শনিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠক হয়। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে ছিলেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
টিম ইন্ডিয়ার মতো', নীতি আয়োগের বৈঠকে কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়ে জোর মোদীর
নীতি আয়োগের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
টিম ইন্ডিয়ার মতো কাজ করতে হবে। রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে নীতি আয়োগের বৈঠকে বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অপারেশন সিঁদুরের পর প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠকে কেন্দ্র রাজ্য সমন্বয়ে জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারত গঠনের ক্ষেত্রে প্রশাসনের সব স্তরে কেন্দ্র-রাজ্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
শনিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠক হয়। ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে অবশ্য ছিলেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন না বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। গরহাজির ছিলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়াও। গত বছর নীতি আয়োগের বৈঠকের মাঝপথে বেরিয়ে এসেছিলেন মমতা। তিনি অভিযোগ করেন, বক্তব্যের মাঝে তাঁর মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়। কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয় রেখে কাজ হয় না বলেও তিনি অভিযোগ করেছিলেন।
এদিনের নীতি আয়োগের বৈঠকে কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়ের উপরই জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্র-রাজ্যের সমন্বয়ের পক্ষে ব্যাট ধরে তিনি বলেন, “আমাদের উন্নয়নের গতি বাড়াতে হবে। টিম ইন্ডিয়ার মতো কেন্দ্র-রাজ্য একসঙ্গে কাজ করলে, কোনও লক্ষ্যই অসম্ভব নয়। বিকশিত ভারত প্রত্যেক ভারতীয়র লক্ষ্য। যদি প্রত্যেক রাজ্য বিকশিত হয়, তাহলে ভারত বিকশিত হবে। ১৪০ কোটি ভারতীয়র এটাই আকাঙ্ক্ষা।” উন্নয়ন এবং কাজের ধারায় আরও বেশি মহিলাদের নিযুক্ত করার পক্ষেও তিনি সওয়াল করেন। নীতি আয়োগের নৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যদি পরিবর্তন উপলব্ধি করতে পারে তবেই উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণ হবে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours