অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই খোলামেলা ভিডিয়ো পোস্ট করতেন ওই শিক্ষিকা। সেখানে নগ্ন দেখা যেত তাঁকে।

একই স্কুলে চাকরি করতেন স্বামী-স্ত্রী। দুজনেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। সম্প্রতি স্কুল কর্তৃপক্ষের চাপে চাকরি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা। ওই স্কুলেরই কয়েক জন ছাত্র দিন কয়েক আগে দেখে, অ্যাডাল্ট ডেটিং সাইটে ওই শিক্ষিকার অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সেখানে নিয়মিত পর্ন ভিডিয়ো বানান তিনি। সেই সাইটের লিঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্কুলে। বিষয়টি নিয়ে হইচই শুরু হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ ডেকে পাঠায় ওই শিক্ষিকা এবং তাঁর স্বামীকে। ওই শিক্ষিকার আপলোড করা ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, স্কুলের মধ্যেই কয়েকটি ভিডিয়ো শ্যুট করা হয়েছিল। তা জানাজানি হতেই অভিভাবকরা স্কুল কর্তৃপক্ষের উপর চাপ সৃষ্টি করেন। তার পরই তাঁদের পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার অ্যারিজোনার একটি স্কুলে।

চাকরি যাওয়ার কথা নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে জানিয়েছেন ওই শিক্ষিকা। সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, স্কুলের চাকরি যাওয়ার পর তাঁর অ্যাডাল্ট ডেটিং সাইটের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, টাকার প্রয়োজনেই এই কাজে নেমেছিলেন তিনি। কিন্তু সেই কাজ করলেও কেন স্কুলের ভিতর তিনি পর্ন শুট করেছিলেন। সে প্রশ্নও উঠেছে। এর জবাবে ওই শিক্ষিকা জানিয়েছেন, ভুল মানুষ মাত্রেই হয়। তিনিও কামোদ্দীপনায় ভুল করে বসেছেন। ওই অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তিনি কী করবেন সেই প্রশ্নও তুলেছেন।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours