জানা যাচ্ছে,বুধবার বিকেলে জলপাইগুড়ি মানিকগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির বুড়িজ্জত ছয়ঘড়িয়া পাড়া এলাকার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ৭৭৫ ও ৭৭৬ নম্বর পিলারের মাঝামাঝি অংশে থাকা চা বাগান থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।
বর্ডারের কাছে যেতেই মাথায় হাত ভারতীয়দের, এটাও সম্ভব! এ কী দেখে ফেললেন তাঁরা
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত
নতুন করে উত্তপ্ত হয়েছে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। বুধবার থেকে সে দেশ উত্তপ্ত হয়েছে আবার। এরই মধ্যে জলপাইগুড়ির বেরুবারি সীমান্তের একাংশ বাসিন্দারা চা বাগানে জলসেচের কাজ করতে গিয়েছিলেন। সেই সময় সীমান্তে যা দেখলেন কার্যত পালিয়ে আসতে বাধ্য হলেন। কীভাবে ঘটল এমনটা? অনুমান করতেই ব্যস্ত তাঁরা।
জানা যাচ্ছে,বুধবার বিকেলে জলপাইগুড়ি মানিকগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির বুড়িজ্জত ছয়ঘড়িয়া পাড়া এলাকার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ৭৭৫ ও ৭৭৬ নম্বর পিলারের মাঝামাঝি অংশে থাকা চা বাগান থেকে একটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, ব্য়ক্তির নলিকাটা ছিল। তবে তিনি কে তাঁর নাম পরিচয় জানা যায়নি। এ দিকে সীমান্তে এভাবে মৃতদেহ দেখতে পেয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। লোকজন ছুটে পালিয়ে আসেন পুলিশের কাছে। বিষয়টি জানান তাঁরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুলিশ আধিকারিকরা। দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যান।
প্রত্যক্ষদর্শী অশোক রায় বলেন, “চা বাগানে জল দিতে যাচ্ছি। সেই সময় দেখি বডি পড়ে আছে। এবার এটা বাংলাদেশের লোকের নাকি আমাদের দেশের তা জানি না। তবে মনে হচ্ছে দেহটি সাত-আট দিনের পুরনো।”এ প্রসঙ্গে পুলিশ সুপার উমেশ খান্ডবাহালে বলেন,”বুধবার বিকেলে মানিকগঞ্জ থানা এলাকায় একটি পচাগলা দেহ উদ্ধার হয়েছে। দেহটি সাত-আট দিনের পুরনো। স্থানীয় বাসিন্দারা এই দেহ সনাক্ত করতে পারেননি। আমরা দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে মর্গে পাঠিয়েছি। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours