CEC জ্ঞানেশ কুমার সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট করে দেন, যাদের আবেদনপত্রে বদল রয়েছে। অর্থাৎ যাঁদের ঠিকানা বদল হয়েছে, যাঁদের পোলিং স্টেশন বদল হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই নতুন এপিক নম্বর পাবেন। বিহারের ক্ষেত্রেও তাঁদের সবাইকে নতুন এপিক নম্বর দেওয়া হয়েছে। গোটা দেশেই এই নিয়মই কার্যকর হবে। তাঁরা প্রত্যেকে নতুন এপিক নম্বর পাবেন।

কাদের নতুন ভোটার কার্ড মিলবে? স্পষ্ট করলেন জ্ঞানেশ কুমার


 রাত পোহালেই বাংলায় SIR। বাংলা-সহ ১২ রাজ্যে SIR শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার থেকেই। ১ মাস ধরে চলবে ভোটার তালিকায় নিবিড় সমীক্ষা। ৭ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। সাংবাদিক বৈঠক করে স্পষ্ট করে দিলেন CEC। কিন্তু প্রশ্ন থাকছে, কাদের ক্ষেত্রে নতুন এপিক নম্বর দেওয়া হবে, অর্থাৎ কারা পাবেন নতুন ভোটার কার্ড?

CEC জ্ঞানেশ কুমার সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট করে দেন, যাদের আবেদনপত্রে বদল রয়েছে। অর্থাৎ যাঁদের ঠিকানা বদল হয়েছে, যাঁদের পোলিং স্টেশন বদল হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই নতুন এপিক নম্বর পাবেন। বিহারের ক্ষেত্রেও তাঁদের সবাইকে নতুন এপিক নম্বর দেওয়া হয়েছে। গোটা দেশেই এই নিয়মই কার্যকর হবে। তাঁরা প্রত্যেকে নতুন এপিক নম্বর পাবেন।




SIR আবহে এই বিষয়টি নিয়ে সংশয় উঠেছিল, যাঁদের ঠিকানার বদল এসেছে, তাঁদের কী হবে? কমিশন সূত্রে খবর, এরকম প্রচুর ঠিকানা বদলের আবেদন জমা পড়েছে। সেক্ষেত্রে CEC স্পষ্ট করে দিয়েছে ঠিকানা বদল হলে, পোলিং স্টেশন পরিবর্তন হলে নতুন এপিক নম্বর তাঁরা প্রত্যেকেই পাবেন।

এসআইআরের চূড়ান্ত তালিকা ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন করতে চাইছে তারা। যেমন বিহারে হচ্ছে। বিহারের বিধানসভা ভোট আসন্ন। প্রতি বছরই ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ করে নির্বাচন কমিশন। নতুন নাম নথিভুক্ত করার পাশাপাশিই মৃত এবং অবৈধ ভোটারের নাম বাদ দিয়ে নতুন তালিকা প্রকাশ করা হয়। ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে, এমন ব্যক্তিদের কোনও নথিই দিতে হবে না। ওই তালিকায় নাম দেখাতে পারলেই এ বারের এসআইআরে তাঁদের নাম উঠে যাবে। এসআইআরে ১১টি নথি নির্দিষ্ট করে দিয়েছে কমিশন। সুপ্রিম কোর্ট পরিচয়পত্র হিসাবে আধার কার্ড গ্রহণ করতে বলেছে।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours