এসএসকেএম সূত্রে খবর, ২০১০ সালে বাম আমলে নিউক্লিয়ার মেডিসিন বিভাগে পারফিউশন স্ক্যানের যন্ত্রের উদ্বোধন হয়। ২০১৩ সালে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের অভাবে সে পরিষেবা বন্ধ হয়। অভিযোগ, ১০ বছরে একাধিক আবেদনেও মেলেনি সাড়া। সূত্রের দাবি, স্বাস্থ্য ভবনে এ সংক্রান্ত মঞ্জুরি ফাইল পড়ে আছে।

 যন্ত্র আছে যন্ত্রী নেই, SSKM-এর 'অসহায়তা' চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন ভদ্র-কাকুই
সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র।
কলকাতা: সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুর অসুস্থতাই কার্যত স্পষ্ট হচ্ছে না ইডির কাছে। এরইমধ্যে আবার হৃদযন্ত্রের মাংসপেশীর সক্ষমতা যাচাইয়ে ‘স্ট্রেস মায়োকার্ডিয়াল পারফিউশন স্ক্যান’ টেস্টের পরামর্শ দিয়েছেন এস‌এসকেএমের চিকিৎসকরা। এসএসকেএমের বক্তব্য, এই পরীক্ষা সরকারি হাসপাতালের কোথাও না হ‌ওয়ায় বেসরকারি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে করতে হবে বলে প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে এস‌এসকেএম। যদিও টিভি নাইন বাংলা খোঁজ নিয়ে দেখেছে, এসএসকেএমে এই যন্ত্র রয়েছে এবং এসএসকেএমেই রয়েছে। তবে অভাব রয়েছে যন্ত্রীর। অর্থাৎ যিনি এই মেশিন চালাবেন। সে কারণেই নিষ্ক্রিয় অবস্থায় পড়ে রয়েছে তা।

এসএসকেএম সূত্রে খবর, ২০১০ সালে বাম আমলে নিউক্লিয়ার মেডিসিন বিভাগে পারফিউশন স্ক্যানের যন্ত্রের উদ্বোধন হয়। ২০১৩ সালে মেডিক্যাল টেকনোলজিস্টের অভাবে সে পরিষেবা বন্ধ হয়। অভিযোগ, ১০ বছরে একাধিক আবেদনেও মেলেনি সাড়া। সূত্রের দাবি, স্বাস্থ্য ভবনে এ সংক্রান্ত মঞ্জুরি ফাইল পড়ে আছে।

অন্ধকার কুঠুরিতে ধুলোর আস্তরণে নষ্ট হচ্ছে দেড় কোটি টাকার যন্ত্র। কেটে দেওয়া হয়েছে ঘরের বিদ্যুৎসংযোগ। এদিকে বেসরকারি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে এই পরীক্ষার খরচ ৬ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। কী ভাবে হয় স্ট্রেস পারফিউশন স্ক্যান? কার্ডিওলজিস্ট মৃণালকান্তি দাস জানান, বাইরে থেকে স্ট্রেস আমদানি এই পরীক্ষার অন্যতম শর্ত। ট্রেডমিলের উপরে রোগীকে হাঁটিয়ে হার্ট রেট স্বাভাবিকের থেকে 
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours