রাজ্য়ের একাধিক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ভাসছে ঘর-বাড়ি। গৃহহীন বহু মানুষ। ডুবে গিয়েছে রাস্তা।


রাজ্যে জারি অরেঞ্জ অ্যালার্ট, ভাসবে একের পর এক এলাকা



পশ্চিম মেদিনীপুরে বন্যা পরিস্থিতি ইতিমধ্যেই বড় আকার ধারণ করছে। চন্দ্রকোনার পর ডুবতে শুরু করেছে ঘাটালের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। ডুবে গিয়েছে রাজ্য সড়কও। এরই মধ্যে আরও আশঙ্কার পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গে। জারি হল কমলা সতর্কতা। শুক্রবার রাত থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ আরও বাড়িয়েছে ডিভিসি।


শুক্রবার রাত থেকেই ৭০ হাজার কিউসেক হারে জল ছাড়া শুরু করেছিল ডিভিসি। শনিবার সকাল ৭টা থেকে ৭০,৪৭৫ কিউসেক হারে জল ছাড়া হচ্ছে দুর্গাপুর ব্যারাজ থেকে। তাই বন্যার কমলা সতর্কতা জারি করেছে ডিভিসি। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড লাগোয়া বিহারের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে নিম্নচাপ। তার ফলে ঝাড়খণ্ডে বৃষ্টি এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে ডিভিসি বেশি জল ছাড়তে শুরু করেছে।


দুই মেয়ের মায়ের সঙ্গেই চুটিয়ে প্রেম, লুকিয়ে বেডরুমে চলছিল 'খেলা'! স্বামী দরজা খুলে যা দেখলেন...
কলকাতা ছাড়বে স্টেট ব্যাঙ্ক? ১০টি গুরুত্বপূর্ণ দফতর নিয়ে 'ঝুলে' সিদ্ধান্ত
পাখির ফাঁড়া কাটছে না এয়ার ইন্ডিয়ার! মাঝ আকাশেই 'ধাক্কা খেল' পুণেগামী বিমান
ঝাড়খণ্ডে প্রবল বর্ষণের জেরে জল বাড়ছে দামোদর-বরাকরে, বৃষ্টির জেরে মাইথন-পাঞ্চেত থেকে আরও বেশি জল ছাড়া হচ্ছে। ফলে নিম্ন দামোদর ও মুণ্ডেশ্বরীতে জলস্তর আরও বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর সেটা হলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমানের একাধিক জায়গায়।

ইতিমধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলার বন্যা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে প্রশাসনিক কর্তাদের ফোনেই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। শুক্রবার নবান্ন বৈঠক চলাকালীন তিনি ‌মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের ফোন থেকে জেলায় জেলায় প্রশাসনিক কর্তাদের ফোন করেন। হাওড়ার আমতা, উদয়নারায়ণপুর মন্ত্রী পুলক রায়, পশ্চিম মেদিনীপুরে মানস ভুঁইয়া, হুগলির আরামবাগ, গোঘাটে ফিরহাদ হাকিম ও বাকুড়া-পুরুলিয়ার পরিস্থিতির উপরে নজরদারির জন্যে মলয় ঘটককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।‌‌
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours