পুলিশ জানিয়েছে, ওড়িশার ওই যুবক গতবছরের এপ্রিল মাসে কোটা আসেন। ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি এন্ট্রান্স টেস্ট(NEET)-র প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। আম্বেদকর কলোনিতে একটি প্রাইভেট হস্টেলে থাকতেন। সেই হস্টেল থেকেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে।
শুধু এই জেলাতেই একের পর এক পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা, ভয় ধরাচ্ছে কারণ
প্রতীকী ছবি
দু’চোখে স্বপ্ন। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভাল কিছু করার লক্ষ্য নিয়ে ভিন রাজ্যে আসা। আবার সন্তানের সাফল্যের পথ চেয়ে বসে পরিবার। এর প্রভাব কি পড়ছে না পরীক্ষার্থীদের উপর? উঠছে প্রশ্ন। কারণ, রাজস্থানের কোটায় একের পর এক পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা। বৃহস্পতিবার রাতে ওড়িশার বছর আঠারোর এক পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল কোটার একটি হস্টেল থেকে। পুলিশ জানিয়েছে, এই বছর এই নিয়ে তিন পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটল কোটায়।
পুলিশ জানিয়েছে, ওড়িশার ওই যুবক গতবছরের এপ্রিল মাসে কোটা আসেন। ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি এন্ট্রান্স টেস্ট(NEET)-র প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। আম্বেদকর কলোনিতে একটি প্রাইভেট হস্টেলে থাকতেন। সেই হস্টেল থেকেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে।
এক পুলিশ অফিসার বলেন, “হস্টেলের সিলিং ফ্যানে সুইসাইড প্রিভেনশন ডিভাইস লাগানো ছিল না। কিন্তু, যেখানে পড়ুয়ারা থাকেন, সেখানে এই ডিভাইস থাকা বাধ্যতামূলক। জেলা প্রশাসনের তরফে এই নির্দেশ রয়েছে। তাই, হস্টেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি পাঠানো হচ্ছে।” কোটা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন জানিয়েছে, আগুন নেভানোর ব্যবস্থা ও সুইসাইড প্রিভেনশন ডিভাইস না থাকায় হস্টেলটি সিল করা হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours