মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, জম্বুদ্বীপ থেকে পশ্চিম দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি। ফেটে যায় পাটাতন। মুহূর্তেই সাগরে ডুবতে শুরু করে ট্রলারটি। ট্রলারে থাকা মৎস্যজীবীদের চিৎকার শুনে ততক্ষণে পাশে থাকা অন্য একটি ট্রলার এগিয়ে যায়।
মৎস্যজীবীরা জানাচ্ছেন, জম্বুদ্বীপ থেকে পশ্চিম দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি। ফেটে যায় পাটাতন। মুহূর্তেই সাগরে ডুবতে শুরু করে ট্রলারটি। ট্রলারে থাকা মৎস্যজীবীদের চিৎকার শুনে ততক্ষণে পাশে থাকা অন্য একটি ট্রলার এগিয়ে যায়। ডুবতে থাকা ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করে। উদ্ধার করা হয় বিপর্যয়ের মুখে পড়া ট্রলারটিকেও। উদ্ধার করে আনা হচ্ছে উপকূলের মৎস্য বন্দরে।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে পর্যন্ত ছিল দু’মাসের নিষেধাজ্ঞা। তারফলে ইলিশের মরসুম শুরু হলেও সমুদ্রে নামতে পারেনি মৎস্যজীবীরা। নিষেধাজ্ঞা উঠলে মুখে হাসি ফুটলেও নিম্নচাপের জেরে ফের জারি হয় নিষেধাজ্ঞা। যদিও এই ক’দিনেই জালে ওঠে প্রায় ১০০ টন ইলিশ। তবে আবহাওয়া খারাপ থাকায় ফের ফিরে আসতে হয় মৎস্যজীবীদের। এরইমধ্যে এ ঘটনায় নতুন করে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours