“কলকাতা পুলিশ মেরেছে। কয়েকজন পুরুষ পুলিশ, কয়েকজন মহিলা পুলিশ এসে আমাকে মেরেছে। হাতের শাঁখাটা ভেঙে দিয়েছে। পিঠে লেগেছে। আমাকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।” আন্দোলন মঞ্চ থেকে বলেছিলেন তিলোত্তমার মা। 

শেষ পর্যন্ত যেতে হল হাসপাতালে। বিকালে সেখানে তাঁকে দেখতে গেলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দেখতে গিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তরারও। সেখানেই ফের একবার কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে দেখা গেল শুভেন্দুকে। একইসঙ্গে ক্ষয়ক্ষতির হিসাবও কষে দিলেন। 


এর আগে আন্দোলনের মঞ্চ থেকেও পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে দেখা গিয়েছিল শুভেন্দুকে। তখনই জানিয়েছিলেন প্রায় শতাধিক মানুষ আহত হয়েছিলেন। অর্জুন সিংয়ের মাথা ফাটে। অশোক দিন্দাও আহত। এবার তিলোত্তমার মাকে দেখতে এসে পুলিশের বিরুদ্ধে ফের একবার সুর চড়িয়ে বললেন, “অনেকেই নবান্ন অভিযান সেটিং করে করেন। আমরা তো পুলিশের সঙ্গে কথা বলেনি। সে কারণেই জাভেদ শামিম, সুপ্রতীম সরকার, মনোজ ভার্মারা বলছিলেন কে ডেকেছে জানি না। কত লোক হবে জানি না। কোথা থেকে হবে জানি। কেন বলে করতে হবে! হাইকোর্ট তো বলেই দিয়েছে এটা অধিকারী। আন্দোলকারীদের কারও হাতে একটাও লাঠি ছিল না। একটা লোকের হাতেও ইট-পাথর ছিল না। ওরা ইলেকট্রিক শক লাঠি, স্টিলের লাঠি, বেত, টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট, সব কিছু নিয়ে সজ্জিত হয়ে এসেছিল। রাজীব কুমারের বাহিনী আর মনোজ কুমারের বাহিনী নেমেছিল ৩০ থেকে ৪০ হাজার আন্দোলনকারীর উপর।” কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি কতজন?  



Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours