October 2020
২০.১০.২০২০ তারিখে সুন্দরবন পুলিশ জেলা কর্তৃক ডিএসপি মন্দিরবাজারের কার্যালয়ে একটি সমন্বয় কমিটি সভার আয়োজন করা হয়,যাতে সভাপতিত্ব করেন সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার শ্রী বৈভব তিওয়ারি, আইপিএস।
 এই জেলার অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিডিও, বিধায়ক এবং কিছু পূজা সংগঠকরাও এতে অংশ নিয়েছিলেন। জেলার পুলিশ সুপার স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কিত নিয়মবিধিগুলি বিশেষত কোভিড-১৯ সম্পর্কে পূজা আয়োজকদের বিশদভাবে জানিয়েছেন।
উপস্থিত বিধায়ক, বিডিও এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা আয়োজকদের কোভিড -১৯ এর কথা মাথায় রেখে সরকারের নির্দেশিকা মেনে চলার জন্য অনুরোধ করেছেন। উপস্থিত পূজা কমিটিগুলি আশ্বাসও দিয়েছেন যে তারা নিয়মবিধি বজায় রাখবেন।
     অন্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মন্দিরবাজার ইএফ লাইনের নতুন ব্যারাকের উদ্বোধন করেন সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার।

On 20.10.20 a Samanvay Committee meeting was organised by Sundarban Police District at the office of Dy.SP Mandirbazar in which Shri Vaibhav Tiwari, IPS, SP, Sundarban PD presided. Other senior officers of this PD, BDOs, MLAs & some puja organisers also attended. SP, Sundarban PD briefed the protocols for health & hygiene especially COVID-19 elaborately amongst the Puja organisers. The attended MLAs, BDOs & other officers also requested the organisers to abide by the guidelines of Govt. in view of COVID-19. The attended Puja committees also assured that they will maintain the protocols.
     SP, Sundarban PD also inaugarated a new barrack of Mandirbazar EF Line in presence of other senior officers.
১৮.১০.২০ তারিখ, সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার শ্রী বৈভব তিওয়ারি, আইপিএস কাকদ্বীপ এবং হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার বিভিন্ন পূজা
 কমিটির আয়োজকদের সাথে কথা বলেছেন। তিনি কোভিড-১৯ মহামারীর কথা মাথায় রেখে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং কলকাতার মাননীয় হাইকোর্ট কর্তৃক জারি করা জনসচেতনতা সম্পর্কিত নির্দেশিকা তাদের বুঝিয়েছেন।
 প্রত্যেকে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে, মাস্ক পরা এবং স্যানিটাইজেশন ইত্যাদিতে পুলিশের সাথে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছিল। আমরা যদি গাইডলাইন যথাযথ অনুসরণ করি তবে আমরা কোভিডের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ জিততে পারব এবং এক সাথে আমাদের প্রিয় উৎসব দুর্গা পূজা উদযাপন করতে পারব।

On 18.10.2020, SP Sundarban Shri Vaibhav Tiwari, IPS interacted with the organizers of various Puja committees of Kakdwip and Harwood Point Coastal PSs. He explained to them the guidelines issued by Govt of WB and Hon'ble High Court of Calcutta regarding crowd management in view of Covid-19 pandemic. Everyone assured of full cooperation with police in maintaining physical distancing, wearing of masks and sanitization etc. 
We can win this war against Covid and celebrate beloved festival Durga Puja together if we follow the guidelines.
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণাবর্তটি শক্তিশালী নিম্নচাপের আকার নিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। এই নিম্নচাপের জেরে ষষ্ঠী থেকে অষ্টমী বৃষ্টি হতে পারে গোটা পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সমস্ত জেলায়। নিম্নচাপের প্রভাব কাটতে পারে নবমীর বেলা বাড়লে। 
পূর্বাভাস অনুসারে বঙ্গোপসাগরের সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বায়ুমণ্ডলের বর্তমান পরিস্থিতিতে শক্তিশালী নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে ঘূর্ণাবর্তটি। দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে সেটি পরিণত হতে পারে শক্তিশালী নিম্নচাপে। ভূভাগে প্রবেশের পর সেটি উত্তর পূর্ব দিকে এগোতে শুরু করবে। তার পরই পশ্চিমবঙ্গে শুরু হবে বৃষ্টি। 
আবহবিদদের মতে, মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় নিম্নচাপের জেরে দক্ষিণবঙ্গে প্রচুর জলীয় বাস্প প্রবেশ করবে। সেই জলীয় বাস্প বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি আকারে ঝরে পড়বে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। যার জেরে মাঝারি – থেকে ভারী বৃষ্টিও হতে পারে। 
নিম্নচাপের জেরে ষষ্ঠীর বেলা বাড়লে শুরু হতে পারে বৃষ্টি। অষ্টমীর রাত পর্যন্ত আকাশ থাকবে মেঘলা। নাগাড়ে বৃষ্টি হবে রাজ্যজুড়ে। প্রথমে বৃষ্টি শুরু হবে পশ্চিমের জেলাগুলিতে। ধীরে ধীরে নিম্নচাপের খেল টের পাবেন পূর্বদিকের জেলাগুলির বাসিন্দারাও।
কম খরচে পুষ্টি। খেতেও ভাল। দাম খানিকটা হলেও সাধ্যের মধ্যেই। কলকাতা শহর এবং বাংলার নানা জায়গায়, এখনও সারা দিনে একটি ডিম সেদ্ধ, অল্প একটু ভাত বা রুটি খেয়ে দিন গুজরান করেন, এমন মানুষ প্রচুর। ডিমের উপর ভরসা করার মূল কারণ এটাই। স্বাদ, পুষ্টি ও সুষম আহারের খোঁজে ডিমের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো খাবার খুব কম। আগে মনে করা হত ডিম খেলেই মোটা হয়, ওজন বেড়ে যায়। ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল বাড়ে এমন ধারণাও রয়েছে। কিন্তু আধুনিক গবেষণা প্রমাণ করেছে, এ ধারণার কোনও ভিত্তি সেইভাবে নেই। বরং ডিমের কুসুম খারাপ কোলেস্টেরলকে(এলডিএল) কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরল (এইচডিএল) বাড়াতে সাহায্য করে।  
পুষ্টিবিদ সোমা চক্রবর্তীর মত, ডিম কখন কীভাবে কে খাচ্ছে, সেটাই মূল কথা। ডিম খেলে কখনওই ওজন বাড়ে না। মোটা হয়ে যাওয়ার সঙ্গে ডিমের কোনও সম্পর্ক নেই মোটেও। প্রত্যেক সুস্থ মানুষই রোজ একটি করে ডিম খেতে পারেন। হার্টের রোগীদেরও একটি করে ডিম দেওয়া যেতেই পারে। কারও ক্ষেত্রে কিডনির সমস্যা থাকলে সে ক্ষেত্রে প্রোটিন নিয়ন্ত্রণের একটা ব্যাপার থাকে, ফলে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। তবে একসঙ্গে একাধিক ডিম খেলে ক্ষতি হতে পারে। হতে পারে বদহজমের সমস্যাও।
জলখাবারে ডিম সেদ্ধ খাওয়াই ভাল। অতিরিক্ত তেল মশলা-সহযোগে ডিম রান্না করতে বদহজম ও ওজন বাড়ার বিষয়টি আসতে পারে, এমনও উল্লেখ করেন সোমা।

স্যালাড হিসেবে: পালং, শশা, ব্রকোলি, সিদ্ধ করা গাজর, কড়াইশুটি, টোম্যাটো-পিঁয়াজের স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে দিন সেদ্ধ ডিমের কুচি। উপর থেকে ছড়িয়ে দিন গোলমরিচ ও লেবুর রস। এতে গোটা ডিমের পুষ্টিগুণ যেমন মিলবে, তেমনই আবার সবুজ সব্জি, শাক ও গাজরের প্রভাবে মেদও বাড়বে না। ফলে ডিমে বাড়বে না ওজন।

ওটমিলের সঙ্গে: ডিমের সঙ্গে ওটমিল খান। ওটমিল পাচনমূলক অ্যাসিড ক্ষরণেও বাধা দেয়, তাই ওটমিল খেলে সহজে খিদে পায় না। ওটমিল শরীরে বাড়তি কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড জমার পথে বাধা দেয়। এ দিকে ডিম জোগান দেয় প্রোটিনের। ফলে ওটমিল ও ডিম একত্রে লড়াই করলে মেদ জমা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

জল দিয়ে পোচ: তেল নয়। পোচ রাঁধুন জল ও ভিনিগারের সাহায্যে। একটি পাত্রে কিছুটা জল নিয়ে তাতে অল্প ভিনিগার যোগ করে জলটা নেড়ে নিন। এ বার খুব সাবধানে প্রথমে ডিমের সাদা অংশ ফেলুন জলে। তার উপর ফেলুন ডিমের কুসুম। এমন ভাবে কুসুম যোগ করতে হবে যাতে তা ভেঙে না যায়। খানিক পরেই ডিমের সাদা অংশ ফুলে উটে ঢেকে দেবে হলুদ কুসুমকে। সাদা আস্তরণের ভিতর টলটল করবে কুসুম। হাতা দিয়ে পোচটিকে আলতো করে তুলে নিন জল থেকে। তেল ছাড়া এমন পোচই গোটা বিশ্বে জনপ্রিয়। ডিমের সবটুকু পুষ্টিগুণ মেলে এই পোচ থেকে। মেদ জমার ভয় থাকে না।

এখন ইন্টারনেটেই বিক্রি করার চল রয়েছে। ভারতের বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলি এই ধরনের পুরনো নোট বিক্রি করতে থাকে।
অনেকেরই শখ থাকে পুরনো টাকা জমানোর। যেমন অনেকে পুরনো কযেন সঞ্চয় করে রাখেন। বাজার থেকে বেশি দামে কিনে নেন সেই পুরনো কয়েন। তেমনই নোটেরও দাম আছে বাজারে। তবে এখন আর আগের মতো নিলামে অ্যান্টিক জিনিস বিক্রির চল তেমন নেই। বরং এখন ইন্টারনেটেই বিক্রি করার চল রয়েছে। ভারতের বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলি এই ধরনের পুরনো নোট বিক্রি করতে থাকে। আপনার কাছে যদি বৃটিশ আমলের দশ টাকার নোট থাকে, বা কয়েন থাকে, তাহলে সেটি বিক্রি করে আপনি সহজেই অনেক টাকার মালিক হতে পারেন।
ইন্ডিয়া মার্ট মা শপিক্যুইলের মতো ওয়েবসাইটে বিক্রি করা যায় পুরনো নোট। বর্তমানে বাজারে এসেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নতুন ১০ টাকার নোট। পুরনো নোট বাজার থেকে একেবারে না চলে গেলেও সেই নোট আর ছাপানো হচ্ছে না। ফলে নতুন নোট ধীরে ধীরে বাজার দখল করে নিচ্ছে। অচিরেই সেই প্রাচীন নোট ধীরে ধীরে বাজার থেকে চলে যাবে। তখন আপনার কাছে থাকা এই নোটটি হয়ে পড়বে আরও দুর্লভ। তাই দর বাড়লে যদি নোট বিক্রি করার পরিকল্পনা থাকে, এখন যত্ন করে রেখে দিতে পারেন এই নোটগুলি। ১০০, ১০ টাকার অনেক নোট এখন বাজারে আছে, যেগুলি আর কয়েকদিন বাদেই হয়ত বাজারে তেমনভাবে পাওয়া যাবে না। তখন আরও বেশি দরে বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু এখন যদি বিক্রি করতে চান, তাহলেও পুরনো ১০ টাকার নোটের দাম হতে পারে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার কাছাকাছি।

উৎসবের মরশুমে প্রবল চাপ আসছে অঙ্কিতার জীবনে?
#মুন্বই: সুশান্ত রাজপুত মৃত্যু মামলায় ড্রাগচক্রের যোগ পাওয়ার পরই সিবিআইয়ের পাশাপাশি তদন্তে নেমেছে এনসিবিও ৷ সুশান্তের মৃত্যু মামলার প্রধান অভিযুক্ত রিয়া চক্রবর্তী-সহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে এনসিবি ৷ ২৮ দিন জেল খাটার পরে গত ৭ অক্টোবর জমিনে মুক্ত হয়েছেন রিয়া চক্রবর্তী ৷ বম্বে হাইকোর্ট শুধুই জামিন মঞ্জুর করেনি ৷ ড্রাগচক্রের সঙ্গে সক্রিয় যোযাগের অভিযোগ থেকেও অব্যাহতি দিয়েছে রিয়াকে ৷ মাদক চক্রের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের কোনও তথ্য প্রমাণ নেই ৷ জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে জানতে পারা গিয়েছে রিয়া চক্রবর্তী সুশান্তের প্রাক্তন প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখান্ডের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেন ৷ রিয়া জেল থেকে মুক্ত হওয়ার পরে রিয়ার আইনজীবী জানিয়েছেন যাঁরা তাঁকে বদনাম করতে চেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি পথে হাঁটবেন ৷
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পরে অঙ্কিতা লোখান্ডে রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছিলেন ৷ এরই মাঝে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে রিয়া চক্রবর্তী অঙ্কিতা লোখান্ডের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন ৷ এখানেই শেষ নয় সুশন্ত সিং রাজপুত মৃত্যু মামলায় যাঁরা বয়ান দিয়েছেন বিশেষত অন্য শিল্পীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার প্রস্তুতি চলছে ৷ অভিনেত্রী ও তাঁর আইনজীবীর পক্ষ থেকে তেমন কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ৷
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর রিয়া চক্রবর্তীকে মাদক আসক্ত বলে আক্রমণ করেছিলেন অঙ্কিতা৷ এরপর থেকেই অঙ্কিতা লোখান্ডে ও রিয়া চক্রবর্তী একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে মেতেছেন ৷

                                       

আবারো এই কোটালে নদী বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হলো দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরের বঙ্কিমনগর গ্রাম, আমফাম ঝড়ের ভয়ংকর মার শরীরে শুকোয়নি,


 এলো কোরোনার মত মহামারীর অতীব সংকট অত্যাচার, তার ওপর নদী ভাঙ্গনের প্রাকৃতিক নির্মম নির্যাতনে ঠিক নেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগর ও সাগর থানার অন্তর্গত,নদী বেষ্টিত গ্রাম, বঙ্কিমনগরে পুনরায় হানা দিল সামুদ্রিক নোনা জল, ১৭/১০/২০২০ তারিখ শনিবার রাত্রে নদীতে প্রবল জলোচ্ছ্বাসের ফলে, নিঃস্ব প্রায় বেশ কয়েকটি পরিবার।


 অসহায় পরিবারবর্গের একাংশের অভিযোগ মহালয়ার কটালের পুনরাবৃত্তি এই কাটালেও, যদিও বাঁধ মেরামতির কাজ হচ্ছে তবে দ্রুততার সঙ্গে নয়। স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসন ও সরকারের কাছে সবিনয়ে নিবেদন করছে যেন তাদের, কিছু আর্থিক সহযোগিতা সহ যাতে দ্রুততার সাথে বাঁধ মেরামতির কাজ হয় সেই দিকে নজর দিতে।


 

নতুন এই নিয়ম জানা ছিল না অনেক যাত্রীদেরই ৷ তাঁদের কাছে রিটার্ন টিকিট না থাকায় দুবাই বিমানবন্দরেই সবাই আটকে পড়েন ৷
#দুবাই:অতিমারীর মধ্যে কোথাও যাত্রা করাই রীতিমতো কঠিন কাজ ৷ বিশেষ করে যদি বিদেশযাত্রা হয় ৷ কাগজপত্র বা অন্যান্য নিয়মগুলি মেনে চললে হয়তো তেমন সমস্যা হবে না ৷ তবে আগে যেভাবে ট্রাভেল হত, ততোটা ‘স্মুথ’ যাত্রা হয়তো এখন আর নেই ৷ দুবাই বিমানবন্দরে সম্প্রতি প্রচুর সংখ্যক ভারতীয় যাত্রীরা আটকে পড়েন ৷ তাঁদের সেদেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি ৷ কারণ দুবাই সরকার এখন ট্যুরিস্টদের জন্য নতুন গাইডলাইন ঘোষণা করেছে, সেটা হল কারোর কাছে রিটার্ন এয়ার টিকিট না থাকলে তাঁকে সেদেশে ঢুকতে দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না ৷ বিমানবন্দরেই আটকে দেওয়া হবে ৷ নতুন এই নিয়ম জানা ছিল না অনেক যাত্রীদেরই ৷ তাঁদের কাছে রিটার্ন টিকিট না থাকায় দুবাই বিমানবন্দরেই সবাই আটকে পড়েন ৷
গত ১৫ অক্টোবর এই নতুন সার্কুলার জারি করা হয় দুবাই সরকারের তরফে ৷ সেটা হল, ‘‘ যাত্রীরা যাঁরা ট্যুরিস্ট ভিসায় দুবাইয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের কাছে রিটার্ন ফ্লাইট টিকিট না থাকলে তাঁদের সেদেশে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হবে না ৷ আর এটা সংশ্লিষ্ট বিমানসংস্থারই দায়িত্ব যে যাত্রীদের কাছে রিটার্ন টিকিট থাকবে না, তাঁদের ডিপোর্ট করা হলে ওই বিমানসংস্থাই আবার তাঁদের দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করবে ৷ ’’
নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ডিপোর্ট হওয়া যাত্রীদের আবার বিমানসংস্থাকেই তাঁদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় দুবাই বিমানবন্দরের তরফে ৷ কিন্তু ফিরতি বিমানে জায়গা না থাকায় ভালমতোই সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা ৷ ৩০০-র বেশি যাত্রীদের কাছে রিটার্ন টিকিট না থাকায় তাঁদের দুবাইতে ঢুকতে দেওয়া হয়নি ৷ যাদের মধ্যে অধিকাংশ যাত্রীরাই ছিলেন ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের ৷ ভারতীয় যাত্রীর সংখ্যাই ছিল প্রায় ২০০-র কাছাকাছি ৷ শেষপর্যন্ত দুবাইয়ের ভারতীয় দূতাবাস থেকেই সব আটকে পড়া ভারতীয় যাত্রীদের ধীরে ধীরে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয় ৷
আমেরিকায় চিনা অধ্যাপক ও বিজ্ঞানীদের যদি আটক করে বা আদালতে তুলে হেনস্থা করা চালিয়ে যেতে থাকে ট্রাম্প প্রশাসন তা হলে বেজিংও ছেড়ে কথা বলবে না। চিনেও মার্কিন নাগরিকদের সঙ্গে একই রকমের ব্যবহার করা হবে। বেজিংয়ের তরফে ওয়াশিংটনকে বেশ কয়েক বারই এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন দৈনিক ‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’ শনিবার এই খবর দিয়েছে। প্রতিবেদনটি জানাচ্ছে আমেরিকায় চিনা অধ্যাপক ও বিজ্ঞানীদের অযথা হেনস্থা বন্ধ না হলে চিনেও মার্কিন নাগরিকদের একই রকম হেনস্থার মুখে পড়তে হবে চিনা আইন ভাঙার অপরাধে।
চিনে মার্কিন নাগরিকদের ভ্রমণ নিয়ে গত ১৪ সেপ্টেম্বর সতর্কতা জারি করে আমেরিকার বিদেশ দফতর। তাতে জানানো হয় চিনে মার্কিন নাগরিকদের যথেচ্ছ আটক করা হচ্ছে। চিন থেকে তাঁরা যাতে বেরিয়ে না আসতে পারেন সে ব্যাপারেও তাঁদের হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে।
তবে মার্কিন বিদেশ দফতরের সতর্কতা জারি বা মার্কিন দৈনিকের প্রতিবেদনে প্রকাশিত বেজিংয়ের হুঁশিয়ারির প্রেক্ষিতে ওয়াশিংটনে চিনা দূতাবাস কোনও মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ট্রাম্প প্রশাসনের তরফে আগেই অভিযোগ করা হয় আমেরিকায় থাকা চিনা অধ্যাপকদের একটি অংশের মাধ্যমে চিনা সেনাবাহিনী গোপন তথ্য পাচারের চেষ্টা করছে। নানা ধরনের সাইবার অপরাধ সংগঠিত করে মার্কিন প্রশাসন ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিপদে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজ আরও জোরদার করে তুলতে চিনা সেনাবাহিনী আরও কিছু চিনা অধ্যাপক ও বিজ্ঞানীকে আমেরিকায় ঢোকানোর ফন্দি এঁটেছে। তাই নতুন করে চিনা অধ্যাপক, বিজ্ঞানীদের আমেরিকায় অনুপ্রবেশের উপরেও কিছু বিধিনিষেধ জারি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
মার্কিন বিচার দফতর গত জুলাইয়ে জানায় চিনা সেনাবাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মির সদস্য হয়েও সে খবর চেপে রাখার দায়ে তিন জন চিনা নাগরিককে আটক করেছে ফেডারাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই)। ওই তিন চিনা নাগরিক মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষণার জন্য আমেরিকায় আসতে চেয়ে ভিসার আবেদন জানিয়েছিলেন।
গত 9/10/2020 তারিখ ঢোলাহাট থানার দরি কৌতলা গ্রামের জনৈক শাহেনশাহ নেগাবান নিজ বাড়ি থেকে রহস‍্যজনক ভাবে নিখোঁজ হন। 11/10/2020 তারিখ তার স্ত্রী ফেরদৌসি নেগাবান-এর মোবাইলে 12 লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। এই বিষয়ে 12/10/2020 তারিখ তিনি ঢোলাহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে জানা যায় যে অপহৃত ব‍্যক্তিকে 
কোচবিহারের মাথাভাঙ্গায় কোনো গোপন জায়গায় লুকিয়ে রাখা আছে।এরপর সূন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিস সুপার শ্রী বৈভব তিওয়ারি মহাশয়ের নির্দেশ মত দুটি দল তৈরি করা হয়।   প্রথম দলটি ঢোলাহাট থানার সাব ইন্সপেক্টর অনুপ মণ্ডল-এর নেতৃত্বে কোচবিহারের উদ্দেশে রওনা দেয়। অন‍্য দলটি জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার শ্রী সন্তোষ মন্ডল-এর তত্বাবধানে তদন্তের গতিবিধির উপর কড়া নজর রাখেন।প্রথম দলটি কোচবিহার জেলা পুলিসের সহযোগিতায় মাথাভাঙ্গা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে অপহৃত শাহেনশাহ নেগাবান সহ অন‍্য দুই ব‍্যক্তি কে অপরাধীদের গোপ ডেরা থেকে উদ্ধার করে। তল্লাশিতে মূল আসামী রাতুল দেব বর্মন ও তার স্ত্রী মুনমুন গ্রেপ্তার হয়। ধৃতদের মাথাভাঙ্গা আদালতে পেশ করা হলে বিচারক তিন দিনের ট্রান্জিট রিমান্ডে কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তদন্তে আরও জানা যায় যে ধৃত মুনমুন-এর সাথে অপর অপহৃত ব‍্যক্তি মোস্তাকিন নেগাবানের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। ওরা দুজনে মিলে এলাকার বেকার যুবক যুবতীদের টাকার বিনিময়ে সরকারী চাকরি পাইয়ে দেওয়ার প্রতারণা চক্র ফেঁদে বসেছিল এবং তারা এলাকার বেশ কয়েক জনের কাছ থেকে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। সম্প্রতি প্রতারিতরা টাকা ফেরত দেওয়ার জন‍্য মুনমুন কে চাপ সৃষ্টি করে। তখন মনমুন ও তার স্বামী রাতুল মিলে টাকা আদায় করার জন‍্য অপহরণের ছক কষে। সেই মত তারা মোস্তাকিনকে পুজোয় বেড়াতে যাওয়ার নাম করে মাথাভাঙ্গায় ডেকে পাঠায়। মোস্তাকিন তার বন্ধু শাহেনশাহ কে সঙ্গে নিয়ে একটি গাড়ি ভাড়া করে কোচবিহারের মাথাভাঙ্গায় যায়। সেখানে পৌঁছতেই আততায়ীরা মোস্তাকিন, শাহেনশাহ ও গাড়ির চালক আসরাফ নাইয়া কে একটা গোপন আসতানায় লুকিয়ে রাখে। সেখানে তাদের উপর শারীরিক অত‍্যাচার করা হয় এবং শাহেনশাহের মুক্তির জন‍্য 12 লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে তার স্ত্রী ফেরদৌসীকে ফোন করে এবং টাকা পাঠানোর জন‍্য তিনটি একাউন্ট নম্বর দেয়। পুলিশ একাউন্ট গুলির তথ‍্য যাচাই করে এবং মোবাইল ফোনের অবস্থান জেনে অপরাধীদের গতিবিধি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। মোস্তাকিন কে মাথাভাঙ্গা থানার অপর একটি মামলায় হাজির করানো হলে বিচারক তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ঘটনায় ব‍্যবহৃত গাড়িটিকেও পুলিশ উদ্ধার করেছে। এই অপহরন কাণ্ডের কিনারা হওয়ায় পুলিশের ভূমিকায় খুশি এলাকার সাধারণ মানুষ থেকে সংশ্লিষ্ট সকলে।
বিজেপি সরকারের জনস্বার্থ বিরোধী কৃষি বিলের প্রতিবাদে এবং উত্তরপ্রদেশে হাতরস দলিত মহিলাকে গণধর্ষণ ও নারীহত্যার প্রতিবাদে বাংলার জননেত্রী
মাননীয়া মমতাময়ী মমতা বন্দোপাধ্যায় নেতৃত্বে উন্নয়ন এর কর্মধারা কে অব্যাহত রাখতে ১৩২ সাগর বিধানসভা কেন্দ্রে, সাগরের তৃণমূল 
কংগ্রেসের পক্ষ থেকে, সাগরের দিগম্বরী থেকে সাগর  রুদ্রনগর ব্লক বাজার পর্যন্ত বিশাল পদযাত্রা,
এই বিরাট পথযাত্রার নেতৃত্ব দিলেন সাগর বিধানসভার মানবিক বিধায়ক তথা সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান,
মাননীয় শ্রী বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা মহাশয়,
এই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য মাননীয়- শ্রী মহিতোষ দাস মহাশয় ও সাগর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মাননীয়- রাজেন্দ্রনাথ খাঁড়া মহাশয়,ও তৃণমূল কংগ্রেসের সাগরের যুব সভাপতি - স্বপন কুমার প্রধান মহাশয় ও অন্যান্য নেতা- নেতৃবৃন্দ, এছাড়াও উপস্থিত ছিল সাগর ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকরা,
  সব ঠিকঠাক থাকলে, ১ জানুয়ারির আগেই খুলে যেতে পারে দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন। নোয়াপাড়া থেকে দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে চলছে জোর কদমে কাজ। দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন নির্মাণের কাজ শেষ। বরানগর মেট্রো স্টেশন সাজানোর কাজ প্রায় শেষ। জোরকদমে চলছে বরানগর মেট্রো স্টেশন এলাকায় বাকি সাজানোর  কাজ। প্রতিদিন কাজের অগ্রগতি খতিয়ে দেখছেন, আর ভি এন এল ও মেট্রো রেলের আধিকারিকরা। দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন দেখতে হয়েছে অনেকটা মন্দিরের আদলেই। দূর থেকে দেখলে মনে হবে আপনি দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে প্রবেশ করছেন। এই মেট্রো স্টেশনে পৌঁছনোর জন্যে যেমন আলাদা রাস্তা আছে। তেমনি ডানকুনি-শিয়ালদহ শাখায় দক্ষিণেশ্বর স্টেশন থেকেও মেট্রো চড়ার জন্য রাস্তা থাকছে। বরানগর স্টেশন অবশ্য হচ্ছে বেলঘড়িয়া এক্সপ্রেসওয়ের ওপরে। ডানলপ থেকে সহজেই এখানে পৌঁছে যাওয়া যাবে।
নোয়াপাড়া থেকে দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে থাকছে মাত্র একটি স্টেশন। নোয়াপাড়া ও দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে দুরত্ব হচ্ছে মাত্র ৪.১ কিলোমিটার। নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন জোর কদমে চলেছে সিগন্যাল-টেলিকমিউনিকেনর কাজ। সেই কাজ শেষ হয়ে গেলেই সি আর এসের কাছে আবেদন জানানো হবে। স্টেশন ভবন নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ। এসক্যালেটর বসানো হয়ে গিয়েছে৷ প্ল্যাটফর্ম বোর্ড বসে গিয়েছে। চলছে এটিভিএম বসানোর কাজ। টিকিট কাউন্টার মেশিন বসানোর কাজ চলছে জোর কদমে। স্টেশনে বিভিন্ন আত্মিক ম্যুরাল বসানো হয়েছে। বিশেষ বিশেষ দিনে ভিড়ের কথা মাথায় রেখেই, স্টেশন প্রশস্ত করা হয়েছে। তবে বরানগর অংশে কাজ কিছু বাকি আছে এখনও। বিশেষ করে ট্র‍্যাক বসানোর কাজ শেষ হলেও, তা চার্জ করে বারবার পরীক্ষা করা হচ্ছে।
তবে এই নতুন পথে মেট্রো চলাচলের সময় কিছু সমস্যাও আছে৷ যেহেতু দক্ষিণেশ্বরে কারশেড করার জন্যে কোনও জায়গা পাওয়া যায়নি, তাই নোয়াপাড়া কারশেড থেকে ট্রেন এলে তবেই মিলবে মেট্রো৷ নোয়াপাড়া থেকে যাত্রী ভর্তি মেট্রো এসে দাঁড়াবে প্ল্যাটফর্মে। সেখানে যাত্রী নামানোর পরে আবার সেটি যাবে বরানগরের দিকে। সেখান থেকে আবার ক্রসওভার থেকে লাইন বদল করে আসবে দক্ষিণেশ্বরের অন্য প্ল্যাটফর্মে। ফলে ট্রেন ঢোকা ও বেরনো এখানে বেশ সময় সাপেক্ষ। বিশেষ বিশেষ দিনে প্রচন্ড ভীড় হলে পরিস্থিতি সামলানো আরও কঠিন হয়ে পড়বে। তবে মেট্রোর দাবি, নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্ত ব্যবস্থা থাকবে। প্রথমে লক্ষ্য নেওয়া হয়েছিল কালী পুজোয় চালু করে দেওয়া হবে এই মেট্রো স্টেশন। কিন্তু ইউরোপ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টিপিডাব্লুএস মেশিন, ফ্ল্যাপ গেট না এসে পৌছনোর কারণে সমস্যা তৈরি হয়। মেট্রো আশাবাদী এগুলি এসে গেলে শীঘ্রই কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটিকে দিয়ে পরীক্ষা করানো হবে।আপাতত শীঘ্রই যাত্রা শুরুর জন্যে অপেক্ষা করছে কলকাতার নয়া মেট্রো স্টেশন।


অটো ও ম্যাজিক গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৪ জন,
ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরের নরহরিপুর জোড়া মন্দিরের কাছে আজকের সন্ধ্যার সময় অটো ও মেজিকগাড়ীর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়,



ওই ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয়রা সাগর থানায় খবর দেয় তারপরে সাগর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বাপি রায়ের নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে সাগর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী আসে,


এসে ঘটনাস্থল থেকে মোট ৪ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে পাঠায়, সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে আহত ৪ জনের মধ্যে ৩ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে ছেড়ে দেওয়া হয়, 

আর ১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে তাকে চিকিৎসার জন্য সাগর গ্রামীণ হাসপাতাল রাখা হয়েছে, পুরোঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সাগর থানার পুলিশ,

 

আবারো মানবিকতার পরিচয় দিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরের বিধায়ক মাননীয় - শ্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা মহাশয়,


বিধায়ক মহাশয়ের (২০১৯-২০২০ আর্থিক বছরে)  বিধায়ক তহবিল হইতে ২ লক্ষ  ৫০ হাজার টাকা মনসাদ্বীপ সুরেন্দ্র শিশু শিক্ষালয়ের নবনির্মিত গৃহের জন্য বরাদ্দ করেছেন



আমরা কি একা এই চরাচরে? অন্য গ্রহে কি আছে প্রাণের বসতি? এই প্রশ্নের তাড়নায় দুনিয়াসুদ্ধ গবেষকরা কত কসরতই না করেছেন! পাহাড়ের ওপরে ইয়া বড় টেলিস্কোপ বসিয়ে তাতে চোখ রেখেছেন, মহাকাশে পাড়ি দিয়েছেন, মহাবিশ্বে সঙ্কেতবার্তা পাঠিয়েছেন! রহস্য সমাধান হয়নি।

১৬১০ সাল, ইটালির পাদুয়া শহর। নিজের তৈরি দূরবিনে চোখ রেখে গালিলেয়ো দেখলেন যে, শুক্র কেমন যেন দুর্ভেদ্য, মনে হয় ঘন মেঘে ঢাকা, তাই তার মাটি দেখাই যায় না। শুক্রের আকাশে তা হলে ঘন মেঘ? আর মেঘ মানেই বৃষ্টি। তার মানে নিশ্চয়ই শুক্রতে খুব বৃষ্টি হয়। তার মানে শুক্রের ভূপৃষ্ঠ ডোবা আর জলাভূমিতে ভর্তি। আর চার দিকে যখন এত জলাভূমি, তখন কি উদ্ভিদ, গাছপালা, পোকামাকড় থাকবে না? কল্পবিজ্ঞান নয়, কয়েক শতক ধরে এই বিশ্বাস করতেন বিজ্ঞানীরা।

বাধ সাধল আধুনিক গবেষণার ফলাফল। বহু চেষ্টা করেও শুক্রের মেঘে-ঢাকা আকাশের ওপরের স্তরে জলীয় বাষ্পের সন্ধান খুব একটা পাওয়া গেল না। বায়ুমণ্ডলে জল আছে যৎসামান্য, কিন্তু মাটি থেকে ষাট কিলোমিটার ওপরে যে ঘন মেঘ, তা ভর্তি সালফিউরিক অ্যাসিডে! তা ছাড়া শুকতারার বায়ুমণ্ডলে ৯৬ শতাংশ কার্বন ডাইঅক্সাইড। শুধু তা-ই না, শুক্রের মাটি যেন দাউদাউ করে জ্বলছে। তাপমাত্রা ৪৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তার ঘন বায়ুমণ্ডলের চাপ পৃথিবীর ৯০ গুণ! অকাট্য প্রমাণ মিলল সত্তরের দশকে, যখন শুক্রকে প্রদক্ষিণ করল মার্কিন পায়োনিয়ার মহাকাশযান, আর শুক্রের মাটিতে অবতরণ করল সোভিয়েট ভেনেরা মহাকাশযান। সত্যি, শুক্র এমন এক ভয়ঙ্কর নরক, যেখানে কোনও প্রাণীর পক্ষে বাঁচা অসম্ভব।

তা হলে কি শুক্রগ্রহে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা

একেবারেই নেই? হয়তো আমরা ঠিক জায়গায় খোঁজার কথা ভাবিনি। এ বিষয়ে প্রথম আলোকপাত করেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান-প্রচারক কার্ল সাগান। ১৯৬৭ সালে তিনি নেচার পত্রিকায় লেখেন, শুক্রের ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪৮-৬০ কিলোমিটার ওপরে বায়ুমণ্ডলের পরিবেশ ‘মন্দ নয়’। তাপমাত্রা আর বায়ুমণ্ডলের চাপও পৃথিবীর মতো। তা ছাড়া, যথেষ্ট কার্বন ডাইঅক্সাইড আছে, সূর্যের আলোর অভাব নেই, এমনকি কিছুটা জলীয় বাষ্প আর মেঘে বরফের কণাও রয়েছে। যদি কোনও ব্যাকটিরিয়া বা শেওলা সেখানে বাসা বেঁধে থাকে? 

গত কয়েক দশকে সাগানের হাইপোথিসিসের সমর্থনে মাঝে মধ্যেই বিজ্ঞানীরা গবেষণা প্রকাশ করেছেন। যেমন, শুক্রের বায়ুমণ্ডলের ওপর দিকে কিছু কালো কালো ছোপ ঘুরেফিরে বেড়ায় এবং সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি রশ্মি শুষে নেয়। সেগুলি কী? ফেরিক ক্লোরাইড বা সালফার হতে পারে। এককোষী প্রাণীও হতে পারে, ঠিক যেমন আমাদের পুকুরে শেওলার স্তর হয়।

এই পরিপ্রেক্ষিতেই এসে পড়েছে ব্রিটেনের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপিকা জেন গ্রিভস-এর গবেষণাগারের ফলাফল। প্রকাশিত হয়েছে নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে। এই গবেষণা প্রমাণ করল, শুক্রের মেঘের স্তরে ফসফিন গ্যাস রয়েছে। ২০১৭ সালের জুন মাসে হাওয়াই দ্বীপে স্থাপিত জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল দূরবিনের হাত ধরে প্রথম প্রমাণ মেলে। গ্রিভসের কথায়, ‘‘আমরা ফসফিন খুঁজছিলামও না। তাই প্রথম বার ফলাফল দেখে চমকে উঠি।’’ নিঃসন্দেহ হওয়ার জন্যে ২০১৯ সালে ওঁরা চলে যান দক্ষিণ আমেরিকার চিলিতে। সেখানে আটাকামা মরুভূমিতে বসানো ৪৫টি টেলিস্কোপের সমষ্টিতে পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে, দুই কেন্দ্রের ফলাফল মিলিয়ে দেখে, বহু সিগনালের ভিড় থেকে ফসফিন সিগনালকে শনাক্ত করেছেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লারা সউসা-সিলভা। হ্যাঁ, শুক্রের বায়ুমণ্ডলের ৫৫ কিলোমিটার উচ্চতায়, মূলত বিষুবরেখার কাছাকাছি, ফসফিন সত্যিই ‘দেখা যাচ্ছে’। উল্লেখ্য, ওই উচ্চতায় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস আর বাতাসের চাপ পৃথিবীর মতোই। এ সমাপতন হতে পারে না, কারণ দু’টি আলাদা বছরে দুই মহাদেশে দু’টি টেলিস্কোপ ব্যবহার করে একই সিগনাল পাওয়া গিয়েছে।

ফসফিন কী? ফসফিনের উপস্থিতির প্রমাণ মেলা এত গুরুত্বপূর্ণ কেন? তিনটি হাইড্রোজেন ও একটি ফসফরাস পরমাণু মিলে একটি ফসফিন অণু। বিষাক্ত গ্যাস বলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। এখনও পোকামাকড় মারতে কাজে লাগে। প্রকৃতিতে ফসফিন খুবই কম পরিমাণে মেলে। কারণ, পৃথিবীর পরিবেশে কোনও অজৈব প্রক্রিয়ায় ফসফিন তৈরি করা খুবই কঠিন। অক্সিজেনবিহীন পরিবেশে এবং ৬০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা নিয়ে গেলে তবেই হাইড্রোজেন এবং ফসফরাস মিলে তৈরি হয় ফসফিন। যেমন, বৃহস্পতি আর শনি— দুই দৈত্যকার গ্রহের বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে এই রকম উচ্চতাপ ও উচ্চচাপের পরিবেশ আছে, তাই সেখানে ফসফিন তৈরি হয়। পৃথিবী বা শুক্রের মতো জারণ-প্রক্রিয়াকারী পরিবেশে কোনও অজৈব উৎস থেকে অক্সিজেন ভর্তি ফসফেট অণু বা ফসফরিক অ্যাসিড তৈরি হওয়া যেমন সহজ, তেমনই হাইড্রোজেন-ভর্তি ফসফিন হওয়া কঠিন। কিন্তু, কথায় আছে, প্রাণ ঠিক পথ খুঁজে নেয়। কিছু ব্যাকটিরিয়া পৃথিবীর সাধারণ তাপমাত্রাতেই ফসফিন তৈরি করতে পারে। 

কোন কোন ব্যাকটিরিয়া ফসফিন বানায়, তা অজানা। তবে দেখা গিয়েছে, যে সব পরিবেশে অক্সিজেন একদমই নেই, সেখানেই এদের বাস। যেমন কাদা, পাঁক এবং জলাভূমি। কেন এরা ফসফিন বানায়, তাও বিজ্ঞানের অজানা।

তবে, এই কারণেই শুক্রের মেঘের স্তরে ফসফিন দেখে চমকে উঠেছে বিজ্ঞানীমহল। ফসফিন খুঁজে পাওয়া মানে ওখানে প্রাণের অস্তিত্বের পক্ষে একটা বড় পরোক্ষ প্রমাণ বইকি। সাগান কি ঠিকই আন্দাজ করেছিলেন?  বাঙালির বহু কল্পনায় ইন্ধন জোগানো শুকতারার বায়ুমণ্ডলে কি কোনও জীবাণু বাস করে? একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

তবে, জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তৈরি হতে পারে, এমন একটি অণু  পাওয়া মানেই এই নয় যে, শুক্রগ্রহে প্রাণ রয়েছে। সিগার যেমন জানাতে ভুললেন না, ‘‘আমরা কিন্তু এক বারও বলছি না যে, শুক্রে প্রাণ খুঁজে পেয়েছি।’’ তা বলেননি বটে, তবে, ওখানে কোন কোন অজৈব প্রক্রিয়ায় কী ভাবে কতটা ফসফিন তৈরি হতে পারে, এক এক করে তার বিশদ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। আকাশে বিদ্যুৎ চমকালে কতটা ফসফিন তৈরি হয়, মহাকাশ থেকে উল্কারা কতটা ফসফিন বয়ে আনতে পারে, বায়ুমণ্ডলে কোন কোন বিক্রিয়া সম্ভব, সূর্যকিরণের কী প্রভাব, শুক্রের ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপর দিকে ভেসে আসা ধুলোবালি, আগ্নেয়গিরির ছুড়ে দেওয়া খনিজ পদার্থ ইত্যাদি। সমস্তটা হিসেব করেও দেখা গিয়েছে, যতটা ফসফিন আছে, তা কোনও অজৈব পথ ধরে তৈরি হবে না। আর যদি তৈরি হয়ও, শুক্রের জারণ-পরিবেশে দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে।

বিজ্ঞানীরা প্রায় নিশ্চিত যে, ১০০ কোটি বছর আগে শুক্রের পরিবেশ আজকের মতো ভয়ানক ছিল না। জল ছিল। তার পর পরিবেশ পাল্টে যায়, বিলুপ্ত হয় প্রাণ। হয়তো যে কয়েকটি প্রজাতি বেঁচে রয়েছে, তারা এখন বায়ুমণ্ডলের ওপরের স্তরের বাসিন্দা এবং তাদের কোষ থেকে নিঃসৃত ফসফিনই যন্ত্রে ধরা পড়েছে।

তবে, এই রহস্যের সমাধান করতে হলে শেষপর্যন্ত শুক্রতে মহাকাশযান পাঠাতেই হবে, যেটি নমুনা সংগ্রহ করবে। তার ফল পেতে তো প্রায় এক দশক। ২০১৮ সালে উৎক্ষেপণ করা একটি ইউরোপীয় ও একটি জাপানি মহাকাশযান এখন বুধের দিকে এগোচ্ছে। যাত্রাপথে সামনের মাসে প্রথমটি এবং আগামী বছর দ্বিতীয়টি শুক্রের পাশ দিয়ে উড়ে যাবে। চেষ্টা করা হচ্ছে, তখন যদি কিছু পর্যবেক্ষণ চালানো যায়। সব মিলিয়ে অনেক বছর অবহেলিত থাকার পরে শুক্র নিয়ে কাহিনি আবার জমজমাট।

এখনও সঙ্কটমুক্ত নন বর্ষীয়ান অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তবে আগের থেকে শারীরিক পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে। বাইপ্যাপ সাপোর্টও লাগছে না। আজ, বুধবার সৌমিত্রর ফের করোনা পরীক্ষা করা হবে। কো-মর্বিডিটি এবং বয়সজনিত কারণে মাঝেমধ্যেই শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। তবে তিনি চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছেন বলে বেলভিউ হাসপাতাল সূত্রে খবর।
গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, দু’বার প্লাজমা থেরাপিতে কাজ দিয়েছে। শারীরিক পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। প্রয়োজনে আবারও তা করা হতে পারে। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সচল রয়েছে অভিনেতার। শরীরে সোডিয়াম-পটাশিয়ামের তারতম্য ছিল। সোডিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি এখনও উদ্বেগে রেখেছে চিকিৎসকদের। মঙ্গলবারই ইকো, ইসিজি এবং রক্তপরীক্ষা হয় প্রবীণ অভিনেতার। আজ, ফের এমআরআই করা হতে পারে।
হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, “এখনই ইনভেসিভ ভেন্টিলেশনে রাখার কথা চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে না। তিনি সঙ্কটমুক্ত নন ঠিকই, তবে চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।” সৌমিত্রের প্রস্টেটের পুরনো কর্কটরোগ ফিরে এসেছে। ছড়িয়ে পড়েছে ফুসফুস এবং মস্তিষ্কে। সংক্রমণ ঘটেছে মূত্রথলিতে। মেডিক্যাল টিম সর্বক্ষণই তাঁর চিকিৎসায় রয়েছেন। তবে করোনার কারণে মস্তিষ্কে ‘এনসেফালোপ্যাথি’ এখন চিকিৎসকদের চিন্তার কারণ।

এই কোরোনা পরিস্থিতি যে রীতিমতো পাল্টেছে আগের অনেক নিয়ম। এবং প্রতিনিয়ত পাল্টে চলেছে পুরনো অনেক নিয়ম। সংযোজন হয়েছে নতুন নিয়ম । সেরকমই ফের আরও একবার যাত্রীদের সুবিধার্থে নতুন সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন ভারতীয় রেল । এই নতুন সিদ্ধান্তের দেশে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে মনে করছেন ভারতীয় রেল ।
এর আগে কোন জায়গায় যেতে হলে আপনাকে রিজার্ভেশন করতে হতো ।মাঝে মাঝে হতোনা টিকিট কনফার্ম । টিকিট কনফার্ম এর জন্য আপনাকে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হতো। কিন্তু সেই সময় এর অবসান। এবার আর আপনাকে পরিশ্রম করে কাঠ-খড় পুড়িয়ে শুধুমাত্র টিকিট কনফার্ম এর আশায় বসে থাকতে হবে না । এবার ট্রেনের টিকিটের দ্বিতীয় রিজার্ভেশন এর তালিকা ট্রেন ছাড়ার আধঘন্টা আগে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় রেল।
জানা গিয়েছে, পুজোর মরশুমে ৩৯ জোড়া নতুন ট্রেন‌ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেরেল মন্ত্রক। ট্রেন পরিষেবা বাড়াতেই এই ঘোষণা করা হয়েছে রেলের পক্ষ থেকে। রেল মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, প্রাথমিকভাবে সুবিধাজনক তারিখ থেকে এই ট্রেন পরিষেবাগুলি চালু করা হবে। জেনারেল এসি এক্সপ্রেস, শতাব্দী, রাজধানী ও দুরন্ত সহ নতুন ট্রেনের তালিকা প্রকাশ করেছে রেল। ট্রেন ছাড়ার ৩০ মিন আছে প্রকাশ করা হবে দ্বিতীয় রিজার্ভেশন এর তালিকা ।

এর পাশাপাশি জারি থাকছে সেইসব সতর্কবার্তা যা পূর্বে ভারতীয় রেল জানিয়েছিল । তারা জানিয়েছিলেন যে তিনটি সিটের মধ্যে মাঝখানে সিটটিকে রাখতে হবে ফাঁকা। ট্রেনে ওঠার আগে পড়তে হবে মাস্ক ,গ্লাভস। তার পাশাপাশি রেল এর থেকে একটি প্রাথমিক কিট দেওয়া হবে যেখানে স্যানিটাইজার বোতল, মাস্ক ,গ্লাভস ইত্যাদি থাকবে । সেই সমস্ত সতর্কবার্তা প্রতিটি রুটে ট্রেনের ক্ষেত্রে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে ।

শক্তি নামক ঘূর্ণিঝড় নিয়ে অনেকেই চিন্তায় ভুগছিলেন কারন আমফান যা তাণ্ডব দেখিয়ে ভয় ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছে সেই আশঙ্কায় এখন ঘূর্ণিঝড়ের ‘ঘ’ শুনলেই সিঁদুরে মেঘ দেখতে শুরু করছে বাংলা। মূলত ভয় পাচ্ছে উপকূলীয় অঞ্চলগুলি। তবে এখনও পর্যন্ত আপডেট অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় গতির গতিপ্রকৃতি সম্বন্ধে আপডেট দিয়েছে হাওয়া অফিস।

বেগতিক হতে পারে গতি? না, হাওয়া অফিস জানাচ্ছে বাংলার চিন্তা কম। বরং আতঙ্কে রাখছে দক্ষিণের রাজ্যগুলিকে। সেখানে এমনিতেই ফেরার পথে বর্ষা ব্যাপক রূপ দেখিয়ে যায়। এটা ফি বছরের ঘটনা। ঝড় হলে চিন্তা বাড়বে সেখানে। আশঙ্কা রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গনা, ওডিশা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্রতে। ঝড়ের জেরে পুজোর মুখে বাংলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস মিলছে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে।

প্রসঙ্গত, ৩০ সেপ্টেম্বর পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপোসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল। সেটিই শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়েছে। ঝড়ের জেরে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে অন্ধ্রপ্রদেশ, ওডিশার উপর দিয়ে ঘণ্টায় ৬৫ কিলোমিটার গতিবেগে ঝড়ো হাওয়া বইবে। এমনই পূর্বাভাস মিলছে। মূল ঝড়ের গতিবেগ সম্বন্ধে এখনও কিছু জানাচ্ছে না হাওয়া অফিস। ঝড়ের আগে অন্ধ্রপ্রদেশে লাল সতর্কতা জারি হতে পারে। মনে করা হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়টি ভারত ও বাংলার বরাবরের বাইপাস বাংলাদেশের দিকে ঘুরে যেতে পারে।

এদিকে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই কোথাও না কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমনটাই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলে স্পষ্ট জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এই পরিস্থিতি জারি থাকবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ওই দিন পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত দিঘা ছাড়া দক্ষিণবঙ্গের কোথাও বৃষ্টি হয়নি। বৃষ্টির পরিমান ৮.৫ মিলিমিটার।

কেন এই বৃষ্টির সম্ভাবনা জারি থাকছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু ওডিশা ও আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের উপর অবস্থান করছে। এছাড়া হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ এবং সিকিমের উপরও অবস্থান করছে। সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি হয়েছে আন্দামান নিকোবর ও ওডিশার বেশিরভাগ জায়গায়। ওইদিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে।

(০৪/১০/২০২০ তারিখ রবিবার, সময় সকাল ৭:০০টায়) সাগরদ্বীপের রাজনৈতিক আকাশে এক উজ্জ্বলময় নক্ষত্রকে হারালাম, 
যার নাম - মাননীয় নিরুপম জানা , বয়স ৪৩ বছর, নিরুপম_জানা_অমর_রহে!
সাগর পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধক্ষ্য,শিক্ষক ও তৃনমূল কংগ্রেসের লড়াকু সৈনিক - নিরুপম জানার অকাল প্রয়ানে গভীর ভাবে শোকাহত..! তাই আজকের সাগরের পঞ্চায়েত সমিতির কার্যালয়ে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে,
এই সভায় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সাগরের সম্মানীয় বিধায়ক মাননীয় - শ্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা মহাশয়, সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সুদীপ্ত মণ্ডল মহাশয়, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মাননীয় - রাজেন্দ্রনাথ খাঁড়া মহাশয়, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য মাননীয় - মহিতোষ দাস মহাশয়,
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিকাশ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ মাননীয় - আব্দুল শামির শাহ্ মহাশয় সহ ওই পঞ্চায়েত সমিতির সমস্ত সদস্য - সদস্যা বৃন্দ,