আজ প্রকাশিত হয়েছে জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফল। এবারে পাশের হার ৯৯.৫ শতাংশ। এইবছর জয়েন্টে রাজ্যে প্রথম হয়েছেন পাঞ্চজন্য দে। পাঞ্চজন্য রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। রহড়া ডাংগা পাড়ার বাসিন্দা পাঞ্চজন্য দে। বই পড়া ফুটবল খেলা তার অত্যন্ত প্রিয়। ক্লাস ওয়ান থেকেই পাঞ্চজন্য মেধাবী ছাত্র ছিল বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।

দ্বিতীয় হয়েছেন বাঁকুড়া জেলার ছাত্র সৌম্যজিত্‍ দত্ত। সৌম্যজিত্‍ জানান দ্বিতীয় স্থান পেয়ে তিনি খুশি। তার আশা ছিল একশোর মধ্যে তিনি স্থান পাবেন। কিন্তু দ্বিতীয় হবেন ভাবতে পারেননি। ঘরের সবার অনুপ্রেরণায় সৌম্যজিত্‍ এত ভাল রেজাল্ট করতে পেরেছেন বলে জানান। তিনি বলেন শিক্ষকদেরও অনুদান রয়েছে। অবসর সময়ে গল্পের বই পড়েন সৌম্যজিত্‍। এছাড়াও খেলাধুলা করতেও ভালোবাসেন তিনি। তার বাবা ডাক্তার কিন্তু তার ছোট থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং ঝোঁক ছিল বলে জানান। তার পছন্দের বিষয় ফিজিক্স। ছেলে জয়ন্টে দ্বিতীয় স্থান পাওয়ায় বাড়ির সদস্যরা তাকে মিষ্টিমুখ করায়।

আবার অন্যদিকে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় রাজ্যের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন শান্তিপুরের ব্রতীন মন্ডল। ব্রতীন শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। শান্তিপুরের তামাচিকা পাড়ার বাসিন্দা। ২০২৯ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬৮৯ নাম্বার পেয়ে রাজ্যের মধ্যে তৃতীয় হয়েছিলেন। উচ্চমাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৪২০। ব্রতীনের বাবা-মা পেশায় স্কুল শিক্ষক। ব্রতীন জয়েন্ট পরীক্ষায় তৃতীয় স্থান অর্জন করায় পরিবারের সকল সদস্যরা অত্যন্ত খুশি।

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours