ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের উত্তেজনা যখন ক্রমে চড়ছিল, তখন আরব সাগরে প্রস্তুত হচ্ছিল ভারতীয় নৌসেনা। আইএনএস বিক্রান্ত সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। তাদের "হট স্ট্যান্ড-বাই" অর্থাৎ সর্বদা প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছিল। অর্ডার আসলেই হামলা করা হত পাকিস্তানে।


 রেডি ছিল ব্রহ্মস-ক্রুজ মিসাইল, করাচি বন্দর উড়িয়েই দিত নৌসেনা, অপেক্ষা ছিল শুধু একটা অর্ডারের...
ফাইল চিত্র।

 পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার বদলা ছিল অপারেশন সিঁদুর। পাক অধিকৃত কাশ্মীর ও পাকিস্তানের ভিতরে ঢুকে ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিয়ে এসেছিল ভারত। তারপরে দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের কথা সকলেরই জানা। রাত হলেই সীমান্তে চলছিল গুলি। ড্রোন দিয়ে হামলা করার চেষ্টা করছিল পাকিস্তান। প্রতিটা চেষ্টা প্রতিহত করেছে ভারত। এবার সেই সংঘাত নিয়ে সামনে আসল বড় তথ্য। আক্রমণের জন্য প্রস্তুত ছিল ভারতীয় নৌসেনার যুদ্ধজাহাজও।

সূত্রের খবর, ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের উত্তেজনা যখন ক্রমে চড়ছিল, তখন আরব সাগরে প্রস্তুত হচ্ছিল ভারতীয় নৌসেনা। আইএনএস বিক্রান্ত সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। তাদের “হট স্ট্যান্ড-বাই” অর্থাৎ সর্বদা প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছিল। অর্ডার আসলেই হামলা করা হত পাকিস্তানে। তবে শেষ পর্যন্ত সেই অর্ডার আসেনি।

এটিও পড়ুন
স্কুল-পড়ুয়া বান্ধবীর খোঁজে 'সাত সমুদ্র পাড়ি' দিয়ে নদিয়ায় হাজির বিদেশি
শাহরুখের কথা অমান্য? বাথরুমে আটকে রেখে এই কাজ করতে বাধ্য করেন কিং
১৮ বছর পর, জানেন কেন আরবাজকে ডিভোর্স দেন মালাইকা?
কী কী নিশানায় ছিল?
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ভারতীয় নৌসেনার টার্গেটে ছিল করাচি বন্দরে দাঁড়িয়ে থাকা পাকিস্তানের যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন। এছাড়া স্থলভাগেও একাধিক নিশানা তৈরি করা ছিল, যা অর্ডার এলেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হত। আক্রমণের জন্য ব্রহ্মস মিসাইল প্রস্তুত ছিল। সাবমেরিনও প্রস্তুত ছিল ক্রুজ মিসাইল দিয়ে হামলা করতে। একযোগে স্থল ও জলপথে হামলা করার পরিকল্পনা ছিল। মূলত জঙ্গিঘাঁটিগুলিই নিশানা ছিল।

যদি সত্যিই নৌবাহিনী এই আক্রমণ করত, তবে অপারেশন সিঁদুরের উত্তাপ আরও বাড়ত। কার্যত যুদ্ধের রূপ নিত এই দুই দেশের সংঘাত।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours