উনি মাস্টার হওয়ার যোগ্য নন। যাঁরা বাচ্চাদের নাম করে এসব করে তাঁরা কীরকম মাস্টার?”, তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ নির্যাতিতার বাবার।
কিছুদিন আগে টিউশানি পড়ানোর নাম করে এক শিশু কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিস গৃহশিক্ষকের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছিল বাঁকুড়ায় (Bankura)। গ্রেফতার করা হয় গৃহশিক্ষককে। এবার কার্যত একই ঘটনার প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া গেল দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার উস্তি এলাকায়। এ ক্ষেত্রে আবার স্কুলের একাধিক ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে যৌন নির্যাতন (Physical Harassment) করার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এতদিন ঘটনার কথা আড়ালে থাকলেও মঙ্গলবার চতুর্থ শ্রেণির এক নির্যাতিতা ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান। তাতেই প্রধান শিক্ষকের কুকীর্তির কথা সামনে আসে।
ঘটনা প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা বলেন, “আমরা আগেও এরকম অনেক খবর পেয়েছি। কিন্তু ধরতে পারিনি বলে মাস্টারমশাইকে কিছু বলিনি। এখন ধরে ফেলেছি। ওনার কড়া শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এই মাস্টার আর কোনও জায়গায় যেন চাকরি না পান। উনি মাস্টার হওয়ার যোগ্য নন। যাঁরা বাচ্চাদের নাম করে এসব করে তাঁরা কীরকম মাস্টার?” ওই স্কুলের পরিচালন সমিতির সম্পাদক বলেন, “হেড মাস্টারের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের উপরে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। ছাত্রীদের লজেন্স খাওয়ানোর নাম করে ঘরে ডেকে নির্যাতন চালাত। ছাত্রীদের পরিবারের লোকেরা আমাদের এ কথা জানান। এরপরই আমরা স্কুলে যাই। থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours