রবিবার পুঞ্চের পুলিস সুপার রমেশ কুমার আঙ্গরাল সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ওই ৩ জন পুঞ্চের(Poonch)মেন্ধার এলকায় একটি মন্দিরে গ্রেনেড হামলার ছক কষেছিল। তাদের পাকিস্তানি সহযোগীদের পরিকল্পনা মাফিক তারা ওই কাজ করতে যাচ্ছিল। তাদের চালনা করা হচ্ছিল বালাকোট থেকে।
শনিবার সন্ধে ৮টা নাগাদ মান্ধারের গুলহুটা গ্রামের মুস্তাফা ইকবাল খান ও মুর্তাজা ইকবাল খান নামে দুই জনকে গ্রেফতার করে জম্মু-কাশ্মীর পুলিস ও রাষ্ট্রীয় রাইফেলস। এরা দুজন সম্পর্কে ভাই। এদের কাছ থেকে ৬টি গ্রেনেড উদ্ধার হয়েছে।
পুঞ্চের বাসুনিতে ৪৯ নম্বর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদর দফতরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখনই তারা জানায়, এলাকার আরি গ্রামের একটি মন্দিরে গ্রেনেড হামলা চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাদের। ওই দুজনের ফোনে পাকিস্তানের(Pakistan) নম্বর থেকে কল আসার রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে। পাশাপাশি, মন্দিরে কীভাবে গ্রেনেড হামলা চালাতে হবে তার একটি ভিডিয়ো ক্লিপিংসও মিলেছে বলে পুঞ্চের পুলিস সুপার জানিয়েছেন।
ধৃত মুস্তাফা ইকবাল খান জেরায় কবুল করেছে সে জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত। ইয়াসিন আহমেদ নামে তার এক সহযোগীর নামও সে কবুল করেছে। তাকেও গ্রেফতার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।