এসএমএসের মাধ্যমে লেনদেন, আইএমপিএস ফান্ড ট্রান্সফার, ব্যালেন্স চেক, চেক ক্লিয়ারেন্স, এটিএম থেকে টাকা তোলা সহ-একাধিক পরিষেবা ব্যবহার করে থাকেন গ্রাহকরা।


ব্যাঙ্কের পরিষেবা গ্রহণ করেন না অথবা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই, বর্তমান এই সময়ে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। অনলাইন ও অফলাইন মাধ্যমে গ্রাহকরা ব্যাঙ্কিং পরিষেবা ব্যবহার করে থাকেন। এসএমএসের মাধ্যমে লেনদেন, আইএমপিএস ফান্ড ট্রান্সফার, ব্যালেন্স চেক, চেক ক্লিয়ারেন্স, এটিএম থেকে টাকা তোলা সহ-একাধিক পরিষেবা ব্যবহার করে থাকেন গ্রাহকরা। প্রত্যেক পরিষেবার ক্ষেত্রেই গ্রাহকদের থেকে সার্ভিস চার্জ বাবদ টাকা আদায় করে ব্যাঙ্ক। কোন কোন পরিষেবা দেওয়ার জন্য, গ্রাহকের থেকে চার্জ নেয় ব্যাঙ্ক, এক নজরে দেখে নেওয়া যাক…

নগদ লেনেদেনের জন্য প্রত্যেকটি ব্যাঙ্কেই একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকে। সেই সংখ্যার বেশি নগদে টাকা লেনদেন করবে গ্রাহককে অতিরিক্ত চার্জ দিতে হয়। একেকটি ব্যাঙ্কে চার্জ ভিন্ন। সাধারণত সরকারি ব্যাঙ্কগুলিতে ২০ থেকে ১০০ টাকা চার্জ নেওয়া হয়।
কোনও গ্রাহককে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা রাখতেই হয়। কোনও গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যদি তাঁর থেকে কম টাকা থাকে তবে আপনাকে ব্যাঙ্ককে চার্জ দিতে হবে।
সব ব্যাঙ্কই এনইএফটি ও আরটিজিএস পরিষেবা বিনামূল্য গ্রাহকদের দিয়ে থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ ব্যাঙ্কে আইএমপিএসের জন্য চার্জ নেওয়া হয়ে থাকে। আইএমপিএসের জন্য ১ থেকে ২৫ টাকা চার্জ নেওয়া হতে পারে।
১ লক্ষ টাকা চেকের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কে কোনও চার্জ লাগে না। কিন্তু এর বেশি অঙ্কের টাকার জন্য ক্লিয়ারেন্স চার্জ দিতে হবে গ্রাহককে। ক্লিয়ারেন্স চার্জ ১৫০ টাকা। অন্যদিকে অনেক ব্যাঙ্কই অতিরিক্ত চেকবুকের জন্য গ্রাহকদের থেক চার্জ নেয়।
এটিএম থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রেও চার্জ নেয় ব্যাঙ্ক। নির্দিষ্টবারের বেশি এটিএম থেকে টাকা তুললে গ্রাহকের থেকে চার্জ নেয় ব্যাঙ্ক। এছাড়াও এসএমএস পরিষেবা, কার্ড বদলের জন্য গ্রাহকের থেকে চার্জ নেয় ব্যাঙ্ক।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours