বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালে তদন্ত চলাকালীন বাংলাদেশের রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামি লীগ। এমনকী, অনলাইনেও কোনও মতামত বা কর্মসূচি করতে পারবে না আওয়ামি লীগ।
এত সহজে দমছে না আওয়ামি লীগ, বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হওয়ার পরও হাসিনার দল নিল বড় সিদ্ধান্ত
আওয়ামি লীগের বড় সিদ্ধান্ত।
বাংলাদেশে আপাতত নিষিদ্ধ আওয়ামি লিগ। কোনও রাজনৈতিক কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না হাসিনার দল। তবে এই সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ আওয়ামি লীগ। তাদের দাবি, রাজনীতি থেকে বেরনোর কোনও পরিকল্পনা নেই।
স্বেচ্ছাচারিতার চরম সীমায় পৌছে গিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। আওয়ামি লীগের অভিযোগ এটাই। তারা সাফ জানিয়েছে, “আমরা ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছি। আওয়ামি লীগ ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের সিদ্ধান্ত অমান্য করেই রাজনৈতিক কাজ চালিয়ে যাবে”। গণতান্ত্রিক দেশগুলিকেও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে।
শনিবার রাতেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে ঘোষণা করা হয়, আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালে তদন্ত চলাকালীন বাংলাদেশের রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামি লীগ। এমনকী, অনলাইনেও কোনও মতামত বা কর্মসূচি করতে পারবে না আওয়ামি লীগ।
এবার বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে যে আওয়ামি লীগের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে কি না। যদি রেজিস্ট্রেশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়, তবে আওয়ামি লীগ জাতীয় নির্বাচনেও অংশ নিতে পারবে না।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইউনূস সরকারের এই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বাড়বে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours