WEATHER

Top News


স্পিকারের কাছে পৌঁছে যান শুভেন্দু। তিনি জানতে চান, কেন চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হল? স্পিকার শুভেন্দুকে বলতে থাকেন, তিনি যাতে তাঁর চেয়ারে গিয়ে বসেন। কিন্তু স্পিকারের চেয়ারের পাশেই দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।

 কারোর হাত ভাঙল, কারোর হাত কেটে ঝরছে রক্ত! বিধানসভায় নজিরবিহীন ঘটনা
বিধানসভায় পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে আহতরা


ফের উত্তাল বিধানসভা। চার জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শঙ্কর ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মন, মনোজ ওঁরাওকে এই অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে। স্পিকারের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে বিজেপি বিধায়কদের হাতাহাতি। পরে মার্শাল দিয়ে বার করে দেওয়া হয় চার বিধায়ককে। চার বিধায়ক সাসপেন্ড হতেই স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অধিবেশন কক্ষেই স্পিকারের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা শুরু হয় শুভেন্দুর। অধিবেশন কক্ষে বিজেপির তরফে একমাত্র শুভেন্দুই রয়েছেন ভিতরে। বাকি বিজেপি বিধায়করা গাড়ি বারান্দায় বিক্ষোভ করছেন।

স্পিকারের কাছে পৌঁছে যান শুভেন্দু। তিনি জানতে চান, কেন চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হল? স্পিকার শুভেন্দুকে বলতে থাকেন, তিনি যাতে তাঁর চেয়ারে গিয়ে বসেন। কিন্তু স্পিকারের চেয়ারের পাশেই দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।

এটিও পড়ুন
১১ জন মহিলা, ১২ জন পুরুষ! নিয়ন আলোয় স্পা সেন্টারের ভিতরে যা চলছিল, দরজা ঠেলে ঢুকতেই চোখ কপালে উঠল পুলিশের
একসঙ্গে দুই বয়ফ্রেন্ড, পালিয়েও গিয়েছিল ঐশ্বর্য্য, একগুঁয়ে বিয়ের জেদই এক মাসের মধ্যে মৃত্যু ডেকে আনল তেজেশ্বরের?


 উড়ল লাল ঝান্ডা! তৃণমূলকে গোল দিয়ে 'লাল-গড়' অটুট রাখল বামেরা
এদিন বিধানসভায় নজিরবিহীন বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা। বিক্ষোভ চলাকালীন টেবিল ভেঙে দেওয়া হয়েছে, লাইট ভেঙে ফেলা হয়েছে। স্পিকারের ঠিক ডানদিকে দাঁড়িয়ে থাকেন রাজ্য মন্ত্রিসভার দুই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস। তাঁদের ঘিরে রেখেছেন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীরা। বিধানসভার উত্তাল পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার সময়ে কয়েকজন কর্মী আহত হন। তাঁদের কারোর হাত ভেঙে, কারোর হাত কেটে ঝরেছে রক্ত! প্রত্যেকের হাতেই ব্যান্ডেজ করা।

বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মন, মনোজ ওঁরাওকে এই অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করেন স্পিকার। বিজেপি বিধায়করা যখন বাইরে বেরিয়ে গাড়ি বারান্দায় ধরনা বসেছিলেন, তখন শুভেন্দু একাই অধিবেশন কক্ষে স্পিকারের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়েছিলেন।


ওরা চেয়েছিল হাতাহাতি করি, আমি ট্রাউজারে হাত ঢুকিয়ে রেখেছিলাম', মহিলা নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে শুভেন্দুর বড় কথা
বিধানসভায় শুভেন্দু অধিকারী


বিধানসভায় নজিরবিহীন ঘটনা। চার বিজেপি বিধায়কের সাসপেন্ড ঘিরে উত্তাল হয় পরিস্থিতি। হাতাহাতি, চেয়ার-মাইক, লাইট ভাঙচুরের অভিযোগ! বিজেপি বিধায়করা বাইরে বেরিয়ে এসে বসেন ধরনায়। ভিতরে থাকেন একমাত্র বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন বিধানসভায় শুভেন্দু অধিকারীকেও অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে ঘিরে ফেলেন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীরা। এদিন ঠিক বিধানসভায় কী ঘটেছিল, তা বাইরে বেরিয়ে এসে বললেন শুভেন্দু।


বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল, দীপক বর্মন, মনোজ ওঁরাওকে এই অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করেন স্পিকার। বিজেপি বিধায়করা যখন বাইরে বেরিয়ে গাড়ি বারান্দায় ধরনা বসেছিলেন, তখন শুভেন্দু একাই অধিবেশন কক্ষে স্পিকারের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়েছিলেন।

এটিও পড়ুন


লিক্যুইড খাবার খাচ্ছেন, দিল্লির AIIMS যাওয়ার পর কতটা অবস্থা পরিবর্তন হল অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
সংসদে পাশ প্রস্তাব! খামেনেই অনুমোদন দিলেই বড় 'কাঁটা' ফেলবে ইরান
এতদিন ছিল 'হিমঘরে', আমেরিকার হামলার পর ইজরায়েলে প্রথমবার ব্রহ্মাস্ত্র ছুড়ল ইরান
পরিস্থিতি কিছুটা থীতু হলে শুভেন্দু অধিকারী বেরিয়ে এসে বলেন, “আমরা স্পিকারের টেবিলের সামনে শঙ্কর ঘোষের চশমা, শান্তনু প্রামাণিকের চশমা ও সুব্রত মৈত্রের ঘড়ি প্রামাণ্যস্বরূপ রেখেছি। স্পিকারে আমাকে প্রথমে বললেন বেরিয়ে যান। তারপর নিরাপত্তারক্ষী ডেকে বলছেন, ওকে বার করে দাও। সিকিউরিটি মার্শাল আমাকে গোল করে ঘেরে। ২০ জন মহিলা সিকিউরিটি দিয়ে সার্কেল করে রাখা হয়। ওরা চেয়েছিল আমি মহিলা নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে হাতাহাতি করি। কিন্তু আমি আমার দুটো হাত ট্রাউজারের পকেটে ঢুকিয়ে রাখি। আমি ঠিক করেই রেখেছিলাম, আমি হাত বার করব না। আমি চাই, যাতে ধাক্কা মেরে জোর করে আমাকে বার করতে হবে। ১৫ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে ধরনা চালিয়েছিলাম।”

শুভেন্দুর দাবি, “স্পিকারকে বলেছি, কেবল মাইক ভাঙার জন্য বিজেপি বিধায়কদের বিচার করবেন, এটা হতে পারে না। তাঁকে ঘোষণা করতে হবে, বিজেপি বিধায়কদের শারীরিক নিগ্রহ, চশমা, ঘড়ি-সব কিছুর বিচার করবেন। পরে স্পিকার বাধ্য হয়ে ঘোষণা করেন, সব পক্ষের অভিযোগ পেয়েছি। খতিয়ে দেখে বিচার করবেন।” শীতকালীন অধিবেশনও আবার তাঁরা সোচ্চার হবেন বলে জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।

উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ আগেই বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৈতৃক বাড়িতে হামলা চালায় এক দল দুষ্কৃতী। গোটা সমাজমাধ্যম জুড়ে ভাইরাল হয়, সেই ঘটনার ভিডিয়ো।


ন'বছর পর ঢাকার দূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ মমতার! আলোচনা হতে পারে রবীন্দ্রনাথের বাড়ি থেকে পুশব্যাক নিয়ে
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রী




ন’বছর পর কোনও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে সময় দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার বিকাল ৫টা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন নয়াদিল্লিতে নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লা।


সম্প্রতি, সেদেশে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছাড়ির পৈতৃক বাড়িতে হওয়া হামলার ঘটনার পর এই সাক্ষাৎ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। কারণ, ভারতের তরফে সর্বপ্রথম মুখ্যমন্ত্রীই ওই ঘটনার বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। এমনকি, গত ১২ই জুন সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একটি চিঠিও লিখেছিলেন তিনি। তারপরেই এই সাক্ষাৎপর্ব।

এটিও পড়ুন
'ভালবাসা দিয়ে ওর মাথাটা ঘুরিয়ে দিও না...', মেয়েকে নিয়ে কাকে সাবধান করলেন শাশ্বত?
'এমন মেরেছে যে পায়খানা করে ফেলেছে', শিশুপুত্রকে খুনের অভিযোগ সৎ মায়ের বিরুদ্ধে
DDLJ এর পর কুমার শানুকে কেন আর একবারও সুযোগ দেননি যশ চোপড়া? আসল ঘটনাটা শুনুন গায়কের মুখে
সূত্রে খবর, এই বৈঠককে ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’ হিসাবেই দেখছে বাংলাদেশ। এমনকি, এপার বাংলার সঙ্গে যে মনমালিন্য তৈরি হয়েছে, তাও মেটাতে চায় তারা। সেই বিষয়টা মাথায় রেখেই বিকাল নাগাদ নবান্নে পৌঁছে যাবেন এম রিয়াজ হামিদুল্লা। রবীন্দ্রনাথের কাছাড়িরবাড়িতে ভাঙচুর নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ‘প্রকৃত তথ্য’ তুলে ধরবেন তিনি। পাশাপাশি, সাম্প্রতিককালে হওয়া পুশব্যাক ইস্যুতেও কথা হতে পারে তাঁদের মধ্যে।

উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ আগেই বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৈতৃক বাড়িতে হামলা চালায় এক দল দুষ্কৃতী। গোটা সমাজমাধ্যম জুড়ে ভাইরাল হয়, সেই ঘটনার ভিডিয়ো। দেখা যায়, কাছাড়ি বাড়ির গেট ভেঙে ঢুকে পড়ছে তারা। ভাঙচুর চালিয়েছে বাড়ির অন্দরেও। অভিযোগ ওঠে, সাম্প্রদায়িক হিংসা ও মৌলবাদের শিকার বিশ্বকবির শেষ নির্দশন।

তবে পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রশাসন দাবি করে এই ঘটনার সঙ্গে মৌলবাদের কোনও সম্পর্ক নেই। বরং, দুই গোষ্ঠীর বচসার জেরেই অশান্তির ঘটনাটি ঘটে। তবে এই হামলার পরে আন্তর্জাতিক মহলে চোট পায় ইউনূসের প্রশাসনের ভাবমূর্তি। সেই সময় গোটা ঘটনার নিন্দা করে প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে চিঠি দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোটা ঘটনার বিরুদ্ধে সরব হয় বিদেশমন্ত্রক। দাবি জানায় তদন্তের। তারপরই প্রথমে ২ জন পরে আরও ৩ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশ পুলিশ।

আজ, সোমবার কালীগঞ্জের উপ নির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়। ইতিমধ্যেই জয়ী হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী আলিফা আহমেদ। সেই জয়ের কিছুক্ষণ পরই উঠল বড় অভিযোগ।


তৃণমূলের বিজয়োল্লাস থেকে ছোড়া বোমায় মৃত্যু শিশুর! জয়ের পরই কালীগঞ্জে ভয়াবহ ঘটনা



কালীগঞ্জ: তৃণমূলের জয়ের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ভয়াবহ ঘটনা নদিয়ার কালীগঞ্জে। বোমার আঘাতে মৃত্যু হল এক শিশুকন্যার। অভিযোগ, তৃণমূলের বিজয়োল্লাস থেকেই বোমা ছোড়া হচ্ছিল। তাতেই ওই শিশুর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। মৃতদেহ উদ্ধার করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সোমবার সকাল থেকেই এগিয়ে ছিল তৃণমূল। শেষ পর্যন্ত মোট ৪৯ হাজার ১৪৩ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আলিফা আহমেদ। এরপরই এলাকা জুড়ে শুরু হয়ে তৃণমূলের বিজয়োল্লাস। সবুজ আবীর মেখে জয় উদযাপন করছিলেন তৃণমূলকর্মীরা। তার মাঝেই উঠল বড় অভিযোগ।

নদিয়ার কালীগঞ্জের মেলেন্দি এলাকার ঘটনা। তামান্না খাতুন নামে ওই শিশু বাড়ি ফিরছিল, সেই সময় আচমকা ছোড়া বোমার আঘাতে তার মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হলেও বাঁচানো সম্ভব হয়নি। ওই শিশুকন্যা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত বলে জানা গিয়েছে। আরও অভিযোগ উঠেছে যে, এদিন এলাকার এক সিপিএম সমর্থকের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়া হচ্ছিল।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এক্স মাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘আমি এই ঘটনায় মর্মাহত। মৃতের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই। আইনি পথে পদক্ষেপ করুক পুলিশ। অভিযুক্তদের যত দ্রুত সম্ভব গ্রেফতার করতে হবে।’



এই ঘটনায় শাসক দলের কড়া নিন্দা করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এ কেমন বিজয়োল্লাস যে এভাবে বোমা ছুড়তে হয়। বিজেপি জিতলে চকোলেট বোমা বা কালীপটকা ফাটানো হয়। তাই বলে বোমা!”

এদিকে, তৃণমূলের দাবি, বিজয় মিছিলের পিছন থেকে আদতে বোমা ছুড়েছে বিজেপিই। তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “আমাদের সন্দেহ মিছিল করছিল তৃণমূল, কিন্তু পিছন থেকে বোমা ছুড়েছে বিজেপি। বিজেপির তো বোমার অভাব নেই।”

চতুর্থ শ্রেণির ওই ছাত্রীর মৃত্যুতে রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন। ভবিষ্যতে, নির্বাচনের গণনা এবং বিজয় মিছিলের ক্ষেত্রে কী কী সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের আগেই এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কমিশন সূত্রের খবর



সোমবার কালীগঞ্জের উপ নির্বাচনে তৃণমূল জয়ী হওয়ার পরই বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় এক নাবালিকার। অভিযোগ, শাসক দলের বিজয় মিছিল থেকেই ছোড়া হয়েছিল বোমা।

শুধু ওদের ভোট দিইনি বলে...', মায়ের হাত ধরে থাকা ছোট্ট তামান্না ছিটকে পড়ল একদিকে
কালীগঞ্জে মৃত তামান্না

বিজয় উল্লাসের মাঝেই ঘটে গিয়েছে ভয়াবহ ঘটনা। যে দল কিছুক্ষণ আগেই জয়ী হয়েছে, সেই দলের মিছিল থেকেই ছোড়া হল বোমা! এমনই অভিযোগ উঠেছে কালীগঞ্জে। আর সেই বোমার আঘাতে মৃত্যু হয়েছে ক্লাস ফোরের ছাত্রী তামান্নার। মেয়েকে হারিয়ে শোকে স্তব্ধ গোটা পরিবার। বিরোধী দলের সমর্থক বলেই কি এমন হামলা? প্রশ্ন তুললেন তামান্নার মা।


এদিন উপ নির্বাচনে জয়ী হন তৃণমূল প্রার্থী আলিফা খাতুন জয়ী হওয়ার কিছুক্ষণ পরই বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় চতুর্থ শ্রেণির নাবালিকার। মায়ের হাত ধরে বাড়ির সামনেই দাঁড়িয়েছিল সে। আচমকাই বোমা এসে লাগে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, শুধু ওই বাড়িতেই নয়, এলাকার প্রতিটি বাড়িতে পরপর বোমা ছোড়া হয়। বাম সমর্থকদের বাড়ি লক্ষ্য করে অন্তত ৪০টি বোমা পরপর ছোড়া হয় বলে অভিযোগ।

এটিও পড়ুন
'ভালবাসা দিয়ে ওর মাথাটা ঘুরিয়ে দিও না...', মেয়েকে নিয়ে কাকে সাবধান করলেন শাশ্বত?
তোমার ঠোঁট আমার ঠোঁট ছুঁলো...দেব-শুভশ্রীর রোম্যান্সে ভরপুর 'ধূমকেতু'-র টিজার


রুল জারি করার এক্তিয়ারই নেই এই বেঞ্চের', কুণালের মামলায় বড় প্রশ্ন কল্যাণের
তামান্নার মা কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “আমার মেয়ে হাত ছেড়ে কোথাও যায় না। খেলতেও যায় না। আমার হাতে মাথা দিয়ে ঘুমোয়। আজও আমার হাত ধরে যাচ্ছিল। হঠাৎ আওয়াজ শোনা গেল। মেয়েটা আমার হাত ছেড়ে একদিকে পড়ল, আমিও একদিকে পড়ে গেলাম। উঠে দেখি আমার একদিকটা জ্বলছে। তারপরই দেখি তামান্না পড়ে আছে।”

এই ঘটনায় শাসক দলের দিকেই সরাসরি আঙুল তুলছে ওই ছাত্রীর মা। তিনি বলছেন, “শুধু ওদের ভোট দিইনি বলে এটা করল।” তবে তৃণমূলের দাবি, এর পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্য থাকতে পারে। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, “কেউ অতি উৎসাহী হয়ে এই কাজ করল নাকি কেউ তৃণমূলের ভাল ফলের পর দলকে কালিমালিপ্ত করার জন্য এই কাজ করল সেটা দেখতে হবে।”

নামাখানায় সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা শিবির 

আজ অর্থাৎ সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার নামখানা ব্লকের নামখানা থানা পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে সচেতনতা শিবির। সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য দ্বারিক নগর হসপিটাল মোড়ে আয়োজন করা হয়েছিল এই সচেতনতা কর্মসূচি শিবির। যেমন দিন দিন বাড়ছে স্মার্ট ফোনের ব্যবহার, তার সাথে তাল মিলিয়েই বাড়ছে প্রতারণা চক্র। 
বিভিন্ন ভাবে প্রতারকরা সাধারণ মানুষের থেকে টাকা নেয় ফোন কলের মাধ্যমে। এ বিষয়ে নামখানা থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বলেন, অচেনা নাম্বার থেকে ফোন করে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে বা আপনার কোনো ব্যক্তির শরীর খারাপ এই সব ধরনের ফোন যদি আসে তাহলে নামখানা থানা তে খবর দিতে বলা হয়েছে নামখানা পক্ষ থেকে।


ষ্টাফ রিপোর্টার মুন্না সরদার 


 বিধানসভায় যাঁরা প্রাথমিক চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরকে খবর দেওয়া হয়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, বিধায়কের ব্লাড প্রেসার অনেকটাই বেশি। সুগারও পরীক্ষা করা হয়। চোখে মুখে জল দিয়েও, হাত-পা চাপ দিয়ে জ্ঞান ফেরেনি।


 লবিতে আচমকাই মুখ থুবড়ে পড়ে জ্ঞান হারালেন শাসক বিধায়ক, দৌড়ে এলেন নওশাদ! নিয়ে যাওয়া হল SSKM-এ
বিধায়ককে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে


 বিধানসভার লবি দিয়ে হেঁটে ঘরে ঢুকছিলেন। আশপাশে তেমন কেউ ছিলেন না। লবি কার্যত ফাঁকাই ছিল। চলতে চলতে আচমকাই মুখ থুবড়ে পড়ে গেলেন বলাগড়ের বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী। পড়ে গিয়েই সঙ্গে সঙ্গে অচৈতন্য হয়ে পড়েন তিনি।


আওয়াজ শুনতে পেয়েই ছুটে অন্যান্য বিধায়করা। ছুটে আসেন নওশাদ। বিধায়কের ঘাড়ে, চোখে মুখে জল দিতে থাকেন। নিজেদের ঘর থেকে খবর পেয়েই দৌড়ে আসেন কুলটির বিজেপির বিধায়ক তথা চিকিত্সক অজয় পোদ্দার। তিনি পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেন। চেষ্টা করেন তৃণমূলের বিধায়ক রহিমা মণ্ডলও।



টাকার অভাবে চিকিৎসা করাতে পারেননি, হারিয়েছেন বাবাকে, বাংলার সেই ছেলেই ডাক্তারি পরীক্ষায় পেলেন বিরাট সাফল্য
এবার দুর্গারূপে শ্বেতা তাক লাগিয়ে দিলেন, কোথায় দুর্গা হচ্ছেন তিনি?
জয়ার জন্যেই এই শখ জাগে তাপস পালের, কীভাবে তাঁদের পরিচয়?
বিধানসভায় যাঁরা প্রাথমিক চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরকে খবর দেওয়া হয়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, বিধায়কের ব্লাড প্রেসার অনেকটাই বেশি। সুগারও পরীক্ষা করা হয়। চোখে মুখে জল দিয়েও, হাত-পা চাপ দিয়ে জ্ঞান ফেরেনি।

ব্লাড প্রেশার অনেকটাই বেশি। দ্রুত বিধায়ককে এসএসকেএম বা পিজিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তচাপের কারণেই জ্ঞান হারিয়েছেন বিধায়ক।

কেউ কেউ বলছেন, পড়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে বিধায়ক হাত বাড়িয়ে কিছুটা একটা আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু সেটা পারার আগেই মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যান।

কখনও ফেসবুকে ‘বিদ্রোহী’ পোস্ট। কখনও নিজের সরকারের বিরুদ্ধে ‘বিপ্লবাত্মক’ বিবৃতি। কখনও দলের কোনও নেত্রীকে ‘অসৎ’ বলে সর্বসমক্ষে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা। একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন সত্তরোর্ধ্ব এই বিধায়ক।



নির্বাচন কমিশনের ওই বিল্ডিংয়ের এক তলায় ভারত সরকারের পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা বামার লরি ডেটা সেন্টার। সেখান থেকেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে।


নির্বাচন কমিশনের বিল্ডিংয়ে আগুন! ছুটে গেল দমকল বাহিনী
নির্বাচন কমিশনের বিল্ডিংয়ে আগুন

 নির্বাচন কমিশনের বিল্ডিংয়ে আগুন। একদিকে কালীগঞ্জের উপনির্বাচন ঘিরে যখন চলাফেরা বেড়েছে কলকাতায় কমিশনের দফতরে। প্রতি মুহূর্তে ঢুকছে নতুন নতুন তথ্য। সেই আবহে লেলিহান আগুন ছড়িয়ে পড়ল কমিশনের একতলায় অবস্থিত বামার লরি ডেটা সেন্টার রুমে। তারপরই মুহূর্তের মধ্যে সেদিকে ছুটে যায় দমকল বাহিনী।


কীভাবে আগুন লাগল, কোনও তথ্যের ক্ষতি হয়েছে কিনা সেই নিয়ে বামার লরি কর্তৃপক্ষ তরফে এখনও কিছু জানা যায়নি। দমকল বাহিনীর অভ্যন্তরীণ সূত্রে খবর, আগুনের প্রভাবে অনেক তথ্যই পুড়ে গিয়েছে। পাশাপাশি, কীভাবে আগুন লাগল তা আপাতত খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এই আগুনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের কোনও সংযোগ নেই। তাদের অফিসে কোনও ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গিয়েছে।

উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের ওই বিল্ডিংয়ের এক তলায় ভারত সরকারের পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের অধীনস্থ সংস্থা বামার লরি ডেটা সেন্টার। সেখানেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। আর চার তলায় রয়েছে নির্বাচন কমিশনের অফিস। যেহেতু আজ কমিশনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। সেহেতু বিল্ডিংয়ে উপস্থিত ছিলেন বেশির ভাগ কর্মীরাই। এই পরিস্থিতিতে আগাম নিরাপত্তার কথা ভেবেই খালি করে দেওয়া হয় প্রতিটি অফিস।

প্রসঙ্গত, গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে শহর তথা শহরতলি সর্বত্রই ঘটে চলেছে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। কার্যত জতুগৃহে পরিণত হয়েছে শহর কলকাতা। কখনও বড়বাজার, কখনও বা খিদিরপুর বাজার। লেলিহান আগুনে ছারখার হয়ে গিয়েছে একাধিক জায়গা। এবার সেই আগুনের গ্রাসে কেন্দ্রের আওতাধীন সংস্থা।

তখনই শাসকদলের তরফে রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, অধ্যক্ষের সিদ্ধান্তেই নাকি বিজেপি বিধায়কদের বক্তব্য় এক্সপাঞ্জ করা হয়েছে।

ফ্লোরে ফেলে মার', সাসপেন্ড চার! চুপ বিধানসভা চলছে....
ফাইল ছবি


ফের উত্তাল বিধানসভা। সোমবার এক ঝটকায় চার বিজেপি বিধায়কের উপর সাসপেন্ডের খাঁড়া নামালেন অধ্যক্ষ। বিধানসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, অগ্নিমিত্রা পাল, শংকর ঘোষ, দীপক বর্মন ও মনোজ ওঁরাকে গোটা অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এর আগে গত সোমবারও অধিবেশন চলাকালীন সাসপেন্ড হয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও। এক সপ্তাহ পরেও হয়নি পট পরিবর্তন। এবার সরাসরি এই অধিবেশনের জন্য নিলম্বিত হলেন পদ্ম বিধাককরা।


এই চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করলেও ওয়াক আউটের পথে এগোয়নি তারা। শাসকের বিরুদ্ধে চালিয়ে যায় স্লোগান। সেই সময় তাদের টেনেহিঁচড়ে সভা কক্ষ থেকে বের করে মার্শাল টিম। কিন্তু কোন সূত্র ধরে উত্তাল হল পরিস্থিতি?

এটিও পড়ুন
'অন্য সম্পর্কে থাকার পরও সলমনের সঙ্গে...', ঐশ্বর্যের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন ভাইজানের পরিবারের
'নুন ছাড়া রান্না হলে...', শাহরুখের কোন সত্যি সামনে আনেন গৌরী?
শুটিংয়ে যাওয়ার টাকা নেই, কানের দুল বিক্রি করেছিলেন সুদীপ্তা, তারপর?
বিধানসভা তরফে খবর, কেন আগের অধিবেশনে বিজেপি বিধায়কদের বক্তব্য এক্সপাঞ্জ বা মুছে ফেলা হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলেন বিধায়ক অশোক লাহিড়ী। তখনই শাসকদলের তরফে রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, অধ্যক্ষের সিদ্ধান্তেই নাকি বিজেপি বিধায়কদের বক্তব্য় এক্সপাঞ্জ করা হয়েছে।

এরপর শাসক শিবিরের বিরুদ্ধে সুর চড়ান বিজেপি বিধায়করা। চলে স্লোগান। কাগজ ছিঁড়ে প্রতিবাদ জানায় তারা। পাল্টা চিৎকার শুরু করে তৃণমূল বিধায়করাও। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ান অধ্যক্ষ। প্রত্যেককে সংযত হওয়ার কথা বলেন। এমনকি, বিজেপি বিধায়কদের সাসপেন্ড করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। কিন্তু তারপরেও থামে না স্লোগান ও পাল্টা স্লোগান। তখনই চার বিধায়ককে সাসপেন্ড করেন অধ্যক্ষ।

এদিন উত্তাল বিধানসভায় শুধু স্লোগানই নয়, বিজেপি বিধায়করা মাইক, টেবিল ভেঙেছেন বলেও অভিযোগ তোলেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্য দিকে, বিধানসভা নিরাপত্তা রক্ষীরা বিজেপি বিধায়কদের ধাক্কা মেরে বের করে দিতেই গাড়ি বারান্দায় গিয়ে জড়ো হন তাঁরা। সেখানে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ কর্মসূচি চালায় তাঁরা। সুর চড়ায় শাসকদলের বিরুদ্ধে। সেই সময় তাদের হাতে ‘চুপ বিধানসভা চলছে’ বলে একটি প্ল্যাকার্ডও লক্ষ্য করা যায়।

এদিন টিভি৯ বাংলাকে বিধানসভার মুখ্য সচেতক তথা আপাতত এই অধিবেশন থেকে নিলম্বিত বিধায়ক শংকর ঘোষ জানিয়েছেন, ‘ফ্লোরের মধ্যে আমাদের ফেলে মারা হয়েছে। মহিলা বিধায়কদের গায়েও হাত তুলেছে। তারপর টানতে টানতে কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এমনকি, আগের দিনও এরা একই পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল।’



আত্মঘাতী হলেন এক সৈনিক,গঙ্গাসাগরের বীর সৈনিকের দেহ এসে পৌঁছালো তার নিজের বাড়িতে

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ব্লকের খাসরামকর এলাকার বাসিন্দা তপন জানা, ২০১৩ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায় ২০ই জুন শুক্রবার তপনবাবু নিজের কর্মস্থলেই আত্মঘাতী হয়েছেন, তারপরেই সেই খবর এসে পৌঁছয় তাঁর বাড়িতে। এরপর ২২ শে জুন রবিবার দুপুরে তার কফিনবন্দি মরদেহ সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে নিয়ে আসা হয় নামখানার খেয়াঘাটে, এরপর বীর সৈনিক তপন জানাকে নামখানা থেকে লঞ্চে করে গঙ্গাসাগরের বেনুবনে নিয়ে যাওয়া হয়।
 সেখানে ওই বীর সৈনিকের শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য প্রচুর মানুষ উপস্থিত ছিলেন, পরে গাড়িতে করে তাকে তার বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা পরিবার, সেখান থেকে গাড়িতে করে গঙ্গাসাগরের বীর সন্তান তপন জানাকে নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গাসাগরের কপিলমুনি মন্দিরের পাদদেশে মহাশ্মশানে,
সেখানেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। গঙ্গাসাগরের বীর সন্তান তপন জানাকে শেষবারের মত দেখার জন্য গঙ্গাসাগরের মহাশ্মশানে ভিড় জমিয়েছিল সাগরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বহু মানুষ। তবে বীর সন্তান তপন জানার মৃত্যুর কোন কারণ জানা যায়নি। 

এদিন ওই বিষয়ে মৃত বীর সৈনিক তপন জানার জেঠুর ছেলে সুব্রত কুমার জানা আমাদের কাকদ্বীপ ডটকমের ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন,

এদিন ওই বিষয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য তথা জিবিডি-এর ভাইস চেয়ারম্যান সন্দীপ কুমার পাত্র আমাদের কাকদ্বীপ ডট কম এর ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন

এদিন ওই বিষয়ে মৃত ওই বীর সৈনিক তপন জানার প্রতিবেশী আমাদের কাকদ্বীপ ডট কম এর ক্যামেরার সামনে কি বললেন শুনুন 

ষ্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল

একটি অনলাইন সাইডে মোবাইল অর্ডার করে ডেলিভারি নেওয়ার সময় ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার এক যুবক।


ডেলিভারি বয় তখন কোড চেয়েছিলেন, আচমকাই তাঁর হাত থেকে ফোন ছিনিয়ে পালালেন ক্রেতা, তারপর...
অভিযুক্ত


অনলাইনে মোবাইল অর্ডার করেছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ডেলিভারিও হবে। সকালে ডেলিভারি বয় ফোন করেন। ঠিকানা কনফর্ম করেন। এরপর আসেন ডেলিভারি বয়। ফোনে কথা বলায় ক্রেতাও বেরিয়ে আসেন ঘর থেকে। ডেলিভারি বয় ডেলিভারি কোড চান। তার আগেই ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে নতুন মোবাইলের বাক্স ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন এক যুবক। শেষমেশ ধরাও পড়েন।

একটি অনলাইন সাইডে মোবাইল অর্ডার করে ডেলিভারি নেওয়ার সময় ডেলিভারি বয়ের হাত থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার এক যুবক। অভিযোগ, লাভপুরের বাসিন্দা শঙ্খচূড়া একটি মোবাইল অর্ডার দেয় অনলাইন সাইডে। মোবাইল ডেলিভারি নেওয়ার জায়গা দেওয়া হয় সিউড়ির একটি জায়গাতে। সেখানে মোবাইল ডেলিভারি নিতে এসে মোবাইলটি নিয়ে ছুটে পালিয়ে যায়।

এটিও পড়ুন
নিষিদ্ধ পল্লীর সঙ্গে রাজ্যের তুলনা! সুকান্তর বিরুদ্ধে দায়ের হল FIR
'শুভমন যদি...', গিলকে নিয়ে বড় ভবিষ্যদ্বাণী সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
মহিলাদের হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ পুরুষের মতো নয়! তা হলে কীভাবে বুঝবেন?
স্থানীয় বাসিন্দারা ও ডেলিভারি বয় তাকে ধরে ফেলে এবং গণপিটুনি দেওয়া হয়। তুলে দেওয়া হয় সিউড়ি থানার পুলিশের হাতে। অভিযুক্ত যুবকের বক্তব্য, “সিউড়ি এসেছিলাম, মোবাইল নেব বলে। মোবাইলটা নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলাম। এখন ধরেছে। ১৯ তারিখ অর্ডার করেছিলাম।” পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে পুলিশ।



আছে..আছে চমক আছে’, একগাল হাসি নিয়ে হঠাৎ কার কথা বললেন কল্যাণ?



আজ রথের আগে খুঁটি পুজো করে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রীরামপুর আরএমএস মাঠে প্রতিবছর দুর্গাপুজো করেন। রথের আগে সেই পুজোর খুঁটি পুজোরই হয় আজ।

আছে..আছে চমক আছে', একগাল হাসি নিয়ে হঠাৎ কার কথা বললেন কল্যাণ?
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংসদ



হুগলি: রবিবার গালভরা হাসি নিয়ে একটা খবর দিলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কী খবর? সেটা কিন্তু পরিষ্কারভাবে খোলসা করেননি সাংসদ। শুধু ইঙ্গিত দিয়ে জানালেন, এই বছর পুজোয় একটা চমক রয়েছে। কীসের চমক, কে তিনি? তার বিস্তারিত কিন্তু বললেননি শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ। সাংবাদিকদের প্রশ্নে শুধু বললেন, ‘আছে…আছে….।’ একটু অপেক্ষাও করতে বলেন সাংসদ।

আজ রথের আগে খুঁটি পুজো করে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ আরএমএস মাঠে প্রতিবছর দুর্গাপুজো করেন। রথের আগে তারই খুঁটি পুজো হয় এ দিন। কল্যাণ ছাড়াও সাংসদের খুঁটি পূজার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের বিধায়ক ও চেয়ারম্যানরা। সেখানে কল্যাণের পাশে দেখা গেল রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, চাঁপদানীর বিধায়ক অরিন্দম গুঁইন, চঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারদের।

এটিও পড়ুন
শুরু ধর্মীয় নেতা বাছাই! কার হাতে যাবে ইরান? মৃত্যুর আগেই মনোনয়ন খামেনেইয়ের
মালদহে বাড়িতে ঢুকে মহিলাকে অর্ধনগ্ন করে মারধরের অভিযোগ, তৃণমূল বলল...
দাউদাউ করে জ্বলছে কারখানা! খিদিরপুরের পর লেলিহান আগুন জাপটে ধরল শহরতলি
আজ কল্যাণ জানান, এই বছর পুজোর থিম হবে কোনারকের সূর্য মন্দির। তবে সংশ্লিষ্ট পুজোয় যে চমক থাকছে সে কথাও হাসিমুখে জানিয়েছেন তিনি। প্রথমে একটু মজার ছলেই তৃণমূল সাংসদ বলেন, “চমক বলতে মানুষ চমক। প্রচুর মানুষ আসবেন মণ্ডপে।” তারপর তিনি বলেন, “আসবে…আসবে এখনও ফাইনাল নয়। তবে একটা ভাল চমক থাকতে পারে। কথা দিয়েছে…বলেছে, চেষ্টা করছি কল্যাণজি (কোশিস কর রাহা হু কল্যাণজি) এখনও ফাইনাল করিনি।” কল্যাণের এই কথার পরই শুরু জল্পনা। তবে কি তাঁর পুজোয় বলিউডের নামি কোনও শিল্পী আসছেন? যদিও, সব উত্তর সময়ই দেবে।

অফিস বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাঁকুড়ায় ২৬.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে পুরুলিয়ায় বৃষ্টি হয়েছে ১২ মিলিমিটার। গত কয়েকদিনে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের বেশি থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা হলেও তা কমেছে।


গত ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় মাত্র ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, বর্ষার খেলা কী ঘুরে গেল?
প্রতীকী ছবি


 এখনই বিরাম নেই বৃষ্টির। বর্তমানে দাপট কিছুটা কমলেও ফের বাড়বে গতি। ২৮ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রাজ্যে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। এরইমধ্যে ২৫ তারিখ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে ফের ঘূর্ণাবর্তের পূর্বাভাস রয়েছে। তার জেরে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। একইসঙ্গে দ্রুত এগোচ্ছে বর্ষা। উত্তর আরব সাগরের বাকি অংশেও শীঘ্রই ঢুকে পড়বে মৌসুমী বায়ু। উত্তর প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ উত্তরাখণ্ডের বাকি অংশে ঢুকে পড়বে বর্ষা। এমনটাই পূর্বাভাস মৌসম ভবনের। 


হাওয়া অফিস বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাঁকুড়ায় ২৬.৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে পুরুলিয়ায় বৃষ্টি হয়েছে ১২ মিলিমিটার। গত কয়েকদিনে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে বৃষ্টিপাতের বেশি থাকলেও গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুটা হলেও তা কমেছে। দিঘায় বৃষ্টি হয়েছে ৫ মিলিমিটার। সোমবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে। উপকূলের জেলা এবং পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। একইসঙ্গে দুই ২৪ পরগনা, নদিয়ায় তুলনামূলকভাবে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। 

এটিও পড়ুন
Kolkata: বাবা কাজে ব্যস্ত, একরত্তি কন্যা হঠাৎ উধাও, হুলস্থুল সল্টলেকে
আজমের থেকে এসেছিল শিয়ালদহে! সন্দেহের বশে আব্বাসের ব্যাগ খুলতেই চোখ কপালে রেলপুলিশের, ভাঙল বড় চক্র


বিজেপির উদার রাজনীতি সবার হজম হয় না: দিলীপ
মঙ্গলবারেও দেখা যাবে একই ছবি। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও বাঁকুড়াতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা থাকছে। হাওয়া অফিস বলছে মঙ্গলের রাত পোহালেই আরও বেড়ে যাবে বৃষ্টির দাপট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়াতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে। বৃহস্পতিবার পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, দুই বর্ধমানের ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে।