রবিবার ত্রিপুরায় তৃণমূল কর্মীদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে এবার মুখ খুললেন মদন মিত্র  

 কটাক্ষ করলেন বিজেপি শিবিরকে। এসএসকেএমের বাইরে দাঁড়িয়ে মুখোমুখি হলেন সাংবাদিকদের। 'ত্রিপুরায় আহত কর্মীদের চিকিত্‍সার কোন ব্যাকআপ নেই, আসতে হবে বাংলাতেই'- বলে খোঁচা দিলেন গেরুয়া শিবিরকে।

ত্রিপুরায় আক্রান্ত তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের বিশেষ বিমানে আনা হয়েছে কলকাতায়। সুদীপ রাহা  ও জয়া দত্তকে   ভর্তি করা হয়েছে এসএসকেএমের  উডবার্ন ওয়ার্ডে। সেখানে তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়   



। ছিলেন মদন মিত্রও । মদন মিত্র বলেন, 'ত্রিপুরার বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলকে মারছে। কিন্তু তারা জানে না যে আমাদের চিকিত্‍সা করার মতো ব্যবস্থা বাংলায় আছে। কিন্তু ত্রিপুরার বিজেপি কর্মীদের চিকিত্‍সার কোনও পরিকাঠামো নেই। তাদের চিকিত্‍সার জন্য পশ্চিমবঙ্গেই আসতে হবে। এসএসকেএমে চত্বরে দাঁড়িয়ে মদন মিত্র এদিন সাংবাদিকদের বললেন, তিনি বলেন, 'অবিলম্বে এইরকম ঘটনা বন্ধ নাহলে দলের লক্ষ লক্ষ কর্মী তৈরি আছে। শুধু নির্দেশের অপেক্ষা।'।



ত্রিপুরার বিজেপির কর্মীরা মার খেলে তাঁদের কোন ব্যাকআপ নেই, কিন্তু বাংলার ছেলেদের আছে। এমনটা কটাক্ষ করে মদন মিত্র বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বদান্যতায় আমাদের ছেলেরা মার খেলে তার কিন্তু ব্যাকআপ আছে, পিজি হসপিটাল। কিন্তু ত্রিপুরার মারের কোন ব্যাকআপ নেই', যেতে হবে মায়ানমার'।দলের নির্দেশে বেশি কথা না বললেও তিনি বলেন, 'এই মুহূর্তে বাংলার লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি যুবকের মনে এটাই হচ্ছে, বিপ্লব স্পন্দিত বুকে, মনে হয় আমি ত্রিপুরা। চলো ত্রিপুরা চলো। আর ত্রিপুরা জিতবে'।



দিলীপ ঘোষ ত্রিপুরায় তৃণমূলের এই ঘটনাকে নাটক বলে ব্যাখা করায়, তাঁকে কটাক্ষ করে মদন মিত্র বলেন, 'দিলীপবাবু ঠিকই বলেছেন। আমরা তো বাচ্চা ছেলে মেয়েদের পাঠিয়ে ছিলাম। কিন্তু ওঁরা তো নাড্ডা থেকে শুরু করে, কৈলাস, অমিত এমনকি মোদি পর্যন্ত বড় বড় প্লেয়ার নামিয়েছিল নাটক করার জন্য। তাঁদের নাটক সাকসেস হয়নি, আর আমাদের দুটো তিনটে বাচ্চাদের নাটকেই, ত্রিপুরার ফোর্সকে রাস্তায় নামতে হল। তাহলে বড় নাট্যকাররা গেলে, কি

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours