ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ডোজের আর দেখা নেই। ভারত থেকে পাঠানো ভ্যাকসিন নিয়ে এখন বিপাকে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ কবে পাবেন তার উত্তর জানেন না পদ্মা পারের বাসিন্দারা। এমন ঘটনার ফলে কূটনৈতিক স্তরেও যে প্রভাব পড়বে তা বলাই বাহুল্য।

ভারতে ইলিশ রফতানিতে বাংলাদেশের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে দীর্ঘদিনের।
তবুও মাঝে কিছুটা নরম মনোভাব দেখিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। কিন্তু ভারত সরকারের কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে এমন টালবাহানায় বেজায় চটেছে বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশের প্রায় ১৬ লাখ মানুষ ভারতীয় করোনা প্রতিষেধকের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ইতিমধ্যে। দ্বিতীয় ডোজ সময় মতো চলে আসবে এমনটাই আশা করা হয়েছিল। কিন্তু এখন ক্রমেই ফিকে হচ্ছে সেই সম্ভাবনা। আপাতত ভ্যাকসিনের আর একটি ডোজও ভারত পাঠাচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে।

দুই দেশের মিত্রতার এক দৃষ্টান্ত হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুরু করেছিলেন 'ভারত-বাংলাদেশ সোনালি অধ্যায়'। যা এখন ক্রমেই ফিকে পড়ছে। এ বছর পশ্চিমবঙ্গের পাতে পড়েনি পদ্মার ইলিশ। তিস্তা জলবন্টনের ব্যাপারটি তো আছেই। হাসিনা একবার মজা করে বলেছিলেন, 'তিস্তার পানি এলেই মাছ সাঁতার কেটে চলে যাবে ও পারে।'
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours