স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির টালাহাসি ক্যাম্পাসে আচমকাই গুলি চলতে শুরু করে। সঙ্গে সঙ্গেই ক্যাম্পাসে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পড়ুয়াদের নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে বলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি পুলিশের ছেলের! মৃত ২, আহত কমপক্ষে ৫
আতঙ্কিত পড়ুয়ারা।
মার্কিন মুলুকে ফের বন্দুকবাজের হামলা। ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটিতে চলল এলোপাথাড়ি গুলি। এই হামলায় দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। কমপক্ষে ৫ জন পড়ুয়া আহত হয়েছে। ইতিমধ্যেই আটক করা হয়েছে বন্দুকবাজকে। ক্যাম্পাসে জারি করা হয়েছে লকডাউন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির টালাহাসি ক্যাম্পাসে আচমকাই গুলি চলতে শুরু করে। সঙ্গে সঙ্গেই ক্যাম্পাসে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পড়ুয়াদের নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে বলা হয়। জানা গিয়েছে, স্টুডেন্ট ইউনিয়নের সামনে থেকে গুলি চলা শুরু হয়। আতঙ্কে সবাই ছোটাছুটি শুরু করে। পড়ুয়ারা প্লাইউড দিয়ে নিজেদের আড়াল করার চেষ্টা করে।
এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান অনুযায়ী, “ক্যাম্পাসে হুড়োহুড়ি শুরু হওয়ার মিনিট খানেক পরই ৮ থেকে ১০ রাউন্ড গুলি চলে। হঠাৎ এক ব্যক্তি বন্দুক নিয়ে বেরিয়ে আসে। আমি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। হঠাৎ সব নিশ্চুপ হয়ে গেল।”
হাসপাতাল সূত্রে খবর, কমপক্ষে ৬ থেকে ৭ জন পড়ুয়া গুলিবিদ্ধ হয়েছে। একজন পড়ুয়ার অবস্থা সঙ্কটজনক। বাকিদের অবস্থা গুরুতর হলেও আপাতত স্থিতিশীল। পরে জানা যায়, ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাস থেকে বন্দুকবাজকে আটক করা হয়েছে। ধৃতের নাম ফিনিক্স ইকনার। বছর কুড়ির ওই যুবক লিওন কাউন্টি শেরিফের ডেপুটি জেসিকা ইকনারের ছেলে। যুবক নিজেও কাউন্টি শেরিফ অফিসের ইয়ুথ অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের সঙ্গে যুক্ত।
অভিযুক্তের ব্যবহৃত বন্দুকটিও পুলিশের। মনে করা হচ্ছে, অভিযুক্ত যুবক তাঁর মায়ের লাইসেন্সপ্রাপ্ত বন্দুক দিয়েই হামলা চালিয়েছে। তবে হামলার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours