ধৃত চিত্তরঞ্জন সরকারের ঊষা ডিজিটাল ফোটো স্টুডিয়োতে তৈরি হত নকল আধার কার্ড, নকল ভোটার কার্ড, নকল জাতি শংসাপত্র। গোপন সূত্রে খবর পেয়েই ফাঁদ পেতেছিল পুলিশ। এদিন পুলিশের অভিযানে একের পর এক নথি বেরিয়ে আসে।
৩৫ হাজার টাকা খরচ করে ভারতের নাগরিক হয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশিরা
এই দোকানেই ভুয়ো আধার কার্ড তৈরি হত
লাগবে শুধু ৩৫ হাজার টাকা। তা হলেই কেল্লাফতে। তৈরি হয়ে যাবে ভুয়ো আধার কার্ড। ক্রেতা সেজে শিলিগুড়িতে এই ভুয়ো আধার কার্ড তৈরির চক্রকে ধরল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭ জনকে। উদ্ধার করা হয়েছে জাল আধার কার্ড ও ভোটার কার্ড।
সোমবার শিলিগুড়ির ইস্টার্ন বাইপাস এলাকায় একটি বহুতলে অভিযান চালায় স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ, ভক্তিনগর থানার পুলিশ ও আশিঘর আউটপোস্টের পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালানো হয়। ক্রেতা সেজেই ওই আধার কার্ড তৈরির সেন্টারে এসেছিল স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ এবং ভক্তিনগর থানার পুলিশের একটি টিম। ৩৫ হাজার টাকায় আধার কার্ড তৈরির কথা হয়। অগ্রিম হিসেবে ১৭ হাজার টাকাও দেওয়া হয়। এরপরই হাতেনাতে ধরা হয় সাতজনকে। ধৃতদের নাম চিত্তরঞ্জন সরকার, ষষ্ঠী মণ্ডল, টিটু দাস, বিশ্বজিৎ রায়, মঙ্গলু সিংহ গৌতম, হরি কিশোর রায় এবং আবেশ গুপ্তা।
বডি বার করে পুলিশকে চমকাচ্ছেন তৃণমূল নেত্রীর স্বামী, ভাইরাল ভিডিয়ো
'সেদিন ওর চোখ দেখে...', সেই উত্তম-সুচিত্রার শেষ দেখা, কী কথা হয়েছিল?
'পূর্ণ শক্তিতে প্রত্যাঘাত...', ইরানের বিরুদ্ধে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন ট্রাম্প? সমাজমাধ্যমে বড় ইঙ্গিত
ধৃত চিত্তরঞ্জন সরকারের ঊষা ডিজিটাল ফোটো স্টুডিয়োতে তৈরি হত নকল আধার কার্ড, নকল ভোটার কার্ড, নকল জাতি শংসাপত্র। গোপন সূত্রে খবর পেয়েই ফাঁদ পেতেছিল পুলিশ। এদিন পুলিশের অভিযানে একের পর এক নথি বেরিয়ে আসে। এই চক্রে আরও কেউ যুক্ত রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ এবং ভক্তিনগর থানার পুলিশ।
সূত্রের খবর, বাংলাদেশিদের তৈরি করে দেওয়া হত এইসব সরকারি পরিচয়পত্র। এই পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই ‘ভারতীয়’ হয়ে যান বাংলাদেশিরা। এখনও পর্যন্ত কাদের আধার কার্ড তৈরি করে দেওয়া হয়েছে, তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours