পাশকুঁড়া পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের জন্দড়ায় শুক্রবার যান শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই বাড়ি জলের তোড়ে ভেঙেছিল গনেশচন্দ্র ভুঁইঞা নামে এক ব্যক্তির। সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়ে, গণেশ ও তাঁর স্ত্রীক শুভেন্দুর সামনে হাউ হাউ করে কাঁদছেন।
গামছা দিয়ে চোখ মুছিয়েছিলেন, টেনে নেন বুকে, কথা দিয়ে কথা রাখলেন শুভেন্দু
দুর্গতকে পাঁচ লক্ষ টাকা সাহায্য
কথা দিয়ে কথা রাখলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়াতে গিয়েছিলেন শুভেন্দু। তাঁকে সামনে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন মাঝ বয়সী এক ব্য়ক্তি। তিনি শুভেন্দুকে দেখে হাউ হাউ করে কেঁদে ফেলেন। জলের তোড়ে তাঁর বাড়ি ভেঙে গিয়েছিল। সেদিন গামছা দিয়ে ওই ব্যক্তির চোখের জল মুছিয়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কথা দিয়েছিলেন তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে পাঁচ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার। সেই কথা রাখলেন শুভেন্দু। ৪৮ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সেই সাহায্য পৌঁছে গেল ভাঙা বাড়ির মালিকের কাছে।
পাশকুঁড়া পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের জন্দড়ায় শুক্রবার যান শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই বাড়ি জলের তোড়ে ভেঙেছিল গণেশচন্দ্র ভুঁইঞা নামে এক ব্যক্তির। সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়ে, গণেশ ও তাঁর স্ত্রী শুভেন্দুর সামনে হাউ হাউ করে কাঁদছেন। বলতে থাকেন কীভাবে নিমেষের মধ্যে তাঁর বাড়ি-ঘর সর্বস্ব জলে ভেসে গিয়েছে। শুভেন্দুকে কাছে পেয়ে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগড়ে দেন গণেশ। তাঁর অভিযোগ, বাঁধের ধস আটকাতে সেচ দফতরকে জানিয়েছিলেন। সেচ দফতরের ঠিকাদার কয়েকটি বস্তা দিয়ে চলে যান। বাঁধ মেরামত করেননি।
শুভেন্দু অধিকারীকে বলতে শোনা গিয়েছিল, “আমি সরকার নই। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে ৫ লক্ষ টাকা দেব।” রবিবার সেই টাকা দিয়ে যান টিম শুভেন্দু অধিকারীর সদস্যরা। টাকা পেয়ে আপ্লুত গণেশ ও তাঁর স্ত্রী।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours