সিউড়ির (Siuri) বাঁশঝোড় গ্রামে বালিঘাটের দখলকে কেন্দ্র করে খুনের ঘটনায় তৃণমূল (TMC) নেতা-সহ ৫ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ (Police)। ধৃত কাজল শা সিউড়ি ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ। ওই তৃণমূল নেতাই মূল অভিযুক্ত বলে দাবি মৃত শেখ ফাইজুলের পরিবারের।                    

গতকালের ঘটনার পর বাঁশঝোড় গ্রামে উত্তেজনা রয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। বিজেপির অভিযোগ, বর্ষার মরশুমে বালি তোলা বন্ধ থাকে। তারপরও তৃণমূলের মদতে বীরভূম জেলাজুড়ে বেআইনিভাবে বালি তোলা হচ্ছে। যদিও ঘটনায় রাজনৈতিক যোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।                                                         

বালিঘাটের দখল নিয়ে ফের রক্তাক্ত হল বীরভূম। অকালে ঝরে গেল এক যুবকের প্রাণ। ঘটনায় অভিযোগের আঙুল উঠল তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূল নেতৃত্বের। শনিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের সিউড়ির ১ নম্বর পঞ্চায়েতের বাঁশজোড় গ্রামে।                                     
বালিঘাটের দখল নিয়ে ২ গোষ্ঠীর বিবাদে সিউড়িতে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বছর ২০-র এক যুবককে। তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই এই ঘটনা, অভিযোগ বিজেপির। অভিযোগ উড়িয়ে গ্রাম্য বিবাদ বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। শনিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের সিউড়ির ১ নম্বর পঞ্চায়েতের বাঁশজোড় গ্রামে।   

আরও পড়ুন, 'বাংলার দুর্গা মমতা, কলঙ্কিত করলে উচিত শিক্ষা দিতে হবে', তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্যে বিতর্ক

স্থানীয় সূত্রে খবর, বাঁশজোড় বালিঘাট কার দখলে থাকবে, তা নিয়ে বিবাদ চলছিল দুই গোষ্ঠীর। শনিবার সন্ধ্যায় সেই বিবাদ চরমে ওঠে। শেখ ফাইজুলকে ভোজালি দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, খুনে জড়িত স্থানীয় তৃণমূল নেতা কাজল শাহর ঘনিষ্ঠরা। ঘটনার পরই গ্রামের একটি চালাঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় ক্ষিপ্ত জনতা।

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই এই ঘটনা, অভিযোগ করেছে বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, অভিযোগ ভিত্তিহীন। গ্রাম্য বিবাদের জেরে এই ঘটনা।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours