প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদের জাফরাবাদে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে কুপিয়ে খুনের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে রাজনৈতিক মহল। বামেরা দাবি করেছে, মৃত হরগোবিন্দ ও চন্দন তাঁদের কর্মী। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছে।


হরগোবিন্দ ও চন্দন দাসকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার জিয়াউল হক, ধৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪

 মুর্শিদাবাদের জাফরাবাদে বাবা-ছেলেকে খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও এক। এই নিয়ে জোড়া খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার চারজন। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম জিয়াউল হক ওরফে চাচা। উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে।


প্রসঙ্গত, মুর্শিদাবাদের জাফরাবাদে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে কুপিয়ে খুনের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে রাজনৈতিক মহল। বামেরা দাবি করেছে, মৃত হরগোবিন্দ ও চন্দন তাঁদের কর্মী। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছে। এরপর তদন্তে নেমে দু’জনকে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা। তাদের নাম কালু নাদাব ও অপরজন দিলদার নাদাব। কালু নাদাব ও অপরজন দিলদার নাদাব। অভিযুক্তরা সম্পর্কে দুই ভাই। এদের বাড়ি জাফরাবাদের পাশের গ্রাম ডিগরী এলাকায়। কালু নাদাবকে বীরভূমে মুরারই থানার ও দিলদার নাদাবকে সুতি থানার বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশ জানতে পেরেছে অভিযুক্তরা বাংলাদেশ পালিয়ে যাওয়ার ছক কষছিল। এর পাশাপাশি ইনজামাম হক নামে বিদ্যুত মিস্ত্রি গ্রেফতার হয়েছিল।

এরপর আজ জানা যাচ্ছে, জিয়াউল হক গ্রেফতার হয়েছে। ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত করার পরই তদন্তকারীরা খোঁজ শুরু করে। এরপরই দেখা যায় অভিযুক্ত উত্তর দিনাজপুরে গিয়ে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। সেখান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours