাকষি করব।” চাপানউতোর শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলেও।  


এ দিন ভোর ৬টা নাগাদ গুলজার হাউসে আগুন লাগে। চারমিনারের একদম কাছেই এই বিল্ডিংটি অবস্থিত। বিল্ডিংয়ের একটি তল সম্পূর্ণ আগুনের গ্রাসে চলে গিয়েছে। 


দাউদাউ করে জ্বলছে চারমিনারের সামনের বিল্ডিং, অগ্নিদ্বগ্ধ হয়ে মৃত্যু ১৭ জনের
জ্বলছে বিল্ডিং। ছাদে আটকে বাসিন্দারা।


 হায়দরাবাদের চারমিনারের সামনে ভয়াবহ আগুন। রবিবার ভোরে চারমিনারের সামনে গুলজার হাউসের কাছে একটি বিল্ডিংয়ে আগুন লাগে। অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ১৭ জনের মৃত্য়ু হয়েছে বলে খবর। আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে দমকলের ১১টি ইঞ্জিন।


জানা গিয়েছে, এ দিন ভোর ৬টা নাগাদ গুলজার হাউসের কাছে একটি বিল্ডিংয়ে আগুন লাগে। চারমিনারের একদম কাছেই এই বিল্ডিংটি অবস্থিত। বিল্ডিংয়ের প্রথম তল থেকে আগুন লাগে। তা উপরের তলেও পৌঁছে যায়। সম্পূর্ণ আগুনের গ্রাসে চলে গিয়েছে একটি তল। আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।




স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনতলা বিল্ডিংয়ের নীচের তলে মুক্তো ও গহনার দোকান ছিল। উপরের তলে বেশ কয়েকটি পরিবারের বসবাস। আজ ভোরে ওই দোকানেই আগুন লাগে। দ্রুত তা উপরের তলেও ছড়িয়ে যায়। বাসিন্দারা নীচে নামতে পারেননি। আগুন থেকে বাঁচতে তারা ছাদে চলে যান। দমকল কর্মীরা এখনও পর্যন্ত ৫ জনকে উদ্ধার করতে পেরেছেন। শেষ আপডেট অনুযায়ী, ১৭ জনের মৃত্য়ু হয়েছে ।

ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দমকলের আগুন নেভাতে ও উদ্ধারকাজে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। ওই বিল্ডিংয়ের কাছেই পৌঁছতে পারছিল না দমকলের ইঞ্জিনগুলি। পাশের একটি বিল্ডিং বেয়ে উঠে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে দমকলকর্মীরা।



ট্রাভেল উইথ জো' নামে ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে জ্য়োতি মালহোত্রার। গত বছর পাকিস্তানি হাই কমিশনার এহসান-উর-রহমান ওরফে দানিশের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়।


ISI এজেন্টের সঙ্গে বিদেশ ট্যুর থেকে নিয়মিত যৌন সম্পর্ক! পাকিস্তানের হাই কমিশনারই আসল 'গেম' খেলেছিল? ইউটিউবার জ্যোতির ভিডিয়ো থেকেই মিলল সব প্রমাণ
পাক প্রতিনিধির সঙ্গে ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রা।

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রা। ভারতের নানা গোপন তথ্য ইসলামাবাদের কাছে পাচার করছিল ইউটিউবার, এমনটাই অভিযোগ। আইএসআই এজেন্টের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ ছিল। ইউটিউবারের ফোন থেকে তাঁর নম্বরও পাওয়া গিয়েছে। জ্য়োতির সঙ্গে যে পাকিস্তানের যোগ ছিল, তার প্রমাণ মিলল তাঁর ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিয়ো থেকেই।

জানা গিয়েছে, গত বছর নয়া দিল্লিতে পাকিস্তান হাই কমিশনের ইফতার পার্টিতে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন ইউটিউবার জ্যোতি। সেখানে তিনি যে ভ্লগ বানিয়েছিলেন, সেখানেই তাঁকে পাকিস্তানে যাওয়ার আগ্রহ দেখাতে দেখা যায়। এমনকী, যার সঙ্গেই দেখা হচ্ছিল, তাকেই পাকিস্তানের ভিসার ব্যবস্থা করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন জ্যোতি।

‘ট্রাভেল উইথ জো’ নামে ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে জ্য়োতি মালহোত্রার। গত বছর পাকিস্তানি হাই কমিশনার এহসান-উর-রহমান ওরফে দানিশের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। এই দানিশের সঙ্গে হাত মিলিয়েই পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করত জ্যোতি। তার সঙ্গে তিনবার পাকিস্তানেও গিয়েছে। ভারতে দানিশই স্পাই নেটওয়ার্ক চালাত।


ভিডিয়োয় তাঁর সঙ্গে দানিশ ও তার স্ত্রীকে এমনভাবে কথা বলতে দেখা গিয়েছে, যা দেখে স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে আগে থেকেই তাদের মধ্যে পরিচয় ছিল। হরিয়ানার হিসারে তাঁর বাড়িতেও দানিশ ও তার পরিবারকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল জ্যোতি মালহোত্রা।

ওই ইফতার পার্টির অনুষ্ঠানে চিনের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের সঙ্গেও দেখা করে জ্যোতি। তাদের কাছেও ভিসা চায়। এই ইউটিউবারের ফোন থেকে এক আইএসআই এজেন্টের নম্বরও পাওয়া গিয়েছে। রানা শাহবাজ নামক ওই আইএসআই এজেন্টের নম্বর নিজের ফোনে জাট রানধওয়া বলে সেভ করে রেখেছিল জ্যোতি। এমনকী, তার সঙ্গে ইন্দোনেশিয়াও ঘুরতে গিয়েছিল।

প্রসঙ্গত, পাক হাই কমিশনার দানিশকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পার্সন নন-গ্রান্টা ঘোষণা করেছে ভারত সরকার এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

তারেক রহমান আরও বলেন, "আগামিদিনে আর কোনও স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ যাতে প্রতিষ্ঠা না হতে পারে, তার জন্য গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার এটাই সঠিক সময়।"


বাংলাদেশে 'ঘোলাটে' পরিস্থিতি, ইউনূসকে এবার ঘেরাও করবে বিএনপি?
ইউনূসকে হুঁশিয়ারি বিএনপির।


ঘরে-বাইরে বিপদ। বাংলাদেশে প্রবল চাপে পড়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের দাবিতে প্রবল চাপ তৈরি হচ্ছে তার উপরে। এবার চরম হুঁশিয়ারি দিয়ে দিল বিএনপি। “পরিস্থিতি ঘোলাটে না করে অবিলম্বে নির্বাচনের দিন ঘোষণা করুন“, ইউনূসকে এমনটাই বার্তা দিয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠা হওয়ার ৬ মাস পর থেকেই বাংলাদেশে নির্বাচনের দাবি করা হচ্ছে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার বারবার টালবাহানা করেছে এই নির্বাচন নিয়ে। কার্যত রাজনৈতিক দলগুলির চাপের মুখে পড়েই অন্তর্বর্তী সরকার জানিয়েছিল, চলতি বছরের শেষভাগে বা ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করা হতে পারে।

এবার বিএনপি নির্বাচন নিয়ে চরম হুঁশিয়ারি দিয়ে দিল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, “গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হলে, স্বৈরাচার মোকাবিলা করা যাবে না“। লোভ আর লাভের প্রলোভন মুক্ত হয়ে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি করেছে বিএনপি।

তারেক রহমান আরও বলেন, “আগামিদিনে আর কোনও স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ যাতে প্রতিষ্ঠা না হতে পারে, তার জন্য গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার এটাই সঠিক সময়।”

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, “যদি কোনওদিন নির্বাচনের দাবিতে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘেরাও করতে হয়, তা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক হবে। এই নির্বাচনের জন্য আপনার (ইউনূস) সঙ্গে কোনও দ্বিধা-দ্বন্দ্ব হোক, তা চাই না। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করুন