২০১৪ সাল। কড়েয়া থানার এলাকার এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। কড়েয়ার বুন্ডেল গেটে রুটি কিনতে গিয়েছিলেন ওই কিশোরী। অভিযোগ, সেই সময় তিন অভিযুক্ত তাকে একা পেয়ে একটা গাড়িতে তুলে নেয়। গাড়ির ভিতরেই মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাকে ধর্ষণ করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
যে গাড়িতে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে, সেটাই উদ্ধার করেনি পুলিশ! কড়েয়া গণধর্ষণকাণ্ডে বেকসুর খালাস তিন অভিযুক্ত
প্রতীকী চিত্র।
২০১৪ সাল। কড়েয়া গণধর্ষণ মামলায় বেকসুর খালাস হয়ে গেলেন তিন অভিযুক্ত। আলিপুর জজ কোর্টে সরকারি আইনজীবী উল্লেখ করেছেন, তদন্তে পুলিশের গাফিলতি ছিল। যে গাড়িতে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে, সেই গাড়িটাই পুলিশ উদ্ধার করেনি।
২০১৪ সাল। কড়েয়া থানার এলাকার এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। কড়েয়ার বুন্ডেল গেটে রুটি কিনতে গিয়েছিলেন ওই কিশোরী। অভিযোগ, সেই সময় তিন অভিযুক্ত তাকে একা পেয়ে একটা গাড়িতে তুলে নেয়। গাড়ির ভিতরেই মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাকে ধর্ষণ করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
অভিযোগ ওঠে এলাকার এক বাসিন্দার বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতারও করে পুলিশ। পরে তিনি জামিন পান। অভিযোগ, জামিন পাওয়ার পর অভিযোগকারিনীর এক আত্মীয়াকেও ধর্ষণ করেন তিনি। ফের গ্রেফতার হন মূল অভিযুক্ত। তিনি জেল হেফাজতে ছিলেন। সেই মামলায় তথ্য প্রমাণের অভাবে বেকসুর খালাস পেয়ে যান অভিযুক্তরা।


Post A Comment:
0 comments so far,add yours