নিজেকে ওই ব্যক্তি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আপ্ত সহায়ক সুকান্ত আচার্যর ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করতেন, এমনটাই অভিযোগ।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলায় এবার নতুন মোড়। চন্দন মণ্ডলের পর এবার নতুন রঞ্জনের খোঁজ মিলেছে বলে আদালতে অভিযোগ ! কে এই নতুন রঞ্জন ? 

' টাকা দিতে না পারলে সোনাও নিতেন '
কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অভিজিত্‍ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন মামলাকারী সুপর্ণা দাস রায়। তাঁর অভিযোগ, চাকরি দেওয়ার নামে টাকা নিতেন নদিয়ার এক স্কুলের প্রাথমিক শিক্ষক সুমন চট্টোপাধ্যায়। টাকা দিতে না পারলে সোনাও নিতেন তিনি, এমনটাই বিস্ফোরক অভিযোগ মামলাকারীর। নিজেকে ওই ব্যক্তি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আপ্ত সহায়ক সুকান্ত আচার্যর ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করতেন, এমনটাই অভিযোগ। আজ দুপুরেই ওই মামলার শুনানি।

নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ‘বাগদার রঞ্জন’

গত ২২ জুলাই, অবশেষে জনসমক্ষে আসেন উপেন বিশ্বাস বর্ণিত ‘রঞ্জন’ ওরফে বাগদার চন্দন মণ্ডল। সেদিন হাইকোর্টে বিচারপতির এজলাসে হাজির হয়ে তিনি জানান, সিবিআই তাঁকে দু’বার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এদিন, আদালতে মুখবন্ধ খামে কিছু নথি জমা দেন প্রাক্তন সিবিআই কর্তা উপেন বিশ্বাস। যেদিন নিয়োগ দুর্নীতিতে ED’র তল্লাশিতে প্রথম কোটি কোটি টাকা হয়, সেদিনই দেখা মেলে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ‘বাগদার রঞ্জন’ অর্থাৎ চন্দন মণ্ডলের!


সেইদিন উপেন বিশ্বাসকে এদিন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, এনাকে (চন্দন মণ্ডল) চেনেন? উত্তরে উপেন বিশ্বাস বলেন, ' না। আমাদের কখনও দেখা হয়নি। তাই চিনি না। ' এরপর, নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত চন্দন মণ্ডলকে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, আপনার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ আপনি জানেন? উত্তরে চন্দন বলেন, ' না। আমি জানি উপেন বাবু ভিডিও ভাইরাল করেছেন। ' এরপর বিচারপতি বলেন, আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ' আপনি টাকা নিয়ে চাকরি দিয়েছেন।' উত্তরে চন্দন মণ্ডল দাবি করেন, ' না। আমি টাকা নিইনি। আর চাকরিও দিইনি। '

এরপর সেই ঘটনার ঠিক এক সপ্তাহ পর কোর্টের সামনে দাবি করা হল নতুন ' রঞ্জন ', 
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours