January 2021
পালটি খেলো অতিরিক্ত মাল বোঝাই করা ট্রাক। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ শহর এর নিকট সুন্দরবন বালিকা বিদ্যানিকেতন এর পার্শ্ববর্তী রাস্তায়।
ঘটনাটি ঘটে আজ সকাল বেলায়। ট্রাকটি সম্পূর্ণ চুনের বস্তায় ভর্তি ছিলো। কাকদ্বীপ থানা সূত্রে জানা খবর গাড়িটি অতিরিক্ত মাল বোঝাই ছিলো, গাড়ির মালিক ড্রাইভারকে ওই রাস্তায় গাড়িটি ঢোকাতে বারণ করলেও ড্রাইভার না শুনেই গাড়িটি ঢোকান, মুহূর্তের মধ্যে ওই রাস্তায় থাকা জলনিকাশি  বোল ভেঙে ট্রাকের চাকা ঢুকে যায়, ডানদিকে ঝুঁকে পরে যায় গাড়ির পেছনের অংশ। গাড়ির সামনের অংশ কোন ভাবে ক্ষতি না হওয়ায় ড্রাইভারের কোনো ক্ষতি হয়নি। চুনের বস্তা গুলি প্রায় গার্লস স্কুলের সামনে ডোবায় পরে যায়। কিছু পরিমান তোলা গেলেও কিছু রয়ে যায়।
আবারো পালটি খেলো অতিরিক্ত মাল বোঝাই করা ট্রাক। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ শহর এর নিকট সুন্দরবন বালিকা বিদ্যানিকেতন এর পার্শ্ববর্তী রাস্তায়।
ঘটনাটি ঘটে আজ সকাল বেলায়। ট্রাকটি সম্পূর্ণ চুনের বস্তায় ভর্তি ছিলো। কাকদ্বীপ থানা সূত্রে জানা খবর গাড়িটি অতিরিক্ত মাল বোঝাই ছিলো, গাড়ির মালিক ড্রাইভারকে ওই রাস্তায় গাড়িটি ঢোকাতে বারণ করলেও ড্রাইভার না শুনেই গাড়িটি ঢোকান, মুহূর্তের মধ্যে ওই রাস্তায় থাকা জলনিকাশি বোল ভেঙে ট্রাকের চাকা ঢুকে যায়, ডানদিকে ঝুঁকে পরে যায় গাড়ির পেছনের অংশ। 
গাড়ির সামনের অংশ কোন ভাবে ক্ষতি না হওয়ায় ড্রাইভারের কোনো ক্ষতি হয়নি। চুনের বস্তা গুলি প্রায় গার্লস স্কুলের সামনে ডোবায় পরে যায়। কিছু পরিমান তোলা গেলেও কিছু রয়ে যায়।
হাসপাতাল থেকে ছুটি পেলেন সৌরভ গাঙ্গুলি। নিজের পছন্দের লাল বিএমডাব্লুতেই বাড়ি ফিরছেন মহারাজ। বাড়ি ফিরে শরীর ভালো থাকলে আজকের গুরুত্বপূর্ণ ভার্চুয়াল মিটিংয়েও উপস্থিত থাকতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করে মহারাজের হৃদ্ যন্ত্রে আরও দু’টি স্টেন্ট বসানো হয়েছে। মসৃণ ভাবেই গোটা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে।তাঁর দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলি ঠিকঠাক কাজ করছে বলে জানা গিয়েছে। 
গতকাল থেকে  চিকিৎসকদের পরামর্শে কেবিনে হাঁটাচলা করছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি।প্রসঙ্গত, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২ জানুয়ারি প্রথম হাসপাতালে ভর্তি হন সৌরভ। তাঁর হার্টে তিনটি ব্লকেজ পাওয়া যায়। ওই দিনই একটি স্টেন্ট বসানো হয়। ৭ জানুয়ারি বাড়ি ফিরে যান সৌরভ। বাড়িতেই চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে ছিলেন তিনি।  কিন্তু ২০ দিন পর ২৭ জানুয়ারি, বুধবার ফের বুকে ব্যথা অনুভব করায় বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন সৌরভ।কার্ডিওলজিস্ট আফতাব খানের তত্ত্বাবধানে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। বৃহস্পতিবার ডাঃ দেবী শেঠির পাশাপাশি ডাঃ অশ্বিন মেহতা আসেন। এরপরেই স্টেন্ট বসানোর সিদ্ধান্ত হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরেই আরও দু'টি স্টেন্ট বসে সৌরভের। ডাঃ অশ্বিন মেহেতা স্টেন্ট বসান সৌরভ গাঙ্গুলির। ধমনীর ব্লকেজ বেড়ে যাওয়ায় ফের দু’টি স্টেন্ট বসানো হল।
আজ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার, কাকদ্বীপ ক্রিকেট ফাউন্ডেশন - কাকদ্বীপ দক্ষিণ ২৪ পরগনা, শুভ উদ্বোধন ৩০শে জানুয়ারি ২০২১, শনিবার অর্থাৎ আজ। 
উদ্বোধন করলেন ভারতীয় জাতীয় দলের ক্রিকেটার অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি মহাশয়। স্থান : গোবিন্দপুর নিন্মবুনিয়াদী 
প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মাঠ, কাকদ্বীপ স্টেশন হইতে পূর্ব দিকে। 
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্তিত ছিলেন কাকদ্বীপ বি.ডি.ও এবং এলাকার বহু ক্রিকেট প্রেমী  মানুষ।
 প্রশিক্ষক কলকাতার স্বনামধন্য কোচ শ্রী মানবেন্দ্র ঘোষ ও অম্বর রায় এবং সহ প্রশিক্ষক শ্রী সন্তু দাস ও অন্যান্য ।
👍 ভর্তি চলিতেছে ।
বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর ২৪ ঘণ্টাও অপেক্ষা করলেন না রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্ধ্যা গড়ানোর আগেই তৃণমূলের সদস্যপদ ছাড়লেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইতিমধ্যেই নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি। পদত্যাগপত্রের একটি কপি পাঠিয়ে দিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীকেও। চিঠি পৌঁছে গিয়েছে তৃণমূল ভবনেও। তাতে তিনি জানিয়েছেন, নিজের সদস্যপদের পাশাপাশি দলের সমস্ত দায়িত্বও ছাড়লেন তিনি। এই মুহূর্ত থেকে দলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করলেন বলেও চিঠিতে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন রাজীব।
দীর্ঘ দিন ধরেই দলের বিরুদ্ধে সরব ছিলেন রাজীব। দলে থেকে কাজ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করছিলেন। গত ২২ জানুয়ারি প্রথম বনমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন রাজীব। তার এক সপ্তাহের মাথায় শুক্রবার বিধায়ক পদ ছাড়েন তিনি। বিধানসভায় গিয়ে অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনে বসে পদত্যাগপত্র লেখেন। তবে তৃণমূলের সদস্যপদ ছাড়া নিয়ে তখনও পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। বরং একটা দিন সময় নিয়ে শনিবার পরবর্তী রাজনৈতিক পদক্ষেপের কথা জানাবেন বলে সকলকে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু তার পর সন্ধ্যা গড়ানোর আগেই দল ছেড়ে বেরিয়ে এলেন তিনি।
ঘটনাচক্রে শুক্রবার রাতেই কলকাতায় পা রাখছেন অমিত শাহ। তাই রাজীবের বিজেপি-তে যোগদানের জল্পনা আরও জোর পেয়েছে। শোনা যাচ্ছে, রবিবার শাহের উপস্থিতিতে ডুমুরজলায় তিনি আনুষ্ঠানিক ভাবে হাতে পদ্ম তুলে নেবেন। শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন কি না, তা নিয়েও এখনও পর্যন্ত টুঁ শব্দটিও করেননি রাজীব। তবে তৃণমূল ছেড়ে যে অন্য দলে যাওয়ার যে পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর, এ দিন নিজেই তেমন ইঙ্গিত দেন তিনি। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে বলেন, ‘‘সংসদীয় গণতন্ত্রে রাজনীতির কাজ করতে গেলে কোনও না কোনও দলের অংশ হতে হয় । নির্দল হয়ে সে ভাবে মানুষের জন্য কাজ করা যায় না।’’
ফুটবল ইতিহাসে এখন তিনি সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর পা এখন মাটি থেকে কিছুটা উপরেই থাকার কথা। যে রেকর্ড তিনি গড়েছেন তা তো আর সাধারণ নয়। ব্রাজিলের কিংবদন্তি পেলে (Pele) ও নিজের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসিকে (Lionel Messi) পিছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি। ২০ জানুয়ারি ইটালিয়ান সুপার কাপে গোল করেই তিনি ফুটবল দুনিয়ার সম্রাটের আসনে বসেছেন। এমন রেকর্ডের পর তাই একটু সেলিব্রেশন চেয়েছিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো (Cristiano Ronaldo)। আর তিনি তো পরিবার কেন্দ্রিক মানুষ। তাঁর আনন্দ, সেলিব্রেশন সবই পরিবারকে কেন্দ্র করে।
রোনাল্ডো দুদিনের জন্য ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। বান্ধবী জর্জিনা রডরিগেজকে নিয়ে নর্থ-ওয়েস্ট ইতালির বালে ডি অস্টার কোরমাইউরে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। রোনাল্ডো (Cristiano Ronaldo) ও জর্জিনা সেখানে দুদিন ছিলেন। তাঁদের একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় Viral- ও হয়ে যায়। রোনাল্ডোর Instagram প্রোফাইল থেকে সেই ভিডিয়ো অবশ্য পরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ততক্ষণে বহু মানুষ তা দেখে ফেলেছিলেন।তবে দুদিনের ছুটি কাটাতে গিয়ে রোনাল্ডো এখন পড়েছেন মহাসমস্যায়। তাঁর উপর Covid Protocol ভাঙার অভিযোগ উঠেছে।
ইতালিয়ান লিগে Juventus-এর হয়ে খেলা রোনাল্ডো থাকেন এরিয়া পিডমোন্ট-এ। ইতালিতে এখনও করোনার প্রকোপ কমেনি। তাই প্রশাসন এখনও কোভিড প্রোটোকল বহাল রেখেছে। ফলে নিয়মানুসারে রোনাল্ডো এই মুহূর্তে বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে পারেন না। ইতালির পুলিস বিভাগ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অভিযোগ সত্যি বলে প্রমাণিত হলে রোনাল্ডোর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারে ইতালির প্রশাসন। 
বাংলার জন্য ৩,৩০৯ কোটির অনুদান অনুমোদন করল কেন্দ্র। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে দ্বিতীয় কিস্তিতে বাংলার জন্য এই অনুদান মঞ্জুর করল কেন্দ্র।
পিআইবির তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞাপ্তিতে উল্লেখ, অর্থ মন্ত্রকের তরফে দেশের মোট ১৮টি রাজ্যের জন্য অনুদান অনুমোদন করেছে কেন্দ্র। ১৮টি রাজ্যের গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য এই অনুদান মঞ্জুর করা হয়েছে। মোট ১২ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে কেন্দ্র। এরফলে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে এখনও পর্যন্ত মোট ৪৫ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা দেশব্যাপী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার জন্য মঞ্জুর করল কেন্দ্র।পিআইবি প্রকাশিত তালিকায় দেখা যাচ্ছে, দ্বিতীয় দফার কিস্তিতে সর্বাধিক অনুদান পেয়েছে মোট ৮টি রাজ্য। যে তালিকায় রয়েছে মহারাষ্ট্র, পাঞ্জাব, উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ। একনজরে কোন রাজ্য কত পেল-
মহারাষ্ট্র- ৪,৩৭০ কোটি
পাঞ্জাব - ২,২৩৩ কোটি
উত্তরপ্রদেশ- ৭,৩১৪ কোটি
অন্ধ্রপ্রদেশ -৩,১৩৭ কোটি
বিহার- ৩,৭৬৩ কোটি
গুজরাট- ২,৩৯৬ কোটি
মধ্যপ্রদেশ- ২,৯৮৮ কোটি
পশ্চিমবঙ্গ- ৩,৩০৯ কোটি

করোনা অতিমারির অভিঘাত সত্ত্বেও ২০২১ সালে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির সম্ভাব্য হার ৭.৩ শতাংশ হতে পারে। সোমবার এমনই পূর্বাভাস মিলেছে রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্টে।

রাষ্ট্রপুঞ্জের অর্থনৈতিক ও সামাজিক শাখা ‘ইউনাইটেড নেশনস ডিপার্টমেন্ট অব ইকনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্স' (ইউএন ডিইএসএ)-এর তরফে প্রকাশিত ওই রিপোর্ট জানাচ্ছে, করোনার কারণে গত বছর বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্কোচন হয়েছে প্রায় ৪.৩ শতাংশ। ২০২১ সালে সম্ভাব্য বৃদ্ধি ৪.৭ শতাংশ।

করোনার কারণে আর্থিক সঙ্কোচনের পরিমাণ ২০০৯ সালের মন্দা পরিস্থিতির তুলনায় আড়াই গুণ বেশি বলে ‘বিশ্বের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ২০২১ সালের সম্ভাবনা’ (ওয়ার্ল্ড ইকনমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস-২০২১) শীর্ষক ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, বর্তমান আর্থিক বৃদ্ধির ধারা বজায় থাকলে চলতি বছর শুধুমাত্র অতিমারির ধাক্কায় বিপর্যস্ত অর্থনীতির ‘ক্ষত’ মেরামত হতে পারে।

ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে, সামাজিকজলবায়ুগত স্থিতিশীলতা কাজে লাগিয়ে যদি বিনিয়োগের মাধ্যমে অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের চেষ্টা শুরু না হয় তবে দীর্ঘ দিন ধরে মন্দার প্রভাব চলতে থাকবে।

কোভিড পরিস্থিতির আগেই অবশ্য ভারতীয় অর্থনীতির অধোগতি শুরু হয়েছিল। ২০১৯ সালে আর্থিক বৃদ্ধির হার নেমে এসেছিল ৪.৭ শতাংশে। ২০২০ সালে সাড়ে ৯ শতাংশের বেশি বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হলেও অতিমারির আঘাতের কারণে তা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি ব্রিটেনের অর্থনীতি সমীক্ষা সংস্থা ‘সেন্টার ফর ইকনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ’ (সিইবিআর)-এর শনিবার প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্টে ‘ভবিষ্যবাণী’ করা হয়েছিল, ভারতীয় অর্থনীতি ২০২১ সালে ৯ শতাংশ এবং ২০২২ সালে ৭ শতাংশ প্রসারিত হবে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে আর্জি জানিয়েও লাভ হয়নি। কৃষি মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকও ব্যর্থ হয়েছে। এবার বাধ্য হয়ে প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেন মোদীকে চিঠি লিখলেন কৃষকরা।
দেড় বছরের জন্য তিনটি কৃষি আইন স্থগিত করার কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাব খারিজ করেছেন আন্দোলনরত কৃষকরা৷
তাঁদের দাবি, তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহার করতেই হবে, একইসঙ্গে উৎপাদিত ফসলের যথাযথ ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের জন্য নতুন আইন প্রণয়ণ করতে হবে৷
তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর মা'কে অনুরোধ করেছেন, কৃষি আইন প্রত্যাহারের জন্য তিনি যেন তাঁর ছেলেকে বোঝান।
কেন্দ্রের উপর চাপ বহাল রেখেছেন কৃষকরা।দেড় বছরের জন্য তিনটি কৃষি আইন স্থগিত করার কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাব খারিজ করেছেন আন্দোলনরত কৃষকরা৷ তাঁদের দাবি, তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহার করতেই হবে, একইসঙ্গে উৎপাদিত ফসলের যথাযথ ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের জন্য নতুন আইন প্রণয়ণ করতে হবে৷ গত বৃহস্পতিবার সংস্থার সাধারণ সভার পরে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে দিয়েছে সংযুক্ত কিষান মোর্চা৷ এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মা হীরাবেন মোদীকে চিঠি লিখলেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। সেই চিঠিতে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর মা'কে অনুরোধ করেছেন, কৃষি আইন প্রত্যাহারের জন্য তিনি যেন তাঁর ছেলেকে বোঝান।
চিঠিতে কৃষকরা লিখেছেন, 'অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, দেশের অন্নদাতারা আজ রাস্তায় পড়ে রয়েছেন। আপনি নিশ্চয় বিষয়টি জানেন। রাজধানীর প্রবল ঠাণ্ডার মধ্যে আমরা, শিশু, মহিলারা দিনের পর দিন রাস্তায় পড়ে রয়েছি। অনেক কৃষক মারা যাচ্ছেন।
অনেকেই আবার প্রতিবাদে আত্মহত্যা করছেন। এই পরিস্থিতিতে আমরা ভবিষ্যতের কথা ভেবে শঙ্কিত। কিন্তু আমরা জানি, মায়ের কথা ছেলে ফেলে দিতে পারবেন না। আপনি মা হয়ে প্রধানমন্ত্রী ছেলেকে বোঝান। দেশের কৃষকদের ক্ষতি করবে, এটা সরকার মানতেই চাইছে না। কিন্তু আপনি বোঝান প্রধানমন্ত্রীকে। এখন আপনিই আমাদের একমাত্র ভরসার জায়গা।'
এরই মধ্যে, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে চার কৃষক নেতাকে খুন করার জন্য ১০ জনকে নাকি প্রশিক্ষণ দিয়েছে খোদ পুলিশই! সেই সঙ্গে ২৬ জানুয়ারির ট্র্যাক্টর র‍্যালিতে অশান্তি তৈরির ছক কষেছে, শুক্রবার রাতে সিংঘু সীমানার বিক্ষোভস্থল থেকে ধরা পড়া এর যুবকের বয়ানে উঠে এসেছে এমনই বিস্ফোরক তথ্য।
বিক্ষোভকারী চাষিরা জানিয়েছেন, মুখ ঢাকা ওই যুবকের সন্দেহজনক গতিবিধি দেখেই পাকড়াও করা হয়। চাপের মুখে পুলিশের এই ষড়যন্ত্রের কথা ফাঁস করেছে সে। মিডিয়ার সামনে স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর ধৃতকে হরিয়ানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টারকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পুলিশই যা বলার বলবে।
বিতর্কিত তিন কৃষি আইন বাতিল এবং ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আইনি আশ্বাসের দাবিতে গত নভেম্বর থেকে দিল্লির সীমানায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান-সহ নানা রাজ্য থেকে আসা চাষিরা। কেন্দ্র দেড় বছরের জন্য এই তিন কৃষি আইন স্থগিত রেখে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু কৃষকরা আইন প্রত্যাহার ছাড়া আর কোনও শর্তে রাজি নয়। এই পরিস্থিতিতে ২৬ জানুয়ারি দিল্লির বুকে ট্র্যাক্টর র‍্যালির ঘোষণা করেছেন প্রতিবাদী কৃষকরা। আদালতে সরকার পক্ষ জানিয়েছিল, প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির বুকে কৃষকদের র‍্যালি করতে দিলে আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা দেখা দিতে পারে, কিন্তু এই র‍্যালির অনুমতি নিয়ে আদালত নাক গলাতে চায়নি। সে দায়িত্ব পুলিশ-প্রশাসনের উপরই ন্যস্ত করেছিল। ঘটনাচক্রে শনিবারই কৃষকদের ট্র্যাক্টর র‍্যালির অনুমতি দিয়েছে দিল্লি পুলিশ। রাজধানীর বুকে ১০০ কিলোমিটার অবধি রাস্তায় যেতে পারবেন তাঁরা।
কিন্তু সেই অনুমতির আগের দিন রাতেই প্রকাশ্যে এসেছে এই গভীর ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব। শুক্রবারই কেন্দ্রের সঙ্গে কৃষক প্রতিনিধিদের একাদশ বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে। শুক্রবার রাতে মুখ ঢাকা ওই যুবককে মিডিয়ার সামনে হাজির করান চাষিরা। বছর কুড়ির সেই যুবকের বক্তব্য, 'আমাদের প্ল্যান ছিল, ২৬ জানুয়ারি দিল্লি পুলিশ যখন প্রতিবাদকারীদের আটকানোর চেষ্টা করবে, তখন ফার্স্ট লাইন থেকে গুলি চালানো হবে। আমাদের বলা হয়েছিল, কৃষক বিক্ষোভে অশান্তি তৈরি করতে যাতে প্রতিবাদকারীদের নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না বলে পুলিশ গুলি চালাতে পারে। আর ২৪ জানুয়ারি বিক্ষোভস্থলেই চার জনকে গুলি করে মারার প্ল্যান ছিল। রাই থানার স্টেশন হাউস অফিসার প্রদীপ সিং আমাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। উনি যখনই আমাদের সঙ্গে দেখা করতে আসতেন, মুখ ঢেকে আসতেন।' যুবকের দাবি, দুই মহিলা-সহ আরও ৯ জন এই ষড়যন্ত্রে সামিল। এ দিকে পুলিশ সূত্রে খবর, রাই থানার এসএইচও আদতে বিবেক মালিক এবং সেখানে প্রদীপ নামের কোনও অফিসারই নেই! তা হলে কার কথা বলছে যুবক? ধৃতের কাছে কোনও অস্ত্রও মেলেনি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ।
সক্কাল সক্কাল গরম চায়ে চুমুক না দিলে যেন দিন শুরু হয় না। ধোঁয়া ওঠা চায়ে আমেজ ফিরে আসে। আপনার কি রোজই এমনটাই অভ্যাস? জানেন কি সব কিছুর একটা নির্দিষ্ট সময় আছে। সেরকম চা খাওয়ারও সময়সূচী রয়েছে। সকালে চা খাওয়া মোটে স্বাস্থ্যকর নয়।
সকালে চা খেলে বেড়ে যাবে অ্যাসিডের সমস্যা। তাই চা খাওয়ার আগে বিস্কুট নয় শুধু, পেট পুরে খেয়ে নিন। যদি তা না করেন, বিপদ বড় সামনে। এখনই টের না পেলেও আগামী দিনে ভয়ঙ্কর শারীরিক সমস্যায় ভুগবেন আপনি। সমস্যা :
চা অ্যাসিডের মূল কারণ। আর তা যদি দুধ দিয়ে তৈরি চা হয় তাহলে তো শিরে সংক্রান্তি।
খালি পেটে চা খেলে আপনার শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি হবে। পাশাপাশি পুষ্টি উপাদানের শোষণও কম হবে।
দুধ চা খালি পেটে খেলে দিনের মধ্যগগন থেকেই অবসাদে ভুগবেন। ভুরি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
কারণ পেট ফেঁপে যাবে।
মাথাব্যাথা হওয়ার প্রবল সম্ভবনা রয়েছে। যদি অফিসে কাজ করেন আপনি তাহলে দিনের মাঝ সময় থেকেই এনার্জি হারিয়ে ফেলবেন আপনি।
পাশাপাশি বমি বমি ভাব থাকবে সারাদিন। কারণ চায়ে প্রচুর পরিমাণে ট্যানিন থাকে। এছাড়াও, ক্যাফেইন, এল থায়ানিন ও থিয়োফাইলিন থাকার কারণে বদহজম হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
দিনে ৪ থেকে ৫ কাপ চা পান করলে পুরুষদের প্রোস্টেড ক্যান্সারের সম্ভাবণা প্রবল।
প্রসঙ্গত, চা পান করা একেবারেই খারাপ নয় শরীরের জন্য। কিন্তু পেট ভরানোর জন্য চা খাওয়া বাজে অভ্যাস। পেট ভরলে চা পান করুন। 
ভারতের রাজধানী একটি নয়। চারটি হওয়া উচিত। তার মধ্যে একটি হওয়া উচিত কলকাতা। শনিবার নেতাজি জয়ন্তীতে সরাসরি দাবি তুলে দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর এই ‘আক্রমণ’ মোদী সরকারের ‘দিল্লিকেন্দ্রিকতা’র বিরুদ্ধে। সেই দিল্লি-নির্ভরতার বাইরে বেরিয়ে কলকাতা-সহ দেশের চার প্রান্তে চারটি রাজধানী করার দাবি তুলেছেন মমতা। এ নিয়ে সংসদে দলীয় সাংসদদের সক্রিয় হওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। ঘটনাচক্রে, এমন দাবি দেশের ইতিহাসে সাম্প্রতিককালে কেউ করেছেন বলে তথ্যাভিজ্ঞরা মনে করতে পারছেন না।রাজ্যে বিধানসভা ভোটের আগে মমতার কলকাতাকে গুরুত্ব দেওয়ার এই দাবি ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ও বটে।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে শনিবার শ্যামবাজার থেকে রেড রোড পর্যন্ত দীর্ঘ পদযাত্রা করেন মুখ্যমন্ত্রী। মিছিলের শেষে বক্তৃতাও করেন তিনি। সেখানেই তিনি দাবি তোলেন, ‘‘ভারতের দক্ষিণ, উত্তর, পূর্ব এবং উত্তর-পূর্ব— এই চারটি প্রান্তে চারটি রাজধানী হোক।’’ তাঁর প্রশ্ন, ‘‘দিল্লিতে কী আছে? কেন একটা জায়গায় সংসদ সীমাবদ্ধ থাকবে?’’ দেশে ৪ রাজধানীর পাশাপাশি সংসদের অধিবেশনেরও বিকেন্দ্রীকরণ চেয়েছেন মমতা। তাঁর দাবি, ‘‘ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চারটি জায়গায় অধিবেশন হোক। আমরা সকলের জন্য বলছি। দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। ওয়ান লিডার, ওয়ান নেশনের মূল্য কী আছে?’’ মমতার বক্তব্যের মূল লক্ষ্য যে প্রধানমন্ত্রী মোদী, তা রাজনৈতিক মহলের কাছে স্পষ্ট।বক্তৃতায় স্বাধীনতার সময় থেকে কলকাতার গুরুত্ব তুলে ধরেন মমতা। সেই সঙ্গে দেশে নবজাগরণ, স্বাধীনতা আন্দোলনে বাংলার গৌরবময় ভূমিকার কথাও টেনে এনে কলকাতাকে ভারতের অন্যতম রাজধানী করার দাবি করেন।
নতুন ওই দাবির পিছনে যুক্তিও তুলে ধরেছেন মমতা। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো নিয়ে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘নেতাজির ভাবনাপ্রসূত যোজনা কমিশন তুলে দেওয়া হয়েছে। এখন তৈরি হয়েছে নীতি আয়োগ। এখন কেন্দ্র আর রাজ্যের সঙ্গে কোনও বিষয়ে কথা বলে না। আলোচনা করে না। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।’’ এই সূত্রে আরও এক বার যোজনা কমিশন ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতেও শান দিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
ইতিহাসের দৃষ্টান্ত দিয়ে মমতা জানিয়েছেন, নেতাজির আইএনএ ফৌজে সারা দেশের সব জাতি অংশগ্রহণ করেছিল। নেতাজি ইংরেজদের তৈরি করা ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ নীতি ভেঙে দিয়েছিলেন। সেই প্রেক্ষিত টেনে ‘বৈচিত্রের মধ্যে দেশের ঐক্য’ লুকিয়ে, এ কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। নেতাজির জন্মদিনকে ‘জাতীয় ছুটি’ ঘোষণার জন্য আগেই মোদীকে চিঠি লিখে অনুরোধ করেছিলেন মমতা।শনিবার ফের ওই দাবিতে ধারালো সওয়াল করেছেন তিনি। সেই সঙ্গে নেতাজি সম্পর্কিত তথ্যও প্রকাশ্যে আনার দাবি তুলেছেন। নেতাজির জন্মদিনকে ‘পরাক্রম দিবস’ হিসাবে ঘোষণা নিয়ে মমতার আপত্তি ছিলই। ‘পরাক্রম দিবস’কে কার্যত অগ্রাহ্য করে তিনি নেতাজির জন্মদিনকে ‘দেশনায়ক দিবস’ হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। সমস্ত সরকারি কর্মসূচিতেও ২৩ জানুয়ারিকে ‘দেশনায়ক দিবস’ হিসাবেই উল্লেখ করা হচ্ছে। শনিবার রেড রোডে নেতাজি মূর্তির অদূরের মঞ্চ থেকে সেই সূত্রেই মমতা বলেছেন, ‘‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম নেতাজিকে ‘দেশনায়ক’ হিসাবে আখ্যা দেন। আমরা রবীন্দ্রনাথ আর নেতাজিকে মিলিয়ে দিয়েছি।’’ রাজ্যে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে ‘ডক’ তুলে দেওয়া নিয়েও কেন্দ্রকে বিঁধেছেন মমতা। পাশাপাশিই, রাজ্যে আইএনএ স্মরণে শহিদস্তম্ভ তৈরির কথাও ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
আজ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাকদ্বীপ এর নিকট আশ্রম মোড়ে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এর গাড়ি দুর্ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বকখালী রাস্তায় নামখানার আগে কাকদ্বীপ আশ্রম
 মোড়ের কাছে হঠাৎই আচমকায় গাড়িটি এসে রাস্তার পাশে রাখা ইটে এসে সজরে ধাক্কা মারে, এবং ঘটনাস্থলে 
স্থানীয় মানুষকে সাহেব জানান যে ওই ঘটনার আগে ড্রাইভারের কোনো দোষ ছিলোনা শারীরিক কোনো অসুস্থতার কারণে এটা হয়তো ঘটেছে।  রাস্তার এই দুর্ঘটনায় গাড়ির চালকে হসপিটাল 
পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হলেও রাস্তাতেই তার প্রাণ হারান। গাড়িতে ছিলেন সৌমদীপ ব্যানার্জি (ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট আলিপুর) ও ওনার স্ত্রী এবং ড্রাইভার ।
 এই ঘটনা ঘটার পরেই নামখানার বি.ডি.ও আসেন এবং তৎক্ষণাৎ মেজিস্ট্রেট সাহেব সহ সকলকেই কাকদ্বীপ সুপারস্পেশালিটি হসপিটালে  নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। 
 ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের কোমরে আঘাত লাগে, ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবকে কাকদ্বীপ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর উনাকে  SSKM (কলকাতা) হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ওনার স্ত্রী কোনো ক্ষতি হয়নি।
এতো দিন ছেলেরাই তো বিভিন্ন্য  কোম্পানির ডেলিভারি  বয় হিসাবে নিযুক্ত দেখি  .আজ দুপুরে এই মেয়েটিকে দেখলাম এই ডেলিভারি গার্ল,  খুব ভালো লাগলো, তার এই কাজ এগিয়ে চলো বোন .অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানাই .
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কাকদ্বীপে গত ১৮ ই জানুয়ারি ভয়াবহ আগুন লাগে কাকদ্বীপ স্টেশন চত্বরের ১নং স্টেশনের পাশের বস্তিতে।  সন্ধ্যা ০৬:১৫ থেকে  আগুন লেগে
 যায় এবং  মুহূর্তের মধ্যে পরপর  দুটো সিলিন্ডার ফেটে যায় এবং আগুনের পরিমান আরো বেড়ে যায় দমকল
এলেও  কোনো ভাবে জলের পাইপ বস্তি পর্যন্ত পাঠানো যায়নি, পুকুরের মধ্যে জল পাম্প লাগিয়ে জল দিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা হলেও রক্ষা করা যায়নি বস্তির অনেকাংশ।
 সমস্ত বাড়ি ঘর গুলোই বেশিরভাগ তিরপল এবং হোগলা দিয়ে তৈরি হওয়ার কারণে সম্পূর্ণ বস্তি 
পুড়ে যায়। আহতের কোনো খবর না থাকলেও বহু মানুষ  হারিয়েছেন  নিজেদের ঘর এই ঘটনায়, তচনছ হয়ে গেছে বাড়িগুলো, 
 সবার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র। সঙ্গে সঙ্গেই ঐ দিন কলকাতা থেকে ফিরে রাতেই সমস্ত বস্তিটাকে দেখেন সুন্দরবন
 উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী মাননীয় মন্টুরাম পাখিরা মহাশয় এবং ঘরহীন মানুষ দের জন্য রাতের খাবার, শীত বস্ত্র এবং রাতে থাকার জন্য স্কুলের ব্যবস্থা করে দেন। পরদিন, যে সকলের ঘর বাড়ি পুড়ে গেছে তাদের ঘরবাড়ির জন্য ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।