যে কোনও ক্লাবের মূল সম্পদ সমর্থকরাই। ভারতীয় ফুটবলে তিন প্রধানের সমর্থনই নজরকাড়া। কলকাতায় পা ফেলেই সবুজ মেরুন সমর্থকদের ভালোবাসার ছাপ পেয়েছেন জেসন কামিন্স। বিভিন্ন দেশে খেললেও এমন সমর্থন তাঁর কাছে নতুন

কলকাতা: তিন দেশে ক্লাব ফুটবলে চুটিয়ে খেলেছেন। স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডে খেলেছেন। কাতার বিশ্বকাপে নজর কেড়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই ফুটবলার। তিনি মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের নতুন তারকা জেসন কামিন্স। বিশ্বকাপার তকমা নিয়ে কলকাতা ফুটবলে পা রাখা সহজ নয়। প্রত্যাশার বিপুল চাপ। পারফর্ম করতে পারলে অফুরন্ত ভালোবাসা। মরসুমের প্রথম বড় ম্যাচে নজর কাড়তে পারেননি কামিন্স। সেটা এখন অতীত। এএফসি কাপে ভালো খেলেছেন। ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালেও। সমর্থকরা যেমন তাঁকে ভরসা করতে শুরু করেছেন, তেমনই সমর্থকদের ভালোবাসায় আপ্লুত অজি বিশ্বকাপার। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ইউটিউব চ্যানেলে নানা বিষয়ে বললেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের এই তারকা ফুটবলার। বিস্তারিত জেনে নিন -এর এই প্রতিবেদনে।

যে কোনও ক্লাবের মূল সম্পদ সমর্থকরাই। ভারতীয় ফুটবলে তিন প্রধানের সমর্থনই নজরকাড়া। কলকাতায় পা ফেলেই সবুজ মেরুন সমর্থকদের ভালোবাসার ছাপ পেয়েছেন জেসন কামিন্স। বিভিন্ন দেশে খেললেও এমন সমর্থন তাঁর কাছে নতুন। সমর্থনের দিক থেকে কলকাতাকেই সেরা বলছেন অজি বিশ্বকাপার। এ বিষয়ে তাঁর বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আইএসএলের ইউটিউব চ্যানেলে ‘ইন দ্য স্ট্যান্ডস’ অনুষ্ঠানে কামিন্স বলেন, ‘এখানকার সমর্থকদের দেখে বেশ অবাক হয়েছি। ওদের আবেগ অন্য একটা স্তরের! আগেও অনেক বড় ক্লাবে খেলেছি, সেখানকার আবেগপ্রবণ সমর্থকদের দেখেছি। কিন্তু কলকাতার মতো এত আবেগপ্রবণ সমর্থক আর কোথাও দেখিনি! ওরা অক্লান্ত। হোটেলে, শপিং মলে বা রাস্তায়, প্রত্যেকেই ফুটবল অন্তপ্রাণ। ট্যাক্সি ড্রাইভার থেকে শুরু করে সবাই সমর্থক! সকলে ফুটবল নিয়ে আলোচনা করছে, ম্যাচ নিয়ে কথা বলছে।’

কলকাতায় বেশ কিছু দিন কাটিয়ে ফেলেছেন। খেলেছেন বেশ কিছু ম্যাচ। ভুলতে পারেননি এখানে পা রাখার সেই প্রথম রাত। ভোর তিনটের সময় কলকাতায় আসেন কামিন্স। বিমানবন্দরের বাইরে তাঁকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষায় ছিলেন কয়েকশো সমর্থক। সেই অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমার তখন জেটল্যাগ ছিল! আগেই শুনেছি, এখানকার সমর্থকরা খুব আবেগপ্রবণ! যতটুকু খোঁজখবর নিয়েছিলাম, তাতে ভেবেছিলাম দু-তিনজন আসবে হয়তো। কিন্তু ওই ভোরে দেখি এত সমর্থক হাজির! সত্যিই আমি দেখে চমকে যাই, আমাকে স্বাগত জানাতে এত লোক! এতটা আশা করিনি। তখনই বুঝতে পেরেছি, এখানকার ফুটবলপ্রেমীরা কতটা আবেগপ্রবণ। সত্যি বলতে, এর আগে আমার সঙ্গে এমন কখনও হয়নি।’


Jason Cummings: কলকাতার সমর্থকরাই সেরা, বলছেন সবুজ মেরুনের বিশ্বকাপার

কলকাতা: তিন দেশে ক্লাব ফুটবলে চুটিয়ে খেলেছেন। স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডে খেলেছেন। কাতার বিশ্বকাপে নজর কেড়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই ফুটবলার। তিনি মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের নতুন তারকা জেসন কামিন্স। বিশ্বকাপার তকমা নিয়ে কলকাতা ফুটবলে পা রাখা সহজ নয়। প্রত্যাশার বিপুল চাপ। পারফর্ম করতে পারলে অফুরন্ত ভালোবাসা। মরসুমের প্রথম বড় ম্যাচে নজর কাড়তে পারেননি কামিন্স। সেটা এখন অতীত। এএফসি কাপে ভালো খেলেছেন। ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালেও। সমর্থকরা যেমন তাঁকে ভরসা করতে শুরু করেছেন, তেমনই সমর্থকদের ভালোবাসায় আপ্লুত অজি বিশ্বকাপার। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ইউটিউব চ্যানেলে নানা বিষয়ে বললেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের এই তারকা ফুটবলার। বিস্তারিত জেনে নিন এর এই প্রতিবেদনে।


যে কোনও ক্লাবের মূল সম্পদ সমর্থকরাই। ভারতীয় ফুটবলে তিন প্রধানের সমর্থনই নজরকাড়া। কলকাতায় পা ফেলেই সবুজ মেরুন সমর্থকদের ভালোবাসার ছাপ পেয়েছেন জেসন কামিন্স। বিভিন্ন দেশে খেললেও এমন সমর্থন তাঁর কাছে নতুন। সমর্থনের দিক থেকে কলকাতাকেই সেরা বলছেন অজি বিশ্বকাপার। এ বিষয়ে তাঁর বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আইএসএলের ইউটিউব চ্যানেলে ‘ইন দ্য স্ট্যান্ডস’ অনুষ্ঠানে কামিন্স বলেন, ‘এখানকার সমর্থকদের দেখে বেশ অবাক হয়েছি। ওদের আবেগ অন্য একটা স্তরের! আগেও অনেক বড় ক্লাবে খেলেছি, সেখানকার আবেগপ্রবণ সমর্থকদের দেখেছি। কিন্তু কলকাতার মতো এত আবেগপ্রবণ সমর্থক আর কোথাও দেখিনি! ওরা অক্লান্ত। হোটেলে, শপিং মলে বা রাস্তায়, প্রত্যেকেই ফুটবল অন্তপ্রাণ। ট্যাক্সি ড্রাইভার থেকে শুরু করে সবাই সমর্থক! সকলে ফুটবল নিয়ে আলোচনা করছে, ম্যাচ নিয়ে কথা বলছে।’

কলকাতায় বেশ কিছু দিন কাটিয়ে ফেলেছেন। খেলেছেন বেশ কিছু ম্যাচ। ভুলতে পারেননি এখানে পা রাখার সেই প্রথম রাত। ভোর তিনটের সময় কলকাতায় আসেন কামিন্স। বিমানবন্দরের বাইরে তাঁকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষায় ছিলেন কয়েকশো সমর্থক। সেই অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমার তখন জেটল্যাগ ছিল! আগেই শুনেছি, এখানকার সমর্থকরা খুব আবেগপ্রবণ! যতটুকু খোঁজখবর নিয়েছিলাম, তাতে ভেবেছিলাম দু-তিনজন আসবে হয়তো। কিন্তু ওই ভোরে দেখি এত সমর্থক হাজির! সত্যিই আমি দেখে চমকে যাই, আমাকে স্বাগত জানাতে এত লোক! এতটা আশা করিনি। তখনই বুঝতে পেরেছি, এখানকার ফুটবলপ্রেমীরা কতটা আবেগপ্রবণ। সত্যি বলতে, এর আগে আমার সঙ্গে এমন কখনও হয়নি।’
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours