দেশবাসীর মনে এখন একটাই প্রশ্ন, কবে নাগাদ করোনা ভ্যাকসিন বাজারে আসবে! কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল, সামনের বছর ফেব্রুয়ারি - মার্চ এর মধ্যে সাধারণ মানুষের মধ্যে টিকাকরণ শুরু হয়ে যাবে। তবে সেইসঙ্গে জানানো হয়েছিল, সবার প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কিন্তু এখন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ জানিয়েছেন, তারা একবারও বলেননি যে দেশের সমস্ত মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তিনি এদিন সাফ জানিয়েছেন, বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে তথ্য পাওয়ার পরই টিকাকরণ শুরু হবে। এক্ষেত্রে কাদের টিকাকরণ হবে সেটা স্বাস্থ্যমন্ত্রক ঠিক করবে।

আইএমসিআর - এর ডিজি বলরাম ভার্গব একই সুরে জানিয়েছেন, কখনোই দেশের প্রতিটি মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে না। এদিন নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে রাজেশ ভূষণ বলেছেন, " আমরা একবারও বলিনি দেশের সমস্ত মানুষকে  টিকা দেওয়া হবে।  এক্ষেত্রে সরকার নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করবে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে তথ্য পাওয়ার পরই আমরা তালিকা ঠিক করব। নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের মধ্যে টিকা দেওয়া হলে যদি সংক্রমনের শৃঙ্খলা ভাঙা যায় তাহলে আর সবাইকে কেন টিকা দেওয়া হবে! তবে কিছু মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হলেও কিন্তু সবাইকেই মাস্ক পরতে হবে।"

আইএমসিআর - এর ডিজি বলরাম ভার্গব একই সুরে জানিয়েছেন, কখনোই দেশের প্রতিটি মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে না। এদিন নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে রাজেশ ভূষণ বলেছেন, " আমরা একবারও বলিনি দেশের সমস্ত মানুষকে  টিকা দেওয়া হবে।  এক্ষেত্রে সরকার নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করবে। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে তথ্য পাওয়ার পরই আমরা তালিকা ঠিক করব। নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের মধ্যে টিকা দেওয়া হলে যদি সংক্রমনের শৃঙ্খলা ভাঙা যায় তাহলে আর সবাইকে কেন টিকা দেওয়া হবে! তবে কিছু মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হলেও কিন্তু সবাইকেই মাস্ক পরতে হবে।"

প্রতি দশ লক্ষ মানুষের মধ্যে এখন ভারতেই সব থেকে  কম করোনা সংক্রমণ হচ্ছে। এদিন এমনটাই দাবি করেছেন বলরাম ভার্গব।  ভ্যাকসিন ট্রায়ালের ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। কিন্তু তাতেও ভ্যাকসিন - এর সময়সীমা প্রভাবিত হবে না বলে জানান তিনি।

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours