বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর তরফে প্রকাশ করা হয় এক তালিকা। সেই তালিকায় উল্লেখ করা রয়েছে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার সময় সেনার হেফাজতে কারা ছিলেন। সেই তালিকায় নাম রয়েছে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিরও।
এরপরই প্রশ্ন উঠেছে যে প্রধান বিচারপতি যদি সপরিবারে সেনার হেফাজতে থাকেন, তাহলে মহম্মদ ইউনূসকে শপথবাক্য কে পাঠ করালেন?
প্রায় ১ বছর ধরে অবৈধভাবে বাংলাদেশের গদিতে বসে আছেন ইউনূস? বিরাট তথ্য সামনে আনলেন হাসিনা-পুত্রই
মহম্মদ ইউনূসের শপথ গ্রহণ অবৈধ?
২০২৪ সালে ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের মুখে পতন হয়েছিল বাংলাদেশের শেখ হাসিনার সরকারের। তারপর বাংলাদেশে প্রধানের পদে বসেছিলেন নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূস। সেই সময় ইউনূসকে ফুল-মালা দিয়ে বরণ করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু তার শপথ গ্রহণ কি আদৌ বৈধ ছিল? এই প্রশ্নই তুলে দিলেন হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদের।
সম্প্রতিই বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর তরফে প্রকাশ করা হয় এক তালিকা। সেই তালিকায় উল্লেখ করা রয়েছে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার সময় সেনার হেফাজতে কারা ছিলেন। সেই তালিকায় নাম রয়েছে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিরও। এরপরই প্রশ্ন উঠেছে যে প্রধান বিচারপতি যদি সপরিবারে সেনার হেফাজতে থাকেন, তাহলে মহম্মদ ইউনূসকে শপথবাক্য কে পাঠ করালেন? তবে কি তাঁর শপথ গ্রহণ অবৈধ ছিল? প্রধান বিচারপতির সই জাল করেছিলেন মহম্মদ ইউনূস?
এ দিন শেখ হাসিনার পুত্র সজীব আহমেদ পোস্ট করে লেখেন, “এখন বোঝা যাচ্ছে সেনা বাহিনী কেন এত দিন পর তাদের হেফাজতে থাকা ব্যাক্তিবর্গের তালিকা প্রকাশ করল? খেলা বুঝতে হবে- সম্ভবত প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সই নকল করে সুপ্রিমকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের মিথ্যা রেফারেন্স তৈরি করেছিল ইউনূস গ্যাং! এই মিথ্যা রেফারেন্সে শপথ নেন ইউনূস সরকার। সেখানে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের কথা বলা হলেও অন্য কোন বিচারপতির সই ছিল না। এবং তারা বিচারপতির বাড়িতে গিয়েছে, এই খবরও প্রচার করা হয়েছিল। অথচ আইএসপিআর এর লিস্ট থেকে দেখা যায় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও এনায়েতুর রহিম সেনাবাহিনীর হেফাজতে ছিল, যা কেউ জানতো না। ধন্যবাদ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে- তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে এই গোপন সত্য সামনে আনার জন্য! ইউনূস সরকার এর শপথ গ্রহণ অবৈধ কোনও সন্দেহ নেই।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours