শনিবার অভিযুক্ত যুবককে তোলা হয় আদালতে। সেখানে তাঁর আইনজীবী সুব্রত সর্দার তাঁক মক্কেলের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ খণ্ডন করেন। সওয়াল-জবাবের শুরুতেই তিনি জজকে অভিযোগপত্র ভাল করে পড়ে শোনান।
অভিযোগ দায়েরের আগের মুহূ্র্তেও ঘটনাস্থলে ছিলেন, ৭ কিমি দূরত্ব কি 'মিস্টার ইন্ডিয়া'-র মতো এলেন অভিযোগকারিণী? প্রশ্ন অভিযুক্তর আইনজীবীর
জোকা কাণ্ডে সওয়াল-জবাব
জোকার ঘটনায় চাঞ্চল্যকর দাবি পুলিশের। এই ঘটনায় আরও খারাপ কাজ হয়ে থাকতে পারে। সেই কারণে নমুনা সংগ্রহ প্রয়োজন। অভিযুক্ত মেধাবী ঠিক কথা। তবে তিনি মানসিকভাবে সুস্থ ছিলেন না। আলিপুর আদালতে দাবি পুলিশের।
শনিবার অভিযুক্ত যুবককে তোলা হয় আদালতে। সেখানে তাঁর আইনজীবী সুব্রত সর্দার তাঁক মক্কেলের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ খণ্ডন করেন। সওয়াল-জবাবের শুরুতেই তিনি জজকে অভিযোগপত্র ভাল করে পড়ে শোনান। বলেন, ” FIR দেখুন। যিনি অভিযোগ করেছেন তিনি একজন সাইকোলজিক্যাল কাউন্সিলর। ফেসবুকে পরিচয় হয় আমার মক্কলের সঙ্গে। তিনি যখন ভিতরে প্রবেশ করেন সেই সময় সিকিউরিটি চেকিং হয় দু’বার। অভিযোগপত্র বলছে সবটা ম্যানেজ হয়ে যায় এবং অভিযোগকারিনী চলে যান সেখানে। এরপর পিৎজা-জল খান। তারপর বমির চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে অজ্ঞান হয়ে যান।”
চিংড়িঘাটায় মাত্র ৩৬৬ মিটার জোড়া যাচ্ছে না! 'দুঃখজনক' বলছে মেট্রো, কীভাবে এগোবে কাজ!
এরপর তিনি বলেন, “১১টা ৪৫ থেকে ২০টা৩৫ পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলেন তিনি। জোকা কলেজ থেকে থানা সাত কিলোমিটার রাস্তা। আবার ২০টা ৩৫-এই তিনি ‘মিস্টার ইন্ডিয়ার’ মত থানায় অভিযোগকারী চলে যান।” এও বলেন, “জামাপ্যান্ট ও ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে। ভিডিওগ্রাফি হয়েছে সেটা উল্লেখ করা নেই কেন।”
পুলিশের আইনজীবী সৌরিন ঘোষাল বলেন, “অভিযুক্ত প্রভাবশালী। মেডিক্যাল রিপোর্ট অনুযায়ী, অভিযুক্ত মোবাইল নিয়ে আরও অনেক কিছু খারাপ কাজ হতে পারে। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে।” তদন্তকারী অফিসার বলেন, “কোনও ছবি তুলেছে কি না দেখতে হবে।”
এরপরই অভিযুক্তের আইনজীবী বলেন, “অভিযোগকারীর সব মনে আছে কিন্তু ভিডিওগ্রাফির কথা লেখা নেই কেন? উনি ওইখানে ইচ্ছাকৃতই গিয়েছিলেন


Post A Comment:
0 comments so far,add yours