কসবা-কাণ্ডের পর এক সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। বর্তমানে পুলিশ হেফাজতেই রয়েছেন ওই অভিযুক্ত সহ তিনজন। ওই টিএমসিপি নেতার বিরুদ্ধে আরও একাধিক অভিযোগ সামনে উঠে আসছে।


 'বস তোকে একটু দেখি...', ইউনিয়ন রুমে এই বলেই বসিয়ে রাখা হত ছাত্রীদের! আইন কলেজে আরও বিস্ফোরক অভিযোগ

 প্রশাসন নয়, কলেজ চালাত ‘দাদা’রাই। এমন অভিযোগ উঠেছে বারবার। গণধর্ষণ-কাণ্ডে অভিযুক্তের প্রতিপত্তি ছিল অনেক বেশি। এবার জানা গেল, কসবার সেই আইন কলেজের সব অফিশিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে অ‍্যাডমিন ছিলেন ওই অভিযুক্ত টিএমসিপি নেতা। যাঁর বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ, তিনি শুধু ওই কলেজের প্রাক্তন ছাত্রই নন, ছিলেন অস্থায়ী কর্মীও। তবে খাতায়-কলমে কাজ যাই হোক, আদতে তাঁর প্রভাব অনেক বেশি ছিল বলেই শোনা যাচ্ছে।


কসবা-কাণ্ডের পর এক সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। বর্তমানে পুলিশ হেফাজতেই রয়েছেন ওই অভিযুক্ত সহ তিনজন। ওই টিএমসিপি নেতার বিরুদ্ধে আরও একাধিক অভিযোগ সামনে উঠে আসছে। আগেও তাঁর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানি, যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। কলকাতার একাধিক থানাতেও অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযোগকারীদের দাবি, পুলিশ সব জেনেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।




 কসবার কলেজে ফের পা রাখল ৩ অভিযুক্ত, ওই রাতে নির্যাতিতার সঙ্গে কী কী করেছিল তাঁরা, করা হচ্ছে ঘটনার পুনর্নির্মাণ
শুটিংয়ের মাঝে ভয়ঙ্কর বিপদ, হাসপাতালে নিয়ে যেতে হল স্বস্তিকাকে, কী হয়েছে?

ঘটনার পর বাঁচতে প্রভাবশালী ছাত্রনেতাকে ফোন মূল অভিযুক্তের! কে দিয়েছিলেন অভয়বাণী?
এদিকে, 
 হাতে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গিয়েছে, কসবা থেকে কালীঘাট মেট্রো পর্যন্ত প্রথম বর্ষের ছাত্রীদের উপর নজরদারি করত ওই টিএমসিপি নেতার টিম। শুধু তাই নয়, ক্লাস করতে না দিয়ে মেয়েদের ইউনিয়ন রুমে বসিয়ে রাখা হত বলেও অভিযোগ। এক ছাত্রীর দাবি, কাউকে কাউকে ওই অভিযুক্ত বলতেন, ‘বস না তোকে একটু দেখি।’ এমনকী যে ছাত্রী নিজেকে জিএস বলে দাবি করতেন, তিনিও ওই নেতার লোক বলেই দাবি কলেজ পড়ুয়াদের।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours