উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবাই সিট গঠন হয়েছিল। সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছিল।
গতকাল পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) জাভেদ শামিম মুর্শিদাবাদের হিংসা নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন। কাউকে রেয়াত করা হবে না বলেও জানিয়েছিলেন। এরপর জানা গিয়েছে এ দিন এই ঘটনায় সিট গঠন করা হয়েছে। এই সিটে স্থানীয় জেলাপুলিশ থেকে শুরু করে রাজ্য পুলিশ, এসটিএফ, সিআইডি ও রাজ্যের আইবি (IB) সকলকে মিলে তৈরি হয়েছে। এবার থেকে মুর্শিদাবাদের অশান্তির সমস্ত ঘটনার তদন্ত করবে এই বিশেষ দল।
কারা-কারা রয়েছেন STF-এ?
১) শান্তনু চৌধুরী (অ্যাডিশনাল পুলিশ সুপার, আইবি) ২) বিজয় যাদব (ডেপুটি পুলিশ সুপার, সিআইএফ) ৩)কৌশিক ঘোষ (ডেপুটি পুলিশ সুপার, সিআইডি) ৪) অসিম মণ্ডল (ইন্সপেক্টর, সিআইডি) ৫)রাজর্ষি দত্ত (ইন্সপেক্টর, ট্রাফিক হেডকোয়ার্টার) ৬) অনুপম চক্রবর্তী (ইন্সপেক্টর, সিআইডি) ৭) তন্ময় ঘোষ (ইন্সপেক্টর, সিআইডি) ৮) তুহিন দাস (ইন্সপেক্টর,সিআইডি) ৯) সুদীপ্তা দে (সুন্দরবন পুলিশজেলা, আইসি সাইবার)
উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানে হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসকে খুনের ঘটনায় মঙ্গলবাই সিট গঠন হয়েছিল। সিআইডি (CID), এসটিএফ (STF) -এর অফিসারদের নিয়ে সিট অর্থাৎ বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হয়েছিল। এরপর খুনের ঘটনায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন দুজন। এরপর আজ জানা গিয়েছে, এই গোটা ঘটনার তদন্তে করবে সিট। উল্লেখ্য, বিগত কয়েকদিন ধরেই তপ্ত ছিল মুর্শিদাবাদ। নয়া ওয়াকফ আইনের প্রতিবাদে সুতি-ধুলিয়ানের মতো একাধিক এলাকা উত্তপ্ত হয়েছিল। সাধারণ মানুষের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে, দোকানপাঠ ভাঙচুর। পরে যদিও ধীরে ধীরে পরিস্থিতি ঠান্ডা হয়েছে
Post A Comment:
0 comments so far,add yours