জানা গিয়েছে, গরলগাছা গার্লস হাইস্কুলে পরীক্ষার সিট পড়েছিল কুমির মোরার আরকেএন হাইস্কুলের ছাত্রীদের। সেখানেই এক ছাত্রীর হয়ে তাঁর দিদি পরীক্ষা দিতে ঢুকে পড়েন বলে অভিযোগ। ইনভিজিলেটর যিনি ছিলেন তিনি অ্যাডমিট কার্ড মেলাতে গিয়ে দেখেন ছবির সঙ্গে মুখের মিল নেই।
অ্যাডমিট কার্ডের সঙ্গে ছাত্রীর ছবি মেলাতেই চোখ কপালে পর্যবেক্ষকের, এ কী এটা কে?
বোনের হয়ে পরীক্ষা দিতে এসে ধরা পড়ল দিদি
মাধ্যমিকের প্রথম দিনই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এল টুকলির খবর। জলপাইগুড়ির পর এবারের ঘটনাস্থল হুগলি চণ্ডীতলা। বোনের হয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী দিতে এসে হাতেনাতে ধরা পড়ল দিদি। চণ্ডীতলা গরলগাছা গার্লস হাইস্কুলের ঘটনা।
জানা গিয়েছে, গরলগাছা গার্লস হাইস্কুলে পরীক্ষার সিট পড়েছিল কুমির মোরার আরকেএন হাইস্কুলের ছাত্রীদের। সেখানেই এক ছাত্রীর হয়ে তাঁর দিদি পরীক্ষা দিতে ঢুকে পড়েন বলে অভিযোগ। ইনভিজিলেটর যিনি ছিলেন তিনি অ্যাডমিট কার্ড মেলাতে গিয়ে দেখেন ছবির সঙ্গে মুখের মিল নেই। তখনই তাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় পরীক্ষার্থীর হয়ে তার দিদি পরীক্ষা দিতে এসেছে। তারপর স্কুল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি পুলিশকে জানায়। জানানো হয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আধিকারিকদের।
হুগলি গ্রামীণ পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনায় শিক্ষা দফতর থেকে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ প্রসঙ্গে মাধ্যমিক পরীক্ষার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কৌশিক শীল বলেন, “এক ছাত্রীর হয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তার দিদি। পরীক্ষার হলে থাকা পর্যবেক্ষক জানতে পারেন পরীক্ষার্থী ভুয়ো। তারপরই তাকে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বের করে নিয়ে যায় চণ্ডীতলা থানার পুলিশ।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours