দুই শতরানকারীকে হারিয়ে কিছুটা অ্যাডভান্টেজ হারাল বাংলা। প্রথম দিন ৮৭ ওভার খেলা হল। ৪ উইকেট ৩০৭ রান তুলে নিয়েছে বাংলা। আফশোস একটাই, শেষ বেলায় যদি অনুষ্টুপ-সুদীপ জুটি অপরাজিত থাকত

আরও একবার স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলা। এ বার নয়তো…! মেসি পারলে মনোজের কেন হবে না? কোয়ার্টার ফাইনালের পর এমনটাই মন্তব্য করেছিলেন বাংলা ক্রিকেট সংস্থার সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। মনোজ তিওয়ারি মরসুমের শুরুতেই জানিয়ে দিয়েছেন, রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন হয়ে অবসর নিতে চান। এটাই তাঁর শেষ মরসুম, ইঙ্গিত পরিষ্কার। গ্রুপ পর্বে অনবদ্য পারফরম্য়ান্স। কোয়ার্টার ফাইনালেও। এ বার ফাইনালে উঠতে হলে মধ্যপ্রদেশ বাধা টপকে যেতে হবে। গত বার সেমিফাইনালে এই মধ্যপ্রদেশের কাছেই হেরেছিল বাংলা। এ বার সেমিফাইনালে মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে প্রথম দিনটা বাংলারই। রঞ্জি ট্রফি সেমিফাইনালে বাংলা বনাম মধ্যপ্রদেশ প্রথম দিনের খেলা, বিস্তারিত

এ বারের রঞ্জি মরসুমে বাংলার সবচেয়ে বড় সমস্যা ওপেনিং জুটি। বারবার জুটি বদলেও এই সমস্য়া থেকে বেরোতে পারেনি বাংলা। মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালেও চিত্র খুব একটা বদলাল না। স্পিন আধিক্য় বোলিং লাইন আপ নিয়ে একাদশ গড়েছে বাংলা। ওপেনিংয়ে অভিমন্য়ু ঈশ্বরণের সঙ্গী করণ লাল। প্রথম সেশনেই দুই ওপেনারের উইকেট হারায় বাংলা। করণ লাল ২৩ রান এবং অভিমন্য়ু ঈশ্বরণ করেন ২৭ রান। ১৩ এবং ১৪তম ওভারে এই দুটি উইকেট হারায় বাংলা। বরাবরের মতোই ক্রাইসিস পরিস্থিতি ভরসা দিলেন অনুষ্টুপ মজুমদার। তাঁকে যোগ্য সহায়তা দিলেন তরুণ ব্যাটার সুদীপ ঘরামি। তৃতীয় উইকেটে এই জুটিই ম্যাচের রং বদলে দেয়। জুটিতে ২৪১ রান যোগ করে এই জুটি।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours