যাদবপুরের ঘটনার পর গতকাল ও আজ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। নিজেই জানালেন ব্রাত্য বসু। তিনি বলেন, "উপাচার্যকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করা হয়েছে। অনেক অধ্যাপককে মারধর করা হয়েছে। আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব।"
বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০০ ছেলে ঢোকানো কোনও ব্যাপার ছিল না', যাদবপুর নিয়ে বললেন ব্রাত্য
ব্রাত্য বসু
ওয়েবকুপার বার্ষিক সাধারণ সভা ঘিরে শনিবার রণক্ষেত্র হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। গাড়ির কাচ ভাঙা হয় শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর। আবার শিক্ষামন্ত্রীর গাড়ির ধাক্কায় এক ছাত্র জখম হন বলে অভিযোগ। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর যাদবপুর নিয়ে টিভি৯ বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তিনি রাজনীতি চাননি। না হলে যাদবপুরে বাইরে থেকে ৫০০ লোক ঢোকানো কোনও ব্যাপার ছিল না।
গতকালের থেকে ভাল এখন ভাল আছেন জানিয়ে এদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমি রাজনৈতিকভাবে চাইলে আমাদের ওখানে যিনি রাজনৈতিকভাবে দেখাশোনা করেন, আমার কলিগ অরূপ বিশ্বাস, তাঁকে আমি বলে যেতে পারতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৫০০ ছেলে ঢোকানো কোনও ব্যাপার ছিল না। তাঁকেও আমি কিছু বলিনি। কারণ, আমার মনে হয়েছে, ওখানে অধ্যাপকরা সভা করতে যাচ্ছেন। সেখানে কেন বাইরের রাজনৈতিক লোকের সাহায্য নিয়ে ঢুকব? কিন্তু, ওখানে যে অধ্যাপকদের ধরে পেটানো হতে পারে, সেটা আমার কল্পনাতেও ছিল না।”
গতকালের ঘটনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমার গাড়ির চালক প্রচণ্ড ভয় পাচ্ছিল। এলোমেলো গাড়ি চালানোর চেষ্টা করছিল। আমি বললাম, আস্তে আস্তে চলো। ততক্ষণে গাড়ির কাচটা ভেঙে এসে আমার গায়ে পড়ে। এটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য লাগছিল।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours