আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লিগের হয়ে লড়বেন সাকিব আল হাসান। এ বার মনোনয়ন পেয়ে এই প্রথম নিজ জেলা মাগুড়ায় গেলেন তিনি । লাখো মানুষ তাঁকে স্বাগত জানাতে হাজির হন। বিশাল একটি গাড়ী বহর নিয়ে নিজের শহরে প্রবেশ করেন সাকিব। 

এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা ও স্থানীয় স্তরের নেতাকর্মীরা। সাংসদ নির্বাচনের মনোনয়পত্র পেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিবের।

রাজনীতির ময়দানে সাকিব, ঘরের ছেলেকে কাছে পেয়ে খুশি মাগুড়াবাসী
সাকিব আল হাসান
Image Credit source: ছবি: রাজীব খান

ঢাকা: ক্রিকেটের পাশাপাশি এ বার রাজনীতির ময়দানে বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan) । বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লিগের হয়ে লড়বেন তিনি। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন নিয়ে নিজ এলাকায় মাগুড়াতে গেলেন তারকা অলরাউন্ডার। সেখানে লাখো মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন সাকিব। তাঁকে দেখতে রাস্তার দু’ধারে ভিড় জমান সাধারণ মানুষ।বিশাল একটি গাড়ি বহর নিয়ে শহরে প্রবেশ করেন তিনি। সাকিবের কর্মসূচীতে হাজির লিখেছেন জেলা ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা। সাকিবকে কাছে পেয়ে খুশি সাধারণ মানুষ। এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিন -এর এই প্রতিবেদনে।

আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লিগের হয়ে লড়বেন সাকিব আল হাসান। এ বার মনোনয়ন পেয়ে এই প্রথম নিজ জেলা মাগুড়ায় গেলেন তিনি । লাখো মানুষ তাঁকে স্বাগত জানাতে হাজির হন। বিশাল একটি গাড়ী বহর নিয়ে নিজের শহরে প্রবেশ করেন সাকিব। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা ও স্থানীয় স্তরের নেতাকর্মীরা। সাংসদ নির্বাচনের মনোনয়পত্র পেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিবের। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লিগের পক্ষ থেকে নিজ জন্মভূমি মাগুড়া-১ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। নিজের শহরে পৌঁছালতে ফুল দিয়ে তাকে বরণ করে নেয় মাগুড়াবাসী। ঘরের ছেলেকে অন্যভাবে পেয়ে খুশি তারাও।

মাগুড়ায় পৌঁছে উপস্থিত নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সামনে রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রথম বক্তব্য রাখেন সাকিব। তিনি বলেন, “১৭ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছি, অনেক সংবর্ধনাও পেয়েছি। কিন্তু এ বার যা পেলাম এর চেয়ে বড় কিছু আগে কখনও পাইনি।” বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুকে স্বরণ করে বক্তব্য শুরু করে সাকিব বলেন, “আপনারা সবাই জানেন সাইফুজ্জামান শিখর ভাই মাগুড়া-১ আসনে কতো ভালো কাজ করেছেন। এখানে যদিও আমি মনোনয়ন পেলেও, আসলে এটা তাঁরই আসন। আমরা দু’জনে মিলে একসঙ্গে কাজ করবো। তিনি মাগুড়াকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। নির্বাচিত হলে আমরা দু’জন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সামনের পাঁচ বছরে মাগুড়াকে আরো অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো।”

এখানেই শেষ নয়, মাগুড়া জেলা আওয়ামী লিগের সভাপতির নাম উল্লেখ করে সাকিব বলেন, “তাঁরা আমাদের অভিভাবক। তাXরা আমাকে শেখাবেন। আমি এখানে প্রথম শ্রেণির ছাত্র। তাঁরা এখানে পিএইচডি করে ফেলেছেন। তাঁরাই আমায় পথ দেখাবেন। তাঁদের পরামর্শ মতোই এগিয়ে যাবো।”
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours