পুলিশকে দেখা গেল শাটারের নিচে। বিএসএফকে পা ধরে মাঠে নামাল। কেন্দ্রীয় বাহিনী সরে গেলে হিন্দুরা থাকতে পারবে না। দশ হাজার হিন্দু পলায়ন হয়েছে।
বর্ডার এলাকার গ্রামবাসীর হাতে আত্মরক্ষার জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্র তুলে দেওয়া হোক: শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারী, বিরোধী দলনেতা
মুর্শিদাবাদের ঘটনার প্রতিবাদে দিকে-দিকে পথে নেমেছে বিজেপি। মুর্শিদাবাদে হিন্দুদের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ তুলে প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছে পদ্মশিবির। ভবানীপুর, হাওড়া, বালুরঘাট সহ একাধিক জায়গায় শনিবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে তাঁরা। এ দিন, ভবানীপুরের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য এক নজরে….
শুভেন্দু অধিকারী: পুলিশকে দেখা গেল শাটারের নিচে। বিএসএফকে পা ধরে মাঠে নামাল। কেন্দ্রীয় বাহিনী সরে গেলে হিন্দুরা থাকতে পারবে না। দশ হাজার হিন্দু পলায়ন হয়েছে। যদি NIA না হয়, যদি কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকে, আর কয়েকমাস! সাংবিধানিক কমিটিগুলো ঘুরে-ঘুরে ছবি তোলে, ইন্টারনেটে দেয় রিপোর্ট দেয়। প্রেস বাইট দেয়। শুধুই এই সব করলে হবে না। অ্যাকশন চাই। রিপোর্ট .. নিতে হবে । অ্যাকশন অ্যাকশন অ্যাকশন একটাই কথা। স্ট্রং অ্যাকশন।
শুভেন্দু অধিকারী: আত্মরক্ষার স্বার্থে লাইসেন্স প্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্র তুলে দেওয়া হোক বর্ডার এলাকার গ্রামবাসীদের হাতে। তাহলেই বাঁচবে সকল হিন্দুরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টাকা নেবেন না। লাগবে না সরকারের টাকা। আমরা বানিয়ে দেব। নতুন করে গড়ে দেব ভেঙে ফেলা মন্দির হিন্দুদের বাড়ি।
শুভেন্দু অধিকারী: আমাদের এই মিছিলের স্লোগান একটাই, ‘হিন্দু বাঁচাও, মমতা ভাগাও।’ চাপদানি থেকে মুর্শিদাবাদ সব ঘটনা পরিকল্পিত। মুর্শিদাবাদের হিংসা একটা জাতিকে শেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনা। এটা দেখা গিয়েছে আফগানিস্থানে। আমাকে এমনি ঢুকতে দেয় না ওইখানে। হাইকোর্ট যেতে হয়। ওদের বন্ধু সেলিম যায়। ওদের বি টিম শুভঙ্কর যায় বাধা নেই। বিজেপি হলেই সমস্যা।
শুভেন্দু অধিকারী: লড়াইটা আর সাংবিধানিক লড়াই নেই। লড়াইটা হয়েছে লুঠ কর, আগুন জ্বালাও হিন্দু শেষ কর। লুটেরাদের হাতে রাজ্য চলে গেছে। তাই আমরা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বাড়ি থেকে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বাড়ি গিয়ে শেষ করছি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours