নবম শ্রেণির ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ। ঘটনাটি নদিয়ার হাঁসখালির গাদিয়ায়। অভিযোগ, গণধর্ষণ করে শুধু খুনই করা হয়নি বরং প্রমাণ নষ্ট করার জন্য তার মৃতদেহ স্থানীয় শ্মশানে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। কেরোসিন ও রিং কাঠ দিয়ে দেহ দাহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

কাঠগড়ায় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যের ছেলে ব্রজগোপাল গয়াল।

এ কারণে পুলিশের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠতে থাকে। এত বড় ঘটনার পরও পুলিশ এতদিন কী করছিল বা কেন এখনও অভিযুক্তদের ধরতে পারল না, প্রশ্ন উঠেছে। তবে ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই তত্‍পর হয়ে ওঠে পুলিশ। তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেন। পরে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়।

একই সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে ধর্ষিতার পরিবারের ওপর কোনও ধরনের চাপ দেওয়া হয়েছিল কি না। নইলে ঘটনাটা কয়েকদিন আগের। এত দিন পর বিষয়টি কীভাবে জানা গেল? এছাড়াও, কেন মেয়েটিকে হাসপাতালে নেওয়া হয়নি, কেন তার মৃত্যুর পরে তার মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়নি।

এ ঘটনার পর ওই গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে পঞ্চায়েতের বক্তব্য এখনও জানা যায়নি। এক প্রতিবেশী বলেন, পঞ্চায়েতের ছেলের সঙ্গে মেয়েটির প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours