পরিবারের দাবি, ঘটনার রাতে প্রথমবার ময়নাতদন্তের পর দেহ যখন আরজি কর থেকে বার করে নিয়ে আসা হয়, তখন সঠিক দ্বিতীয় তদন্তের জন্য় দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু অভিযোগ, দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের আগেই দেহ দ্রুত আরজি কর থেকে বাড়িতে আনা হয়।
কেন দ্রুত দেহ দাহ করতে তোড়জোড়? এবার সিবিআই দফতরে উত্তর দিতে গেলেন বিধায়ক নির্মল ঘোষ
সিজিও কমপ্লেক্সে নির্মল ঘোষ
আরজি কর কাণ্ডে এবার পানিহাটির তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষকে তলব করল সিবিআই। সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিলেন তিনি। সকাল সাড়ে দশটার কিছু সময় পরে তিনি সিবিআই দফতরে ঢোকেন। পরিবারের দাবি, তিলোত্তমার দেহ দাহ করার সময়ে তিনি পানিহাটি শ্মশানে ছিলেন।
সিবিআই সূত্রে খবর, তিলোত্তমাকাণ্ডের তদন্তে নেমে বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর বিধায়কের কাছ থেকে জানতে চান তদন্তকারীরা। সেই তথ্য জানতে সিবিআই-এর তরফ থেকে বিধায়কের কাছে ফোন যায়। সেই সূত্রেই তিনি এদিন হাজিরা দেন। এই মামলায় প্রথম থেকে সিবিআই-এর তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, গোটা ঘটনার পিছনে বড় ষড়যন্ত্র কাজ করেছে। টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকেও গ্রেফতার করেছে সিবিআই। তাঁর কাছ থেকেও বেশ কিছু তথ্য উঠে এসেছে।
পরিবারের দাবি, ঘটনার রাতে প্রথমবার ময়নাতদন্তের পর দেহ যখন আরজি কর থেকে বার করে নিয়ে আসা হয়, তখন সঠিক তদন্তের জন্য় দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু অভিযোগ, দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের আগেই দেহ দ্রুত আরজি কর থেকে বাড়িতে আনা হয়। বাবা-মা পৌঁছানোর আগেই সেই রাতে বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিলোত্তমার দেহ। বাড়ির সামনে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক নির্মল ঘোষ। অভিযোগ, বিধায়কের তত্ত্বাবধানেই দ্রুত দেহ পানিহাটি শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহ করে দেওয়া হয়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours