WEATHER

Top News

আরএফডিএল এবং আই লিগ টু-র ম্যাচও খেলতে হচ্ছিল ডায়মন্ডহারবারকে। সে কারণেই সেই ম্যাচে খেলতে অসুবিধা ছিল ডায়মন্ডহারবারের। আইএফএ-কে চিঠি দিয়ে জানিয়েওছিল ডায়মন্ডহারবার এফসি।


কলকাতা লিগে আইনি লড়াই, আদালতের নির্দেশে ট্রফি আটকে



কলকাতা লিগের সূচি নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল ডায়মন্ডহারবার এফসি। আইএফএ-র বিরুদ্ধে আইনী পথে যাওয়ার কথা ছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্লাব ডায়মন্ডহারবার এফসির। সেটাই করল তারা। লিগ নির্ধারণী ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল বনাম ডায়মন্ডহারবার খেলার কথা ছিল। যদিও ইস্টবেঙ্গলকে ওয়াকওভার দেয় ডায়মন্ডহারবার। আরএফডিএল এবং আই লিগ টু-র ম্যাচও খেলতে হচ্ছিল ডায়মন্ডহারবারকে। সে কারণেই সেই ম্যাচে খেলতে অসুবিধা ছিল ডায়মন্ডহারবারের। আইএফএ-কে চিঠি দিয়ে জানিয়েওছিল ডায়মন্ডহারবার এফসি। এবার আইনি পথে কিছুটা হলেও ন্যায় পেল অভিষেকের ক্লাব।


গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কলকাতা লিগের নির্ধারণী ম্যাচ ছিল। ডায়মন্ডহারবারের ১৪ তারিখের আরএফডিএলের ম্যাচ পিছিয়ে দেয় আইএফএ। কিন্তু ডায়মন্ডহারবারের অভিযোগ ছিল আইএফএ সেই সিদ্ধান্ত অনেক দেরিতে জানানোয় তারা কলকাতা লিগের নির্ধারণী ম্যাচে দল নামাতে পারবে না। ইস্টবেঙ্গল-ডায়মন্ডহারবার ম্যাচ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই টালবাহানা চলছিল। ওয়াকওভার দেওয়ায় পয়েন্টের দিক থেকে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল। আইএফএ-র লিগ কমিটি ইস্টবেঙ্গলকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করতে পারত। কিন্তু ট্রফির জন্য় অপেক্ষা করতে হবে।

আইএফএ-র বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্লাব ডায়মন্ডহারবার এফসি। কলকাতা লিগের নিষ্পত্তিতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে আলিপুর আদালত। ফলে পয়েন্টে এগিয়ে থাকলেও এখনই কলকাতা লিগ চ্যাম্পিয়ন নয় ইস্টবেঙ্গল। আইএফএ-ও ঘোষণা করতে পারবে না। ১৯ মার্চ পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত। ডায়মন্ডহারবার এফসির সহ সভাপতি আকাশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আইএফএ-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলাম। কিন্তু তারা তো আমাদের কথা শোনেনি। সে কারণেই আইনি পথে যেতে হয়েছিল। ১৯ মার্চ অবধি স্থগিতাদেশ পেয়েছি। এরপর বাকিটা দেখতে হবে।’


লিগ নির্ধারণী ম্যাচ হিসেবে যেটা দেখা হচ্ছিল, সেটা কি পিছনো যেত? আকাশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, ‘সেই ম্যাচের আগেও গ্যাপ ছিল। আইএফএ চাইলে ম্যাচটা আগেও করিয়ে নিতে পারত। কিন্তু সেটা করেনি। সহজেই সেটা করতে হত। শুধু ইস্টবেঙ্গলের বিষয় নয়, মহমেডান ম্যাচটাও আমাদের জিততে হবে। তা হলে আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারব। আমাদের বক্তব্য, সকল টিমকে সমান ভাবে দেখুক আইএফএ। সন্তোষ ট্রফির আগে ইস্টবেঙ্গল, মহমেডান ও আমাদের ডাকা হয়েছিল। সে সময় যেহেতু অনেক প্লেয়ার বাংলা দলে ছিল, আমরা সকলেই বলেছিলাম, সন্তোষ ট্রফির পর খেলব সমস্যা নেই। পরে ডাকার কথা ছিল। কিন্তু আইএফএ আর সেটা করেনি। বিরাট একটা গ্যাপও ছিল। আইএফএ নিজেদের মতো সিদ্ধান্ত নেয়। এত ঘনঘন ম্যাচ খেলা সম্ভব ছিল না।’

 উল্লেখ্য, কয়েক আগে আসানসোলের এক ছাত্রী তার বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে যায় বাঁকুড়ার এক রিসোর্টে। সেই সময় গণধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর নির্যাতিতার পরিবারের তরফে আসানসোল মহিলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।

রিসর্টে ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আদালতে আত্মসমর্পণ ৪ অভিযুক্তের
আসানসোলে আত্মসমর্পণ


বিহার ও ঝাড়খণ্ড পালিয়েও শেষ রক্ষা হল না। অবশেষে হার মেনে আসানসোল আদালতে আত্মসমর্পণ গণধর্ষণের চার অভিযুক্তের। সম্প্রতি, একটি রিসর্টে এক পড়ুয়াকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে এই চারজনের বিরুদ্ধে।


উল্লেখ্য, কয়েক আগে আসানসোলের এক ছাত্রী তার বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে যায় বাঁকুড়ার এক রিসোর্টে। সেই সময় গণধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর নির্যাতিতার পরিবারের তরফে আসানসোল মহিলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। নির্যাতিতাকে ভর্তি করা হয় দুর্গাপুরের হাসপাতালে। এরপর ঘটনার তদন্তে নামে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তরা বিহার ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়েছিল। মোবাইল ফোন ছিল সুইচঅফ। তাদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশি শুরু করে। অভিযুক্তদের বাবা মায়েদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। অবশেষে এদিন অভিযুক্তরা আসানসোল আদালতে আত্মসমর্পণ করে। পুলিশ ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের আবেদনও করে। কিন্তু ত্রুটিপূর্ণ আবেদন থাকায় ১৪ দিনের জেল হেপাজত হয় অভিযুক্তদের। তবে এই ১৪ দিনের মধ্যে পুলিশ অভিযুক্তদের নিজেদের হেপাজতে নিতে চাইলে ফের আবেদন গ্রহণ হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।

দৈনন্দিন জীবনে ধ্যান কীভাবে অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তা নিয়ে কথা হবে। পাশাপাশি ধ্যান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।


ব্যক্তিগত ও সামাজিক উন্নয়নে ধ্যানের প্রভাব কতটা, বিশেষ সম্মেলনের আয়োজন দিল্লিতে


আয়োজিত হবে গ্লোবাল কনফারেন্স অব মেডিটেশন লিডার্স (GCML)-এর সম্মেলন। আগামী ২০ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপে অনুষ্ঠিত হবে সেই সম্মেলন। নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে কর্পোরেট নেতা, গবেষক এবং ধ্যান সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞরা একত্রিত হবেন সেখানে। ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন এবং বিশ্ব শান্তির ক্ষেত্রে ধ্যান কীভাবে প্রভাব ফেলবে, সেই বিষয়ে আলোচনা হবে।


এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হল, ব্যক্তিগত ও সামাজিক উন্নয়নে ধ্যান কীভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা। দৈনন্দিন জীবনে ধ্যান কীভাবে অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তা নিয়ে কথা হবে। পাশাপাশি ধ্যান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।

মনে করা হয়, এই ধ্যান একজন ব্যক্তিকে স্বাবলম্বী করতে পারে। ধ্যান নিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রচার করা হবে। বিভিন্ন ক্ষেত্র যেমন সরকার, কর্পোরেট কোম্পানি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ধ্যান সম্পর্কে সচেতন করার জন্যও এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এই সম্মেলনটি ‘প্রজেক্ট এক্সিলেন্স’-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। গবেষণাপত্র, প্রযুক্তিগত সরঞ্জাম, মোবাইল অ্যাপ প্রদান করা হবে ওই সম্মেলনে।


GCML সম্মেলন থেকে কারা উপকৃত হবে?

আইন প্রণেতা এবং নীতিনির্ধারক যারা জাতীয় এবং বিশ্বব্যাপী ধ্যানের প্রচারের নীতিগুলিকে প্রভাবিত করতে পারেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান, শিক্ষা বোর্ডের সদস্য এবং শিক্ষক যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধ্যান অন্তর্ভুক্ত করতে চান।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অর্থাৎ স্বাস্থ্যসেবা, যোগব্যায়াম এবং বিকল্প চিকিৎসার ক্ষেত্রে কর্মরত পেশাদাররা ধ্যানের বৈজ্ঞানিক ও ব্যবহারিক সুবিধাগুলি বুঝতে চান।

বিভিন্ন সংস্থা এবং এনজিওগুলির প্রধানরাও সামাজিক পরিবর্তন, শান্তিস্থাপনের ক্ষেত্রে ধ্যানের প্রভাব নিয়ে পরিকল্পনা করতে পারবেন।

পদ্মশ্রী ডি.আর. সিবিআই/সিআরপিএফের প্রাক্তন পরিচালক কার্তিকেয়ন এই অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে বলেন, “গ্লোবাল কনফারেন্স অব মেডিটেশন লিডার্স (জিসিএমএল) ২০২৫ স্বাস্থ্য সঙ্কট, পরিবেশের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ধ্যানকে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে তুলে ধরবে।”

অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকছেন ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, পদ্মভূষণ শ্রী কমলেশ প্যাটেল, ইনস্টিটিউট অব হার্টফুলনেসের সভাপতি, ব্রহ্মকুমারীদের আধ্যাত্মিক নেতা রাজযোগিনী বি.কে. শিবানী, পদ্মশ্রী ডি.আর. কার্তিকেয়ন, প্রাক্তন সিবিআই/সিআরপিএফ পরিচালক প্রমুখ।

তিনি আরও জানান, তাঁরা নিজেরা মাকে খুঁজে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন। ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে পুষ্প হাজরাকে খুঁজতে মাইকিং শুরু হয়েছে। পাশাপাশি পোস্টারও সাঁটানো হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়।


ছেলের হাত ধরেই স্নান, তারপর রামমন্দিরে গিয়ে কোথায় গেল মা! খোঁজ পাওয়া গেল না
নিখোঁজ বৃদ্ধা


ছেলের সঙ্গে কুম্ভ স্নান সেরে অযোধ্যার রামমন্দির দর্শনে গিয়েছিলেন। তবে সেই মন্দির চত্বর থেকেই নিখোঁজ হল মা। এখন মাকে অযোধ্যায় খুঁজতে হন্যে হয়ে ঘুরছে ছেলে। নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করার পর পোস্টার সাঁটালো পুলিশ।


গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পূর্ব বর্ধমানের মেমারির শ্রীদুর্গাপল্লীর বাসিন্দা পুষ্প হাজরা। তিনি তাঁর ছোট ছেলে আনন্দকে নিয়ে মহাকুম্ভে যান। সেখানে স্নান সেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দির দর্শনে যান।নিখোঁজ পুষ্প হাজরার বড় ছেলে প্রশান্ত হাজরা জানান, “প্রথমে মা ও ভাই বেনারস যায়। সেখান থেকে গিয়েছিলেন মহাকুম্ভে। মহাকুম্ভে স্নান করেন। তারপর তাঁরা অযোধ্যায় যান রাম মন্দির দর্শন করতে। সেখানেই ১৮ তারিখ ভিড়ের মধ্যে লাইন থেকে নিখোঁজ হয়ে যান মা।”

তিনি আরও জানান, তাঁরা নিজেরা মাকে খুঁজে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন। ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে পুষ্প হাজরাকে খুঁজতে মাইকিং শুরু হয়েছে। পাশাপাশি পোস্টারও সাঁটানো হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। এদিকে এখনও পর্যন্ত মা-কে খুঁজে না পেয়ে চিন্তায় পরিবার।



সিরিজ শুরুর আগে নানা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল বাংলাদেশ। কার্যক্ষেত্রে নাস্তানাবুদ হয়েছিল টাইগাররা। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগেও গর্জন। কী বলছেন বাংলাদেশ ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত?


 'আমাদের সব বিভাগই ভালো', ভারতের বিরুদ্ধে নামার আগে হুঁশিয়ারি বাংলাদেশের!



বাংলাদেশের হুঙ্কার জারি। সেটা ক্রিকেট মাঠে নামার আগেও। শুরু হয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। দুবাইতে কাল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করছে ভারত। গত বছর ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জোড়া সিরিজ খেলেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। টেস্ট-টি টোয়েন্টি দুই সিরিজেই ভারতের একপেশে জয়। যদিও সিরিজ শুরুর আগে নানা হুঁশিয়ারি দিয়েছিল বাংলাদেশ। কার্যক্ষেত্রে নাস্তানাবুদ হয়েছিল টাইগাররা। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগেও গর্জন। কী বলছেন বাংলাদেশ ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত?


ভারতের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অভিযান শুরুর আগে আগ্রাসী মেজাজেই বাংলাদেশ ক্য়াপ্টেন। ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচ প্রসঙ্গে বলছেন, ‘আমি মনে করি ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং, তিন বিভাগেই আমরা দুর্দান্ত খেলছি। গত কয়েক বছর ধরেই এই ফরম্যাটে আমরা অনবদ্য খেলেছি। আমাদের দল খুবই শক্তিশালী। এখানকার পরিবেশ-পরিস্থিতিও আমাদের কাছে আদর্শ। প্রস্তুতি নিয়েও আত্মবিশ্বাসী। কালকের ম্যাচে সেরা কিছুই হবে।’

বড় মঞ্চে বাংলাদেশের সফলতম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। তিনি স্কোয়াডে নেই। তেমনই ফর্মের কারণে বাদ পড়েছিলেন লিটন দাসও। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেট এবং টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত পারফর্ম করছিলেন লিটন। তাঁকে স্কোয়াডে যোগ করার যথেষ্ট সুযোগ ছিল। বাংলাদেশ অবশ্য তা করেনি। ভারত-পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে একই গ্রুপে থাকায় তাদের সুযোগ আরও বেশি বলেও মনে করেন বাংলাদেশ ক্যাপ্টেন।


নাজমুল হোসেন শান্ত যোগ করেন, ‘প্রতিযোগিতায় আটটি শক্তিশালী দল খেলছে। আর ভারত, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমাদের ভালো স্মৃতিও রয়েছে। সম্প্রতি আমরা জিতেওছি। গত বছর ভারতের বিরুদ্ধে খেলেছি। সেখানেও কিছু ভালো স্মৃতি রয়েছে। তবে এখন সবটাই অতীত। আমাদের এই ম্যাচটায় ভালো পারফর্ম করতে হবে। পরিকল্পনা প্রস্তুত, মাঠে সেগুলোর বাস্তবায়ন করতে পারলে আকর্ষণীয় একটা ম্যাচ হবে।’

আট বছর ধরে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করে আসছেন নব দিগন্ত ক্লাবের সদস্যরা।


দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ ব্লকের অন্যতম একটি ক্লাব কাকদ্বীপের গণেশপুর তৃতীয় ঘেরির নব দিগন্ত ক্লাবের উদ্যোগে প্রত্যেক বছরই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু এ বছর শুধু মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের নয় তার পাশাপাশি অভিভাবক ও অভিভাবিকাদের জন্য বসার ব্যবস্থা সহ খাবারের আয়োজন করেছেন তারা।
জানা গিয়েছে, পরীক্ষার প্রথম দিন সুন্দরবন বালিকা বিদ্যানিকেতনে পরীক্ষা দিতে আসা পরীক্ষার্থীদের জন্য জলের বোতল ও পেন দেওয়া হয়। একইভাবে প্রতিদিনই সকল পরীক্ষার্থীকে পানীয় জলের বোতল দেওয়া হচ্ছে। আর স্কুলের বিপরীত দিকের একটি মাঠে অভিভাবকদের বসার জন্য অস্থায়ী বিশ্রামাগার বানানো হয়েছে। এই বিশ্রামাগারে দেওয়া রয়েছে চেয়ার। প্রতিদিন অভিভাবকরা পরীক্ষা চলাকালীন তিন ঘন্টা সময় ধরে এই বিশ্রামাগারে বসে থাকেন।
 তাঁদের জন্য চা ও বিস্কুট দেওয়া হয়। এমনকি দুপুর ১২টা বাজলে হাল্কা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কখনও চাউমিন কখনও সিঙ্গারা সহ বিভিন্ন খাবার দেওয়া হয়। নব দিগন্ত ক্লাবের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে ওই স্কুলে আগত পরীক্ষার্থীদের অভিভাবক অভিভাবিকারা।


ষ্টাফ রিপোর্ট মুন্না সর্দারের 

২০১৪ সালেই অভিযুক্ত ৮ বছরের এক নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে। এবারও ধরা পড়ে অভিযুক্ত। নিম্ন আদালত এবার তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়। কিন্তু ২০১৯ সালে হাইকোর্ট সেই রায় খারিজ করে দেওয়া হয়।


 দুই শিশুকে ধর্ষণ করেছে, ফিরে এসেছে মৃত্যুদণ্ডের সাজা থেকেও, ফের নাবালিকাকে ধর্ষণ করে কুম্ভে পুণ্যস্নান ধর্ষকের
প্রতীকী ছবি



ভোপাল: লালসার নজর থাকত শিশুকন্যাদের উপর। একের পর এক শিশুকন্যা ধর্ষণের শিকার হয়েছে। অপরাধীকে ফাঁসির সাজা দিয়েছিল নিম্ন আদালত। কিন্তু হাইকোর্ট সেই রায় খারিজ করে দেয়। আর মুক্তি পেতেই কী করল সেই অপরাধী? ‘সবক’ শেখাতে ফের ওই নির্যাতিতার উপরই চালাল পৌশাচিক অত্যাচার। খুন করে তবেই ক্ষান্ত হল। গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে পড়েছে দেশের বিচার ব্যবস্থা।


ভয়ঙ্কর এই ঘটনাটি ঘটেছে মধ্য প্রদেশের নরসিংহগড়ে। ২০০৩ সালে অভিযুক্ত ৫ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণ করে। অভিযুক্তকে ১০ বছরের সাজা দেওয়া হয়। ২০১৩ সালে অপরাধী মুক্তি পায়। ১০ বছরের সাজা খাটার পরও অপরাধী বদলায়নি। ২০১৪ সালেই অভিযুক্ত ৮ বছরের এক নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে। এবারও ধরা পড়ে অভিযুক্ত। নিম্ন আদালত এবার তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়।

২০১৯ সালে হাইকোর্ট সেই রায় খারিজ করে দেওয়া হয়। সেই সময় আদালতের তরফে বলা হয়েছিল চিহ্নিতকরণের সময় নির্যাতিতার বাবা উপস্থিত ছিল, তা তদন্ত প্রভাবিত করতে পারে।

আদালতের এই সিদ্ধান্তের ফল যে কতটা ভয়ঙ্কর, তা টের পাওয়া গেল এ বছর। চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারির রাতে ১১ বছরের এক মূক ও বধির নাবালিকাকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত। ধর্ষণের পর ঝোঁপে তাঁর দেহ ফেলে রেখে গিয়েছিল অভিযুক্ত। পরেরদিন সকালে তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় বাসিন্দারা। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে মেডিক্যাল পরীক্ষায় ধর্ষণ নিশ্চিত হয়। গত ৮ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুর কাছে হার মানে নাবালিকা।

পুলিশ তদন্তে নেমে ৪৬ জায়গায় ১৩৬টি সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে অভিযুক্তকে চিহ্নিত করে। অভিযুক্ত পালিয়ে মহাকুম্ভে স্নান করতে যায়। জয়পুর যাওয়ার পথেই ট্রেনে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে ডিএনএ লিঙ্কিং করে অন্য কোনও ধর্ষণের সঙ্গে অভিযুক্ত জড়িত কি না, তা খতিয়ে দেখছে।

মৃত ছাত্রের বাবা গনেশ জালান বলেন, "শিক্ষকদের সামনে কী করে ছাত্ররা মারামারি করে? স্কুলে কোনও পড়াশোনা হয় না। আমার ছেলের মৃত্যু জন্য যে দায়ী তার শাস্তি চাই। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় স্কুল চত্বরে।" মৃতের বাবা বলেন, "ছেলের বুকে খুব মেরেছে। ও অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে। স্কুল যখন চলছিল সেই সময় ঝামেলা হয়েছে। ক্লাসের ভিতর কী করে এই ঘটনা ঘটে? শিক্ষক কী করছিলেন?"
স্কুলে সহপাঠীর মারে মৃত্যু ছাত্রের, পুত্রশোকে কাতর মা বললেন, 'ছ'মাস আগে হারিয়েছি মেয়েকেও'
পুত্রশোকে কাতর মা

চাঁপাদানি: সহপাঠীর মারে মৃত্যু ছাত্রের। ক্লাস চলাকালীন একে অপরের সঙ্গে বচসায় জড়ায় সহপাঠীরা। অভিযোগ সেই সময়ই এক সহপাঠী অপর সহপাঠীকে ঘুষি মারে। পরে আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে তাঁকে। এ দিকে, পড়ুয়া মৃত্যুর খবরের ঘটনায় উত্তপ্ত স্কুল চত্বর। বাকি অভিভাবকরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। মৃতের মা জানিয়েছেন, ছ’মাস আগেই তাঁরা হারিয়েছেন কন্যাকে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল তাঁদের মেয়ের। ছ’মাসের মধ্যে হারালেন ছেলেকেও। অভিযুক্ত নাবালককে আটক করেছে পুলিশ।


মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে চাঁপদানী আর্য বিদ্যাপিঠ স্কুলে। মৃত পড়ুয়ার নাম অভিনব জালান (১৫)। জানা গিয়েছে, স্কুলে ক্লাস চলছিল। একটা নাগাদ ক্লাস টেনের সহপাঠীদের মধ্যে মারামারি হয়। অভিযোগ, অভিনবকে সেই সময় বুকে ঘুসি মারে এক সহপাঠী। সে লুটিয়ে পড়ে যায়। তড়িঘড়ি স্কুলের শিক্ষক এবং এলাকার লোকজন তাকে টোটো করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনার খবর পেয়ে উপস্থিত হয় ভদ্রেশ্বর থানার পুলিশ।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, তিনি ঘটনার সময় স্কুলে ছিলেন না। মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অন্য স্কুলে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে তিনি হাসপাতালে চলে আসেন। শুনেছেন স্কুলের একই ক্লাসের দুই ছেলের মধ্যে মারামারি হয়েছে। চাঁপদানী পুরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের স্বামী বিক্রম গুপ্তা জানান, “স্কুলের মধ্যে মারামারি হয়েছে। একটা ছেলে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে শুনেছি। জানতে পেরে আমরা টোটো করে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু বাঁচাতে পারিনি।”


মৃত ছাত্রের বাবা গনেশ জালান বলেন, “শিক্ষকদের সামনে কী করে ছাত্ররা মারামারি করে? স্কুলে কোনও পড়াশোনা হয় না। আমার ছেলের মৃত্যু জন্য যে দায়ী তার শাস্তি চাই। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় স্কুল চত্বরে।” মৃতের বাবা বলেন, “ছেলের বুকে খুব মেরেছে। ও অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে। স্কুল যখন চলছিল সেই সময় ঝামেলা হয়েছে। ক্লাসের ভিতর কী করে এই ঘটনা ঘটে? শিক্ষক কী করছিলেন?”



দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে।


আসছে ঝেঁপে বৃষ্টি, সঙ্গে বজ্রপাত, পড়বে শিল, দুর্যোগের পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস


সদ্য বিদায় নিয়েছে শীত। বসন্তের হাওয়া একটু-আধটু উপভোগ করতে শুরু করেছে বাঙালি। তার মধ্যেই দুর্যোগের পূর্বাভাস। বুধবার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে যে আপডেট দেওয়া হয়েছে, তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, রাজ্য জুড়ে ঝেঁপে বৃষ্টি হবে, বইবে ঝোড়ো হাওয়াও।


আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ থেকে তেলেঙ্গনা পর্যন্ত অক্ষরেখা তৈরি হয়েছে, যার জেরে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকবে বঙ্গোপসাগর থেকে। আর তারই প্রভাবে বুধবার থেকে আগামী রবিবার পর্যন্ত রাজ্য জুড়ে হবে বৃষ্টি, বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি শিলাবৃষ্টি এবং দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে।

বুধবার বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং হাওড়া জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে।


আগামী শনিবার বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হবে বলে জানানো হয়েছে। রবিবার বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়।

উত্তরবঙ্গে দার্জিলিং-এর উঁচু পার্বত্য এলাকায় হতে পারে হালকা তুষারপাত। তুষারপাতের সম্ভাবনা থাকবে আগামী রবিবার পর্যন্ত। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে সোমবার পর্যন্ত। জলপাইগুড়ি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনাও থাকছে।



মেয়র ফিরহাদ হাকিম কলকাতা পুরসভার জল সরবরাহ বিভাগের মেয়র পারিষদের সদস্য। তাঁর বিভাগের অধীনে বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি হবে। সেই কাজের জন্যই তৃণমূল কাউন্সিলর নিজেই ঠিকাদার লাগিয়ে এই গাছ কেটে ফেলেছেন বলে অভিযোগ।

 ইএম বাইপাসের ধারে একের পর এক আস্ত গাছ উপড়ে ফেলল খোদ কলকাতা পুরসভা, বিতর্ক চরমে
কলকাতায় কেটে ফেলা হচ্ছে গাছ?


কলকাতা পুরসভার ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ইস্টার্ন মেট্রোপলিটন বাইপাস সংলগ্ন অংশে তৈরি হবে পানীয় জলের বুস্টার পাম্পিং স্টেশন। আর সেই নির্মাণ কাজের জন্য প্রকাশ্য দিবালোকে কাটা হল গাছ। প্রায় ২০টির বেশি পূর্ণবয়স্কের গাছ গোড়া থেকে কেটে ফেলা হয়েছে বলে খবর। যা ঘিরে নতুন করে বিতর্কে কলকাতা পুরসভা। কীভাবে এই গাছ কাটার অনুমতি মিলল সেটাই এখন বড়সড় প্রশ্ন।


মেয়র ফিরহাদ হাকিম কলকাতা পুরসভার জল সরবরাহ বিভাগের মেয়র পারিষদের সদস্য। তাঁর বিভাগের অধীনে বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি হবে। সেই কাজের জন্যই তৃণমূল কাউন্সিলর নিজেই ঠিকাদার লাগিয়ে এই গাছ কেটে ফেলেছেন বলে অভিযোগ। জল সরবরাহ বিভাগের মিলেছে অনুমোদন। অথচ কলকাতার মেয়র এই গাছ কাটার বিষয়ে কিছুই জানতেন না বলে দাবি। পরবর্তীতে ফিরহাদ হাকিম গড়ফা থানায় এফআইআর করার নির্দেশ দিলেন।

এ প্রসঙ্গে কাউন্সিলর অরিজিৎ দাস ঠাকুর জানালেন, গাছ কাটা না হলে পাম্পিং স্টেশন তৈরি হবে কীভাবে। যদিও তাঁর দাবি,যেখানে গাছ কাটা হয়েছে তার পাশেই নতুন করে বৃক্ষরোপণ করা হয়েছে। পাঁচ গুণ গাছ বসানো হচ্ছে। অরিজিৎ দাস বলেন, “যে অঞ্চলে এই পাম্পিং স্টেশন হবে সেখানকার মানুষকে ডিপ টিউবলের জলের উপর নির্ভর করে থাকতে হয়। গাছ কাটা হয়েছে ঠিকই কিন্তু যা গাছ ওইখানে ছিল তার তিনগুণ গাছ লাগবে। তাছাড়া ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে আমরা বৃক্ষরোপণ করি সারাবছরই।” পুরসভা সূত্রে খবর, দশ লক্ষ গ্যালনের এই পাম্পিং স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে তিনটি নতুন বুস্টার পাম্পিং স্টেশন তৈরি হচ্ছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে অভিষিক্তা আবাসনের ঠিক উল্টোদিকে। এই বুস্টার পাম্পিং স্টেশনের উপরে আবার তৈরি হবে নয়া উদ্যান। কলকাতা পুরসভার প্রকল্প।

দিল্লিতে মুখ্যমন্ত্রীর নাম নিয়ে কিছুক্ষণের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি, বৃহস্পতিতে শপথ


বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধে ৭টায় বিজেপি বিধায়করা বৈঠকে বসছেন। আর সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।


 দিল্লিতে মুখ্যমন্ত্রীর নাম নিয়ে কিছুক্ষণের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি, বৃহস্পতিতে শপথ
আর কিছুক্ষণের মধ্যেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করতে পারে বিজেপি


 এখনও মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঠিক হয়নি। তবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য সেজে উঠছে দিল্লি। বৃহস্পতিবার দিল্লির রামলীলা ময়দানে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। সেই অনুষ্ঠানের জন্য কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে রামলীলা ময়দান। বিজেপি সূত্রে খবর, মুখ্যমন্ত্রীর নামও বুধবার সন্ধেয় বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে ঠিক হয়ে যাবে।


২৬ বছর পর দিল্লিতে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। ৭০টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৪৮টি জিতেছে। আপ জিতেছে ২২টি আসন। সরকার গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যার থেকে বেশি আসন পেলেও এখনও মুখ্যমন্ত্রিত্ব নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি গেরুয়া শিবির। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধে ৭টায় বিজেপি বিধায়করা বৈঠকে বসছেন। আর সেই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বিজেপি সূত্রে খবর, কোনও মহিলা মুখকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে। শেষপর্যন্ত কে হবেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী, তা কিছুক্ষণের মধ্যেই জানা যেতে পারে।

মুখ্যমন্ত্রীর নাম এখনও ঠিক না হলেও জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। রামলীলা ময়দানে সেই শপথ অনুষ্ঠানে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-সহ বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। শপথ অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার জন্য ২৫ হাজারের বেশি নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হচ্ছে। আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ান-সহ ৫ হাজারের বেশি পুলিশকর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে।

 এ বারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ২০ ফেব্রুয়ারি মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত ও বাংলাদেশ। এই টুর্নামেন্টে এ বার বাংলাদেশের হয়ে নামবেন না সবচেয়ে সফল ক্রিকেটার। এই পরিস্থিতিতে কী হবে বাংলাদেশের?


ভারতের বিরুদ্ধে সবচেয়ে সফল ক্রিকেটারই নেই! কী হবে বাংলাদেশের?
ভারত বনাম বাংলাদেশ হেড টু হেডে এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া।


একদিকে রোহিত শর্মার ভারত, অপরদিকে নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ। আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy) হাইভোল্টেজ ম্যাচের মধ্যে রাখা যায় এই দুই দলের মুখোমুখি হওয়াকে। রোহিতরা দেশের মাটিতে ইংল্যান্ডকে ওডিআই সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে দুবাইতে এসেছে। আর মিনি বিশ্বকাপে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে। এ বার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে যাত্রা শুরু করতে চান শান্তরা। অন্যদিকে বিরাটদের চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশকে হারিয়ে টুর্নামেন্টে এগিয়ে যাওয়া। লক্ষ্মীবারে এই লড়াই ২২ গজে প্রতিফলিত হওয়ার আগে জেনে নিন ওডিআইতে এই দুই দলের অতীতের পারফরম্যান্স কেমন।

ভারত-বাংলাদেশ হেড টু হেড = ওডিআইতে ভারত ও বাংলাদেশ যতবারই মুখোমুখি হয়েছে, তাতে টিম ইন্ডিয়ার দাপটই দেখা গিয়েছে। এখনও অবধি দুটো টিম ৪১টি একদিনের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে। তাতে ভারত জিতেছে ৩২টি ম্যাচ। আর বাংলাদেশ জিতেছে ৮টি ম্যাচ। আর একটি ম্যাচ অমীমাংসিত।

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের রেকর্ড বেশ ভালো। ২০১৮ সালে এশিয়া কাপের সময় ২ বার ওই ভেনুতে ভারত ও বাংলাদেশের ম্যাচ হয়েছিল। তার ২টিতেই জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে ভারতীয় দল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মোট ৩টি ম্যাচ খেলেছে এর আগে। তার তিনটিতেই জিতেছে মেন ইন ব্লু। অবশ্য যদি সাম্প্রতিক অতীত দেখা হয়, তা হলে নজরে পড়বে ভারতের বিরুদ্ধে শেষ ৫ ওডিআইয়ের মধ্যে তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ।

এবারে শীতকালীন সব্জি চাষের জন্য ভাল আবহাওয়া ছিল। ঝড়বৃষ্টিতে ক্ষতি হয়নি। যার ফলে উৎপাদন বেশি হয়েছে। মাঠ থেকে টম্যাটো তুলে বাজারে নিয়ে যাওয়ার খরচ উঠছে না।


এক কেজি টম্যাটো ১ টাকা, মাঠেই নষ্ট হচ্ছে ফসল, নিরুপায় চাষিরা
টম্যাটোর দাম ১ টাকা কেজি


এক কিলো টম্যাটোর দাম এক টাকা। মাঠ থেকে টম্যাটো তোলার খরচ উঠছে না। তাই জমিতেই শুকিয়ে নষ্ট হচ্ছে। চাষিরা বলছেন, গাছ কেটে ফেলতে হবে। অসময়ে চাষের পরামর্শ দিল উদ্যান পালন দফতর।


হুগলি জেলায় টম্যাটো চাষ হয় ১৪ হাজার ১১ হেক্টর জমিতে। টম্যাটো উৎপাদন হয় প্রায় পঁচিশ হাজার মেট্রিক টন। বলাগড়, পাণ্ডয়া, পোলবা-দাদপুর,চণ্ডীতলা-সহ জেলার বিভিন্ন ব্লকে এখন ফলন্ত টম্যাটো গাছে ভর্তি। হুগলির টম্যাটো বাইরের রাজ্যেও যায়। তবে এখন সেই টম্যাটো যাচ্ছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

চাষিদের মতে, এক বিঘা টম্যাটো চাষ করতে পঁচিশ হাজার টাকা খরচ হয়। অথচ টম্যাটো বিক্রি করে দশ হাজার টাকাও উঠছে না। বর্তমানে যা অবস্থা, জমিতে ফলন্ত গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে। কারণ টম্যাটো তুলে বাজারে নিয়ে যাওয়ার খরচ উঠছে না। টম্যাটোর মতো হাইব্রিড শশা ২ টাকা কিলো, সিম, মটরশুঁটি, লাউ -সব সব্জির পাইকারি দাম এতটাই কম, চাষির চাষের খরচ উঠছে না।