বিষয়টি জানতে পেরেই পুলিশ তড়িঘড়ি খবর দেয় বিএসএফ দফতরে। ছুটে যান বিএসএফ আধিকারিকরা।
হোয়াটসঅ্যাপে নোটটা দেখেই নিউটাউনে ছুটে যান পরিবারের লোকজন, ততক্ষণে সব শেষ
প্রতীকী ছবি
বিএসএফ জওয়ানের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার। মৃত জওয়ানের নাম সূর্যকান্ত দাস(৩৮। তিনি ওড়িশার বাসিন্দা। ইকোপার্ক থানার শুলংগুড়ি এলাকায় এক মাস আগে ভাড়ায় থাকতে আসেন ওই জওয়ান। সোমবার সকালে ওই ভাড়াবাড়ি থেকেই উদ্ধার হয় তাঁর ঝুলন্ত দেহ।
পরিবারের সদস্যদের সুইসাইড নোট পাঠায়। আজ সকালে পরিবারের সদস্যরা এসে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় জওয়ানকে। খবর পেয়ে আসে ইকোপার্ক থানার পুলিশ ও বিএসএফ এর আধিকারিকরা। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন সকালে তাদের কাছে খবর যায় যে ইকোপার্ক থানার শুলংগুড়ি রাম মন্দির এলাকায় একটি বাড়িতে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। তড়িঘড়ি পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ জানতে পারে ওই মৃত ব্যক্তি একজন বিএসএফ জওয়ান। মমৃত ব্যক্তির ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে, এই সুইসাইড নোট হোয়াটসঅ্যাপ মাধ্যমে পরিবারকে পাঠান মৃত জওয়ান। এরপর সোমবার সকালে পরিবারের সদস্যরা ছুটে গিয়ে প্রথমেই মৃতদেহ দেখতে পান। ইতিমধ্যেই দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, সুইসাইড নোটে মানসিক চাপের কথা উল্লেখ রয়েছে। যদিও গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইকোপার্ক থানার পুলিশ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours