২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন সায়ন্তিকা। তবে ২০২৪-এ উল্টে গিয়েছে সবকিছু। সব না পাওয়ার জবাব দিয়েছেন সায়ন্তিকা। এ বছর নির্বাচনে চর্চিত প্রার্থী সায়ন্তিকা। এই বছর লোকসভা ভোটে তৃণমূলের টিকিট পাননি সায়ন্তিকা।

শেষ মুহূর্তে খেলা ঘুরল বরাহনগরে, সজল নাকি সায়ন্তিকা, জয়ী কে?

এ যেন ভারত-পাকিস্তান হাড্ডাহাডি ম্যাচ। একবার সজল ঘোষ এগিয়ে যাচ্ছিলেন, একবার সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটের ব্যবধানও খুব বেশি ছিল না দু’জনের মধ্যে। তবে রাত গড়াতেই অবশেষে স্পষ্ট হল বরাহনগরের ভাগ্য। বিজেপির সজল ঘোষকে হারিয়ে জয়ী হলেন সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই শংসাপত্র পেয়ে গিয়েছেন তিনি। গাল ভরে গিয়েছে সবুজ আবিরে।


২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন সায়ন্তিকা। তবে ২০২৪-এ উল্টে গিয়েছে সবকিছু। সব না পাওয়ার জবাব দিয়েছেন সায়ন্তিকা। এ বছর নির্বাচনে চর্চিত প্রার্থী সায়ন্তিকা। এই বছর লোকসভা ভোটে তৃণমূলের টিকিট পাননি সায়ন্তিকা। তা নিয়ে দলের উপর একগুচ্ছ অভিমান প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এর পরেই তৃণমূলের তরফে তাঁকে বিধানসভার প্রার্থী হওয়ার টিকিট দেওয়া হয় তাঁকে। অভিমান ভুলে বরাহনগরেই গত দুই মাস যাবৎ বাড়ি ভাড়া নিয়ে জোরকদমে প্রচার চালিয়েছিলেন তিনি। ভরসা রেখেছিলেন ঠাকুরে। গোটা লোকসভার প্রচার জুড়েই তাঁর স্টাইল স্টেটমেন্ট সকলের নজর কাড়ে।

উল্লেখ্য গতবার ভোটে হারার পর কিন্তু বাঁকুড়ার মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তিনি। সেখানকার মানুষদের জন্য বারেবারে ছুটে যেতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। বরাহনগরের মানুষের তাঁর কাছ থেকে অনেক প্রত্যাশা। সেই প্রত্যাশা তিনি কী করে মেটান এখন সেটাই দেখার।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours