স্পিকারের কাছে পৌঁছে যান শুভেন্দু। তিনি জানতে চান, কেন চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হল? স্পিকার শুভেন্দুকে বলতে থাকেন, তিনি যাতে তাঁর চেয়ারে গিয়ে বসেন। কিন্তু স্পিকারের চেয়ারের পাশেই দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।
কারোর হাত ভাঙল, কারোর হাত কেটে ঝরছে রক্ত! বিধানসভায় নজিরবিহীন ঘটনা
বিধানসভায় পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে আহতরা
ফের উত্তাল বিধানসভা। চার জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শঙ্কর ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মন, মনোজ ওঁরাওকে এই অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে। স্পিকারের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে বিজেপি বিধায়কদের হাতাহাতি। পরে মার্শাল দিয়ে বার করে দেওয়া হয় চার বিধায়ককে। চার বিধায়ক সাসপেন্ড হতেই স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অধিবেশন কক্ষেই স্পিকারের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা শুরু হয় শুভেন্দুর। অধিবেশন কক্ষে বিজেপির তরফে একমাত্র শুভেন্দুই রয়েছেন ভিতরে। বাকি বিজেপি বিধায়করা গাড়ি বারান্দায় বিক্ষোভ করছেন।
স্পিকারের কাছে পৌঁছে যান শুভেন্দু। তিনি জানতে চান, কেন চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হল? স্পিকার শুভেন্দুকে বলতে থাকেন, তিনি যাতে তাঁর চেয়ারে গিয়ে বসেন। কিন্তু স্পিকারের চেয়ারের পাশেই দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।
এটিও পড়ুন
১১ জন মহিলা, ১২ জন পুরুষ! নিয়ন আলোয় স্পা সেন্টারের ভিতরে যা চলছিল, দরজা ঠেলে ঢুকতেই চোখ কপালে উঠল পুলিশের
একসঙ্গে দুই বয়ফ্রেন্ড, পালিয়েও গিয়েছিল ঐশ্বর্য্য, একগুঁয়ে বিয়ের জেদই এক মাসের মধ্যে মৃত্যু ডেকে আনল তেজেশ্বরের?
উড়ল লাল ঝান্ডা! তৃণমূলকে গোল দিয়ে 'লাল-গড়' অটুট রাখল বামেরা
এদিন বিধানসভায় নজিরবিহীন বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। বিক্ষোভ চলাকালীন টেবিল ভেঙে দেওয়া হয়েছে, লাইট ভেঙে ফেলা হয়েছে। স্পিকারের ঠিক ডানদিকে দাঁড়িয়ে থাকেন রাজ্য মন্ত্রিসভার দুই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস। তাঁদের ঘিরে রেখেছেন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীরা। বিধানসভার উত্তাল পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার সময়ে কয়েকজন কর্মী আহত হন। তাঁদের কারোর হাত ভেঙে, কারোর হাত কেটে ঝরেছে রক্ত! প্রত্যেকের হাতেই ব্যান্ডেজ করা।