প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক মাস আগে পর্যন্ত এই করিন্যা গ্রাম ছিল ৫৯ নম্বর বুথের অন্তর্গত। তবে সম্প্রতি কমিশন রাজ্যে ১৪ হাজার বুথ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলে এই ৫৯ নম্বর বুথ ভেঙে তৈরি হয় নতুন দু'টি বুথ। এবার SIR আবহে নাম নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন ৫৯ নম্বর বুথ ভেঙে তৈরি হওয়া ৬৯ ও ৭০ নম্বর বুথের অধিকাংশ বাসিন্দারা। পুরনো বা শেষ সংশোধিত তালিকায় নাম নেই তাঁদের। নাম নেই তাঁদের বুথেরও।
আমাদের নাম নেই...', চোখে জল, মাথায় চিন্তা! ঘুম নেই দেড় হাজার ভোটারের
নাম নিয়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
দু’টো বুথে প্রায় দেড় হাজার ভোটার। কিন্তু শেষ সংশোধিত তালিকায় নিজেদের নাম খুঁজে পাচ্ছেন না কেউই। খুঁজে না পাচ্ছেন নিজেদের বুথের নামও। যা ঘিরে তৈরি হয়েছে সংশয়। চলতি বছরের এসআইআর-এ নাম থাকবে তো? চিন্তায় ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীর। ঘটনা হুগলির বলাগড়ের বাকুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের করিন্যা গ্রামের।
প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক মাস আগে পর্যন্ত এই করিন্যা গ্রাম ছিল ৫৯ নম্বর বুথের অন্তর্গত। তবে সম্প্রতি কমিশন রাজ্যে ১৪ হাজার বুথ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলে এই ৫৯ নম্বর বুথ ভেঙে তৈরি হয় নতুন দু’টি বুথ। এবার SIR আবহে নাম নিয়ে সংশয়ে পড়েছেন ৫৯ নম্বর বুথ ভেঙে তৈরি হওয়া ৬৯ ও ৭০ নম্বর বুথের অধিকাংশ বাসিন্দারা। পুরনো বা শেষ সংশোধিত তালিকায় নাম নেই তাঁদের। নাম নেই তাঁদের বুথেরও। এদিন এক এলাকাবাসী অভিযোগ করেন, ‘আমাদের এই দুই বুথের ভোটার তালিকা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলত, আমরা অনলাইন ফর্ম ফিল-আপও করতে পারছি না। দেখাচ্ছে আমাদের নাকি তালিকাতে নামই নেই।’
এদিন করিন্যা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান গণেশ মান্ডি বলেন, ‘এই প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়েছে। ২০০২ সালের তালিকার সঙ্গে এলাকার ম্যাপিং করা নেই বলেই হয়তো সমস্যা তৈরি হয়েছে। বুথের বিএলও তাঁর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। বিডিওকে খবর দেওয়া হবে।’ এই তালিকা বিভ্রাট নিয়ে ফোন করা হয়েছিল জেলাশাসককে। তিনি জানিয়েছেন, গোটা ব্যাপারটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


Post A Comment:
0 comments so far,add yours