সমস্যার এখানেই শেষ নয়। যেতে হবে গল্পের আরও গভীরে। হিন্দু স্কুলে একজনই ইংরেজির শিক্ষক। তাই ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি পড়ান এই লাইব্রেরিয়ানই। অর্থাৎ জিষ্ণুবাবুই। কিন্তু নতুন কাজে বহাল হওয়ার পর এখন ইংরেজি পড়াবেন কে? উঠছে প্রশ্ন।
দুই স্কুল, লাইব্রেরিয়ান একজনই! এ এমনটাই ঘটছে কলকাতার দুই নামজাদা স্কুলে
চাপানউতোর শিক্ষামহলে
একই লাইব্রেরিয়ানের চাকরি দুই স্কুলে। হ্যাঁ, এমনটাই ঘটেছে খাস কলকাতায়। সোম মঙ্গল বুধ হিন্দু স্কুলে লাইব্রেরি সামলাবেন, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি তিনি আবার চলে যাবেন বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলে। লাইব্রেরিয়ান জিষ্ণু ভট্টাচার্যের কাছে এসেছে এমনই নির্দেশ। তাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে শিক্ষামহলের অন্দরে। এখন তাহলে সপ্তাহের বাকি ৩ দিন দুই স্কুলে লাইব্রেরি সামলাবেন কে? উঠছে প্রশ্ন।
তবে সমস্যার এখানেই শেষ নয়। যেতে হবে গল্পের আরও গভীরে। হিন্দু স্কুলে একজনই ইংরেজির শিক্ষক। তাই ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি পড়ান এই লাইব্রেরিয়ানই। অর্থাৎ জিষ্ণুবাবুই। কিন্তু নতুন কাজে বহাল হওয়ার পর এখন ইংরেজি পড়াবেন কে? এই প্রশ্নও এখন ঘোরাফেরা করছে পড়ুয়াদের মনে।
মুখে 'তোলাবাজ-চিটিংবাজ' শুনেই বেজায় চটলেন মন্ত্রী, বললেন, 'দরকারে দল ছেড়ে দেব'
হিন্দু স্কুলের প্রধান শিক্ষক শুভ্রজিৎ দত্ত বলছেন, “অর্ডারটা আমাদের কাছে এসেছে। সোম,মঙ্গল, বুধ উনি হিন্দু স্কুলে থাকবেন। বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার তিনি বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলে থাকবেন। চিঠি যেহেতু এসে গিয়েছে তাই তা সমস্ত স্তরেই জানিয়েছি। এবার যা হওয়ার তাই হবে।” ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান শিক্ষক সংগঠনের নেতা চন্দন মাইতি। তিনি বলছেন, “লাইব্রেরির জন্য টাকা আসছে। কিন্তু লাইব্রেরি দেখভাল করার জন্য লাইব্রেরিয়ানের পদে কেউ আসছেন না। আগে এই পদগুলিতে নিয়োগ দরকার।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours