সিবিআই-ইডি ও স্টেট ভিজিল্যান্স কমিটিতে যে অভিযোগ জমা পড়ে, অভিযোগকারীর দাবি ছিল, চিকিৎসক সুদীপ্ত রায় অত্যন্ত প্রভাবশালী। শাসকদলের বিধায়ক হওয়ার কারণে তিনি নিজের প্রভাব খাটিয়ে নিজের নার্সিংহোম সরকারি নানা সরঞ্জাম নিয়ে যেতেন বলেও দাবি করেন অভিযোগকারী।


আবারও সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে সিবিআই, ১১ নাগাদ বেরিয়ে গেল টিম
সুদীপ্ত রায়


উত্তর ২৪ পরগনা: আবারও সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে সিবিআই। কখনও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট কখনও সিবিআই, যাতায়াত লেগেই আছে তৃণমূলের এই চিকিৎসক নেতার বাড়ি, নার্সিংহোম, বাংলোয়। রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ নাগাদ সিঁথিতে সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে হাজির হয় তদন্তকারীদের একটি দল। প্রায় তিন চার ঘণ্টা ছিল সিবিআইয়ের দল। রাত ১১টা নাগাদ বেরিয়ে যায় তারা।

গত ১২ সেপ্টেম্বর শ্রীরামপুরের তৃণমূল বিধায়ক তথা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির প্রাক্তন চেয়ারম্য়ান সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে যান সিবিআই আধিকারিকরা। সেদিন প্রায় ঘণ্টাখানেক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে।

গত সপ্তাহেই ফের সুদীপ্ত রায়ের বাড়িতে যায় ইডির টিম। সেদিন প্রায় ২০ ঘণ্টা তাঁর বাড়িতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে তাঁকে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সেও ডাকা হয়। সিবিআই-ইডি ও স্টেট ভিজিল্যান্স কমিটিতে লিখিত অভিযোগও জমা পড়ে সুদীপ্ত রায়ের নামে। সেন্ট্রাল ল্যাব, কার্ডিওলিজর মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট, নার্স নিয়োগে সুদীপ্ত রায় প্রভাব খাটাতেন বলে অভিযোগ করা হয়। সুদীপ্তর সিঁথির নার্সিংহোম তদন্তকারীদের স্ক্যানারে।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours