নয়া সরকার গঠনের পর থেকেই তালিবানের (Taliban) দুই গোষ্ঠীর মধ্য়ে সংঘাত শুরু হয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই এমন খবর প্রকাশ্যে আসছে। তবে তালিবানের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে ক্রমশ প্রকট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। যে খবর আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যগুলিতে উঠে আসতে শুরু করেছে।

রিপোর্টে প্রকাশ, তালিবানের বাস্তববাদী গোষ্ঠী এবং হার্ড লাইনারদের মধ্যে সংঘাত শুরু হয়েছে। সম্প্রতি সেই সংঘর্ষ কাবুলের প্রেসিন্ডেন্ট প্যালেসে বড় আকার নেয়। ফলে আবদুল গনি বরাদরের সঙ্গে হাক্কানি নেটওয়ার্কের  খলিল-উর-রহমানের মধ্যে উত্তপ্ত 


কন্দহরে গিয়ে তালিবান প্রধান হায়বাতুল্লা আখুন্দাজার সঙ্গে দেখা করে, আফগানিস্তান (Afghanistan) ছাড়েন বলে শোনা যায়। আবার এও শোনা যায়, হাক্কানি নেটওয়ার্কের সঙ্গে বিবাদের পরই মোল্লা আবদুল গনি বরাদর (Abdul Ghani Baradar) নিহত হয়েছেন। যদিও তালিবান ওই খবরের সত্যতা স্বীকার করেনি। তবে আফগানিস্তানে ক্ষমতায় কারা থাকবে, তা নিয়ে তালিবানের বাস্তবাদী সংগঠন এবং হার্ড লাইনারদের মধ্যে বিবাদ ক্রমশ প্রকট হয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে খবর। এবং ওই সংঘর্ষের প্রভাব গোটা সংগঠনের উপরও পড়ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে নেতৃত্বের তরফে।

এদিকে আফগানিস্তান (ইসলামিক এমিরেট)-এর তরফে ঘোষণা করা হয়, শিগগিরই নতুন সেনা বাহিনী গঠন করা হবে। তালিবান সেনা বাহিনীর নেতা ফাসিউদ্দিন নিহত হয়েছেন। তবে তালিবানের সেনা প্রধান নিহত হলেও, শিগগিরই নতুন করে বাহিনী গঠন করা হবে। এমনই খবর প্রকাশ করা হয়েছে জিনহুয়ার তরফে। নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবকদেরই এই নয়া বাহিনীতে নিয়োগ করা হবে। আফগানিস্তানের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই বাহিনী গঠন করা হবে বলে খবর। 

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours