প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দিওয়ালিটা সীমান্তে সেনা জওয়ানদের সঙ্গেই কাটান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ করোনা অতিমারির মধ্যেও এ বছর তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না৷ এ বছর রাজস্থানের জয়সলমেরে পাকিস্তান সীমান্তে পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি৷
মূলত সেনাদের মনোবল বাড়াতেই দিওয়ালিটা তাঁদের সঙ্গে কাটান প্রধানমন্ত্রী৷ জওয়ানদের মিষ্টিমুখ করানোর পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতাও সারেন তিনি৷ গোটা দেশ যখন খুশির দিওয়ালি পালন করে, তখনও পরিবার থেকে দূরে সীমান্তে অতন্দ্র নিরাপত্তার কাজ করেন সেনা জওয়ানরা৷ সেই কারণেই প্রত্যেকবছর উৎসবের সময় কোনও না কোনও সীমান্তে পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী৷এ দিন সকালেই বিশেষ বিমানে জয়সলমেরে পৌঁছনোর কথা প্রধানমন্ত্রীর৷ ইতিমধ্যেই তাঁকে স্বাগত জানাতে ভারতীয় সেনা, বায়ুসেনা এবং বিএসএফ-এর শীর্ষ কর্তারা সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন৷
এ দিনই দেশবাসীকে দিওয়ালির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী৷ ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, 'প্রত্যেক দেশবাসীকে দীপাবলির শুভকামনা জানাই৷ এই উৎসব আরও খুশি এবং ঔজ্বল্য নিয়ে আসুক, এই কামনা করি৷ সবাই সুস্থ থাকুন, জীবনে সমৃদ্ধি আসুক৷'
এ বছর দীপাবলিতে দেশের জওয়ানদের সম্মানে একটি করে প্রদীপ জ্বালানোর জন্য দেশবাসীর কাছে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ শুক্রবারও সেই আবেদন রেখেছেন তিনি৷২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পরই দিওয়ালিতে সিয়াচেনে পৌঁছে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি৷ এর পর গত কয়েক বছরে একে এক উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব এবং জম্মু কাশ্মীরের বিভিন্ন ফরওয়ার্ড বেসে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপবালি কাটিয়েছেন তিনি৷

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours