দুই তারকার ব্যাটিং প্রলয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের (Ind vs WI) বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারত তুলল ১৯০/৬।
অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের টালিগঞ্জের বাড়িতে ইডি অভিযানের দিন রহস্যজনক ভাবে উধাও পার্থ ঘনিষ্ঠের ৪টি বিলাসবহুল গাড়ি। ডায়মন্ড সিটি সাউথ আবাসন থেকেই উধাও হয়েছে গাড়িগুলো। এমনটাই ইডি সূত্রে খবর।
জানা গিয়েছে, উধাও হয়ে যাওয়া গাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি অডি (ডাবলুবি ০২ এবি ৯৫৬১), একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ (ডাবলুবি ০২ এই ২২৩২) , একটি হোন্ডা সিটি (ডাবলুবি ০৬ টি ৬০০০) এবং হোন্ডা সিআরভি (ডাবলুবি০৬ টি৬০০১)। গাড়িগুলোর নম্বরের সূত্র ধরে খোঁজ চালাচ্ছে পুলিস।
জানা গিয়েছে, যেদিন অর্পিতাকে গ্রেফতার করে ইডি, সেদিন উধাও হয়ে যায় চারটি গাড়ি। ইডির অনুমান, এই গাড়িগুলোতেও নগদ রাখা ছিল। ডায়মন্ড সিটি সাউথ আবাসনের সিসিটিভি খতিয়ে দেখছে পুলিস। একটি মাত্র সাদা রঙের মার্সিডিজ বাজেয়াপ্ত করতে পেরেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। তবে শুধু ডায়মন্ড সিটি সাউথ নয়, অর্পিতার বেলঘরিয়ার আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ চেয়েছে ইডি।
এদিকে, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে থাকা তিনটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিল করেছে। সেই তিনটি অ্যাকাউন্ট-এ ২ কোটি ২০ লক্ষ টাকার ব্যালেন্স রয়েছে। পাশাপাশি আদালতের নির্দেশ মেনে ফের শুক্রবার মেডিকেল পরীক্ষার জন্য পার্থ-অর্পিতাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে জোকা ইএসআই হাসপাতালে।
কর্ণাটকের মেঙ্গালুরুতে মুখোশ পরা দুষ্কৃতীরা কুপিয়ে খুন করল এক বিজেপি নেতাকে। মঙ্গলবার রাতে কর্ণাটকের দক্ষিণ জেলার বেল্লোরে মোটরবাইক সওয়ার কয়েক জন দুষ্কৃতী প্রবীণ নেত্তারু নামে ২৩ বছরের বিজেপি যুবমোর্চার ওই নেতার উপর হামলা চালায় বলে অভিযোগ। (Man Stabbed to Death)
দুষ্কৃতীদের ধারালো অস্ত্রের এলোপাথাড়ি কোপে গুরুতর জখম ২৩ বছরের ওই যুবনেতাকে হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার জাকির ও শাফিক নামে দু'জন স্থানীয় বাসিন্দাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকালই তাদের দু'জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, এদিন উপযুক্ত প্রমাণের সাপেক্ষে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আইন-শৃঙ্খলা এডিজিপি অলোক কুমার জানিয়েছেন, এই দু'জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আরও কিছু তথ্য পাওয়া যেতে পারে। সে ভিত্তিতে আরও গ্রেফতারি হতে পারে আগামিদিনে। তাঁর দাবি, গ্রেফতার হওয়া দুই ব্যক্তির পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে যোগ রয়েছে। তিনি বলেছেন, 'আমরা এই সংযোগ ও তাঁদের উদ্দেশ্য তদন্ত করে দেখছি।'
পুলিশ সূত্রের খবর, দুষ্কৃতীদের মোটরবাইকে কেরলের নম্বর প্লেট ছিল। দক্ষিণ ভারতের বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই খুনের ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বুধবার বলেছেন, 'পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ঘাতকদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।'
পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে অপসারণ লোক দেখানো সিদ্ধান্ত। এর আগে নিয়োগে এত বড় দুর্নীতি হয়নি। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের 'ষড়যন্ত্রের শিকার' বক্তব্যের কোনও গুরুত্ব নেই। ইডি হেফাজতে থাকাকালীন এই ধরনের বক্তব্যের কোনও ভিত্তি নেই। ঘুষ নেওয়ার বিনিময়ে চাকরি হয়েছে এটা পরিষ্কার। 'অপা' সিন্ডিকেট তৃণমূলের শীর্ষ স্তর থেকে পরিচালিত। সাংবাদিক বৈঠকে বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অধিকারী এদিন বলেন, পার্থ-অর্পিতা কাণ্ডে কোনও অবস্থাতেই তৃণমূল কংগ্রেস নিজেদের ঘাড় থেকে দায় ঝেড়ে ফেলতে পারবে না (Suvendu Adhikari)।
প্রসঙ্গত, পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি ও একের পর এক ফ্ল্যাট থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার নিয়ে জোরকদমে আসরে নেমেছে বিজেপি। আর এ বিষয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র নিশানা করছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল নেতৃত্বকে। তাঁর স্পষ্ট বার্তা শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যাবে না। দায় কোনওভাবেই এড়াতে পারে না তৃণমূল কংগ্রেস।
এরমধ্যে বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র অর্থাৎ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় আজ শুক্রবার মিছিল করে বিজেপি। মিছিলের নেতৃত্ব দেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই মিছিল থেকে দাবি ওঠে, শুধুমাত্র পার্থ চট্টোপাধ্যায় নয়, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় যারা যারা জড়িত তাদের প্রত্যেককে গ্রেফতার করতে হবে (Suvendu Adhikari)।
এরইমধ্যে আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জোকা ই এস আই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chaterjee Arrest)। এদিন মেডিক্যাল টেস্ট করাতে নিয়ে যাওয়ার সময় হাসপাতালে ঢুকতে ঢুকতে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার৷ পরে হাসপাতাল থেকে বেরনোর সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে পার্থবাবুর দাবি, 'যারা ষড়যন্ত্র করেছে জানতে পারবে৷'
প্রসঙ্গত, গতকালই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ অন্যদিকে তৃণমূলের মহাসচিব-সহ বাকি সব পদ থেকেও তাঁকে সরিয়ে দিয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাসপেন্ড করার কথা জানিয়ে দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তবে এই সবকিছুকেই 'লোকদেখানো' মনে করছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
পার্থ ইস্যুতে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে বিজেপি। গোটা অগাস্ট মাস জুড়ে রাজ্যব্যাপী আন্দোলনের কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। 'চোর ধরো জেল ভরো' কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। রাজ্যের সমস্ত বুথ, মণ্ডল ও জেলাস্তরে মিছিল- প্রতিবাদ সভা করবে তারা। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন সাংগঠনিক জেলায় কর্মসূচি পালনে গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে জারি করা হয়েছে নির্দেশ। স্থানীয় সাংগঠনিক নেতৃত্বের পাশাপাশি বেশ কিছু কর্মসূচিতে রাজ্যস্তরের নেতৃত্বও হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল করলে আর ঘুষ দিলে যে চাকরি পাওয়া যায় এই বৈঠক ফের একবার তা প্রমাণ করল। হাইকোর্টে মামলা বিচারাধীন থাকাকালীন, ইডি-সিবিআই তদন্ত চলাকালীন কী করে একজন মুখ্যমন্ত্রীর নিকট আত্মীয় প্রভাবশালী সাংসদ বৈঠক করলেন? এই প্রশ্ন তুলে এই ঘটনা আদালতের হস্তক্ষেপের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাজে সরাসরি হস্তক্ষেপ বলে মনে করি'। ঠিক এই ভাষাতেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আন্দোলনকারী SSC চাকরি প্রার্থীদের বৈঠককে কটাক্ষ করে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বললেন, ' এই বৈঠক সম্পূর্ণ বেআইনি'।
বেহালায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় ইস্যুতে শুক্রবার বিকেলে মিছিলে অংশ নিয়ে নিউজ এইট্টিন বাংলার মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বললেন, 'দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার ওপর বসে থেকে ওরা আন্দোলন করছে, এতদিনে ঘুম ভাঙলো?' প্রশ্ন তুলে অভিষেকের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় সুর চড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী। স্পষ্ট জানালেন, 'ওর ( অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ) কোনও এক্তিয়ারই নেই আলোচনায় বসে চাকরির আশ্বাস দেওয়ার'।
প্রসঙ্গত, এসএসসি আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদের একটি দল পৌঁছয় তৃণমূলের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে। অভিষেকের সঙ্গে এসএসসি আন্দোলনকারীদের এক প্রতিনিধি দলের বৈঠকে শুক্রবার উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও। সূত্রের খবর, আইনি জটিলতাকে মাথায় রেখে কীভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় সে ব্যাপারে আলোচনা করেছেন অভিষেক।
আন্দোনলকারীদের প্রতিনিধি শহিদুল্লাহ এদিনের প্রায় দু'ঘণ্টার বৈঠক শেষে বেরিয়ে এসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান, 'আগামী ৮ তারিখ শিক্ষামন্ত্রী ও এসএসসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বিকাশভবনে বৈঠক হবে। মেধাতালিকার ভিত্তিতে চাকরিপ্রার্থীরা যাতে সবাই চাকরিতে নিয়োগ পান তার জন্য ১০০ শতাংশ চেষ্টা করবেন তিনি। বৈঠকে এমনটাই আশ্বাস দিয়েছেন অভিষেক বলে আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়। এসএসসি প্রতিনিধিরা তাঁদের দাবি এদিন লিখিত আকারেই নিয়ে আসেন। বৈঠকের আগে আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়, নবম থেকে দ্বাদশ মেধাতালিকায় থাকা সকলের নিয়োগ চান তাঁরা। শুক্রবার ৫০২ দিনে পড়া এসএসসি চাকরিপ্রার্থীদের লাগাতার আন্দোলনের দিন চাকরি প্রার্থীদের সাথে অভিষেকের বৈঠককে কার্যত 'বেআইনি' বলে বিস্ফোরক অভিযোগের বোমা ফাটালেন শুভেন্দু অধিকারী।
মন্ত্রীত্ব থেকে অপসারণ ও দলের যাবতীয় পদ থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পর আজই এই প্রসঙ্গে প্রথম মুখ খোলেন প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। শুক্রবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করেছেন, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার৷ ষড়যন্ত্রকারীদের নামও জানা যাবে বলে দাবি করেছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী৷ মন্ত্রিত্ব এবং দলীয় পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এমন বিস্ফোরক মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে তীব্র জল্পনা ছড়িয়েছে৷ স্বভাবতই অস্বস্তি বেড়েছে তৃণমূলেরও। তবে বিরোধীদের মতোই তৃণমূল নেতারাও মোটের ওপর পার্থর এই ষড়যন্ত্র থিয়োরি মানতে নারাজ (Saugata Roy On Partha Chatterjee)।
এদিন রাজধানী দিল্লি থেকে ফিরে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ষড়যন্ত্র মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন "আমি শুনেছি। কিন্তু এ কথার কোনও মানেই হয় না। পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রত্যক্ষভাবে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁর এক ঘনিষ্ঠ মহিলার থেকে অনেক টাকা উদ্ধার হয়েছে। ওনাকে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, দল থেকেও বাদ দেওয়া হয়েছে। যা হয়েছে তার জন্য উনি নিজেই দায়ী। ষড়যন্ত্র আবার কী? (Saugata Roy On Partha Chatterjee)
অন্যদিকে এর আগেই দিনের শুরুতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বক্তব্য রাখেন দুই তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ এবং তাপস রায়৷ তাঁদের বক্তব্যে একটি বিষয় পরিষ্কার, আপাতত পার্থর ষড়যন্ত্রের তত্ত্বকে বিশেষ গুরুত্ব না দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের দায় তাঁর উপরেই ছেড়ে দিচ্ছে দলীয় নেতৃত্ব৷
তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh) বলেন, 'সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে দল গতকাল যা যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার নিয়েছে৷ এখন কোনও মন্তব্যের উপরে আলাদা প্রতিক্রিয়া দেওয়ার মানে নেই৷ কেউ যদি নির্দোষ হয়ে থাকেন প্রথম থেকেই তিনি নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করবেন৷ এখন ছ' - সাত দিন পরে বলছেন৷ আইনি লড়াই তো চলছে৷ সেখানে নিজের বক্তব্য জানানোর পূর্ণ সুযোগ রয়েছে৷ কাল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যা বলেছেন তার উপরে আমার নতুন করে কিছু বলার নেই৷'
এদিন সন্ধ্যায় সাংবাদিক বৈঠকে একই সুর শোনা যায় কুণাল ঘোষের গলায়। তিনি বলেন, "পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এখন অখণ্ড অবসর। জেরার ফাঁকে কালের সিদ্ধান্তের কথা ভাবুন। যেখানে এক সময় তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন অনেক কিছু, সেগুলো যথাযথ সিদ্ধান্ত কিনা ভাবুন। উনি অনেক সময় পেয়েছেন মিডিয়ার সামনে এই কদিনে। তিনি নিজেকে নির্দোষ বলেননি কেন? ষড়যন্ত্র বলেননি কেন? অর্পিতার চোখের জল দেখে আমি কী করব? আমি কি মোছাতে যাব?"