কয়েক বছর আগের কথা। আচমকাই সোশ্যাল মিডিয়া সেনশেসন হয়ে ওঠেন নন্দিনী। পরনে জিনস-টপ,ছিপছিপে চেহারা, স্মার্ট। অফিস পাড়ার ফুটপাতের ভাত হোটেলে এমন মানুষ সচরাচর চোখে পড়ে না। খুবই চটপটে। 

সে সময় তাঁকে নিয়ে রীতিমতো আলেচনা শুরু হয়ে যায়। অনেকে আবার তাঁকে অহংকারী বলেছিলেন
ডালহৌসির ফুটপাত থেকে ঝাঁ চকচকে রেস্তরাঁ! নন্দিনীর উত্থান যেন সিনেমার চিত্রনাট্য


কয়েক বছর আগের কথা। আচমকাই সোশ্যাল মিডিয়া সেনশেসন হয়ে ওঠেন নন্দিনী। পরনে জিনস-টপ,ছিপছিপে চেহারা, স্মার্ট। অফিস পাড়ার ফুটপাতের ভাত হোটেলে এমন মানুষ সচরাচর চোখে পড়ে না। খুবই চটপটে। সে সময় তাঁকে নিয়ে রীতিমতো আলেচনা শুরু হয়ে যায়। অনেকে আবার তাঁকে অহংকারী বলেছিলেন।

তার পর নিজের কেরিয়ার তড়তড়িয়ে এগিয়েছে তাঁর। এখন অনেক ফটোশুটেও দেখা যায় তাঁকে। মাচা শো-এর ক্ষেত্রে তাঁর বিপুল চাহিদা গাঁ-গঞ্জে। তাঁকে কেন্দ্র করে সমালোচনার শেষ নেই। ডালহৌসিতে তাঁর দোকাল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর অনেকেই বলেছিলেন নন্দিনীর দিন শেষ। তার পর নিউটাউনে টিনের চাল দেওয়া হোটেল খুলেছিলেন। এবার ঝাঁ চকচকে রেস্তরাঁ করলেন তিনি। যে রেস্তরাঁয় আর রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে খেতে হবে না ক্রেতাদের। রয়েছে এসি।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours